নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে নিয়ম অনুযায়ী আবেদন করে চারটি খুঁটি ও ট্রান্সফরমার কিনে জমির পাশে লাইন টেনে রাখলেও বিদ্যুৎ-সংযোগ দিতে টালবাহানা করছেন পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. আবুল কালাম; যে কারণে ৭০ একর জমির চাষাবাদ নিয়ে শঙ্কায় কৃষকেরা।
ডেপুটি ম্যানেজার বলছেন, বিষয়টি সাক্ষাতে বলবেন। ফোনে বলা যাবে না। এরপর মোবাইলের সংযোগ কেটে দেন। নেত্রকোনা পল্লী বিদ্যুতের জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) প্রকৌশলী বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, ‘বর্তমানে অনেক মানুষ নতুন সংযোগ পাচ্ছেন। কৃষকদের কেন সংযোগ দেওয়া হচ্ছে না, বিষয়টি খতিয়ে দেখব।’
জানা গেছে, উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের নোয়াগাঁও গ্রামের সামনের বিলে বিদ্যুতের সেচ মোটর বসাতে স্থানীয় রতন মিয়া, আপোস মিয়া, বিদ্যা মিয়াসহ ১০-১২ জন কৃষক সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করেন। সব কাজ শেষ হলেও বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়া হচ্ছে না।
সেচ মোটরের আবেদনকারী কৃষকদের একজন মো. রতন মিয়া বলেন, ‘সেচের বিদ্যুতের মোটর বসাতে নিয়মানুযায়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসে আবেদন করে অনুমোদন নিয়েছি। পরিবেশ ছাড়পত্র নিয়েছি। টাকা দিয়ে চারটি খুঁটি কিনে জমি পর্যন্ত বিদ্যুৎ লাইন টেনেছি। সাইটে বোরিং করে পাইপ ফেলা হয়েছে। কেনা হয়েছে ট্রান্সফরমারও। এখন শুধু সংযোগ দেওয়া বাকি। সব মিলিয়ে পাঁচ লাখ টাকার মতো খরচ হয়েছে। চার লাখ টাকা রসিদের মাধ্যমে জমা দিয়েছি। কিছু টাকা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের ঘুষই দিতে হয়েছে। কিন্তু পল্লী বিদ্যুতের ডেপুটি ম্যানেজার সংযোগ দেওয়া নিয়ে নানা টালবাহানা করছেন। এদিকে চাষের সময় চলে যাচ্ছে। মাঠে ৭০ একর জমি রয়েছে। এই মোটর থেকে পানি সেচ দিয়েই ওই জমি চাষ হবে।’
অপর আবেদনকারী বিদ্যা মিয়া বলেন, ‘চাষের সময় চলে যাচ্ছে, তাই ডিজেলচালিত ইঞ্জিন দিয়েই জমিতে পানি দিচ্ছি। জ্বালানি তেলের দাম বেশি। এভাবে সেচ দিয়ে জমি চাষ করলে লোকসান হবে। এ ছাড়া ডিজেলচালিত মেশিন দিয়ে সব জমি চাষ করাও সম্ভব নয়। স্থানীয় কৃষকেরা এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। যদি আমাদের কাগজপত্রে কোনো ঝামেলা থাকে, তাহলে সংযোগ না দিলে কোনো আপত্তি থাকবে না। কিন্তু ডেপুটি ম্যানেজার এসব কিছুই না বলে সংযোগ নিয়ে নানা টালবাহানা করছেন। যদি তিনি টাকা চান, তাহলে খোলাখুলি বলুক বিষয়টা।’
মোহনগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. আবুল কালামকে এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি সাক্ষাতে বলব। ফোনে বলা যাবে না।’ এই বলে তিনি ফোনের সংযোগ কেটে দেন। পরে অসংখ্যবার কল করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
বিষয়টি অবহিত করলে নেত্রকোনা পল্লী বিদ্যুতের জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) প্রকৌশলী বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, ‘এই সময়ে অনেক মানুষ সংযোগ পাচ্ছেন। তবে রতন মিয়ার সংযোগ কেন দেওয়া হচ্ছে না, বিষয়টি খতিয়ে দেখব।’ বিষয়টি নিয়ে মোহনগঞ্জের ডিজিএমের সঙ্গে কথা বলবেন বলেও জানান।
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে নিয়ম অনুযায়ী আবেদন করে চারটি খুঁটি ও ট্রান্সফরমার কিনে জমির পাশে লাইন টেনে রাখলেও বিদ্যুৎ-সংযোগ দিতে টালবাহানা করছেন পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. আবুল কালাম; যে কারণে ৭০ একর জমির চাষাবাদ নিয়ে শঙ্কায় কৃষকেরা।
ডেপুটি ম্যানেজার বলছেন, বিষয়টি সাক্ষাতে বলবেন। ফোনে বলা যাবে না। এরপর মোবাইলের সংযোগ কেটে দেন। নেত্রকোনা পল্লী বিদ্যুতের জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) প্রকৌশলী বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, ‘বর্তমানে অনেক মানুষ নতুন সংযোগ পাচ্ছেন। কৃষকদের কেন সংযোগ দেওয়া হচ্ছে না, বিষয়টি খতিয়ে দেখব।’
জানা গেছে, উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের নোয়াগাঁও গ্রামের সামনের বিলে বিদ্যুতের সেচ মোটর বসাতে স্থানীয় রতন মিয়া, আপোস মিয়া, বিদ্যা মিয়াসহ ১০-১২ জন কৃষক সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করেন। সব কাজ শেষ হলেও বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়া হচ্ছে না।
সেচ মোটরের আবেদনকারী কৃষকদের একজন মো. রতন মিয়া বলেন, ‘সেচের বিদ্যুতের মোটর বসাতে নিয়মানুযায়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসে আবেদন করে অনুমোদন নিয়েছি। পরিবেশ ছাড়পত্র নিয়েছি। টাকা দিয়ে চারটি খুঁটি কিনে জমি পর্যন্ত বিদ্যুৎ লাইন টেনেছি। সাইটে বোরিং করে পাইপ ফেলা হয়েছে। কেনা হয়েছে ট্রান্সফরমারও। এখন শুধু সংযোগ দেওয়া বাকি। সব মিলিয়ে পাঁচ লাখ টাকার মতো খরচ হয়েছে। চার লাখ টাকা রসিদের মাধ্যমে জমা দিয়েছি। কিছু টাকা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের ঘুষই দিতে হয়েছে। কিন্তু পল্লী বিদ্যুতের ডেপুটি ম্যানেজার সংযোগ দেওয়া নিয়ে নানা টালবাহানা করছেন। এদিকে চাষের সময় চলে যাচ্ছে। মাঠে ৭০ একর জমি রয়েছে। এই মোটর থেকে পানি সেচ দিয়েই ওই জমি চাষ হবে।’
অপর আবেদনকারী বিদ্যা মিয়া বলেন, ‘চাষের সময় চলে যাচ্ছে, তাই ডিজেলচালিত ইঞ্জিন দিয়েই জমিতে পানি দিচ্ছি। জ্বালানি তেলের দাম বেশি। এভাবে সেচ দিয়ে জমি চাষ করলে লোকসান হবে। এ ছাড়া ডিজেলচালিত মেশিন দিয়ে সব জমি চাষ করাও সম্ভব নয়। স্থানীয় কৃষকেরা এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। যদি আমাদের কাগজপত্রে কোনো ঝামেলা থাকে, তাহলে সংযোগ না দিলে কোনো আপত্তি থাকবে না। কিন্তু ডেপুটি ম্যানেজার এসব কিছুই না বলে সংযোগ নিয়ে নানা টালবাহানা করছেন। যদি তিনি টাকা চান, তাহলে খোলাখুলি বলুক বিষয়টা।’
মোহনগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. আবুল কালামকে এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি সাক্ষাতে বলব। ফোনে বলা যাবে না।’ এই বলে তিনি ফোনের সংযোগ কেটে দেন। পরে অসংখ্যবার কল করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
বিষয়টি অবহিত করলে নেত্রকোনা পল্লী বিদ্যুতের জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) প্রকৌশলী বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, ‘এই সময়ে অনেক মানুষ সংযোগ পাচ্ছেন। তবে রতন মিয়ার সংযোগ কেন দেওয়া হচ্ছে না, বিষয়টি খতিয়ে দেখব।’ বিষয়টি নিয়ে মোহনগঞ্জের ডিজিএমের সঙ্গে কথা বলবেন বলেও জানান।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে