এস এস শোহান, বাগেরহাট
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অন্যতম অর্থনৈতিক হাব এখন মোংলা-রামপাল উপজেলা। এই দুই উপজেলা ও মোংলা পোর্ট পৌরসভা নিয়ে বাগেরহাট-৩ আসন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত এই আসনের রাজনীতি সরগরম। সম্ভাব্য প্রার্থীরা যোগাযোগ রক্ষা করছেন নেতা-কর্মীদের সঙ্গে। বিভিন্ন উৎসবে সাধারণ মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। রাজনীতির মাঠ ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের দখলে থাকলেও বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে সক্রিয় বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরাও। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সম্ভাব্য প্রার্থীরাও নিজেদের সংগঠিত করছেন।
বিগত নির্বাচনী ফলাফল বিবেচনা করলে এই আসনকে আওয়ামী লীগের ঘাঁটি বলা যায়। ১৯৯১ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত প্রতিটি নির্বাচনে এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। ১৯৯১ সালে বিএনপি নেতা এ এস এম মোস্তাফিজুর রহমানকে হারিয়ে তালুকদার আবদুল খালেক সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯৬ সালে তিনি পুনরায় নির্বাচিত হন। ২০০১ সালে বিএনপির সঙ্গে জোট গঠন করে জামায়াতে ইসলামীর নেতা গাজী আবু বকর সিদ্দিক নির্বাচন করেন এবং তিনি তালুকদার আবদুল খালেকের কাছে পরাজিত হন। ২০০৮ সালে জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির আব্দুল ওয়াদুদকে হারিয়ে আবারও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তালুকদার আবদুল খালেক। পরে খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য তালুকদার আবদুল খালেক সংসদ থেকে পদত্যাগ করেন এবং উপনির্বাচনে তাঁর সহধর্মিণী বেগম হাবিবুন নাহার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে তালুকদার আবদুল খালেক এই আসন থেকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। পরে ২০১৮ সালের প্রথম দিকে খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের জন্য আবারও তিনি সংসদ থেকে পদত্যাগ করেন। একই বছরের ৪ জুন উপনির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন বেগম হাবিবুন নাহার। সর্বশেষ ২০১৮ সালের নির্বাচনে জামায়াতের আব্দুল ওয়াদুদকে হারিয়ে আবারও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন বেগম হাবিবুন নাহার। বর্তমানে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
আসন্ন খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে তালুকদার আবদুল খালেকের নাম ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। সেই কারণে ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে বর্তমান সংসদ সদস্য বেগম হাবিবুন নাহার এই আসন থেকে নির্বাচন করবেন এমন প্রত্যাশা নেতা-কর্মীদের। তবে কোনো কারণে তালুকদার আবদুল খালেক যদি সিটি করপোরেশনের মেয়র নির্বাচিত না হতে পারেন, সে ক্ষেত্রে তিনিই রামপাল-মোংলা আসনের প্রার্থী হবেন এমন ধারণা নেতা-কর্মীদের।
তবে রামপাল ও মোংলা আসনে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী হওয়ার জন্য চিত্রনায়ক শাকিল খান, ব্যারিস্টার ওবায়দুর রহমান ও খুলনা জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শেখ মো. আবু হানিফ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছেন। সাধারণ মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়ে এলাকার গুরুত্বপূর্ণ মোড়, বাজার ও রাস্তার পাশে ব্যানার ও পোস্টার সাঁটিয়েছেন। তাঁদের অনুসারীরাও ঢিমেতালে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
শেখ মো. আবু হানিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। খুলনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলাম। দলের কাছে মনোনয়ন চাইব, দল যদি মনোনয়ন দেয়, তাহলে নির্বাচন করব।’
রামপাল উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আব্দুল ওহাব বলেন, ‘নির্বাচন এলে অনেকেই মনোনয়ন চান। কিন্তু নেত্রী যাঁকে মনোনয়ন দেবেন, আমরা তাঁর জন্যই কাজ করব। তা ছাড়া দীর্ঘদিন ধরে তালুকদার আবদুল খালেক ও তাঁর স্ত্রী এখানে নির্বাচন করছেন। নেতা-কর্মীরাও তাঁদের চান।’
জানতে চাইলে বেগম হাবিবুন নাহার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমান সংসদ সদস্য হিসেবে আমি জনগণের পাশে আছি। মনোনয়ন ও নির্বাচন সম্পর্কে দলের সভাপতি যে সিদ্ধান্ত নেবেন, আমরা সেভাবেই কাজ করব।’
এদিকে জোট গঠনের পর থেকে কৌশলগত কারণে বাগেরহাট-৩ আসন থেকে প্রার্থী হিসেবে জামায়াত নেতারা নির্বাচন করেন। এবারও বিএনপি-জামায়াত জোট থাকলে জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির আব্দুল ওয়াদুদ নির্বাচন করবেন এমন ধারণা দলটির তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের। তবে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহপ্রচার সম্পাদক শামীমুর রহমান ও জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ ফরিদুল ইসলামও প্রার্থী হিসেবে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন।
মোংলা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র মো. জুলফিকার আলী বলেন, ‘দলীয় সব ধরনের কর্মসূচি আমরা বাস্তবায়ন করছি। জোট থাকায় বিগত দিনে এখান থেকে জামায়াতের প্রার্থীরা নির্বাচন করেছেন। তবে দল যাঁকেই মনোনয়ন দেবে, আমরা তাঁর জন্য কাজ করব। এই আসন থেকে দলীয় প্রার্থীকে নির্বাচিত করার জন্য আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করব।’
জামায়াত নেতা আমির আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে জোট থাকলে এই আসন থেকে আমরা নির্বাচন করব। সেই অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছি। নির্বাচন উপলক্ষে জনগণের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছি।’
বিএনপি নেতা শামীমুর রহমান বলেন, ‘দলের দুঃসময়ে সাধারণ মানুষের পাশে রয়েছি। নেতা-কর্মীরা আমাদের সঙ্গে আছেন। ২০১৮ সালে নেত্রী আমাকে নমিনেশন দিয়েছিলেন। জোট থাকার কারণে শেষ মুহূর্তে জামায়াতের প্রার্থীকে ছেড়ে দিতে হয়েছে। মোংলা ও রামপালে বিএনপির ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। এখান থেকে যদি বিএনপির প্রার্থী নির্বাচন করেন, তাহলে জয় আমাদেরই হবে।’
এদিকে জাতীয় পার্টি বাগেরহাট জেলা কমিটির সহসভাপতি ও রামপাল উপজেলা কমিটির সভাপতি এম এ সবুর এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পক্ষ থেকে মাওলানা আব্দুল আজিজ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছেন।
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অন্যতম অর্থনৈতিক হাব এখন মোংলা-রামপাল উপজেলা। এই দুই উপজেলা ও মোংলা পোর্ট পৌরসভা নিয়ে বাগেরহাট-৩ আসন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত এই আসনের রাজনীতি সরগরম। সম্ভাব্য প্রার্থীরা যোগাযোগ রক্ষা করছেন নেতা-কর্মীদের সঙ্গে। বিভিন্ন উৎসবে সাধারণ মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। রাজনীতির মাঠ ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের দখলে থাকলেও বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে সক্রিয় বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরাও। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সম্ভাব্য প্রার্থীরাও নিজেদের সংগঠিত করছেন।
বিগত নির্বাচনী ফলাফল বিবেচনা করলে এই আসনকে আওয়ামী লীগের ঘাঁটি বলা যায়। ১৯৯১ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত প্রতিটি নির্বাচনে এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। ১৯৯১ সালে বিএনপি নেতা এ এস এম মোস্তাফিজুর রহমানকে হারিয়ে তালুকদার আবদুল খালেক সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯৬ সালে তিনি পুনরায় নির্বাচিত হন। ২০০১ সালে বিএনপির সঙ্গে জোট গঠন করে জামায়াতে ইসলামীর নেতা গাজী আবু বকর সিদ্দিক নির্বাচন করেন এবং তিনি তালুকদার আবদুল খালেকের কাছে পরাজিত হন। ২০০৮ সালে জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির আব্দুল ওয়াদুদকে হারিয়ে আবারও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তালুকদার আবদুল খালেক। পরে খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য তালুকদার আবদুল খালেক সংসদ থেকে পদত্যাগ করেন এবং উপনির্বাচনে তাঁর সহধর্মিণী বেগম হাবিবুন নাহার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে তালুকদার আবদুল খালেক এই আসন থেকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। পরে ২০১৮ সালের প্রথম দিকে খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের জন্য আবারও তিনি সংসদ থেকে পদত্যাগ করেন। একই বছরের ৪ জুন উপনির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন বেগম হাবিবুন নাহার। সর্বশেষ ২০১৮ সালের নির্বাচনে জামায়াতের আব্দুল ওয়াদুদকে হারিয়ে আবারও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন বেগম হাবিবুন নাহার। বর্তমানে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
আসন্ন খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে তালুকদার আবদুল খালেকের নাম ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। সেই কারণে ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে বর্তমান সংসদ সদস্য বেগম হাবিবুন নাহার এই আসন থেকে নির্বাচন করবেন এমন প্রত্যাশা নেতা-কর্মীদের। তবে কোনো কারণে তালুকদার আবদুল খালেক যদি সিটি করপোরেশনের মেয়র নির্বাচিত না হতে পারেন, সে ক্ষেত্রে তিনিই রামপাল-মোংলা আসনের প্রার্থী হবেন এমন ধারণা নেতা-কর্মীদের।
তবে রামপাল ও মোংলা আসনে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী হওয়ার জন্য চিত্রনায়ক শাকিল খান, ব্যারিস্টার ওবায়দুর রহমান ও খুলনা জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শেখ মো. আবু হানিফ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছেন। সাধারণ মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়ে এলাকার গুরুত্বপূর্ণ মোড়, বাজার ও রাস্তার পাশে ব্যানার ও পোস্টার সাঁটিয়েছেন। তাঁদের অনুসারীরাও ঢিমেতালে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
শেখ মো. আবু হানিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। খুলনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলাম। দলের কাছে মনোনয়ন চাইব, দল যদি মনোনয়ন দেয়, তাহলে নির্বাচন করব।’
রামপাল উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আব্দুল ওহাব বলেন, ‘নির্বাচন এলে অনেকেই মনোনয়ন চান। কিন্তু নেত্রী যাঁকে মনোনয়ন দেবেন, আমরা তাঁর জন্যই কাজ করব। তা ছাড়া দীর্ঘদিন ধরে তালুকদার আবদুল খালেক ও তাঁর স্ত্রী এখানে নির্বাচন করছেন। নেতা-কর্মীরাও তাঁদের চান।’
জানতে চাইলে বেগম হাবিবুন নাহার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমান সংসদ সদস্য হিসেবে আমি জনগণের পাশে আছি। মনোনয়ন ও নির্বাচন সম্পর্কে দলের সভাপতি যে সিদ্ধান্ত নেবেন, আমরা সেভাবেই কাজ করব।’
এদিকে জোট গঠনের পর থেকে কৌশলগত কারণে বাগেরহাট-৩ আসন থেকে প্রার্থী হিসেবে জামায়াত নেতারা নির্বাচন করেন। এবারও বিএনপি-জামায়াত জোট থাকলে জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির আব্দুল ওয়াদুদ নির্বাচন করবেন এমন ধারণা দলটির তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের। তবে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহপ্রচার সম্পাদক শামীমুর রহমান ও জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ ফরিদুল ইসলামও প্রার্থী হিসেবে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন।
মোংলা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র মো. জুলফিকার আলী বলেন, ‘দলীয় সব ধরনের কর্মসূচি আমরা বাস্তবায়ন করছি। জোট থাকায় বিগত দিনে এখান থেকে জামায়াতের প্রার্থীরা নির্বাচন করেছেন। তবে দল যাঁকেই মনোনয়ন দেবে, আমরা তাঁর জন্য কাজ করব। এই আসন থেকে দলীয় প্রার্থীকে নির্বাচিত করার জন্য আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করব।’
জামায়াত নেতা আমির আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে জোট থাকলে এই আসন থেকে আমরা নির্বাচন করব। সেই অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছি। নির্বাচন উপলক্ষে জনগণের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছি।’
বিএনপি নেতা শামীমুর রহমান বলেন, ‘দলের দুঃসময়ে সাধারণ মানুষের পাশে রয়েছি। নেতা-কর্মীরা আমাদের সঙ্গে আছেন। ২০১৮ সালে নেত্রী আমাকে নমিনেশন দিয়েছিলেন। জোট থাকার কারণে শেষ মুহূর্তে জামায়াতের প্রার্থীকে ছেড়ে দিতে হয়েছে। মোংলা ও রামপালে বিএনপির ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। এখান থেকে যদি বিএনপির প্রার্থী নির্বাচন করেন, তাহলে জয় আমাদেরই হবে।’
এদিকে জাতীয় পার্টি বাগেরহাট জেলা কমিটির সহসভাপতি ও রামপাল উপজেলা কমিটির সভাপতি এম এ সবুর এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পক্ষ থেকে মাওলানা আব্দুল আজিজ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে