ইলিয়াস আহমেদ, ময়মনসিংহ
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, নেতা-কর্মীদের হত্যার প্রতিবাদ এবং খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে ১৫ অক্টোবর ময়মনসিংহে বিভাগীয় সমাবেশ করবে বিএনপি।
ইতিমধ্যে সমাবেশের প্রস্তুতি শুরু করেছেন দলটির ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, জামালপুর ও শেরপুরের নেতা-কর্মীরা।
তাঁরা মনে করেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এই সমাবেশ থেকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্যে চাঙা হবে তৃণমূল।
এদিকে সমাবেশ ঘিরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে প্রতিহত করার ঘোষণা জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ নেতাদের।
স্থানীয় ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ময়মনসিংহে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশকে ঘিরে চার জেলার নেতা-কর্মীদের মধ্যে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। সমাবেশ সফল করতে ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা, মহানগর বিএনপিসহ সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা প্রস্তুতি সভা করে যাচ্ছেন। ১০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে ময়মনসিংহ জেলার প্রস্তুতি সভা। বিভিন্ন ইস্যুতে সমাবেশে সাধারণ মানুষকে সম্পৃক্ত করতে বিতরণ করা হচ্ছে লিফলেট।
স্থানীয় নেতা-কর্মীরা মনে করেন জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দিয়ে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনে সরকারকে বাধ্য করতে সমাবেশ থেকে আসবে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা। যার ফলে চাঙা হবে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা।
নেত্রকোনার মদন পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মিঠু বলেন, ‘ময়মনসিংহে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশকে ঘিরে আমাদের উপজেলায় নেতা-কর্মীদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বইছে। তিন-চার হাজার নেতা-কর্মী নিয়ে আমরা সমাবেশে যোগদানের প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমি মনে করি, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এই সমাবেশ থেকে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা আসবে। সেই লক্ষ্যে আমরা তৃণমূল রাজনীতি চাঙা করতে আরও সক্রিয় হয়ে কাজ করব।’ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শুকুর মাহমুদ ববি বলেন, বিভাগীয় সমাবেশ সামনে রেখে প্রতিদিনই বিএনপি স্থানীয়ভাবে নানা কর্মসূচি পালন করছে। সমাবেশকে ঘিরে বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন ছাড়াও সাধারণ মানুষের উপস্থিতি থাকবে চোখে পড়ার মতো। শান্তিপূর্ণ সমাবেশে আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণের পরিকল্পনা আসতে পারে। আমরা মনে করি, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া দেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হবে না। এটা সাধারণ মানুষেরও দাবি।
ময়মনসিংহ মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট এম এ হান্নান খান বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি, নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার, জ্বালানি তেল, চাল-ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি, পুলিশ ও সন্ত্রাসীদের গুলিতে হত্যা হামলা এবং মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে বিভাগীয় গণসমাবেশ জনসমুদ্রে পরিণত
হবে। প্রধান অতিথি হিসেবে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত থাকবেন।
এদিকে আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাসী দাবি করে ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক রেজাউল হাসান বাবু বলেন, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সবারই সভা-সমাবেশ করার অধিকার রয়েছে। ময়মনসিংহে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির পাশাপাশি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো তারা তাদের দলীয় কার্যক্রম অবাধে চালাচ্ছে।
সম্প্রতি বিভিন্ন জায়গায় বিএনপি নিজেদের মধ্যে কোন্দল সৃষ্টি করে নিজেরাই নিজেদের দলীয় নেতা-কর্মীকে হত্যা করে আওয়ামী লীগের ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করছে।
ময়মনসিংহে সমাবেশকে ঘিরে বিএনপি অগণতান্ত্রিক কোনো কার্যক্রম চালানোর চেষ্টা করলে আওয়ামী লীগ তা প্রতিহত করবে।
ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এহতেশামূল আলম বলেন, আন্দোলন-সংগ্রামের নামে ময়মনসিংহে কেউ যদি জ্বালাও-পোড়াও চালানোর চেষ্টা করে তাহলে সাধারণ মানুষকে সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগ তা প্রতিহত করবে।
তারা মূলধারার রাজনীতি করলে মানুষ এমনিতেই তাদের সঙ্গে থাকবে। মানুষ বিএনপি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে তাদের কর্মকাণ্ডের জন্যই। গণতান্ত্রিক চর্চায় যদি বিএনপি আওয়ামী লীগকে ফলো করে তাহলে তারা একদিন ভালো করবে।
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, নেতা-কর্মীদের হত্যার প্রতিবাদ এবং খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে ১৫ অক্টোবর ময়মনসিংহে বিভাগীয় সমাবেশ করবে বিএনপি।
ইতিমধ্যে সমাবেশের প্রস্তুতি শুরু করেছেন দলটির ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, জামালপুর ও শেরপুরের নেতা-কর্মীরা।
তাঁরা মনে করেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এই সমাবেশ থেকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্যে চাঙা হবে তৃণমূল।
এদিকে সমাবেশ ঘিরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে প্রতিহত করার ঘোষণা জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ নেতাদের।
স্থানীয় ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ময়মনসিংহে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশকে ঘিরে চার জেলার নেতা-কর্মীদের মধ্যে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। সমাবেশ সফল করতে ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা, মহানগর বিএনপিসহ সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা প্রস্তুতি সভা করে যাচ্ছেন। ১০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে ময়মনসিংহ জেলার প্রস্তুতি সভা। বিভিন্ন ইস্যুতে সমাবেশে সাধারণ মানুষকে সম্পৃক্ত করতে বিতরণ করা হচ্ছে লিফলেট।
স্থানীয় নেতা-কর্মীরা মনে করেন জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দিয়ে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনে সরকারকে বাধ্য করতে সমাবেশ থেকে আসবে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা। যার ফলে চাঙা হবে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা।
নেত্রকোনার মদন পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মিঠু বলেন, ‘ময়মনসিংহে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশকে ঘিরে আমাদের উপজেলায় নেতা-কর্মীদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বইছে। তিন-চার হাজার নেতা-কর্মী নিয়ে আমরা সমাবেশে যোগদানের প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমি মনে করি, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এই সমাবেশ থেকে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা আসবে। সেই লক্ষ্যে আমরা তৃণমূল রাজনীতি চাঙা করতে আরও সক্রিয় হয়ে কাজ করব।’ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শুকুর মাহমুদ ববি বলেন, বিভাগীয় সমাবেশ সামনে রেখে প্রতিদিনই বিএনপি স্থানীয়ভাবে নানা কর্মসূচি পালন করছে। সমাবেশকে ঘিরে বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন ছাড়াও সাধারণ মানুষের উপস্থিতি থাকবে চোখে পড়ার মতো। শান্তিপূর্ণ সমাবেশে আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণের পরিকল্পনা আসতে পারে। আমরা মনে করি, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া দেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হবে না। এটা সাধারণ মানুষেরও দাবি।
ময়মনসিংহ মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট এম এ হান্নান খান বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি, নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার, জ্বালানি তেল, চাল-ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি, পুলিশ ও সন্ত্রাসীদের গুলিতে হত্যা হামলা এবং মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে বিভাগীয় গণসমাবেশ জনসমুদ্রে পরিণত
হবে। প্রধান অতিথি হিসেবে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত থাকবেন।
এদিকে আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাসী দাবি করে ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক রেজাউল হাসান বাবু বলেন, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সবারই সভা-সমাবেশ করার অধিকার রয়েছে। ময়মনসিংহে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির পাশাপাশি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো তারা তাদের দলীয় কার্যক্রম অবাধে চালাচ্ছে।
সম্প্রতি বিভিন্ন জায়গায় বিএনপি নিজেদের মধ্যে কোন্দল সৃষ্টি করে নিজেরাই নিজেদের দলীয় নেতা-কর্মীকে হত্যা করে আওয়ামী লীগের ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করছে।
ময়মনসিংহে সমাবেশকে ঘিরে বিএনপি অগণতান্ত্রিক কোনো কার্যক্রম চালানোর চেষ্টা করলে আওয়ামী লীগ তা প্রতিহত করবে।
ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এহতেশামূল আলম বলেন, আন্দোলন-সংগ্রামের নামে ময়মনসিংহে কেউ যদি জ্বালাও-পোড়াও চালানোর চেষ্টা করে তাহলে সাধারণ মানুষকে সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগ তা প্রতিহত করবে।
তারা মূলধারার রাজনীতি করলে মানুষ এমনিতেই তাদের সঙ্গে থাকবে। মানুষ বিএনপি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে তাদের কর্মকাণ্ডের জন্যই। গণতান্ত্রিক চর্চায় যদি বিএনপি আওয়ামী লীগকে ফলো করে তাহলে তারা একদিন ভালো করবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে