দাকোপ প্রতিনিধি
দাকোপে ভয়াবহ নদীভাঙন দেখা দিয়েছে। গত শনিবার উপজেলার পানখালী ইউনিয়নের লক্ষ্মীখোলা গ্রামে ভদ্রা নদীতে দেখা দেয় এ ভাঙন।
এ ভাঙনে লক্ষ্মীখোলা থেকে মোজামনগর যাওয়ার রাস্তাটি বিলীন হতে চলেছে। এর ফলে বেড়িবাঁধ মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
জানা গেছে, ভদ্রা নদীর জোয়ারের পানির চাপে ক্ষতিগ্রস্ত ওয়াপদা রাস্তাটি মেরামত না করায় নদীভাঙন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে।
নদীতে ইতিমধ্যে ওয়াপদা রাস্তার তিন ভাগের দুই ভাগ বিলীন হয়ে গেছে। ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে বিভিন্ন যানবাহন। দ্রুত ভাঙনকবলিত স্থান মেরামত না করলে পানখালী ইউনিয়নের বেশির ভাগ এলাকা প্লাবিত হয়ে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার কারণে এ অবস্থা হয়েছে বলে তাঁরা মনে করছেন।
পানখালী ইউনিয়নের লক্ষ্মীখোলা গ্রামের পিচের রাস্তার মাথায় নদীভাঙনকবলিত স্থানে গিয়ে দেখা যায়, পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৩১ নম্বর পোল্ডারে এর অবস্থান। লক্ষ্মীখোলা থেকে মোজামনগর যাওয়ার রাস্তাটি ভদ্রা নদীতে বিলীন হতে চলেছে। ওয়াপদা রাস্তার ২০০ ফুট নদীভাঙনে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
রাস্তার প্রায় তিন ভাগের দুই ভাগ নদীতে চলে গেছে। স্থানীয়ভাবে পাইলিং করে এবং জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধ করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু জোয়ারের পানি বাড়ার কারণে তা বিফলে যায়।
ফলে নদীভাঙন আরও মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। ঝুঁকিপূর্ণভাবে মানুষ, ভ্যান, মোটরসাইকেল চলাচল করছে। স্থানীয় বাসিন্দারা ভয়ে ভয়ে দিনাতিপাত করছেন। যেকোনো মুহূর্তে ওয়াপদা বাঁধ ভেঙে পানিতে প্লাবিত হতে পারে এলাকা। তাঁরা দ্রুত নদীভাঙনকবলিত স্থান মেরামতসহ টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন।
ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য সাইদুর রহমান সৌধ জানান, বেশ কয়েক দিন ধরে লক্ষ্মীখোলা পিচের মাথায় পাউবোর প্রায় ৫০০ ফুট ওয়াপদা বেড়িবাঁধ মারাত্মক ঝুঁকিতে রয়েছে।
কিছুদিন আগে ঝুঁকিপূর্ণ এক অংশে প্রায় ৫০ ফুট ওয়াপদার রাস্তা ভেঙে যায়। তখন পাউবো তার পাশ দিয়ে বিকল্প বাঁধ দেয়। এ ছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ পুরো ওয়াপদার পাশ দিয়ে বিকল্প বাঁধের কাজ শুরু করে পাউবো।
কিন্তু জমির মালিকেরা বাধা দেওয়ার কারণে বাঁধের নির্মাণকাজ বন্ধ রয়েছে। বর্তমানে ওই স্থান মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। বাঁধের বিভিন্ন অংশে দেখা দিয়েছে বড় বড় ফাটল এবং বাঁধ নদীতে দেবে যাচ্ছে।
দ্রুত বিকল্প বাঁধ না দিলে যেকোনো মুহূর্তে ভদ্রা নদীতে বিলীন হয়ে অনেক এলাকা প্লাবিত হতে পারে। আর এতে আমন ফসলসহ অসংখ্য মানুষের বাড়িঘরের অপূরণীয় ক্ষতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সাইদুর রহমান।
ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ ছাব্বির আহম্মেদ বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলীর সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি দ্রুত ব্যবস্থা নেবেন বলে জানিয়েছেন।
এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম জানান, খুব শিগগির ঝুঁকিপূর্ণ ওয়াপদার পাশ দিয়ে বিকল্প বেড়িবাঁধের কাজ শুরু করা হবে।
দাকোপে ভয়াবহ নদীভাঙন দেখা দিয়েছে। গত শনিবার উপজেলার পানখালী ইউনিয়নের লক্ষ্মীখোলা গ্রামে ভদ্রা নদীতে দেখা দেয় এ ভাঙন।
এ ভাঙনে লক্ষ্মীখোলা থেকে মোজামনগর যাওয়ার রাস্তাটি বিলীন হতে চলেছে। এর ফলে বেড়িবাঁধ মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
জানা গেছে, ভদ্রা নদীর জোয়ারের পানির চাপে ক্ষতিগ্রস্ত ওয়াপদা রাস্তাটি মেরামত না করায় নদীভাঙন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে।
নদীতে ইতিমধ্যে ওয়াপদা রাস্তার তিন ভাগের দুই ভাগ বিলীন হয়ে গেছে। ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে বিভিন্ন যানবাহন। দ্রুত ভাঙনকবলিত স্থান মেরামত না করলে পানখালী ইউনিয়নের বেশির ভাগ এলাকা প্লাবিত হয়ে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার কারণে এ অবস্থা হয়েছে বলে তাঁরা মনে করছেন।
পানখালী ইউনিয়নের লক্ষ্মীখোলা গ্রামের পিচের রাস্তার মাথায় নদীভাঙনকবলিত স্থানে গিয়ে দেখা যায়, পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৩১ নম্বর পোল্ডারে এর অবস্থান। লক্ষ্মীখোলা থেকে মোজামনগর যাওয়ার রাস্তাটি ভদ্রা নদীতে বিলীন হতে চলেছে। ওয়াপদা রাস্তার ২০০ ফুট নদীভাঙনে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
রাস্তার প্রায় তিন ভাগের দুই ভাগ নদীতে চলে গেছে। স্থানীয়ভাবে পাইলিং করে এবং জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধ করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু জোয়ারের পানি বাড়ার কারণে তা বিফলে যায়।
ফলে নদীভাঙন আরও মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। ঝুঁকিপূর্ণভাবে মানুষ, ভ্যান, মোটরসাইকেল চলাচল করছে। স্থানীয় বাসিন্দারা ভয়ে ভয়ে দিনাতিপাত করছেন। যেকোনো মুহূর্তে ওয়াপদা বাঁধ ভেঙে পানিতে প্লাবিত হতে পারে এলাকা। তাঁরা দ্রুত নদীভাঙনকবলিত স্থান মেরামতসহ টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন।
ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য সাইদুর রহমান সৌধ জানান, বেশ কয়েক দিন ধরে লক্ষ্মীখোলা পিচের মাথায় পাউবোর প্রায় ৫০০ ফুট ওয়াপদা বেড়িবাঁধ মারাত্মক ঝুঁকিতে রয়েছে।
কিছুদিন আগে ঝুঁকিপূর্ণ এক অংশে প্রায় ৫০ ফুট ওয়াপদার রাস্তা ভেঙে যায়। তখন পাউবো তার পাশ দিয়ে বিকল্প বাঁধ দেয়। এ ছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ পুরো ওয়াপদার পাশ দিয়ে বিকল্প বাঁধের কাজ শুরু করে পাউবো।
কিন্তু জমির মালিকেরা বাধা দেওয়ার কারণে বাঁধের নির্মাণকাজ বন্ধ রয়েছে। বর্তমানে ওই স্থান মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। বাঁধের বিভিন্ন অংশে দেখা দিয়েছে বড় বড় ফাটল এবং বাঁধ নদীতে দেবে যাচ্ছে।
দ্রুত বিকল্প বাঁধ না দিলে যেকোনো মুহূর্তে ভদ্রা নদীতে বিলীন হয়ে অনেক এলাকা প্লাবিত হতে পারে। আর এতে আমন ফসলসহ অসংখ্য মানুষের বাড়িঘরের অপূরণীয় ক্ষতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সাইদুর রহমান।
ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ ছাব্বির আহম্মেদ বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলীর সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি দ্রুত ব্যবস্থা নেবেন বলে জানিয়েছেন।
এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম জানান, খুব শিগগির ঝুঁকিপূর্ণ ওয়াপদার পাশ দিয়ে বিকল্প বেড়িবাঁধের কাজ শুরু করা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে