আক্কেলপুর (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর পৌরসভার পশ্চিম আমুট্ট গ্রামে সরকারি আইন উপেক্ষা করে ফসলি জমিতে চলছে পুকুর খনন। আরেক দিকে চলছে বিস্কুট তৈরির কারখানা নির্মাণ। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনকে ‘হাত করে’ (ম্যানেজ) পলাশ নামের এক ব্যক্তি ওই পুকুর খনন করছেন।
তবে পলাশ বলেন, তিনি ১ একর ৬ শতক জমি স্থানীয় আফাজ উদ্দীনের কাছ থেকে কিনেছেন। জমির এক পাশে বিস্কুট তৈরির কারখানা নির্মাণ করছেন, অন্য পাশে পুকুর খনন করছেন। কাজের তদারকির দায়িত্ব দিয়েছেন পৌর মেয়রের বন্ধু রতন হোসেন এবং সোনামুখীর ফেরদৌস হোসেনকে। পুকুর খনন করার জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন দিয়েছেন, কিন্তু এখনো অনুমতি পাননি।
এ বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তর বলছে, আক্কেলপুর পৌরসভার মধ্যে কোনো কারখানা নির্মাণ করার জন্য কাউকে লাইসেন্স দেওয়া হয়নি। তবে ঘন বসতিপূর্ণ এলাকায় কারখানার জন্য পরিবেশের ক্ষতি হতে পারে এমন অভিযোগ কেউ দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বসতিপূর্ণ এলাকার ভেতরে বিস্কুট তৈরির কারখানা নির্মাণ করা হবে। সেখানকার আবর্জনা ও পানি ফেলা হবে ওই পুকুরে। আবার পুকুরটি গভীর করে খনন করার ফলে আশপাশের ফসলি জমি ও বাড়িঘর হুমকিতে থাকবে। ওই জমির মালিক স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনকে ম্যানেজ করে পুকুর খনন করছেন।
পুকুর খননকাজ তদারকির দায়িত্বে থাকা ফেরদৌস হোসেন বলেন, ‘পলাশ নামের এক ব্যক্তি এখানে বিস্কুট তৈরির কারখানা নির্মাণ করবেন। এর জন্য পুকুর খনন করা হচ্ছে। আমি কাজ ও লেবারদের দেখাশোনা করছি।’
স্থানীয় কাউন্সিলর আসিফ হোসেন বলেন, ‘তিনি পৌরসভা থেকে সেখানে বিস্কুট তৈরির কারখানা নির্মাণের জন্য অনুমতি নিয়েছেন, পুকুর খননের জন্য নয়। ’
আক্কেলপুর পৌরসভার মেয়র শহিদুল আলম চৌধুরী বলেন, ‘কাউকে আইন অমান্য করে পুকুর খনন করতে বলিনি। বিষয়টি দেখছি।’
ইউএনও এস এম হাবিবুল হাসান বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। সে যদি স্থানীয় প্রশাসনের নাম ভেঙে কিছু বলে থাকেন, তাহলে সব ভুয়া বলেছেন।’
বগুড়া বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক (গবেষণাগার) আসাদুর রহমান বলেন, আক্কেলপুর পৌরসভার মধ্যে অল্প দিনের মধ্যে কোনো কারখানা নির্মাণ কারার জন্য কাউকে লাইসেন্স দেওয়া হয়নি।
বগুড়া বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক (উপসচিব) ও বিভাগীয় প্রধান সুফিয়া নাজিম বলেন, ‘ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় কেউ বিস্কুট তৈরির কারখানা নির্মাণ করতে পারবে না, এমন কোনো নিষেধ নেই। কিন্তু পরিবেশের ক্ষতি করে বা সাউন্ড অথবা দুর্গন্ধ সৃষ্টি হলে কেউ যদি অভিযোগ দেয়, সে ক্ষেত্রে সেটি বন্ধ করে দেব।’
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর পৌরসভার পশ্চিম আমুট্ট গ্রামে সরকারি আইন উপেক্ষা করে ফসলি জমিতে চলছে পুকুর খনন। আরেক দিকে চলছে বিস্কুট তৈরির কারখানা নির্মাণ। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনকে ‘হাত করে’ (ম্যানেজ) পলাশ নামের এক ব্যক্তি ওই পুকুর খনন করছেন।
তবে পলাশ বলেন, তিনি ১ একর ৬ শতক জমি স্থানীয় আফাজ উদ্দীনের কাছ থেকে কিনেছেন। জমির এক পাশে বিস্কুট তৈরির কারখানা নির্মাণ করছেন, অন্য পাশে পুকুর খনন করছেন। কাজের তদারকির দায়িত্ব দিয়েছেন পৌর মেয়রের বন্ধু রতন হোসেন এবং সোনামুখীর ফেরদৌস হোসেনকে। পুকুর খনন করার জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন দিয়েছেন, কিন্তু এখনো অনুমতি পাননি।
এ বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তর বলছে, আক্কেলপুর পৌরসভার মধ্যে কোনো কারখানা নির্মাণ করার জন্য কাউকে লাইসেন্স দেওয়া হয়নি। তবে ঘন বসতিপূর্ণ এলাকায় কারখানার জন্য পরিবেশের ক্ষতি হতে পারে এমন অভিযোগ কেউ দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বসতিপূর্ণ এলাকার ভেতরে বিস্কুট তৈরির কারখানা নির্মাণ করা হবে। সেখানকার আবর্জনা ও পানি ফেলা হবে ওই পুকুরে। আবার পুকুরটি গভীর করে খনন করার ফলে আশপাশের ফসলি জমি ও বাড়িঘর হুমকিতে থাকবে। ওই জমির মালিক স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনকে ম্যানেজ করে পুকুর খনন করছেন।
পুকুর খননকাজ তদারকির দায়িত্বে থাকা ফেরদৌস হোসেন বলেন, ‘পলাশ নামের এক ব্যক্তি এখানে বিস্কুট তৈরির কারখানা নির্মাণ করবেন। এর জন্য পুকুর খনন করা হচ্ছে। আমি কাজ ও লেবারদের দেখাশোনা করছি।’
স্থানীয় কাউন্সিলর আসিফ হোসেন বলেন, ‘তিনি পৌরসভা থেকে সেখানে বিস্কুট তৈরির কারখানা নির্মাণের জন্য অনুমতি নিয়েছেন, পুকুর খননের জন্য নয়। ’
আক্কেলপুর পৌরসভার মেয়র শহিদুল আলম চৌধুরী বলেন, ‘কাউকে আইন অমান্য করে পুকুর খনন করতে বলিনি। বিষয়টি দেখছি।’
ইউএনও এস এম হাবিবুল হাসান বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। সে যদি স্থানীয় প্রশাসনের নাম ভেঙে কিছু বলে থাকেন, তাহলে সব ভুয়া বলেছেন।’
বগুড়া বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক (গবেষণাগার) আসাদুর রহমান বলেন, আক্কেলপুর পৌরসভার মধ্যে অল্প দিনের মধ্যে কোনো কারখানা নির্মাণ কারার জন্য কাউকে লাইসেন্স দেওয়া হয়নি।
বগুড়া বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক (উপসচিব) ও বিভাগীয় প্রধান সুফিয়া নাজিম বলেন, ‘ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় কেউ বিস্কুট তৈরির কারখানা নির্মাণ করতে পারবে না, এমন কোনো নিষেধ নেই। কিন্তু পরিবেশের ক্ষতি করে বা সাউন্ড অথবা দুর্গন্ধ সৃষ্টি হলে কেউ যদি অভিযোগ দেয়, সে ক্ষেত্রে সেটি বন্ধ করে দেব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে