ক্রীড়া ডেস্ক
২৩টি গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপার প্রথমটি যখন জেতেন নোভাক জোকোভিচ, কার্লোস আলকারাসের বয়স তখন ৩ মাস কম ৫ বছর। ওই বয়সেই টিভিতে টেনিস দেখতেন। একবার উইম্বলডনের ফাইনাল দেখে ‘আমিও একদিন এখানে ফাইনাল খেলব’—এমন স্বপ্ন দেখেছিলেন। সে স্বপ্ন এখন সত্যি আলকারাসের।
পুরোপুরি কি? আলকারাস বলছেন, না। অল ইংল্যান্ড ক্লাবের সেন্টার কোর্টে ফাইনাল খেলবেন বটে, তবে শৈশব-কৈশোরের সে স্বপ্নের পূর্ণতা পেতে ফাইনালে জোকোভিচকেই হারানো চাই তাঁর।
সেমিফাইনালে দানিল মেদভেদেভকে এক ফুৎকারে উড়িয়ে (৬-৩, ৬-৩, ৬-৩) যখন সংবাদ সম্মেলনে এলেন আলকারাস, কথা প্রসঙ্গে বলেই বসলেন, জোকোভিচকে হারিয়ে উইম্বলডন জেতাটাই হবে তাঁর জীবনের সেরা মুহূর্ত, ‘টেনিস খেলা শুরু করার পর থেকেই উইম্বলডনে ফাইনাল খেলার স্বপ্ন দেখে আসছি। আর সে ফাইনালে জোকোভিচকে পাওয়ার চেয়ে বড় কী হতে পারে! সম্ভবত এটাই হতে যাচ্ছে আমার জীবনের সেরা মুহূর্ত।’ এরপর আবেগের কথাও শোনালেন আলকারাস, ‘নোভাকের জন্য (রোববার ফাইনালের দিন) এটা আরেকটা দিন। আরেকটা মুহূর্ত। কিন্তু আমার জন্য আবেগের মুহূর্ত হতে যাচ্ছে। হতে যাচ্ছে আমার জীবনের সেরা মুহূর্ত।’
এর আগে গত ফ্রেঞ্চ ওপেনের সেমিফাইনালেও লড়েছেন জোকোভিচ-আলকারাস। তবে সে ফাইনাল নিয়ে এমন স্বপ্ন কিংবা প্রতিপক্ষকে হারানোর কথা বলেননি আলকারাস। ফ্রেঞ্চ ওপেনে হারের বদলা নিতে চাওয়ার কারণেই কি এবার এভাবে জয়ের কথা বলছেন আলকারাস? রোঁলা গাঁরোর ফাইনালে অবশ্য জোকোভিচ নয়, দুর্দান্ত শুরু করেও হেরেছিলেন।
বিশ্ব টেনিস জোকোভিচ-নাদালদেরই পদানত থাকবে, নাকি নতুনের কেতন ওড়াবেন আলকারাসরা—ওই ম্যাচে এর একটা নিষ্পত্তি দেখতে তাকিয়ে ছিলেন টেনিস বোদ্ধারা। আজ ফাইনাল জিততে আলকারাসের মরিয়া মনোভাব দেখে এটাই মনে হচ্ছে, এবার তিনি নিজেও এই উইম্বলডন দিয়েই ‘বিগ থ্রি’ যুগের শেষের শুরু করতে চাচ্ছেন।
তবে ১৬ বছরের বড় ৩৬ বছর বয়সী জোকোভিচকে হারানোটা যে সহজ হবে না, সেটাও মাথায় রেখেছেন আলকারাস, ‘খুব কঠিন একটা ম্যাচ খেলতে হবে জানি। তবে এটুকু বলতে পারি, আমি লড়ব। নিজের ওপর আস্থা রয়েছে আমার।’
সেন্টার কোর্টে গত ১০ বছরে হারেননি জোকোভিচ। টানা চারবারের চ্যাম্পিয়ন তিনি। আজকের ফাইনাল ঘিরেও অনেক অর্জনের হাতছানি সার্বিয়ান তারকার—
আজকের ফাইনাল জয়ে অনুপ্রেরণার কমতি নেই জোকোভিচের। সার্বিয়ান তারকাও মনে করেন, এ ফাইনালে আটকে থাকবে সবার চোখ, টেনিস এবং ক্রীড়া জগতের চোখ থাকবে উইম্বলডনের রোববারের ফাইনালে। খুব সম্ভব, এটিই সবচেয়ে বেশি দেখা টেনিস ম্যাচের মর্যাদা পেতে যাচ্ছে।
যে ম্যাচে অভিজ্ঞতা এগিয়ে রাখছে জোকোভিচকে। তবে অভিজ্ঞতাই সবকিছু নয়। উইম্বলডনে ‘আমিই ফেবারিট’ ঘোষণা দেওয়া জোকোভিচ বলছেন, ‘এদিন মানসিক এবং শারীরিকভাবে যে ভালো থাকবে, জিততে সে-ই।’
দুই প্রজন্মের দুই তারকার হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে টেনিসও কি জিতবে না!
২৩টি গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপার প্রথমটি যখন জেতেন নোভাক জোকোভিচ, কার্লোস আলকারাসের বয়স তখন ৩ মাস কম ৫ বছর। ওই বয়সেই টিভিতে টেনিস দেখতেন। একবার উইম্বলডনের ফাইনাল দেখে ‘আমিও একদিন এখানে ফাইনাল খেলব’—এমন স্বপ্ন দেখেছিলেন। সে স্বপ্ন এখন সত্যি আলকারাসের।
পুরোপুরি কি? আলকারাস বলছেন, না। অল ইংল্যান্ড ক্লাবের সেন্টার কোর্টে ফাইনাল খেলবেন বটে, তবে শৈশব-কৈশোরের সে স্বপ্নের পূর্ণতা পেতে ফাইনালে জোকোভিচকেই হারানো চাই তাঁর।
সেমিফাইনালে দানিল মেদভেদেভকে এক ফুৎকারে উড়িয়ে (৬-৩, ৬-৩, ৬-৩) যখন সংবাদ সম্মেলনে এলেন আলকারাস, কথা প্রসঙ্গে বলেই বসলেন, জোকোভিচকে হারিয়ে উইম্বলডন জেতাটাই হবে তাঁর জীবনের সেরা মুহূর্ত, ‘টেনিস খেলা শুরু করার পর থেকেই উইম্বলডনে ফাইনাল খেলার স্বপ্ন দেখে আসছি। আর সে ফাইনালে জোকোভিচকে পাওয়ার চেয়ে বড় কী হতে পারে! সম্ভবত এটাই হতে যাচ্ছে আমার জীবনের সেরা মুহূর্ত।’ এরপর আবেগের কথাও শোনালেন আলকারাস, ‘নোভাকের জন্য (রোববার ফাইনালের দিন) এটা আরেকটা দিন। আরেকটা মুহূর্ত। কিন্তু আমার জন্য আবেগের মুহূর্ত হতে যাচ্ছে। হতে যাচ্ছে আমার জীবনের সেরা মুহূর্ত।’
এর আগে গত ফ্রেঞ্চ ওপেনের সেমিফাইনালেও লড়েছেন জোকোভিচ-আলকারাস। তবে সে ফাইনাল নিয়ে এমন স্বপ্ন কিংবা প্রতিপক্ষকে হারানোর কথা বলেননি আলকারাস। ফ্রেঞ্চ ওপেনে হারের বদলা নিতে চাওয়ার কারণেই কি এবার এভাবে জয়ের কথা বলছেন আলকারাস? রোঁলা গাঁরোর ফাইনালে অবশ্য জোকোভিচ নয়, দুর্দান্ত শুরু করেও হেরেছিলেন।
বিশ্ব টেনিস জোকোভিচ-নাদালদেরই পদানত থাকবে, নাকি নতুনের কেতন ওড়াবেন আলকারাসরা—ওই ম্যাচে এর একটা নিষ্পত্তি দেখতে তাকিয়ে ছিলেন টেনিস বোদ্ধারা। আজ ফাইনাল জিততে আলকারাসের মরিয়া মনোভাব দেখে এটাই মনে হচ্ছে, এবার তিনি নিজেও এই উইম্বলডন দিয়েই ‘বিগ থ্রি’ যুগের শেষের শুরু করতে চাচ্ছেন।
তবে ১৬ বছরের বড় ৩৬ বছর বয়সী জোকোভিচকে হারানোটা যে সহজ হবে না, সেটাও মাথায় রেখেছেন আলকারাস, ‘খুব কঠিন একটা ম্যাচ খেলতে হবে জানি। তবে এটুকু বলতে পারি, আমি লড়ব। নিজের ওপর আস্থা রয়েছে আমার।’
সেন্টার কোর্টে গত ১০ বছরে হারেননি জোকোভিচ। টানা চারবারের চ্যাম্পিয়ন তিনি। আজকের ফাইনাল ঘিরেও অনেক অর্জনের হাতছানি সার্বিয়ান তারকার—
আজকের ফাইনাল জয়ে অনুপ্রেরণার কমতি নেই জোকোভিচের। সার্বিয়ান তারকাও মনে করেন, এ ফাইনালে আটকে থাকবে সবার চোখ, টেনিস এবং ক্রীড়া জগতের চোখ থাকবে উইম্বলডনের রোববারের ফাইনালে। খুব সম্ভব, এটিই সবচেয়ে বেশি দেখা টেনিস ম্যাচের মর্যাদা পেতে যাচ্ছে।
যে ম্যাচে অভিজ্ঞতা এগিয়ে রাখছে জোকোভিচকে। তবে অভিজ্ঞতাই সবকিছু নয়। উইম্বলডনে ‘আমিই ফেবারিট’ ঘোষণা দেওয়া জোকোভিচ বলছেন, ‘এদিন মানসিক এবং শারীরিকভাবে যে ভালো থাকবে, জিততে সে-ই।’
দুই প্রজন্মের দুই তারকার হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে টেনিসও কি জিতবে না!
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে