নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিশু রয়েছে প্রায় ৪ কোটি। এর মধ্যে ৩৫ লাখই শিশুশ্রমে নিয়োজিত। তাদের মধ্যে আবার ১০ লাখের বেশি শিশু ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রমে সংশ্লিষ্ট। এ ছাড়া শহরাঞ্চলের চেয়ে গ্রামীণ অঞ্চলে শিশুশ্রমের সংখ্যা বেশি। অটোমোবাইল খাতে শ্রমজীবী শিশুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ‘জাতীয় শিশুশ্রম জরিপ-২০২২’-এ এসব তথ্য উঠে এসেছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিবিএস ভবনে জরিপ প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। জরিপের তথ্য অনুসারে, দেশে ২০১৩ সালের তুলনায় ২০২২ সালে শ্রমজীবী শিশু এবং শিশুশ্রমে নিয়োজিত শিশুর সংখ্যা কিছুটা বেড়েছে। তবে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রমে নিয়োজিত শিশুর সংখ্যা কমেছে।
প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার। বিশেষ অতিথি ছিলেন আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) কান্ট্রি ডিরেক্টর টুউমো পোওটেনেন, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন এবং বিবিএস মহাপরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জরিপের ফোকাল পয়েন্ট মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন খান।
প্রতিবেদনে জাতীয় গণনার সঙ্গে শ্রমজীবী শিশু, শিশুশ্রম এবং ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রমের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। জরিপ অনুসারে, দেশে ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিশুর সংখ্যা ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৯৬ হাজার। এ বয়সীদের স্কুলে উপস্থিতির হার ৩৪ দশমিক ৮১ শতাংশ। প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, দেশে শ্রমজীবী শিশুর সংখ্যা ৩৫ লাখ ৩৬ হাজার ৯২৭ জন, শিশুশ্রমে নিয়োজিত শিশুর সংখ্যা ১৭ লাখ ৭৬ হাজার ৯৭ জন এবং ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রমে নিয়োজিত শিশুর সংখ্যা ১০ লাখ ৬৮ হাজার ২১২। শ্রমজীবী শিশুদের ২৭ লাখ ৩০ হাজারের বসবাস গ্রামীণ এলাকায়; শহরাঞ্চলে বসবাস করে ৮ লাখ ১০ হাজার। ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রমে নিয়োজিত শিশুদের ৮ লাখ ২০ হাজারের বসবাস গ্রামীণ এলাকায়; শহরাঞ্চলে বসবাস ২ লাখ ৪০ হাজারের।
জরিপে ঝুঁকিপূর্ণ ৪৩টি খাত চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শিশুশ্রম হচ্ছে মোটরযান রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামত (অটোমোবাইল ওয়ার্কশপ) খাতে। শীর্ষ পাঁচ খাতের মধ্যে অটোমোবাইলের পরেই রয়েছে মাছ, কাঁকড়া, শামুক বা ঝিনুক সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ (শুঁটকি মাছ উৎপাদন), পাদুকা উৎপাদন (চামড়ার তৈরি পাদুকাশিল্প), লোহা ও ইস্পাত ঢালাই (ওয়েল্ডিং কাজ বা গ্যাস বার্নার মেকানিকের কাজ) এবং গৃহস্থালিসামগ্রীর মেরামত (অনানুষ্ঠানিক এবং স্থানীয় টেইলারিং ও পোশাক খাত)। এসব খাতের শ্রমজীবী শিশুদের মধ্যে ৯৭ দশমিক ৬ শতাংশ ছেলে, ২ দশমিক ৪ শতাংশ মেয়ে।
শীর্ষ পাঁচ খাতের মধ্যে অটোমোবাইল ওয়ার্কশপ খাতে রয়েছে ২৪ হাজার ৯২৩ জন শ্রমজীবী শিশু। এ ছাড়া চামড়াজাত পাদুকাশিল্পে রয়েছে ৫ হাজার ২৮১ জন, ওয়েল্ডিং কাজ বা গ্যাস বার্নার মেকানিকের কাজে ৪ হাজার ৯৯ জন, অনানুষ্ঠানিক স্থানীয় টেইলারিং ও পোশাক খাতে ২ হাজার ৮০৫ জন এবং শুঁটকি মাছ উৎপাদনে ৮৯৮ জন শ্রমজীবী শিশু রয়েছে।
দেশে ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিশু রয়েছে প্রায় ৪ কোটি। এর মধ্যে ৩৫ লাখই শিশুশ্রমে নিয়োজিত। তাদের মধ্যে আবার ১০ লাখের বেশি শিশু ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রমে সংশ্লিষ্ট। এ ছাড়া শহরাঞ্চলের চেয়ে গ্রামীণ অঞ্চলে শিশুশ্রমের সংখ্যা বেশি। অটোমোবাইল খাতে শ্রমজীবী শিশুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ‘জাতীয় শিশুশ্রম জরিপ-২০২২’-এ এসব তথ্য উঠে এসেছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিবিএস ভবনে জরিপ প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। জরিপের তথ্য অনুসারে, দেশে ২০১৩ সালের তুলনায় ২০২২ সালে শ্রমজীবী শিশু এবং শিশুশ্রমে নিয়োজিত শিশুর সংখ্যা কিছুটা বেড়েছে। তবে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রমে নিয়োজিত শিশুর সংখ্যা কমেছে।
প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার। বিশেষ অতিথি ছিলেন আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) কান্ট্রি ডিরেক্টর টুউমো পোওটেনেন, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন এবং বিবিএস মহাপরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জরিপের ফোকাল পয়েন্ট মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন খান।
প্রতিবেদনে জাতীয় গণনার সঙ্গে শ্রমজীবী শিশু, শিশুশ্রম এবং ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রমের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। জরিপ অনুসারে, দেশে ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিশুর সংখ্যা ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৯৬ হাজার। এ বয়সীদের স্কুলে উপস্থিতির হার ৩৪ দশমিক ৮১ শতাংশ। প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, দেশে শ্রমজীবী শিশুর সংখ্যা ৩৫ লাখ ৩৬ হাজার ৯২৭ জন, শিশুশ্রমে নিয়োজিত শিশুর সংখ্যা ১৭ লাখ ৭৬ হাজার ৯৭ জন এবং ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রমে নিয়োজিত শিশুর সংখ্যা ১০ লাখ ৬৮ হাজার ২১২। শ্রমজীবী শিশুদের ২৭ লাখ ৩০ হাজারের বসবাস গ্রামীণ এলাকায়; শহরাঞ্চলে বসবাস করে ৮ লাখ ১০ হাজার। ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রমে নিয়োজিত শিশুদের ৮ লাখ ২০ হাজারের বসবাস গ্রামীণ এলাকায়; শহরাঞ্চলে বসবাস ২ লাখ ৪০ হাজারের।
জরিপে ঝুঁকিপূর্ণ ৪৩টি খাত চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শিশুশ্রম হচ্ছে মোটরযান রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামত (অটোমোবাইল ওয়ার্কশপ) খাতে। শীর্ষ পাঁচ খাতের মধ্যে অটোমোবাইলের পরেই রয়েছে মাছ, কাঁকড়া, শামুক বা ঝিনুক সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ (শুঁটকি মাছ উৎপাদন), পাদুকা উৎপাদন (চামড়ার তৈরি পাদুকাশিল্প), লোহা ও ইস্পাত ঢালাই (ওয়েল্ডিং কাজ বা গ্যাস বার্নার মেকানিকের কাজ) এবং গৃহস্থালিসামগ্রীর মেরামত (অনানুষ্ঠানিক এবং স্থানীয় টেইলারিং ও পোশাক খাত)। এসব খাতের শ্রমজীবী শিশুদের মধ্যে ৯৭ দশমিক ৬ শতাংশ ছেলে, ২ দশমিক ৪ শতাংশ মেয়ে।
শীর্ষ পাঁচ খাতের মধ্যে অটোমোবাইল ওয়ার্কশপ খাতে রয়েছে ২৪ হাজার ৯২৩ জন শ্রমজীবী শিশু। এ ছাড়া চামড়াজাত পাদুকাশিল্পে রয়েছে ৫ হাজার ২৮১ জন, ওয়েল্ডিং কাজ বা গ্যাস বার্নার মেকানিকের কাজে ৪ হাজার ৯৯ জন, অনানুষ্ঠানিক স্থানীয় টেইলারিং ও পোশাক খাতে ২ হাজার ৮০৫ জন এবং শুঁটকি মাছ উৎপাদনে ৮৯৮ জন শ্রমজীবী শিশু রয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে