আজিজুর রহমান, চৌগাছা
যশোরের চৌগাছায় এখনো যাঁরা করোনার টিকা নেননি, তাঁদের বাড়ি থেকে ধরে এনে টিকা দেওয়ার কার্যক্রম হাতে নিয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। আজ মঙ্গলবার থেকে ওয়ার্ড পর্যায়ে এই কর্মসূচি শুরু হচ্ছে। উপজেলার পাতিবিলা ও জগদীশপুর ইউনিয়ন পরিষদের ১৮টি ওয়ার্ডে গণটিকা দেওয়ার মাধ্যমে এ অভিযান শুরু হচ্ছে।
এর আগে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদ, কমিউনিটি ক্লিনিক ও উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কেন্দ্রে ছাড়াও বিভিন্ন ওয়ার্ডের একাধিক জায়গায় অস্থায়ী কেন্দ্র করে টিকা দেওয়া ব্যবস্থা করে উপজেলা স্বাস্থ্য দপ্তর। এসব কেন্দ্র থেকে নিবন্ধন ছাড়াও জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মনিবন্ধন সনদ নিয়ে টিকা নিতে পেরেছেন। এমনকি যাঁদের জন্মনিবন্ধন সনদও নেই, তাঁরা খালি হাতে এসেও টিকা নিতে পেরেছেন। তবুও আশানুরূপ ফল না পেয়ে এবার বাড়ি থেকে ডেকে এনে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা নেয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় এবং উপজেলা স্বাস্থ্য দপ্তর।
গত বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসকের সঙ্গে সভা শেষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা সুলতানা এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোছা. লুৎফুন্নাহার সভা করে ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশের (চৌকিদার ও দফাদার) মাধ্যমে ডেকে এনে ওয়ার্ডের কেন্দ্রগুলোতে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা সুলতানা সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যদের প্রত্যেক পরিষদে সভা করার নির্দেশনা দেন। রোববার ইউনিয়ন পরিষদের সভায় সিদ্ধান্ত হয়, যাঁরা এখনো টিকা নেননি বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাঁদের নাম সংগ্রহ করবে গ্রাম পুলিশ। তাঁরা একই সঙ্গে যাঁরা টিকা নেননি তাঁদের কেন্দ্রে আসার জন্য বলে আসবেন। এ ছাড়া উপজেলার প্রতিটি মসজিদে প্রতি ওয়াক্ত নামাজের পর টিকা নেওয়ার জন্য ঘোষণা করার ব্যবস্থা করতে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে ইতিমধ্যেই রোববার পাশাপোল, পাতিবিলা ও জগদীশপুরসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে সভা করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী উপজেলার মোট জনসংখ্যার ৭০ শতাংশ জনগোষ্ঠীকে টিকার আওতায় আনতে হবে। সে হিসেবে উপজেলা ১ লাখ ৯৪ হাজার জনসাধারণকে ২ ডোজ টিকার আওতায় আনতে হবে। গতকাল সোমবার পর্যন্ত উপজেলায় প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন প্রায় ১ লাখ ৬৫ হাজার এবং ২য় ডোজ টিকা নিয়েছেন প্রায় ১ লাখ ২৫ হাজার ব্যক্তি।
মঙ্গলবার পাতিবিলা ইউনিয়নের ছোট নিয়ামতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বড় নিয়ামতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মুক্তদাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, এবিসিডি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, পাতিবিলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হায়াতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পুড়াহুদা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, রোস্তমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সাদীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। জগদীশপুর ইউনিয়নের জগদীশপুর ইউনিয়ন উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্র কেন্দ্র, স্বর্পরাজপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মির্জাপুর মধ্যপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কান্দি আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, নিউ আড়কান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আড়পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণ সাগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাড়ুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ঝিনাইকুণ্ডু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে বাড়ি থেকে ডেকে এনে গণটিকা দেওয়া হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোছা. লুৎফুন্নাহার বলেন, ‘আমরা শতভাগ টিকা কার্যক্রমের লক্ষে হাসপাতালের পাশাপাশি ইউনিয়ন পরিষদ, বিভিন্ন কমিউনিটি ক্লিনিক ও উপ-স্বস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে টিকা দিয়েছি। তাতেও শতভাগ সম্পন্ন না হওয়ায় গ্রাম (অন্যান্য সব টিকা কেন্দ্র) ভিত্তিতে টিকা কার্যক্রম শুরু করি। তাতেও আশানুরূপ সফলতা না আসায় দ্রুত শতভাগ টিকা কার্যক্রম সম্পন্ন করতে মঙ্গলবার থেকে ইউনিয়ন ভিত্তিক প্রতিটি ওয়ার্ডের একটি কেন্দ্রে ওই ওয়ার্ডের যাঁরা টিকা নেয়নি সবাইকে ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশের মাধ্যমে বাড়ি থেকে ডেকে এনে টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
যশোরের চৌগাছায় এখনো যাঁরা করোনার টিকা নেননি, তাঁদের বাড়ি থেকে ধরে এনে টিকা দেওয়ার কার্যক্রম হাতে নিয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। আজ মঙ্গলবার থেকে ওয়ার্ড পর্যায়ে এই কর্মসূচি শুরু হচ্ছে। উপজেলার পাতিবিলা ও জগদীশপুর ইউনিয়ন পরিষদের ১৮টি ওয়ার্ডে গণটিকা দেওয়ার মাধ্যমে এ অভিযান শুরু হচ্ছে।
এর আগে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদ, কমিউনিটি ক্লিনিক ও উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কেন্দ্রে ছাড়াও বিভিন্ন ওয়ার্ডের একাধিক জায়গায় অস্থায়ী কেন্দ্র করে টিকা দেওয়া ব্যবস্থা করে উপজেলা স্বাস্থ্য দপ্তর। এসব কেন্দ্র থেকে নিবন্ধন ছাড়াও জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মনিবন্ধন সনদ নিয়ে টিকা নিতে পেরেছেন। এমনকি যাঁদের জন্মনিবন্ধন সনদও নেই, তাঁরা খালি হাতে এসেও টিকা নিতে পেরেছেন। তবুও আশানুরূপ ফল না পেয়ে এবার বাড়ি থেকে ডেকে এনে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা নেয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় এবং উপজেলা স্বাস্থ্য দপ্তর।
গত বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসকের সঙ্গে সভা শেষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা সুলতানা এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোছা. লুৎফুন্নাহার সভা করে ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশের (চৌকিদার ও দফাদার) মাধ্যমে ডেকে এনে ওয়ার্ডের কেন্দ্রগুলোতে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা সুলতানা সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যদের প্রত্যেক পরিষদে সভা করার নির্দেশনা দেন। রোববার ইউনিয়ন পরিষদের সভায় সিদ্ধান্ত হয়, যাঁরা এখনো টিকা নেননি বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাঁদের নাম সংগ্রহ করবে গ্রাম পুলিশ। তাঁরা একই সঙ্গে যাঁরা টিকা নেননি তাঁদের কেন্দ্রে আসার জন্য বলে আসবেন। এ ছাড়া উপজেলার প্রতিটি মসজিদে প্রতি ওয়াক্ত নামাজের পর টিকা নেওয়ার জন্য ঘোষণা করার ব্যবস্থা করতে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে ইতিমধ্যেই রোববার পাশাপোল, পাতিবিলা ও জগদীশপুরসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে সভা করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী উপজেলার মোট জনসংখ্যার ৭০ শতাংশ জনগোষ্ঠীকে টিকার আওতায় আনতে হবে। সে হিসেবে উপজেলা ১ লাখ ৯৪ হাজার জনসাধারণকে ২ ডোজ টিকার আওতায় আনতে হবে। গতকাল সোমবার পর্যন্ত উপজেলায় প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন প্রায় ১ লাখ ৬৫ হাজার এবং ২য় ডোজ টিকা নিয়েছেন প্রায় ১ লাখ ২৫ হাজার ব্যক্তি।
মঙ্গলবার পাতিবিলা ইউনিয়নের ছোট নিয়ামতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বড় নিয়ামতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মুক্তদাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, এবিসিডি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, পাতিবিলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হায়াতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পুড়াহুদা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, রোস্তমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সাদীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। জগদীশপুর ইউনিয়নের জগদীশপুর ইউনিয়ন উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্র কেন্দ্র, স্বর্পরাজপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মির্জাপুর মধ্যপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কান্দি আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, নিউ আড়কান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আড়পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণ সাগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাড়ুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ঝিনাইকুণ্ডু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে বাড়ি থেকে ডেকে এনে গণটিকা দেওয়া হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোছা. লুৎফুন্নাহার বলেন, ‘আমরা শতভাগ টিকা কার্যক্রমের লক্ষে হাসপাতালের পাশাপাশি ইউনিয়ন পরিষদ, বিভিন্ন কমিউনিটি ক্লিনিক ও উপ-স্বস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে টিকা দিয়েছি। তাতেও শতভাগ সম্পন্ন না হওয়ায় গ্রাম (অন্যান্য সব টিকা কেন্দ্র) ভিত্তিতে টিকা কার্যক্রম শুরু করি। তাতেও আশানুরূপ সফলতা না আসায় দ্রুত শতভাগ টিকা কার্যক্রম সম্পন্ন করতে মঙ্গলবার থেকে ইউনিয়ন ভিত্তিক প্রতিটি ওয়ার্ডের একটি কেন্দ্রে ওই ওয়ার্ডের যাঁরা টিকা নেয়নি সবাইকে ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশের মাধ্যমে বাড়ি থেকে ডেকে এনে টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে