কক্সবাজার, কুতুবদিয়া, মহেশখালী ও পেকুয়া প্রতিনিধি
বিচ্ছিন্ন সহিংসতার মধ্যদিয়ে কক্সবাজারের দুই পৌরসভা ও ১৪ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। মহেশখালী ও কুতুবদিয়ায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন ২ জন। এ ছাড়া পৃথক সংঘর্ষে অর্ধশতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন।
তিন দিন ধরে চলা বৃষ্টির মধ্যেই গতকাল সোমবার সকাল ৮টার দিকে শুরু হয় ভোটগ্রহণ। শুরুতে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভোটারদের কেন্দ্রে আসতে দেখা যায়। এরই মধ্যে বিভিন্ন জায়গা থেকে সংঘর্ষের সংবাদ আসতে থাকে। সকাল ৯টা ২০ মিনিটে মহেশখালীর কুতুবজোম দাখিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকেরা লাইনে আগে দাঁড়ানো নিয়ে হুড়োহুড়ি শুরু করেন। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে শুরু হয় বাগ্বিতণ্ডা। যা একপর্যায়ে এ ঘটনা রূপ নেয় সহিংসতায়। গুলিবর্ষণ ও দুই দফায় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে আবুল কালাম (৩২) নামের একজন নিহত হন। তিনি কুতুবজোম পশ্চিমপাড়ার ছোট মিয়ার পুত্র। স্বতন্ত্র প্রার্থী (চশমা) প্রতীকের মোশাররফ হোসেন খোকনের সমর্থক ছিলেন কালাম। এ সময় নারীসহ উভয়পক্ষের ১০ জন আহত হন।
কুতুবজোম ইউনিয়নের রিটার্নিং কর্মকর্তা গোলাম মাসুদ কুতবী জানান, এ ঘটনায় কয়েক ঘণ্টার জন্য ৪ ও ৫ নম্বর কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বন্ধ রাখা হয়।
ঘটনার খবর পেয়ে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান ও মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহফুজুর রহমানের নেতৃত্বে আইনশৃংখলা বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য অবস্থান নেয়। দেড় ঘণ্টা পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
স্থানীয় আজিজ সিকদার নামে স্থানীয় এক ব্যক্তি জানান, নিহত আবুল কালাম পেশায় একজন জেলে। পশ্চিমপাড়ার একটি ঝুপড়ি ঘরে বসবাস করে আসছিলেন তিনি। নদীতে মাছ ধরে ও দিনমজুরি করে জীবিকা নির্বাহ করতেন তিনি। তাঁর দুই স্ত্রী এবং ৮ ও ৫ বছর বয়সী দুই মেয়ে রয়েছে। কালামই ছিলেন পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি।
এদিকে তৃতীয়বারের মতো মহেশখালী পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আলহাজ মকছুদ মিয়া। তিনি পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৭৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নারিকেল গাছ প্রতীকে সরওয়ার আজম পেয়েছেন ৫ হাজার ৫৫৪ ভোট। ভোট গণনা শেষে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় আনুষ্ঠানিক ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা আমিন আল পারভেজ।
এ পৌরসভায় বেসরকারি ফলাফলে ১ নম্বর ওয়ার্ডে আবু তাহের, ২ নম্বর ওয়ার্ডে আজিজ মিয়া, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে কাজী মোতাহের হোসেন, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে জনি মং, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে মনজুর আহমদ, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে প্রণব কুমার দে, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে শামসুল আলম বাদশা, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর হিসেবে খায়ের হোসেন জয়ী হয়েছেন। এর মধ্যে ৮ নম্বর ওয়ার্ডে স্থগিত থাকায় কাউন্সিলর পদে ভোটগ্রহণ হয়নি।
এদিকে বেলা ১১টার দিকে কুতুবদিয়ার বড়ঘোপ ইউনিয়নের পিলটকাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে হঠাৎ করে নৌকার সমর্থক ঢুকে পড়ে। তাঁরা ব্যালট পেপার ছিনতাইয়ের চেষ্টা করলে ফাঁকা গুলিবর্ষণ করে পুলিশ। এতে আব্দুল হালিম (৩৮) নামের এক আওয়ামী লীগ নেতা গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। তিনি বড়ঘোপ গোলদার পাড়ার মৃত মো. হোসনের ছেলে। পেশায় মুদি দোকানি হালিম ওই ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। এ ঘটনায় আরও অন্তত ২ জন গুলিবিদ্ধ হন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও নিহত আবদুল হালিমের ভাতিজা কামরুল হাসান জনি বলেন, পিলটকাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সকাল থেকে সুন্দরভাবে ভোট নেওয়া হচ্ছিল। বেলা ১১টার দিয়ে হঠাৎ করে নৌকার কয়েক উচ্ছৃঙ্খল সমর্থক কেন্দ্রে ঢুকে ব্যালট কেড়ে নেন। এ সময় পুলিশ ফাঁকা গুলি ছুটলে তিন জন গুলিবিদ্ধ হন। তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. রেজাউল হাসান আবদুল হালিমকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওই কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার ডা. সাহাব উদ্দিন বলেন, অতর্কিত হামলা করে অর্ধশত ব্যক্তি কেন্দ্রে দখলের চেষ্টা চালায়। এতে বাধা দিলে তাঁর ওপর হামলা হয়। তিনি আত্মরক্ষার্থে পুলিশকে ফাঁকা গুলির নির্দেশ দেন। এ সময় হামলাকারীরা অন্তত ১০০টি ব্যালট ছিনিয়ে নেয়।
কুতুবদিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওমর হায়দার বলেন, ভোটকেন্দ্রে গোলযোগ সৃষ্টির চেষ্টার সময় আবদুল হালিম নামের একজন নিহত হয়েছেন। তাঁর মরদেহ কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আছে এদিকে উপজেলার আলী আকবর ডেইল ইউনিয়নে তাবালের চর, সন্দীপিপাড়া, কবি জসীম উদ্দিন, বড়ঘোপ কুতুবদিয়া সরকারি কলেজ, মুরালিয়া, কাজি হেলাল উদ্দিন, পিলটকাটা, লেমশীখালী সতরুদ্দীন হাই স্কুল কেন্দ্রেসহ অন্তত ১০টি কেন্দ্রে ছোট-খাটো সহিংসতা হয়েছে। কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বরত চিকিৎসক ডা. রেজাউল হাসান জানিয়েছেন, গতকালের নির্বাচনী সহিংসতায় প্রায় ৪০ জন আহত হয়েছেন।
এদিকে গতকাল সন্ধ্যায় জানা যায়, পেকুয়া উপজেলার টইটং ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বিজয়ী হয়েছেন। রিটার্নিং কর্মকর্তা কার্যালয় থেকে বেসরকারিভাবে প্রকাশিত ফলাফলে তাঁকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
নির্বাচন অফিস জানায়, ১৮ হাজার ৬১২ জন ভোটারের মধ্যে প্রায় ১৩ হাজার ভোটার এদিন ভোট দেন। এতে নৌকা প্রতীকে ৮ হাজার ২৬২ ভোট পেয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা জাহেদুল ইসলাম চৌধুরী। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোসলেম উদ্দিন চশমা প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৯৯৩ ভোট।
বিচ্ছিন্ন সহিংসতার মধ্যদিয়ে কক্সবাজারের দুই পৌরসভা ও ১৪ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। মহেশখালী ও কুতুবদিয়ায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন ২ জন। এ ছাড়া পৃথক সংঘর্ষে অর্ধশতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন।
তিন দিন ধরে চলা বৃষ্টির মধ্যেই গতকাল সোমবার সকাল ৮টার দিকে শুরু হয় ভোটগ্রহণ। শুরুতে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভোটারদের কেন্দ্রে আসতে দেখা যায়। এরই মধ্যে বিভিন্ন জায়গা থেকে সংঘর্ষের সংবাদ আসতে থাকে। সকাল ৯টা ২০ মিনিটে মহেশখালীর কুতুবজোম দাখিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকেরা লাইনে আগে দাঁড়ানো নিয়ে হুড়োহুড়ি শুরু করেন। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে শুরু হয় বাগ্বিতণ্ডা। যা একপর্যায়ে এ ঘটনা রূপ নেয় সহিংসতায়। গুলিবর্ষণ ও দুই দফায় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে আবুল কালাম (৩২) নামের একজন নিহত হন। তিনি কুতুবজোম পশ্চিমপাড়ার ছোট মিয়ার পুত্র। স্বতন্ত্র প্রার্থী (চশমা) প্রতীকের মোশাররফ হোসেন খোকনের সমর্থক ছিলেন কালাম। এ সময় নারীসহ উভয়পক্ষের ১০ জন আহত হন।
কুতুবজোম ইউনিয়নের রিটার্নিং কর্মকর্তা গোলাম মাসুদ কুতবী জানান, এ ঘটনায় কয়েক ঘণ্টার জন্য ৪ ও ৫ নম্বর কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বন্ধ রাখা হয়।
ঘটনার খবর পেয়ে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান ও মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহফুজুর রহমানের নেতৃত্বে আইনশৃংখলা বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য অবস্থান নেয়। দেড় ঘণ্টা পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
স্থানীয় আজিজ সিকদার নামে স্থানীয় এক ব্যক্তি জানান, নিহত আবুল কালাম পেশায় একজন জেলে। পশ্চিমপাড়ার একটি ঝুপড়ি ঘরে বসবাস করে আসছিলেন তিনি। নদীতে মাছ ধরে ও দিনমজুরি করে জীবিকা নির্বাহ করতেন তিনি। তাঁর দুই স্ত্রী এবং ৮ ও ৫ বছর বয়সী দুই মেয়ে রয়েছে। কালামই ছিলেন পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি।
এদিকে তৃতীয়বারের মতো মহেশখালী পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আলহাজ মকছুদ মিয়া। তিনি পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৭৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নারিকেল গাছ প্রতীকে সরওয়ার আজম পেয়েছেন ৫ হাজার ৫৫৪ ভোট। ভোট গণনা শেষে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় আনুষ্ঠানিক ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা আমিন আল পারভেজ।
এ পৌরসভায় বেসরকারি ফলাফলে ১ নম্বর ওয়ার্ডে আবু তাহের, ২ নম্বর ওয়ার্ডে আজিজ মিয়া, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে কাজী মোতাহের হোসেন, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে জনি মং, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে মনজুর আহমদ, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে প্রণব কুমার দে, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে শামসুল আলম বাদশা, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর হিসেবে খায়ের হোসেন জয়ী হয়েছেন। এর মধ্যে ৮ নম্বর ওয়ার্ডে স্থগিত থাকায় কাউন্সিলর পদে ভোটগ্রহণ হয়নি।
এদিকে বেলা ১১টার দিকে কুতুবদিয়ার বড়ঘোপ ইউনিয়নের পিলটকাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে হঠাৎ করে নৌকার সমর্থক ঢুকে পড়ে। তাঁরা ব্যালট পেপার ছিনতাইয়ের চেষ্টা করলে ফাঁকা গুলিবর্ষণ করে পুলিশ। এতে আব্দুল হালিম (৩৮) নামের এক আওয়ামী লীগ নেতা গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। তিনি বড়ঘোপ গোলদার পাড়ার মৃত মো. হোসনের ছেলে। পেশায় মুদি দোকানি হালিম ওই ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। এ ঘটনায় আরও অন্তত ২ জন গুলিবিদ্ধ হন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও নিহত আবদুল হালিমের ভাতিজা কামরুল হাসান জনি বলেন, পিলটকাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সকাল থেকে সুন্দরভাবে ভোট নেওয়া হচ্ছিল। বেলা ১১টার দিয়ে হঠাৎ করে নৌকার কয়েক উচ্ছৃঙ্খল সমর্থক কেন্দ্রে ঢুকে ব্যালট কেড়ে নেন। এ সময় পুলিশ ফাঁকা গুলি ছুটলে তিন জন গুলিবিদ্ধ হন। তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. রেজাউল হাসান আবদুল হালিমকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওই কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার ডা. সাহাব উদ্দিন বলেন, অতর্কিত হামলা করে অর্ধশত ব্যক্তি কেন্দ্রে দখলের চেষ্টা চালায়। এতে বাধা দিলে তাঁর ওপর হামলা হয়। তিনি আত্মরক্ষার্থে পুলিশকে ফাঁকা গুলির নির্দেশ দেন। এ সময় হামলাকারীরা অন্তত ১০০টি ব্যালট ছিনিয়ে নেয়।
কুতুবদিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওমর হায়দার বলেন, ভোটকেন্দ্রে গোলযোগ সৃষ্টির চেষ্টার সময় আবদুল হালিম নামের একজন নিহত হয়েছেন। তাঁর মরদেহ কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আছে এদিকে উপজেলার আলী আকবর ডেইল ইউনিয়নে তাবালের চর, সন্দীপিপাড়া, কবি জসীম উদ্দিন, বড়ঘোপ কুতুবদিয়া সরকারি কলেজ, মুরালিয়া, কাজি হেলাল উদ্দিন, পিলটকাটা, লেমশীখালী সতরুদ্দীন হাই স্কুল কেন্দ্রেসহ অন্তত ১০টি কেন্দ্রে ছোট-খাটো সহিংসতা হয়েছে। কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বরত চিকিৎসক ডা. রেজাউল হাসান জানিয়েছেন, গতকালের নির্বাচনী সহিংসতায় প্রায় ৪০ জন আহত হয়েছেন।
এদিকে গতকাল সন্ধ্যায় জানা যায়, পেকুয়া উপজেলার টইটং ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বিজয়ী হয়েছেন। রিটার্নিং কর্মকর্তা কার্যালয় থেকে বেসরকারিভাবে প্রকাশিত ফলাফলে তাঁকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
নির্বাচন অফিস জানায়, ১৮ হাজার ৬১২ জন ভোটারের মধ্যে প্রায় ১৩ হাজার ভোটার এদিন ভোট দেন। এতে নৌকা প্রতীকে ৮ হাজার ২৬২ ভোট পেয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা জাহেদুল ইসলাম চৌধুরী। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোসলেম উদ্দিন চশমা প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৯৯৩ ভোট।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে