পলাশ (নরসিংদী) প্রতিনিধি
বাংলা নববর্ষ ঘিরে ব্যস্ত সময় পার করছেন নরসিংদীর পলাশ উপজেলার মৃৎশিল্পীরা। কাল বৃহস্পতিবার বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ। নববর্ষের উৎসব ঘিরে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বসে বর্ষবরণ মেলা। সেই মেলায় চাহিদা থাকে নানা রকমের খেলনা, মাটির জিনিসপত্রের। মেলা উপলক্ষে তাই চলছে মৃৎশিল্পীদের ব্যস্ততা।
উপজেলার ঘোড়াশাল পৌর এলাকার কুমারটেক, পালপাড়া, টেঙ্গরপাড়া, চরসিন্দুর ইউনিয়নের লেবুতলা, কুমার পাড়া ও জিনারদী ইউনিয়নের বরাব, কাটা বেড় নামক গ্রামগুলোতে মৃৎশিল্পের সঙ্গে জড়িত রয়েছে শতাধিক পরিবার। তারা বিভিন্ন উৎসবে মাটির তৈরির জিনিসপত্র তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করে।
মেলা উপলক্ষে নানা রকমের পুতুল, ফুলদানি, রকমারি ফল, হাঁড়ি, কড়াই, ব্যাংক, বাসন, থালা, বাটি, হাতি, ঘোড়া, বাঘ, টিয়া, ময়না, ময়ূর, মোরগ, খরগোশ, হাঁস, কলস, ঘটি, মুড়িভাজার ঝাঞ্জুর, চুলা, ফুলের টবসহ বিভিন্ন মাটির জিনিসপত্র তৈরি করছেন শিল্পীরা।
সরেজমিনে উপজেলার পৌর এলাকার কুমারটেক পালপাড়ায় দেখা যায়, মৃৎশিল্পী দিপালী চন্দ্র পাল, নারায়ণ চন্দ্র পাল, জয়কৃষ্ণ পাল, নৃপেন্দ্র চন্দ্র পাল, ফনীন্দ্র চন্দ্র পাল, দেবেন্দ্র চন্দ্র পাল, অমূল্য চন্দ্রসহ ওই গ্রামের অনেকেই তাঁদের মাটির খেলনা তৈরি নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। মাটির পণ্য তৈরির জন্য মাঠ থেকে মাটি আনা, মাটি নরম করা, সাঁচ বসানো, চুলায় পোড়ানো, রোদে শুকানো, রং করাসহ প্রায় সব কাজই চলছে।
মৃৎশিল্পীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বৈশাখী মেলা সামনে রেখে একেকটি পরিবার প্রায় ২ হাজার খেলনাসহ মাটির জিনিসপত্র তৈরি করেছেন এবং রঙের কাজও প্রায় শেষ করা হয়েছে। মেলায় বিক্রির জন্য পাইকারেরা এসে এসব খেলনা কিনে নিয়ে যান। কুমারটেক পালপাড়ায় ২০টি পরিবারের প্রায় ৪০ জন নারী এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত। মৃৎশিল্পের একসময় কদর থাকলেও এখন বছরের এই সময় ছাড়া সারা বছর আর তেমন কদর থাকে না। শুধু মেলা এলেই কর্মমুখর হয়ে ওঠে চিরচেনা এই পালপাড়া গ্রাম।
ফনীন্দ্র চন্দ্র পাল নামের এক মৃৎশিল্পী বলেন, ‘আমাদের সন্তানেরা মাটির কাজ শিখতে চায় না। তারা অন্য পেশায় যাচ্ছে। আমরা অন্য কোনো কাজ না জানার কারণে লেগে আছি। অনেক কষ্ট করে খেয়ে না খেয়ে কোনোরকম দিন কাটাচ্ছি। আমাদের খোঁজখবর কেউ নেয় না। পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রশিক্ষণ পাওয়া গেলে খেলনা, শোপিসসহ অন্যান্য শৌখিন জিনিস তৈরি করে শিল্পকে টিকিয়ে রাখা সম্ভব।
এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারহানা আফসানা চৌধুরীর বলেন, বিগত সময়ে আমরা প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহার পলাশের সব মৃৎশিল্পীদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি এবং পরবর্তীতেও তাঁদের জন্য উপজেলা প্রসাশনের সহযোগিতা থাকবে।
বাংলা নববর্ষ ঘিরে ব্যস্ত সময় পার করছেন নরসিংদীর পলাশ উপজেলার মৃৎশিল্পীরা। কাল বৃহস্পতিবার বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ। নববর্ষের উৎসব ঘিরে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বসে বর্ষবরণ মেলা। সেই মেলায় চাহিদা থাকে নানা রকমের খেলনা, মাটির জিনিসপত্রের। মেলা উপলক্ষে তাই চলছে মৃৎশিল্পীদের ব্যস্ততা।
উপজেলার ঘোড়াশাল পৌর এলাকার কুমারটেক, পালপাড়া, টেঙ্গরপাড়া, চরসিন্দুর ইউনিয়নের লেবুতলা, কুমার পাড়া ও জিনারদী ইউনিয়নের বরাব, কাটা বেড় নামক গ্রামগুলোতে মৃৎশিল্পের সঙ্গে জড়িত রয়েছে শতাধিক পরিবার। তারা বিভিন্ন উৎসবে মাটির তৈরির জিনিসপত্র তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করে।
মেলা উপলক্ষে নানা রকমের পুতুল, ফুলদানি, রকমারি ফল, হাঁড়ি, কড়াই, ব্যাংক, বাসন, থালা, বাটি, হাতি, ঘোড়া, বাঘ, টিয়া, ময়না, ময়ূর, মোরগ, খরগোশ, হাঁস, কলস, ঘটি, মুড়িভাজার ঝাঞ্জুর, চুলা, ফুলের টবসহ বিভিন্ন মাটির জিনিসপত্র তৈরি করছেন শিল্পীরা।
সরেজমিনে উপজেলার পৌর এলাকার কুমারটেক পালপাড়ায় দেখা যায়, মৃৎশিল্পী দিপালী চন্দ্র পাল, নারায়ণ চন্দ্র পাল, জয়কৃষ্ণ পাল, নৃপেন্দ্র চন্দ্র পাল, ফনীন্দ্র চন্দ্র পাল, দেবেন্দ্র চন্দ্র পাল, অমূল্য চন্দ্রসহ ওই গ্রামের অনেকেই তাঁদের মাটির খেলনা তৈরি নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। মাটির পণ্য তৈরির জন্য মাঠ থেকে মাটি আনা, মাটি নরম করা, সাঁচ বসানো, চুলায় পোড়ানো, রোদে শুকানো, রং করাসহ প্রায় সব কাজই চলছে।
মৃৎশিল্পীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বৈশাখী মেলা সামনে রেখে একেকটি পরিবার প্রায় ২ হাজার খেলনাসহ মাটির জিনিসপত্র তৈরি করেছেন এবং রঙের কাজও প্রায় শেষ করা হয়েছে। মেলায় বিক্রির জন্য পাইকারেরা এসে এসব খেলনা কিনে নিয়ে যান। কুমারটেক পালপাড়ায় ২০টি পরিবারের প্রায় ৪০ জন নারী এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত। মৃৎশিল্পের একসময় কদর থাকলেও এখন বছরের এই সময় ছাড়া সারা বছর আর তেমন কদর থাকে না। শুধু মেলা এলেই কর্মমুখর হয়ে ওঠে চিরচেনা এই পালপাড়া গ্রাম।
ফনীন্দ্র চন্দ্র পাল নামের এক মৃৎশিল্পী বলেন, ‘আমাদের সন্তানেরা মাটির কাজ শিখতে চায় না। তারা অন্য পেশায় যাচ্ছে। আমরা অন্য কোনো কাজ না জানার কারণে লেগে আছি। অনেক কষ্ট করে খেয়ে না খেয়ে কোনোরকম দিন কাটাচ্ছি। আমাদের খোঁজখবর কেউ নেয় না। পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রশিক্ষণ পাওয়া গেলে খেলনা, শোপিসসহ অন্যান্য শৌখিন জিনিস তৈরি করে শিল্পকে টিকিয়ে রাখা সম্ভব।
এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারহানা আফসানা চৌধুরীর বলেন, বিগত সময়ে আমরা প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহার পলাশের সব মৃৎশিল্পীদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি এবং পরবর্তীতেও তাঁদের জন্য উপজেলা প্রসাশনের সহযোগিতা থাকবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে