মারুফ কিবরিয়া, গাজীপুর থেকে ফিরে
চাকরির পেছনে না ছুটে দেশের তরুণসমাজকে আত্মনির্ভরশীল করতে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে এগিয়ে নেওয়ার মহাপরিকল্পনা নিয়েছে। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সরকারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের অধীনে শুরু হয় বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের কাজ। এ-সংক্রান্ত আইনও হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে শুরু হয় দেশের একাধিক স্থানে বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটি নির্মাণের কাজ। একই সঙ্গে চলছে জেলায় জেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার প্রকল্পের কাজও। এসব প্রকল্পের অন্যতম গাজীপুরের কালিয়াকৈরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটি। কার্যক্রম শুরুর পর থেকে এই প্রকল্প ঘিরে অপার সম্ভাবনা জেগেছে।
বাংলাদেশ হাই-টেক কর্তৃপক্ষ বলছে, ২০২৫ সালের মধ্যে কালিয়াকৈরের বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে ৪১ হাজারেরও বেশি মানুষের কর্মসংস্থান হবে। পরবর্তী সময়ে তা বেড়ে দেড় লাখ মানুষের কাজের ক্ষেত্র সৃষ্টি হবে দেশের সর্ববৃহৎ এই হাই-টেক সিটিতে। এরই মধ্যে অনুমোদন পেয়েছে ৭০টি দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানকে ১২৭ একর ২৪ শতাংশ জমি এবং ২ লাখ ৯৮ হাজার ৪৯৭ বর্গফুট অফিস স্পেস বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১২টি কোম্পানি কাজ করছে। বিনিয়োগ করেছে ৪০টি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগের পরিমাণ ১২ কোটি মার্কিন ডলারেরও বেশি।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটির প্রতিষ্ঠানগুলোর ৯০ শতাংশই হবে ডিজিটাল পণ্য উৎপাদক। এখানে উচ্চগতির ইন্টারনেট, সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহ,
যোগাযোগের জন্য শাটল ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কম দামে পাওয়া যাচ্ছে নিষ্কণ্টক জমি কিংবা অফিস স্পেস। সরকারের সার্বিক সহযোগিতায় প্রকল্পটি পিপিপি (পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ) মডেলে বাস্তবায়িত হচ্ছে। সিটিতে উৎপাদিত পণ্যে ১০ বছর কর অবকাশসহ থাকছে নানা সুবিধা। এখানে তৈরি সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার পণ্য রপ্তানিতে উৎপাদকেরা পাবেন ১০ শতাংশ প্রণোদনা। এরই মধ্যে একটি প্রতিষ্ঠান ওয়াটার ট্যাংক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের জন্য আইওটি ডিভাইস তৈরি, দুটি প্রতিষ্ঠান অপটিক্যাল ফাইবার, একটি প্রতিষ্ঠান কিওস্ক মেশিন এবং একটি প্রতিষ্ঠান মুঠোফোন অ্যাসেম্বলিং শুরু করেছে। পার্কটিতে ৪ দশমিক ২৫ লাখ বর্গফুট ফ্লোর স্পেস নির্মাণ করা হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটির পরিচালক (অর্থ) শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিকভাবে এই হাই-টেক সিটির জন্য ২৩২ একর জমি বরাদ্দ ছিল। পরে সরকার আরও ৯৭ একর জমি বরাদ্দ দেয়। তিনি বলেন, এই হাই-টেক সিটির বিশেষত হচ্ছে পরিবেশ অক্ষুণ্ন রেখে শিল্পায়ন করা হচ্ছে। অতীতে অঞ্চলটি যেমন ছিল খুব একটা পরিবর্তন করা হচ্ছে না। থাকছে ২০ শতাংশ সবুজায়ন, জলাশয়গুলোকে আরও উন্নত করা হচ্ছে। করোনার কারণে কিছুটা পিছিয়ে গেলেও এখন পুরোদমে কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
তথ্যভান্ডারের সক্ষমতা
২০১৯ সালে মাত্র ১০ পেটাবাইট (১ কোটি গিগাবাইট) তথ্য সংরক্ষণের সক্ষমতা নিয়ে শুরু হয় ফোর টায়ার জাতীয় ডেটা সেন্টারের কার্যক্রম। এখন সক্ষমতা ২০০ পেটাবাইটের (২০ কোটি গিগাবাইট)। আগে তথ্য সংরক্ষণের জন্য নির্ভর করতে হতো বিদেশি প্রতিষ্ঠানের ওপর। এখন সেটা দেশেই সম্ভব। শুধু তা-ই নয়, বিদেশিরাও এখন ন্যাশনাল ডেটা সেন্টারে তাঁদের তথ্য সংরক্ষণের জন্য আগ্রহ দেখাচ্ছেন। প্রতিষ্ঠার তিন বছরের মধ্যেই এটি বিশ্বের সপ্তম ও এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম ফোর টায়ার জাতীয় ডেটা সেন্টারের তকমা পেয়েছে।
ডেটা সেন্টার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি বড় বড় বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনাও হয়েছে বাংলাদেশ ডেটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেডের অধীনে ফোর টায়ার জাতীয় ডেটা সেন্টারের। সব ঠিক থাকলে ডেটা সংরক্ষণের জন্য এসব প্রতিষ্ঠান চুক্তি করলে দেশে বড় ধরনের আয়ের উৎস তৈরি হবে। নিজ দেশে তথ্য সংরক্ষণের কারণে এখন বছরে ৩৫৩ কোটি টাকা সাশ্রয় হচ্ছে। কিছুদিনের মধ্যে এই পরিমাণ বেড়ে ৫০০ কোটি টাকার বেশি হবে।
ডেটা সেন্টার কোম্পানির সচিব লতিফুর কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফোর টায়ার জাতীয় ডেটা সেন্টার হওয়ায় এখন আর তথ্য সংরক্ষণের জন্য বিদেশে যেতে হয় না। বরং ডিজিটাল বাংলাদেশে এত বড় ডেটা সেন্টার দেখে বিদেশিরাই আগ্রহ প্রকাশ করছেন। অনেকের সঙ্গে আলোচনা চলছে। বর্তমানে ডেটা সেন্টারে ওরাকল পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে ভবিষ্যতে জি ক্লাউড স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এটি স্থাপিত হলে তথ্য আরও নিরাপদে সংরক্ষণ করা যাবে।
দেশের তথ্য-উপাত্ত নিরাপদে সংরক্ষণ এবং নিরবচ্ছিন্ন গুণগত মানসম্পন্ন ই-সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ২০১৯ সালের ২৮ নভেম্বর এ ফোর টায়ার জাতীয় ডেটা সেন্টার চালু হয়।
চাকরির পেছনে না ছুটে দেশের তরুণসমাজকে আত্মনির্ভরশীল করতে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে এগিয়ে নেওয়ার মহাপরিকল্পনা নিয়েছে। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সরকারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের অধীনে শুরু হয় বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের কাজ। এ-সংক্রান্ত আইনও হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে শুরু হয় দেশের একাধিক স্থানে বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটি নির্মাণের কাজ। একই সঙ্গে চলছে জেলায় জেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার প্রকল্পের কাজও। এসব প্রকল্পের অন্যতম গাজীপুরের কালিয়াকৈরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটি। কার্যক্রম শুরুর পর থেকে এই প্রকল্প ঘিরে অপার সম্ভাবনা জেগেছে।
বাংলাদেশ হাই-টেক কর্তৃপক্ষ বলছে, ২০২৫ সালের মধ্যে কালিয়াকৈরের বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে ৪১ হাজারেরও বেশি মানুষের কর্মসংস্থান হবে। পরবর্তী সময়ে তা বেড়ে দেড় লাখ মানুষের কাজের ক্ষেত্র সৃষ্টি হবে দেশের সর্ববৃহৎ এই হাই-টেক সিটিতে। এরই মধ্যে অনুমোদন পেয়েছে ৭০টি দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানকে ১২৭ একর ২৪ শতাংশ জমি এবং ২ লাখ ৯৮ হাজার ৪৯৭ বর্গফুট অফিস স্পেস বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১২টি কোম্পানি কাজ করছে। বিনিয়োগ করেছে ৪০টি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগের পরিমাণ ১২ কোটি মার্কিন ডলারেরও বেশি।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটির প্রতিষ্ঠানগুলোর ৯০ শতাংশই হবে ডিজিটাল পণ্য উৎপাদক। এখানে উচ্চগতির ইন্টারনেট, সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহ,
যোগাযোগের জন্য শাটল ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কম দামে পাওয়া যাচ্ছে নিষ্কণ্টক জমি কিংবা অফিস স্পেস। সরকারের সার্বিক সহযোগিতায় প্রকল্পটি পিপিপি (পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ) মডেলে বাস্তবায়িত হচ্ছে। সিটিতে উৎপাদিত পণ্যে ১০ বছর কর অবকাশসহ থাকছে নানা সুবিধা। এখানে তৈরি সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার পণ্য রপ্তানিতে উৎপাদকেরা পাবেন ১০ শতাংশ প্রণোদনা। এরই মধ্যে একটি প্রতিষ্ঠান ওয়াটার ট্যাংক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের জন্য আইওটি ডিভাইস তৈরি, দুটি প্রতিষ্ঠান অপটিক্যাল ফাইবার, একটি প্রতিষ্ঠান কিওস্ক মেশিন এবং একটি প্রতিষ্ঠান মুঠোফোন অ্যাসেম্বলিং শুরু করেছে। পার্কটিতে ৪ দশমিক ২৫ লাখ বর্গফুট ফ্লোর স্পেস নির্মাণ করা হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটির পরিচালক (অর্থ) শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিকভাবে এই হাই-টেক সিটির জন্য ২৩২ একর জমি বরাদ্দ ছিল। পরে সরকার আরও ৯৭ একর জমি বরাদ্দ দেয়। তিনি বলেন, এই হাই-টেক সিটির বিশেষত হচ্ছে পরিবেশ অক্ষুণ্ন রেখে শিল্পায়ন করা হচ্ছে। অতীতে অঞ্চলটি যেমন ছিল খুব একটা পরিবর্তন করা হচ্ছে না। থাকছে ২০ শতাংশ সবুজায়ন, জলাশয়গুলোকে আরও উন্নত করা হচ্ছে। করোনার কারণে কিছুটা পিছিয়ে গেলেও এখন পুরোদমে কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
তথ্যভান্ডারের সক্ষমতা
২০১৯ সালে মাত্র ১০ পেটাবাইট (১ কোটি গিগাবাইট) তথ্য সংরক্ষণের সক্ষমতা নিয়ে শুরু হয় ফোর টায়ার জাতীয় ডেটা সেন্টারের কার্যক্রম। এখন সক্ষমতা ২০০ পেটাবাইটের (২০ কোটি গিগাবাইট)। আগে তথ্য সংরক্ষণের জন্য নির্ভর করতে হতো বিদেশি প্রতিষ্ঠানের ওপর। এখন সেটা দেশেই সম্ভব। শুধু তা-ই নয়, বিদেশিরাও এখন ন্যাশনাল ডেটা সেন্টারে তাঁদের তথ্য সংরক্ষণের জন্য আগ্রহ দেখাচ্ছেন। প্রতিষ্ঠার তিন বছরের মধ্যেই এটি বিশ্বের সপ্তম ও এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম ফোর টায়ার জাতীয় ডেটা সেন্টারের তকমা পেয়েছে।
ডেটা সেন্টার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি বড় বড় বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনাও হয়েছে বাংলাদেশ ডেটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেডের অধীনে ফোর টায়ার জাতীয় ডেটা সেন্টারের। সব ঠিক থাকলে ডেটা সংরক্ষণের জন্য এসব প্রতিষ্ঠান চুক্তি করলে দেশে বড় ধরনের আয়ের উৎস তৈরি হবে। নিজ দেশে তথ্য সংরক্ষণের কারণে এখন বছরে ৩৫৩ কোটি টাকা সাশ্রয় হচ্ছে। কিছুদিনের মধ্যে এই পরিমাণ বেড়ে ৫০০ কোটি টাকার বেশি হবে।
ডেটা সেন্টার কোম্পানির সচিব লতিফুর কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফোর টায়ার জাতীয় ডেটা সেন্টার হওয়ায় এখন আর তথ্য সংরক্ষণের জন্য বিদেশে যেতে হয় না। বরং ডিজিটাল বাংলাদেশে এত বড় ডেটা সেন্টার দেখে বিদেশিরাই আগ্রহ প্রকাশ করছেন। অনেকের সঙ্গে আলোচনা চলছে। বর্তমানে ডেটা সেন্টারে ওরাকল পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে ভবিষ্যতে জি ক্লাউড স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এটি স্থাপিত হলে তথ্য আরও নিরাপদে সংরক্ষণ করা যাবে।
দেশের তথ্য-উপাত্ত নিরাপদে সংরক্ষণ এবং নিরবচ্ছিন্ন গুণগত মানসম্পন্ন ই-সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ২০১৯ সালের ২৮ নভেম্বর এ ফোর টায়ার জাতীয় ডেটা সেন্টার চালু হয়।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে