উবায়দুল্লাহ বাদল, ঢাকা
দেশের সাধারণ শিক্ষা বোর্ডগুলোর জন্য নতুন আইন করতে যাচ্ছে সরকার। এরই মধ্যে আইনের খসড়া তৈরি করা হয়েছে। প্রস্তাবিত খসড়া আইন অনুযায়ী এক বোর্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অন্য বোর্ডে বদলি করা যাবে। বর্তমানে এ ধরনের বদলির কোনো সুযোগ নেই। এ ছাড়া দেশে জরুরি অবস্থা বা মহামারিতে শিক্ষা বোর্ডগুলোকে সংক্ষিপ্ত আকারে পাবলিক পরীক্ষা আয়োজন ও ফল প্রকাশের ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে নতুন আইনে। ‘মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড আইন, ২০২৩’ নামে আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আইনের খসড়াটি মন্ত্রিসভার বৈঠকে উপস্থাপনের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো হয়েছে।
দেশের ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড পরিচালিত হচ্ছে ১৯৬১ সালের দি ইন্টারমিডিয়েট অ্যান্ড সেকেন্ডারি এডুকেশন অর্ডিন্যান্স এবং ১৯৬২ সালের দ্য রেজিস্ট্রেশন অব প্রাইভেট স্কুলস অর্ডিন্যান্স অনুযায়ী। বোর্ডগুলো হলো—ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, যশোর, কুমিল্লা, সিলেট, বরিশাল, দিনাজপুর ও ময়মনসিংহ। ৯ বোর্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যা প্রায় তিন হাজার।
খসড়া আইনের ১২ ধারায় বলা হয়েছে, বোর্ডে নিয়োগকৃত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রবিধানমালায় বর্ণিত শর্তাবলি সাপেক্ষে জনস্বার্থে এক বোর্ড থেকে অন্য বোর্ডে বদলি করা যাবে।
তবে আগের খসড়ায় এ ধারা ছিল না বলে জানিয়েছেন বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের সদ্য অবসরে যাওয়া চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ইউনুস। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনাকালে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা ও ফল প্রকাশ নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়। তখন আইনটির খসড়া নিয়ে অনলাইনে আলোচনা হয়।
তখনকার খসড়ায় বদলির ধারা ছিল না। নতুন এই ধারা নিয়ে আপত্তি তুলেছেন শিক্ষা বোর্ডগুলোর অনেক কর্মচারী। তাদের দাবি, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে তারা এসব প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ পেয়েছেন। এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চাকরিতে নিয়োগ পেয়েও শুধু বদলির ভোগান্তি এড়াতে তারা এসব প্রতিষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। তাদের আপত্তি উপেক্ষা করে এটা করা হলে তারা পরিবার নিয়ে বিপদে পড়বেন।
আন্তশিক্ষা বোর্ড কর্মচারী ফেডারেশন এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার সভাপতি মো. জালাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার চাইলে সবই করতে পারে। কিন্তু আমাদের নিয়োগপত্রে এ ধরনের কোনো শর্ত ছিল না। এর আগেও আন্তবোর্ড বদলির অপচেষ্টা হয়েছিল। কিন্তু সেই উদ্যোগ সফল হয়নি।’ তিনি আরও বলেন, সবাই যার যার এলাকায় স্থায়ী হয়েছে। বদলির বিধান হলে প্রায় ৩ হাজার পরিবার বিপদে পড়বে।
তিন বছর মেয়াদি পরিচালনা পর্ষদ হবে: খসড়া মতে, বোর্ড কার্যক্রম পরিচালনায় আর্থিক সংশ্লেষ আছে এমন ব্যক্তিদের পরিচালনা পর্ষদে রাখা যাবে না। এতে বলা হয়েছে, দেশের সাধারণ শিক্ষা বোর্ড সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে তিন বছর মেয়াদি ১২ সদস্যের পরিচালনা পর্ষদ গঠিত হবে। এর সভাপতি হবেন সংশ্লিষ্ট বোর্ডের চেয়ারম্যান। এই পর্ষদের অধীনে অর্থ কমিটি, নিয়োগ ও পদোন্নতি কমিটিসহ ১৭টি গুরুত্বপূর্ণ কমিটি হবে। বোর্ডসংক্রান্ত বিষয়ে যাদের আর্থিক সংশ্লেষ আছে, তাদের পরিচালনা পর্ষদ ও এসব কমিটিতে রাখা যাবে না। পরিচালনা পর্ষদের কোনো সদস্য প্রত্যক্ষভাবে বা কোনো ব্যক্তির মাধ্যমে বোর্ডের সঙ্গে কোনো বিষয়ে চুক্তি করতে পারবেন না। কোনো শিক্ষা কোর্স বা পুস্তকে আর্থিক স্বার্থ আছে এমন কোনো ব্যক্তিকে বোর্ড পরিচালনা পর্ষদের সদস্য করা যাবে না। এমনকি বোর্ডের অনুমোদিত পুস্তক প্রকাশ, সংগ্রহ বা সরবরাহ করে এমন কোনো প্রতিষ্ঠানের অংশীদার বা অন্য কোনো উপায়ে আর্থিক স্বার্থ থাকা ব্যক্তিকেও এই আইনের অধীনে গঠিত কোনো কমিটির সদস্য করা যাবে না।
সংক্ষিপ্ত আকারে পরীক্ষা নেওয়ার ক্ষমতা: প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা মহামারি অবস্থায় শিক্ষা বোর্ডগুলোকে সংক্ষিপ্ত আকারে পরীক্ষা নিয়ে ফল প্রকাশ করতে স্থায়ীভাবে ক্ষমতা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে খসড়ায়। করোনাকালে স্কুলের শিক্ষার্থীদের সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচিতে পরীক্ষা নিয়ে ফল প্রকাশের জন্য সংশ্লিষ্ট বিধি সংশোধন করা হয়েছিল।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশের সব মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ আইন হচ্ছে। এতে মহামারিকালে বা জরুরি অবস্থায় শিক্ষা বোর্ডগুলোকে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা নিয়ে ফল প্রকাশের ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে। করোনাকালে অস্থায়ীভাবে করা হলেও সেটি নতুন আইনে স্থায়ী করা হচ্ছে।’
৬০ বছর পূর্ণ হলে অবসরে: খসড়া অনুযায়ী বোর্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীর বয়স ৬০ বছর পূর্ণ হলে অবসরে যাবেন। চাকরিকালীন মারা গেলে বা দুর্ঘটনায় শারীরিকভাবে অক্ষম হলে পরিবার বোর্ডের অধীন চাকরিকালীন প্রতিবছরের জন্য এক মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ আনুতোষিক পাবেন।
খসড়ায় উল্লেখ আছে, ইংরেজি মাধ্যমের স্কুল ও অন্যান্য বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান একই কাঠামোতে পরিচালনা করতে শিক্ষাক্রম, পাঠ্যপুস্তক ইত্যাদি বিধিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।
খসড়ায় বলা হয়েছে, সরকার, বোর্ড পরিচালনা পর্ষদ অথবা চেয়ারম্যান বা বোর্ডের অন্য কোনো কর্মকর্তা এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণের জন্য কোনো কাজ করলে বা আদেশ জারি করলে তা নিয়ে কোনো আদালতে মামলা করা যাবে না। এমনকি অন্যভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না।
দেশের সাধারণ শিক্ষা বোর্ডগুলোর জন্য নতুন আইন করতে যাচ্ছে সরকার। এরই মধ্যে আইনের খসড়া তৈরি করা হয়েছে। প্রস্তাবিত খসড়া আইন অনুযায়ী এক বোর্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অন্য বোর্ডে বদলি করা যাবে। বর্তমানে এ ধরনের বদলির কোনো সুযোগ নেই। এ ছাড়া দেশে জরুরি অবস্থা বা মহামারিতে শিক্ষা বোর্ডগুলোকে সংক্ষিপ্ত আকারে পাবলিক পরীক্ষা আয়োজন ও ফল প্রকাশের ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে নতুন আইনে। ‘মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড আইন, ২০২৩’ নামে আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আইনের খসড়াটি মন্ত্রিসভার বৈঠকে উপস্থাপনের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো হয়েছে।
দেশের ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড পরিচালিত হচ্ছে ১৯৬১ সালের দি ইন্টারমিডিয়েট অ্যান্ড সেকেন্ডারি এডুকেশন অর্ডিন্যান্স এবং ১৯৬২ সালের দ্য রেজিস্ট্রেশন অব প্রাইভেট স্কুলস অর্ডিন্যান্স অনুযায়ী। বোর্ডগুলো হলো—ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, যশোর, কুমিল্লা, সিলেট, বরিশাল, দিনাজপুর ও ময়মনসিংহ। ৯ বোর্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যা প্রায় তিন হাজার।
খসড়া আইনের ১২ ধারায় বলা হয়েছে, বোর্ডে নিয়োগকৃত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রবিধানমালায় বর্ণিত শর্তাবলি সাপেক্ষে জনস্বার্থে এক বোর্ড থেকে অন্য বোর্ডে বদলি করা যাবে।
তবে আগের খসড়ায় এ ধারা ছিল না বলে জানিয়েছেন বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের সদ্য অবসরে যাওয়া চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ইউনুস। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনাকালে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা ও ফল প্রকাশ নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়। তখন আইনটির খসড়া নিয়ে অনলাইনে আলোচনা হয়।
তখনকার খসড়ায় বদলির ধারা ছিল না। নতুন এই ধারা নিয়ে আপত্তি তুলেছেন শিক্ষা বোর্ডগুলোর অনেক কর্মচারী। তাদের দাবি, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে তারা এসব প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ পেয়েছেন। এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চাকরিতে নিয়োগ পেয়েও শুধু বদলির ভোগান্তি এড়াতে তারা এসব প্রতিষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। তাদের আপত্তি উপেক্ষা করে এটা করা হলে তারা পরিবার নিয়ে বিপদে পড়বেন।
আন্তশিক্ষা বোর্ড কর্মচারী ফেডারেশন এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার সভাপতি মো. জালাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার চাইলে সবই করতে পারে। কিন্তু আমাদের নিয়োগপত্রে এ ধরনের কোনো শর্ত ছিল না। এর আগেও আন্তবোর্ড বদলির অপচেষ্টা হয়েছিল। কিন্তু সেই উদ্যোগ সফল হয়নি।’ তিনি আরও বলেন, সবাই যার যার এলাকায় স্থায়ী হয়েছে। বদলির বিধান হলে প্রায় ৩ হাজার পরিবার বিপদে পড়বে।
তিন বছর মেয়াদি পরিচালনা পর্ষদ হবে: খসড়া মতে, বোর্ড কার্যক্রম পরিচালনায় আর্থিক সংশ্লেষ আছে এমন ব্যক্তিদের পরিচালনা পর্ষদে রাখা যাবে না। এতে বলা হয়েছে, দেশের সাধারণ শিক্ষা বোর্ড সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে তিন বছর মেয়াদি ১২ সদস্যের পরিচালনা পর্ষদ গঠিত হবে। এর সভাপতি হবেন সংশ্লিষ্ট বোর্ডের চেয়ারম্যান। এই পর্ষদের অধীনে অর্থ কমিটি, নিয়োগ ও পদোন্নতি কমিটিসহ ১৭টি গুরুত্বপূর্ণ কমিটি হবে। বোর্ডসংক্রান্ত বিষয়ে যাদের আর্থিক সংশ্লেষ আছে, তাদের পরিচালনা পর্ষদ ও এসব কমিটিতে রাখা যাবে না। পরিচালনা পর্ষদের কোনো সদস্য প্রত্যক্ষভাবে বা কোনো ব্যক্তির মাধ্যমে বোর্ডের সঙ্গে কোনো বিষয়ে চুক্তি করতে পারবেন না। কোনো শিক্ষা কোর্স বা পুস্তকে আর্থিক স্বার্থ আছে এমন কোনো ব্যক্তিকে বোর্ড পরিচালনা পর্ষদের সদস্য করা যাবে না। এমনকি বোর্ডের অনুমোদিত পুস্তক প্রকাশ, সংগ্রহ বা সরবরাহ করে এমন কোনো প্রতিষ্ঠানের অংশীদার বা অন্য কোনো উপায়ে আর্থিক স্বার্থ থাকা ব্যক্তিকেও এই আইনের অধীনে গঠিত কোনো কমিটির সদস্য করা যাবে না।
সংক্ষিপ্ত আকারে পরীক্ষা নেওয়ার ক্ষমতা: প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা মহামারি অবস্থায় শিক্ষা বোর্ডগুলোকে সংক্ষিপ্ত আকারে পরীক্ষা নিয়ে ফল প্রকাশ করতে স্থায়ীভাবে ক্ষমতা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে খসড়ায়। করোনাকালে স্কুলের শিক্ষার্থীদের সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচিতে পরীক্ষা নিয়ে ফল প্রকাশের জন্য সংশ্লিষ্ট বিধি সংশোধন করা হয়েছিল।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশের সব মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ আইন হচ্ছে। এতে মহামারিকালে বা জরুরি অবস্থায় শিক্ষা বোর্ডগুলোকে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা নিয়ে ফল প্রকাশের ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে। করোনাকালে অস্থায়ীভাবে করা হলেও সেটি নতুন আইনে স্থায়ী করা হচ্ছে।’
৬০ বছর পূর্ণ হলে অবসরে: খসড়া অনুযায়ী বোর্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীর বয়স ৬০ বছর পূর্ণ হলে অবসরে যাবেন। চাকরিকালীন মারা গেলে বা দুর্ঘটনায় শারীরিকভাবে অক্ষম হলে পরিবার বোর্ডের অধীন চাকরিকালীন প্রতিবছরের জন্য এক মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ আনুতোষিক পাবেন।
খসড়ায় উল্লেখ আছে, ইংরেজি মাধ্যমের স্কুল ও অন্যান্য বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান একই কাঠামোতে পরিচালনা করতে শিক্ষাক্রম, পাঠ্যপুস্তক ইত্যাদি বিধিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।
খসড়ায় বলা হয়েছে, সরকার, বোর্ড পরিচালনা পর্ষদ অথবা চেয়ারম্যান বা বোর্ডের অন্য কোনো কর্মকর্তা এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণের জন্য কোনো কাজ করলে বা আদেশ জারি করলে তা নিয়ে কোনো আদালতে মামলা করা যাবে না। এমনকি অন্যভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে