ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার ঈশ্বরদীর সাঁড়া ইউনিয়নের পদ্মার তীরবর্তী কয়েকটি গ্রামের মানুষের মধ্যে ভাঙন আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে। বর্ষার শুরুতেই ভাঙনের ফলে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে সাঁড়ার নদীর বাম তীর সংরক্ষণ বাঁধ ও লালন শাহ সেতু রক্ষা বাঁধটি। গ্রামবাসীর আশঙ্কা, ভাঙন ও পানি তীব্রতা বাড়লে যেকোনো সময় ভাঙতে পারে বাঁধটি।
গতকাল সোমবার সরেজমিন দেখা গেছে, বর্ষার শুরুতেই এবার পদ্মার নদীর বাঁধের সীমানার খুব কাছাকাছি ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে নদী তীরবর্তী মানুষেরা অনেকটা শঙ্কায় রাত কাটাচ্ছেন। এক সপ্তাহের ব্যবধানে এখানে থানাপাড়া ও ব্লকপাড়ায় বাঁধের জমি ভেঙেছে। পানির তোড়ে এরই মধ্যে প্রায় ১০ বিঘা বাঁধের সামনের জমি বিলীন হয়েছে।
গ্রামবাসী জানান, দেশের বিভিন্ন নদ-নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ঈশ্বরদীর পদ্মায় পানি বাড়ছে। সাত-আট দিনে নদীতে প্রায় পাচঁ ফুট পানি বেড়েছে সাঁড়া ঘাটের সীমানায়। পানি বাড়ার কারণে সাঁড়ার ৫ নম্বর ঘাটের সামনের চরের ৫০ বিঘা অনাবাদি জমিও পানির নিচে তলিয়ে গেছে। ব্লকপাড়ায় সামনে নদীর তীরে সরকারি উদ্যোগে তৈরি করা চিতল ও দেশীয় প্রজাতি মাছের অভয়াশ্রম সীমানার চিহ্নিতকরণও ভেসে গেছে।
সাঁড়ার ঝাউদিয়া গ্রামের দলিলুর রহমান বলেন, বেশ কয়েক মাস আগে সাঁড়ার এই নদীতে সরকারি উদ্যোগে বালুর বস্তা ফেলে ভাঙন রোধ করার চেষ্টা করা হয়েছিল। ছয় মাস পর আবারও নদীতে ভাঙন দেখা দেয়। নদী ভাঙতে ভাঙতে ইতিমধ্যে বাঁধের প্রায় কাছে এসেছে। এই কারণে তাঁরা আতঙ্কের মধ্যে আছেন।
একই গ্রামের রফিকুল শেখ বলেন, সাঁড়ার ব্লকপাড়া বাঁধের কাছে নদীতে পানির চাপ খুবই বেশি। এখানে নিচে ‘গলন’ থাকায় পানির চাপে দুই দিনে বাঁধের সামনে প্রায় ৬০ মিটার জমি নদীতে বিলীন হয়েছে।
সাঁড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এমদাদুল হক রানা সরদার বলেন, এর আগেও ভাঙন দেখা দেওয়ায় সাঁড়ার কয়েকটি স্থানে পানি উন্নয়ন বোর্ডর উদ্যোগে তিন দফায় জিও ব্যাগ ফেলা হয়। এর ফলে তখন নতুনভাবে আর ভাঙন শুরু হয়নি। তবে এবারের পরিস্থিতি তিনি মৌখিকভাবে শুনেছেন। বিস্তারিত খোঁজখবর নিয়ে তিনি ভাঙনরোধে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানাবেন বলে উল্লেখ করেন।
ঈশ্বরদীর সাঁড়ায় নদী ভাঙনের সত্যতা স্বীকার করে পাবনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সারোয়ার জাহান বলেন, ভাঙন কবলিত এলাকা সরেজমিন দেখার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া কিছুদিন আগেও সাঁড়া ঘাটের ওই এলাকাটি পরিদর্শন করা হয়। তবে পরিস্থিতি গুরুতর হলে তাঁরা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবেন। এ পরিস্থিতিতে ভাঙন রোধের জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরির কাজও চলছে।
পাবনার ঈশ্বরদীর সাঁড়া ইউনিয়নের পদ্মার তীরবর্তী কয়েকটি গ্রামের মানুষের মধ্যে ভাঙন আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে। বর্ষার শুরুতেই ভাঙনের ফলে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে সাঁড়ার নদীর বাম তীর সংরক্ষণ বাঁধ ও লালন শাহ সেতু রক্ষা বাঁধটি। গ্রামবাসীর আশঙ্কা, ভাঙন ও পানি তীব্রতা বাড়লে যেকোনো সময় ভাঙতে পারে বাঁধটি।
গতকাল সোমবার সরেজমিন দেখা গেছে, বর্ষার শুরুতেই এবার পদ্মার নদীর বাঁধের সীমানার খুব কাছাকাছি ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে নদী তীরবর্তী মানুষেরা অনেকটা শঙ্কায় রাত কাটাচ্ছেন। এক সপ্তাহের ব্যবধানে এখানে থানাপাড়া ও ব্লকপাড়ায় বাঁধের জমি ভেঙেছে। পানির তোড়ে এরই মধ্যে প্রায় ১০ বিঘা বাঁধের সামনের জমি বিলীন হয়েছে।
গ্রামবাসী জানান, দেশের বিভিন্ন নদ-নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ঈশ্বরদীর পদ্মায় পানি বাড়ছে। সাত-আট দিনে নদীতে প্রায় পাচঁ ফুট পানি বেড়েছে সাঁড়া ঘাটের সীমানায়। পানি বাড়ার কারণে সাঁড়ার ৫ নম্বর ঘাটের সামনের চরের ৫০ বিঘা অনাবাদি জমিও পানির নিচে তলিয়ে গেছে। ব্লকপাড়ায় সামনে নদীর তীরে সরকারি উদ্যোগে তৈরি করা চিতল ও দেশীয় প্রজাতি মাছের অভয়াশ্রম সীমানার চিহ্নিতকরণও ভেসে গেছে।
সাঁড়ার ঝাউদিয়া গ্রামের দলিলুর রহমান বলেন, বেশ কয়েক মাস আগে সাঁড়ার এই নদীতে সরকারি উদ্যোগে বালুর বস্তা ফেলে ভাঙন রোধ করার চেষ্টা করা হয়েছিল। ছয় মাস পর আবারও নদীতে ভাঙন দেখা দেয়। নদী ভাঙতে ভাঙতে ইতিমধ্যে বাঁধের প্রায় কাছে এসেছে। এই কারণে তাঁরা আতঙ্কের মধ্যে আছেন।
একই গ্রামের রফিকুল শেখ বলেন, সাঁড়ার ব্লকপাড়া বাঁধের কাছে নদীতে পানির চাপ খুবই বেশি। এখানে নিচে ‘গলন’ থাকায় পানির চাপে দুই দিনে বাঁধের সামনে প্রায় ৬০ মিটার জমি নদীতে বিলীন হয়েছে।
সাঁড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এমদাদুল হক রানা সরদার বলেন, এর আগেও ভাঙন দেখা দেওয়ায় সাঁড়ার কয়েকটি স্থানে পানি উন্নয়ন বোর্ডর উদ্যোগে তিন দফায় জিও ব্যাগ ফেলা হয়। এর ফলে তখন নতুনভাবে আর ভাঙন শুরু হয়নি। তবে এবারের পরিস্থিতি তিনি মৌখিকভাবে শুনেছেন। বিস্তারিত খোঁজখবর নিয়ে তিনি ভাঙনরোধে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানাবেন বলে উল্লেখ করেন।
ঈশ্বরদীর সাঁড়ায় নদী ভাঙনের সত্যতা স্বীকার করে পাবনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সারোয়ার জাহান বলেন, ভাঙন কবলিত এলাকা সরেজমিন দেখার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া কিছুদিন আগেও সাঁড়া ঘাটের ওই এলাকাটি পরিদর্শন করা হয়। তবে পরিস্থিতি গুরুতর হলে তাঁরা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবেন। এ পরিস্থিতিতে ভাঙন রোধের জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরির কাজও চলছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে