নওগাঁ প্রতিনিধি
শেষ সময়ে জমে উঠেছে নওগাঁর সাপাহারের আম বাজার। অন্য বছরের তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় আমের দাম এবার বাড়তি বলে মনে করছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। অন্যদিকে শেষ পর্যায়ে এসে ভালো দাম পেয়ে খুশি বাগান মালিকেরা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বর্তমানে আম বাজারে বিভিন্ন জেলা থেকে আম ব্যবসায়ীদের সমাগম বেড়েছে। সরবরাহ কমে যাওয়ায় ব্যবসায়ীরা প্রতিযোগিতা করে আম কিনছেন। চড়া দামে বেচাকেনা হচ্ছে আম্রপালি, বারি ৪ ও আশ্বিনা আম।
জেলা কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে জেলায় ২৯ হাজার ৪৭৫ হেক্টর জমিতে আম চাষ হয়েছে। হেক্টরপ্রতি ফলন ধরা হয়েছে ১২ দশমিক ৫০ মেট্রিক টন। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ ৬৮ হাজার ৪৩৫ মেট্রিক টন।
গত রোববার দুপুরে সাপাহার আম বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা আম বেচাকেনায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। সরবরাহ কম হওয়ায় বাজারে আম নিয়ে কাড়াকাড়ি শুরু করেছেন ব্যবসায়ীরা। ভ্যান, ভটভটি অথবা ট্রলিতে করে বাগানিরা আম বাজারে নিয়ে আসতেই সেখানে হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা। আম কিনতে যে যার মতো দাম হাঁকছেন।
বর্তমানে বাজারে বারি-৪ আম সাড়ে ৫ হাজার থেকে ৭ হাজার ৫০০ টাকা মণ, আশ্বিনা ২ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজার টাকা মণ এবং আম্রপালি ১০ হাজার থেকে ১৪ হাজার টাকা মণ দরে বিক্রি হচ্ছে। যেটি গত কয়েক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ দাম।
চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এবার মৌসুমের শুরু থেকেই জেলায় আমের বাজার ভালো ছিল। গত বছর যে টাকায় তিন মণ আম বিক্রি হয়েছে, এবার একই টাকায় বিক্রি হচ্ছে দুই মণ আম। এ ছাড়া মৌসুমের শেষ মুহূর্তে এসে চড়া দামে আম বেচাকেনা হচ্ছে।
আম বাগানি সোহেল রানা বলেন, বর্তমানে তাঁর ৩০ বিঘা বাগানে নাবি জাতের আম রয়েছে। গতকালও প্রায় ২০ মণ আম বিক্রি করেছেন। শেষ মুহূর্তেও ভালো দাম পেয়ে খুশি তিনি। এবার আমের দাম কয়েক বছরের চেয়ে সর্বোচ্চ। সরবরাহ কমে যাওয়ায় বর্তমানে বাজারে আম নিয়ে গেলে ব্যবসায়ীরা প্রতিযোগিতা করে কিনছেন।
আম ব্যবসায়ী শরিফুল ইসলাম বলেন, মৌসুমের শেষ সময়ে এসে একদিকে আমের সরবরাহ কমেছে, অন্যদিকে চাহিদা বেশি হাওয়ার কারণে আমের দাম বাড়তি।
সাপাহার আম আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. জুয়েল হক বলেন, তাঁদের ব্যবসার লক্ষ্যমাত্রা যা ছিল, সেটা অর্জিত হলেও এবার ব্যবসায়ীরা খুব একটা লাভবান হননি। বাগান মালিকেরা বেশি লাভবান হচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, বর্তমানে সাপাহারের বাজারে আশ্বিনার সমারোহ বেশি। তবে আম্রপালি, বারি-৪ ও পাওয়া যাচ্ছে। এরপর আসবে গৌড়মতি।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) এ কে এম মনজুরে মাওলা বলেন, আম উৎপাদন ইতিমধ্যে লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি চলে গেছে। এখনো বাগানে অনেক আম আছে। সবশেষ আসবে গৌড়মতি। ভালো দাম পেয়ে চাষিরা খুশি।
শেষ সময়ে জমে উঠেছে নওগাঁর সাপাহারের আম বাজার। অন্য বছরের তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় আমের দাম এবার বাড়তি বলে মনে করছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। অন্যদিকে শেষ পর্যায়ে এসে ভালো দাম পেয়ে খুশি বাগান মালিকেরা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বর্তমানে আম বাজারে বিভিন্ন জেলা থেকে আম ব্যবসায়ীদের সমাগম বেড়েছে। সরবরাহ কমে যাওয়ায় ব্যবসায়ীরা প্রতিযোগিতা করে আম কিনছেন। চড়া দামে বেচাকেনা হচ্ছে আম্রপালি, বারি ৪ ও আশ্বিনা আম।
জেলা কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে জেলায় ২৯ হাজার ৪৭৫ হেক্টর জমিতে আম চাষ হয়েছে। হেক্টরপ্রতি ফলন ধরা হয়েছে ১২ দশমিক ৫০ মেট্রিক টন। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ ৬৮ হাজার ৪৩৫ মেট্রিক টন।
গত রোববার দুপুরে সাপাহার আম বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা আম বেচাকেনায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। সরবরাহ কম হওয়ায় বাজারে আম নিয়ে কাড়াকাড়ি শুরু করেছেন ব্যবসায়ীরা। ভ্যান, ভটভটি অথবা ট্রলিতে করে বাগানিরা আম বাজারে নিয়ে আসতেই সেখানে হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা। আম কিনতে যে যার মতো দাম হাঁকছেন।
বর্তমানে বাজারে বারি-৪ আম সাড়ে ৫ হাজার থেকে ৭ হাজার ৫০০ টাকা মণ, আশ্বিনা ২ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজার টাকা মণ এবং আম্রপালি ১০ হাজার থেকে ১৪ হাজার টাকা মণ দরে বিক্রি হচ্ছে। যেটি গত কয়েক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ দাম।
চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এবার মৌসুমের শুরু থেকেই জেলায় আমের বাজার ভালো ছিল। গত বছর যে টাকায় তিন মণ আম বিক্রি হয়েছে, এবার একই টাকায় বিক্রি হচ্ছে দুই মণ আম। এ ছাড়া মৌসুমের শেষ মুহূর্তে এসে চড়া দামে আম বেচাকেনা হচ্ছে।
আম বাগানি সোহেল রানা বলেন, বর্তমানে তাঁর ৩০ বিঘা বাগানে নাবি জাতের আম রয়েছে। গতকালও প্রায় ২০ মণ আম বিক্রি করেছেন। শেষ মুহূর্তেও ভালো দাম পেয়ে খুশি তিনি। এবার আমের দাম কয়েক বছরের চেয়ে সর্বোচ্চ। সরবরাহ কমে যাওয়ায় বর্তমানে বাজারে আম নিয়ে গেলে ব্যবসায়ীরা প্রতিযোগিতা করে কিনছেন।
আম ব্যবসায়ী শরিফুল ইসলাম বলেন, মৌসুমের শেষ সময়ে এসে একদিকে আমের সরবরাহ কমেছে, অন্যদিকে চাহিদা বেশি হাওয়ার কারণে আমের দাম বাড়তি।
সাপাহার আম আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. জুয়েল হক বলেন, তাঁদের ব্যবসার লক্ষ্যমাত্রা যা ছিল, সেটা অর্জিত হলেও এবার ব্যবসায়ীরা খুব একটা লাভবান হননি। বাগান মালিকেরা বেশি লাভবান হচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, বর্তমানে সাপাহারের বাজারে আশ্বিনার সমারোহ বেশি। তবে আম্রপালি, বারি-৪ ও পাওয়া যাচ্ছে। এরপর আসবে গৌড়মতি।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) এ কে এম মনজুরে মাওলা বলেন, আম উৎপাদন ইতিমধ্যে লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি চলে গেছে। এখনো বাগানে অনেক আম আছে। সবশেষ আসবে গৌড়মতি। ভালো দাম পেয়ে চাষিরা খুশি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে