ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরের দুর্গম চরাঞ্চলে বেড়েছে পদ্মা নদীর ভাঙন। কয়েক দিনে এই ভাঙনে শতাধিক বসতবাড়ি ও বিপুল পরিমাণ ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
এ ছাড়া ফরিদপুর সদরের নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নের চারটি গ্রামের রাস্তা, স্কুল, মসজিদ, ক্লিনিক ও গোলাডাঙ্গী ব্রিজটি এখন হুমকির মুখে। নদীভাঙনে এক সপ্তাহে ফরিদপুর সদর উপজেলার ডিক্রিরচর ইউনিয়নের ইউসুফ মাতুব্বরেরডাঙ্গীর অর্ধশতাধিক বসতভিটা পদ্মা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এতে পরিবারগুলো মানবেতর জীবনযাপন করছে। ভাঙনের তীব্রতায় গত শনিবার ইউসুফ মাতুব্বরেরডাঙ্গীর একমাত্র সড়কের প্রায় ৫০০ গজ রাস্তা ভেঙে বিলীন হয়ে গেছে।
গত তিন মাসে ফরিদপুর সদরের নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নে অব্যাহত নদীভাঙনে উস্তাডাঙ্গী, মৃধাডাঙ্গী ও গোলডাঙ্গীর তিনটি গ্রামের শতাধিক বাড়িঘর নদীগর্ভে চলে গেছে বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা। এসব পরিবারের সদস্যরা এখন বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে অন্য মানুষের বাড়ির আঙিনায় অথবা সরকারি রাস্তার পাশে আশ্রয় নিয়েছেন। ইতিমধ্যেই, পদ্মার বুকে বিলীন হয়ে গেছে চরটেপুরাকান্দি মসজিদ ও প্রায় এক কিলোমিটার সড়ক এবং এক হাজার বিঘা ফসলি জমিসহ অগণিত গাছপালা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ভাঙন হুমকির মুখে আছে ডিক্রিরচর ও নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নের চারটি গ্রামের সহস্রাধিক বাড়িঘর, সরকারি রাস্তা, মসজিদ, চরটেপুরাকান্দি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ ছোট ছোট বেশ কিছু কালভার্ট-ব্রিজ এবং প্রায় ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত গোলডাঙ্গী ব্রিজটি। হঠাৎ পদ্মার পানি কমে যাওয়ায় ভাঙনের তীব্রতা দেখা দিয়েছে বলে স্থানীয়দের দাবি।
এ ব্যাপারে জেলা সদর উপজেলার নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. মোস্তাকুজ্জামান মোস্তাক বলেন, ‘আমরা অসহায়। আমরা পারি মানুষের দুঃখ ও ভাঙনের বিষয় কর্তৃপক্ষকে বলতে; কিন্তু ভাঙন ঠেকানোর ক্ষমতা আমাদের নেই।’
এ বিষয়ে ফরিদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) লিটন ঢালী বলেন, খবর পেয়ে গত শনিবার ৭০০ ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করেছি। নতুন নতুন যারা নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন তাঁদেরও পর্যায়ক্রমে তালিকা করে সহযোগিতা করা হবে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) ফরিদপুর নির্বাহী প্রকৌশলী পার্থপ্রতীম সাহা বলেন, ‘এলাকাগুলো চরের ভেতরে হওয়ায় ভাঙন ঠেকাতে ওইখানে কাজ করার মতো বাজেট আপাতত নেই। এ ছাড়া করোনার কারণে বাজেটস্বল্পতা রয়েছে আমাদের। তাই এ ব্যাপারে খুব শিগগিরই পদক্ষেপ নেওয়া যাচ্ছে না। পরে বাজেট পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি বিবেচনা করব।’
ফরিদপুরের দুর্গম চরাঞ্চলে বেড়েছে পদ্মা নদীর ভাঙন। কয়েক দিনে এই ভাঙনে শতাধিক বসতবাড়ি ও বিপুল পরিমাণ ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
এ ছাড়া ফরিদপুর সদরের নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নের চারটি গ্রামের রাস্তা, স্কুল, মসজিদ, ক্লিনিক ও গোলাডাঙ্গী ব্রিজটি এখন হুমকির মুখে। নদীভাঙনে এক সপ্তাহে ফরিদপুর সদর উপজেলার ডিক্রিরচর ইউনিয়নের ইউসুফ মাতুব্বরেরডাঙ্গীর অর্ধশতাধিক বসতভিটা পদ্মা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এতে পরিবারগুলো মানবেতর জীবনযাপন করছে। ভাঙনের তীব্রতায় গত শনিবার ইউসুফ মাতুব্বরেরডাঙ্গীর একমাত্র সড়কের প্রায় ৫০০ গজ রাস্তা ভেঙে বিলীন হয়ে গেছে।
গত তিন মাসে ফরিদপুর সদরের নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নে অব্যাহত নদীভাঙনে উস্তাডাঙ্গী, মৃধাডাঙ্গী ও গোলডাঙ্গীর তিনটি গ্রামের শতাধিক বাড়িঘর নদীগর্ভে চলে গেছে বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা। এসব পরিবারের সদস্যরা এখন বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে অন্য মানুষের বাড়ির আঙিনায় অথবা সরকারি রাস্তার পাশে আশ্রয় নিয়েছেন। ইতিমধ্যেই, পদ্মার বুকে বিলীন হয়ে গেছে চরটেপুরাকান্দি মসজিদ ও প্রায় এক কিলোমিটার সড়ক এবং এক হাজার বিঘা ফসলি জমিসহ অগণিত গাছপালা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ভাঙন হুমকির মুখে আছে ডিক্রিরচর ও নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নের চারটি গ্রামের সহস্রাধিক বাড়িঘর, সরকারি রাস্তা, মসজিদ, চরটেপুরাকান্দি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ ছোট ছোট বেশ কিছু কালভার্ট-ব্রিজ এবং প্রায় ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত গোলডাঙ্গী ব্রিজটি। হঠাৎ পদ্মার পানি কমে যাওয়ায় ভাঙনের তীব্রতা দেখা দিয়েছে বলে স্থানীয়দের দাবি।
এ ব্যাপারে জেলা সদর উপজেলার নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. মোস্তাকুজ্জামান মোস্তাক বলেন, ‘আমরা অসহায়। আমরা পারি মানুষের দুঃখ ও ভাঙনের বিষয় কর্তৃপক্ষকে বলতে; কিন্তু ভাঙন ঠেকানোর ক্ষমতা আমাদের নেই।’
এ বিষয়ে ফরিদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) লিটন ঢালী বলেন, খবর পেয়ে গত শনিবার ৭০০ ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করেছি। নতুন নতুন যারা নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন তাঁদেরও পর্যায়ক্রমে তালিকা করে সহযোগিতা করা হবে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) ফরিদপুর নির্বাহী প্রকৌশলী পার্থপ্রতীম সাহা বলেন, ‘এলাকাগুলো চরের ভেতরে হওয়ায় ভাঙন ঠেকাতে ওইখানে কাজ করার মতো বাজেট আপাতত নেই। এ ছাড়া করোনার কারণে বাজেটস্বল্পতা রয়েছে আমাদের। তাই এ ব্যাপারে খুব শিগগিরই পদক্ষেপ নেওয়া যাচ্ছে না। পরে বাজেট পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি বিবেচনা করব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে