নিজস্ব প্রতিবেদক, যশোর
যশোরের অভয়নগর উপজেলার নওয়াপাড়া নৌবন্দরে ১৬০টি ঘাটের মধ্যে ৬০টিই অবৈধ। ভৈরব নদের প্রবাহ বাধাগ্রস্ত করে বাঁশ দিয়ে জেটি নির্মাণ করায় কোথাও কোথাও পলি জমে নাব্য কমে যাচ্ছে।
ফলে একদিকে নৌ দুর্ঘটনা বাড়ছে। এ ছাড়া এসব অবৈধ ঘাটের কারণে সরকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। নৌবন্দর কর্তৃপক্ষ অবৈধ এসব ঘাটের তালিকা করে সংশ্লিষ্টদের উচ্ছেদের জন্য নোটিশ দিয়েছে।
বন্দর সূত্রে জানা গেছে, নওয়াপাড়া নৌবন্দরের অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ঘাটের কারণে নদীর নাব্য কমে যাচ্ছে। যে কারণে ঘন ঘন জাহাজ ডুবির ঘটনা ঘটছে। গত ৫ বছরে বন্দরটিতে অর্ধশত জাহাজ ডুবে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন আমদানিকারকেরা। সর্বশেষ গত ৪ মার্চ জাহাজডুবির ঘটনা ঘটে। মোংলা বন্দর থেকে আমদানি করা এক হাজার ১৬০ মেট্রিক টন কয়লাবাহী জাহাজ নওয়াপাড়ায় পৌঁছানোর পর ডুবে যায়।
নওয়াপাড়া নৌবন্দর সূত্রে জানা যায়, খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার মজুত খাল থেকে যশোর সদর উপজেলা আফরা ঘাট পর্যন্ত ২৪ কিলোমিটার ভৈরব নদীর তীরবর্তী এলাকা নিয়ে গঠিত হয়েছে নওয়াপাড়া নদীবন্দর। নদীর পশ্চিম তীর বরাবর যশোর-খুলনা মহাসড়ক হওয়ায় বেশির ভাগ ঘাট পশ্চিম তীরে গড়ে উঠেছে। মোংলা বন্দর থেকে নদী পথে এই বন্দরে কার্গো, বার্জ, বলগেট ইত্যাদি নৌযানের মাধ্যমে সার, কয়লা, সিমেন্ট ও খাদ্যশস্যসহ নানা ধরনের মালামাল আমদানি ও রপ্তানি হয়।
নৌবন্দর সূত্রে আরও জানা গেছে, নওয়াপাড়া নৌবন্দরটিতে ছোট বড় মিলে ৬০টি ঘাট অবৈধ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সেগুলো হলো সরকার ট্রেডার্স, আলম ব্রাদার্স, আইয়ান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, মাহাবুব টুলু, ফেরদৌস ফারাজী, মোস্তফা ঘাট, মিজান শেখ, তিস্তা সল্ট ইন্ডাস্ট্রিজ, সীতার ঘাট, কাজী হামিমুল কাদির (বাবু মেম্বার), রবিন বিশ্বাস ঘাট, মো. হাসান ঘাট, সাহারা এন্টার প্রাইজ ঘাট, দি গোল্ডেন এন্টার প্রাইজ (রাজঘাট), নওয়াপাড়া ট্রেডিং (রাজঘাট), ব্রাইট ঘাট, লুৎফর রহমান ও ওলিয়ার রহমান ঘাট, এস এল এন্টার প্রাইজ ঘাট, মোল্যা ব্রাদার্স ঘাট, তালতলা স্টোন ঘাট, এস এ এন্টার প্রাইজ ঘাট, মাহবুব ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেড ঘাট, বিসমিল্লাহ ঘাট, তামিম এন্টার প্রাইজ (চাপাতালা) ঘাট, আফসার মোল্যা ও কাছের মোল্যা ঘাট, রেজোয়ান, লবণ মিল ঘাট (মহাকাল) ঘাট, এস এ এন্টার প্রাইজ (চেঙ্গুটিয়া) ঘাট, শেখ ব্রাদার্স (চেঙ্গুটিয়া), বিদ্যুৎ ঘাট, দাদা ভাই ঘাট, দীপু স্টোন প্রাইভেট লিমিটেড, এ আর সিমেন্টে মিলস লিমিটেড, মক্কা সিমেন্ট ঘাট, বেগের ঘাট, রাজ টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড, মমতাজ নাসরিন (ডলার ঘাট), এ রহমান পরশ অটো রাইস মিলস লিমিটেড, সরকার ট্রেডার্স (মশরহাটি), জয়েন্ট ট্রেডিং করপোরেশন, বিশ্বাস ঘাট (মালোপাড়া ঘাট), মুন ট্রেডার্স, ফজলু এন্টার প্রাইজ, হাসিব ফারাজী, বাঘা সাহেবের ঘাট, ভৈরব ঘাট, কামরুল মোল্যা, হাসান ফারাজী ও হোসেন ফারাজী, রফিক গাজী, শহিদুল গাজী, গাজীর ঘাট, জিয়া গাজী, ইসলাম অ্যান্ড সন্স, মাস্টার ট্রেডিং-৩, অধিকারী ট্রেডার্স, ফারাজী নাসির উদ্দীন, নুরুল আমিন, বিজয় কৃষ্ণ আশ্রম ঘাট, চাকলাদার স্টোন হাউজ ও আলী আকবর বাবু।
নওয়াপাড়া নদী বন্দরের উপপরিচালক মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘বন্দরে ১৬০টি ঘাট রয়েছে। এর মধ্যে ৬০টি অবৈধ। আমরা অবৈধ ঘাটের তালিকা করে তাঁদের উচ্ছেদের জন্য নোটিশ দিয়েছি। শিগগির উচ্ছেদ অভিযান চালানো হবে।’
যশোরের অভয়নগর উপজেলার নওয়াপাড়া নৌবন্দরে ১৬০টি ঘাটের মধ্যে ৬০টিই অবৈধ। ভৈরব নদের প্রবাহ বাধাগ্রস্ত করে বাঁশ দিয়ে জেটি নির্মাণ করায় কোথাও কোথাও পলি জমে নাব্য কমে যাচ্ছে।
ফলে একদিকে নৌ দুর্ঘটনা বাড়ছে। এ ছাড়া এসব অবৈধ ঘাটের কারণে সরকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। নৌবন্দর কর্তৃপক্ষ অবৈধ এসব ঘাটের তালিকা করে সংশ্লিষ্টদের উচ্ছেদের জন্য নোটিশ দিয়েছে।
বন্দর সূত্রে জানা গেছে, নওয়াপাড়া নৌবন্দরের অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ঘাটের কারণে নদীর নাব্য কমে যাচ্ছে। যে কারণে ঘন ঘন জাহাজ ডুবির ঘটনা ঘটছে। গত ৫ বছরে বন্দরটিতে অর্ধশত জাহাজ ডুবে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন আমদানিকারকেরা। সর্বশেষ গত ৪ মার্চ জাহাজডুবির ঘটনা ঘটে। মোংলা বন্দর থেকে আমদানি করা এক হাজার ১৬০ মেট্রিক টন কয়লাবাহী জাহাজ নওয়াপাড়ায় পৌঁছানোর পর ডুবে যায়।
নওয়াপাড়া নৌবন্দর সূত্রে জানা যায়, খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার মজুত খাল থেকে যশোর সদর উপজেলা আফরা ঘাট পর্যন্ত ২৪ কিলোমিটার ভৈরব নদীর তীরবর্তী এলাকা নিয়ে গঠিত হয়েছে নওয়াপাড়া নদীবন্দর। নদীর পশ্চিম তীর বরাবর যশোর-খুলনা মহাসড়ক হওয়ায় বেশির ভাগ ঘাট পশ্চিম তীরে গড়ে উঠেছে। মোংলা বন্দর থেকে নদী পথে এই বন্দরে কার্গো, বার্জ, বলগেট ইত্যাদি নৌযানের মাধ্যমে সার, কয়লা, সিমেন্ট ও খাদ্যশস্যসহ নানা ধরনের মালামাল আমদানি ও রপ্তানি হয়।
নৌবন্দর সূত্রে আরও জানা গেছে, নওয়াপাড়া নৌবন্দরটিতে ছোট বড় মিলে ৬০টি ঘাট অবৈধ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সেগুলো হলো সরকার ট্রেডার্স, আলম ব্রাদার্স, আইয়ান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, মাহাবুব টুলু, ফেরদৌস ফারাজী, মোস্তফা ঘাট, মিজান শেখ, তিস্তা সল্ট ইন্ডাস্ট্রিজ, সীতার ঘাট, কাজী হামিমুল কাদির (বাবু মেম্বার), রবিন বিশ্বাস ঘাট, মো. হাসান ঘাট, সাহারা এন্টার প্রাইজ ঘাট, দি গোল্ডেন এন্টার প্রাইজ (রাজঘাট), নওয়াপাড়া ট্রেডিং (রাজঘাট), ব্রাইট ঘাট, লুৎফর রহমান ও ওলিয়ার রহমান ঘাট, এস এল এন্টার প্রাইজ ঘাট, মোল্যা ব্রাদার্স ঘাট, তালতলা স্টোন ঘাট, এস এ এন্টার প্রাইজ ঘাট, মাহবুব ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেড ঘাট, বিসমিল্লাহ ঘাট, তামিম এন্টার প্রাইজ (চাপাতালা) ঘাট, আফসার মোল্যা ও কাছের মোল্যা ঘাট, রেজোয়ান, লবণ মিল ঘাট (মহাকাল) ঘাট, এস এ এন্টার প্রাইজ (চেঙ্গুটিয়া) ঘাট, শেখ ব্রাদার্স (চেঙ্গুটিয়া), বিদ্যুৎ ঘাট, দাদা ভাই ঘাট, দীপু স্টোন প্রাইভেট লিমিটেড, এ আর সিমেন্টে মিলস লিমিটেড, মক্কা সিমেন্ট ঘাট, বেগের ঘাট, রাজ টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড, মমতাজ নাসরিন (ডলার ঘাট), এ রহমান পরশ অটো রাইস মিলস লিমিটেড, সরকার ট্রেডার্স (মশরহাটি), জয়েন্ট ট্রেডিং করপোরেশন, বিশ্বাস ঘাট (মালোপাড়া ঘাট), মুন ট্রেডার্স, ফজলু এন্টার প্রাইজ, হাসিব ফারাজী, বাঘা সাহেবের ঘাট, ভৈরব ঘাট, কামরুল মোল্যা, হাসান ফারাজী ও হোসেন ফারাজী, রফিক গাজী, শহিদুল গাজী, গাজীর ঘাট, জিয়া গাজী, ইসলাম অ্যান্ড সন্স, মাস্টার ট্রেডিং-৩, অধিকারী ট্রেডার্স, ফারাজী নাসির উদ্দীন, নুরুল আমিন, বিজয় কৃষ্ণ আশ্রম ঘাট, চাকলাদার স্টোন হাউজ ও আলী আকবর বাবু।
নওয়াপাড়া নদী বন্দরের উপপরিচালক মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘বন্দরে ১৬০টি ঘাট রয়েছে। এর মধ্যে ৬০টি অবৈধ। আমরা অবৈধ ঘাটের তালিকা করে তাঁদের উচ্ছেদের জন্য নোটিশ দিয়েছি। শিগগির উচ্ছেদ অভিযান চালানো হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে