কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
চলতি মৌসুমে কিশোরগঞ্জের হাওরে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই বোরো ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শেষ হয়েছে। নির্ধারিত মেয়াদের মধ্যে গতকাল সোমবার বাঁধের কাজ সম্পূর্ণ শেষ হয়। এতে করে আগাম বন্যা থেকে হাওরের ফসল রক্ষা পাবে। এ কারণে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছেন এই অঞ্চলের কৃষকেরা।
জানা গেছে, পানি উন্নয়ন বোর্ডের অর্থায়নে চলতি বছর কিশোরগঞ্জের হাওরে সাড়ে পাঁচ কোটি টাকা ব্যয়ে ৯৬ কিলোমিটার বাঁধের কাজ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৪৫ কিলোমিটার নতুন বাঁধ নির্মাণ ও ৫১ কিলোমিটার পুরোনো বাঁধ সংস্কার করা হয়েছে। এসব বাঁধ নির্মাণে ৭৬টি প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি (পিআইসি) গঠন করা হয়েছিল।
এর আগে হাওরের বোরোচাষিরা সঠিক সময়ে জমির ফসল ঘরে তোলা নিয়ে প্রতিবছরই আগাম বন্যার শঙ্কায় থাকতেন। এর কারণ, ২০১৭ সালে কিশোরগঞ্জের হাওরে পাহাড়ি ঢল আর টানা বর্ষণে পানির নিচে তলিয়ে যায় কৃষকের হাজার হাজার হেক্টর জমির ধান। এতে ব্যাপক ক্ষতিতে পড়েন তাঁরা। এ কারণে ২০১৮ সাল থেকে হাওরের কৃষকদের সেই ক্ষতির হাত থেকে রক্ষায় ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ নেয় পানি উন্নয়ন বোর্ড। এর ধারাবাহিকতায় আগাম বন্যা থেকে ফসল রক্ষা করতে এ বছর কিশোরগঞ্জের হাওরে বাঁধ নির্মাণ ও মেরামত করা হয়েছে। গত বছরের ডিসেম্বর মাস থেকে ধাপে ধাপে বাঁধের কাজ শেষ হয় এবং নির্ধারিত সময়সীমা ২৮ ফেব্রুয়ারি (গতকাল সোমবার) বাঁধের কাজ সম্পূর্ণ শেষ হয়েছে। বাঁধের কাজ শেষ হওয়ায় আশঙ্কামুক্ত হাওরের কৃষকেরা।
ইটনা উপজেলার বড়িবাড়ী ইউনিয়নের বড়িবাড়ী গ্রামের কৃষক রমজান আলী বলেন, ‘২০১৭ সালের আগাম বন্যায় আমাদের একমাত্র বোরো ফসল পানিতে তলিয়ে যায় এবং জমি থেকে এক মণ ধানও ঘরে তুলতে পারিনি। পরের বছর থেকে বাঁধ নির্মাণ শুরু হওয়ায় আমাদের একমাত্র ফসল আর পানির নিচে তলিয়ে যায় না।’
মিঠামইন উপজেলার ঢাকী ইউনিয়নের কৃষক ছেনু মিয়া বলেন, ‘এ বছর সঠিক সময়ে বাঁধের কাজ শেষ হয়েছে। আগাম বন্যা হলেও আশা করি আমাদের বোরো ধানের জমি আর তলিয়ে যাবে না।’
হাওর এলাকা ঘুরে দেখা যায়, বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠে এখন শুধুই সবুজের সমারোহ। কিছুদিন পরই ধানগাছ তার সবুজ রং বদল করে ধানসহ সোনালি রং ধারণ করবে। জেলা কৃষি বিভাগের তথ্যমতে এ বছর কিশোরগঞ্জের হাওরে বোরো ধানের আবাদ করা হয়েছে ১ লাখ ৪ হাজার হেক্টর ফসলি জমিতে।বাঁধের বিষয়ে কিশোরগঞ্জ জেলার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মতিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ে হাওরে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শেষ করতে আমরা প্রতিনিয়ত তদারক করেছি। ভালোভাবে বাঁধের কাজ শেষ হওয়ায় আগাম বন্যা থেকে হাওরের ফসল রক্ষা পাবে এবং হাওরের কৃষকেরা তাদের একমাত্র বোরো ধান ঘরে তুলতে পারবেন।
চলতি মৌসুমে কিশোরগঞ্জের হাওরে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই বোরো ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শেষ হয়েছে। নির্ধারিত মেয়াদের মধ্যে গতকাল সোমবার বাঁধের কাজ সম্পূর্ণ শেষ হয়। এতে করে আগাম বন্যা থেকে হাওরের ফসল রক্ষা পাবে। এ কারণে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছেন এই অঞ্চলের কৃষকেরা।
জানা গেছে, পানি উন্নয়ন বোর্ডের অর্থায়নে চলতি বছর কিশোরগঞ্জের হাওরে সাড়ে পাঁচ কোটি টাকা ব্যয়ে ৯৬ কিলোমিটার বাঁধের কাজ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৪৫ কিলোমিটার নতুন বাঁধ নির্মাণ ও ৫১ কিলোমিটার পুরোনো বাঁধ সংস্কার করা হয়েছে। এসব বাঁধ নির্মাণে ৭৬টি প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি (পিআইসি) গঠন করা হয়েছিল।
এর আগে হাওরের বোরোচাষিরা সঠিক সময়ে জমির ফসল ঘরে তোলা নিয়ে প্রতিবছরই আগাম বন্যার শঙ্কায় থাকতেন। এর কারণ, ২০১৭ সালে কিশোরগঞ্জের হাওরে পাহাড়ি ঢল আর টানা বর্ষণে পানির নিচে তলিয়ে যায় কৃষকের হাজার হাজার হেক্টর জমির ধান। এতে ব্যাপক ক্ষতিতে পড়েন তাঁরা। এ কারণে ২০১৮ সাল থেকে হাওরের কৃষকদের সেই ক্ষতির হাত থেকে রক্ষায় ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ নেয় পানি উন্নয়ন বোর্ড। এর ধারাবাহিকতায় আগাম বন্যা থেকে ফসল রক্ষা করতে এ বছর কিশোরগঞ্জের হাওরে বাঁধ নির্মাণ ও মেরামত করা হয়েছে। গত বছরের ডিসেম্বর মাস থেকে ধাপে ধাপে বাঁধের কাজ শেষ হয় এবং নির্ধারিত সময়সীমা ২৮ ফেব্রুয়ারি (গতকাল সোমবার) বাঁধের কাজ সম্পূর্ণ শেষ হয়েছে। বাঁধের কাজ শেষ হওয়ায় আশঙ্কামুক্ত হাওরের কৃষকেরা।
ইটনা উপজেলার বড়িবাড়ী ইউনিয়নের বড়িবাড়ী গ্রামের কৃষক রমজান আলী বলেন, ‘২০১৭ সালের আগাম বন্যায় আমাদের একমাত্র বোরো ফসল পানিতে তলিয়ে যায় এবং জমি থেকে এক মণ ধানও ঘরে তুলতে পারিনি। পরের বছর থেকে বাঁধ নির্মাণ শুরু হওয়ায় আমাদের একমাত্র ফসল আর পানির নিচে তলিয়ে যায় না।’
মিঠামইন উপজেলার ঢাকী ইউনিয়নের কৃষক ছেনু মিয়া বলেন, ‘এ বছর সঠিক সময়ে বাঁধের কাজ শেষ হয়েছে। আগাম বন্যা হলেও আশা করি আমাদের বোরো ধানের জমি আর তলিয়ে যাবে না।’
হাওর এলাকা ঘুরে দেখা যায়, বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠে এখন শুধুই সবুজের সমারোহ। কিছুদিন পরই ধানগাছ তার সবুজ রং বদল করে ধানসহ সোনালি রং ধারণ করবে। জেলা কৃষি বিভাগের তথ্যমতে এ বছর কিশোরগঞ্জের হাওরে বোরো ধানের আবাদ করা হয়েছে ১ লাখ ৪ হাজার হেক্টর ফসলি জমিতে।বাঁধের বিষয়ে কিশোরগঞ্জ জেলার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মতিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ে হাওরে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শেষ করতে আমরা প্রতিনিয়ত তদারক করেছি। ভালোভাবে বাঁধের কাজ শেষ হওয়ায় আগাম বন্যা থেকে হাওরের ফসল রক্ষা পাবে এবং হাওরের কৃষকেরা তাদের একমাত্র বোরো ধান ঘরে তুলতে পারবেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে