নাজমুল হাসান সাগর ও মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, গাজীপুর থেকে
দলীয়ভাবে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না বিএনপি। তবে নির্বাচনে ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হয়েছেন দলটির ২১ জন; যাঁদের মধ্যে গাজীপুর মহানগর বিএনপির পদধারী নেতাও আছেন। এ ছাড়া মেয়র পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহনূর ইসলাম রনি বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হাসান উদ্দিন সরকারের ভাতিজা। আওয়ামী লীগ বলছে, এর মাধ্যমে বিএনপি কৌশলে নির্বাচনে আছে।
বিএনপির মহানগর নেতারা বলছেন, কাউন্সিলর পদে প্রার্থিতার ব্যাপারে কেন্দ্রীয় কোনো নির্দেশনা নেই। আর কেন্দ্র বলেছে, মহানগর নেতাদের অভিযোগ পেলেই ব্যবস্থা।
স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী শাহনূর ইসলাম রনির বাবা নূরুল ইসলাম সরকার ২০০৬ সালের টঙ্গী পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আজমত উল্লা খানের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন। তিনি আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত। ২০১৮ সালের গাজীপুর সিটি নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ছিলেন রনির চাচা হাসান উদ্দিন সরকার। গত সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থী ছিলেন রনির আরেক চাচা জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের কার্যকরী সভাপতি সালাহ উদ্দিন সরকার।
রনি মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার আগে হাসান উদ্দিন সরকার বলেছিলেন, দল না চাইলে তিনি প্রার্থী হবেন না। তবে আওয়ামী লীগকে ফাঁকা মাঠে ছেড়ে দেওয়া হবে না। তাঁরা ভিন্ন কৌশল নেবেন। তিনি ভাতিজার প্রার্থী হওয়ার কথাও জানিয়েছিলেন।
রনি বলেছেন, ‘যেহেতু আমি বিএনপি পরিবারের সন্তান, তাই শুধু বিএনপি নয়, অন্যান্য দল ও সাধারণ মানুষেরও সমর্থন পাচ্ছি।’ সুষ্ঠু ভোট হলে জয়ের ব্যাপারেও তিনি আশাবাদী।
রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচনে মেয়র পদে বৈধ প্রার্থী ৯ জন, সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে প্রার্থী ৭৬ জন এবং ৫৭টি ওয়ার্ডের সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থী ২৭৬ জন। কাউন্সিলর পদের প্রার্থীদের মধ্যে ২১ জন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন দলটির মহানগরের কয়েকজন নেতা। এই প্রার্থীদের মধ্যে আটজন বর্তমান কাউন্সিলর।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের কাউন্সিলর প্রার্থীরা হলেন ১১ নম্বর ওয়ার্ডের মো. আলমগীর হোসেন আলম; ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ও মহানগর শ্রমিক দলের আহ্বায়ক ফয়সাল আহমাদ সরকার; ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ও বাসন থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসা; ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম (রাতা); ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর মো. তানভীর আহম্মেদ; ২২ নম্বর ওয়ার্ডে ছবদের হাসান; ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে খোরশেদ আলম রিপন; ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে সাবেক কাউন্সিলর মাহবুবুর রশিদ খান শিপু; ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর মজিবুর রহমান; ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ও সদর মেট্রো থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. হান্নান মিয়া হান্নু; ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ও সদর থানা বিএনপির সভাপতি মো. হাসান আজমল ভুঁইয়া; ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপির খায়রুল আলম ও ছাত্রদলের সাবেক নেতা জিএস মনির হোসেন এবং ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে শামসুল আলম অরুণ।
এ ছাড়া ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডে সাবেক কাউন্সিলর মো. মাহফুজুর রহমান; ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডে গাছা থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন; ৪০ নম্বর ওয়ার্ডে পুবাইল থানা বিএনপির সদস্যসচিব মো. নজরুল ইসলাম বিকি; ৪২ নম্বর ওয়ার্ডে সুলতান উদ্দিন আহমেদ; ৪৮ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ও টঙ্গী পূর্ব থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. শফিউদ্দিন আহমেদ এবং ৫৫ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর ও শ্রমিক দল নেতা আবুল হোসেন প্রার্থী হয়েছেন।
জানতে চাইলে মো. হান্নান মিয়া হান্নু বলেন, ‘কাউন্সিলররা দলীয় প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না। তারপরও দল কোনো নির্দেশনা দিলে প্রার্থী থাকা না থাকার বিষয়টি ভেবে দেখব।’
মহানগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডের বিএনপির নেতা-কর্মীরা জানান, কেন্দ্রের নির্দেশ পেলে তাঁরা কাউন্সিলর প্রার্থীদের জন্য মাঠে নামবেন।
গাজীপুর মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব মো. শওকত হোসেন সরকার বলেন, ‘আমি জানি, আমাদের দলের কিছু নেতা-কর্মী সিটি নির্বাচনে কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছেন। কিন্তু এ বিষয়ে কেন্দ্রের কোনো নির্দেশনা না থাকায় আমরা সাংগঠনিকভাবে কিছু করতে পারছি না।কেন্দ্রের নির্দেশনা পেলে আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।’
এদিকে দলের সিদ্ধান্ত না মেনে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারীদের ব্যাপারে বিএনপির কঠোর অবস্থানের কথা জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, বিষয়টি গাজীপুর মহানগর কমিটি প্রথমে সমাধানের চেষ্টা করবে। তারা না পারলে কেন্দ্রের কাছে অভিযোগ করবে। তখন কেন্দ্র সেটা দেখবে।
বিএনপির নেতা-কর্মীরা প্রার্থী হওয়ায় আওয়ামী লীগ এটিকে কৌশলী অবস্থান ধরে নিয়ে গুরুত্ব দিচ্ছে। গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও দলীয় মেয়র প্রার্থী আজমত উল্লা খান বলেন, বিএনপিও এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। মেয়র পদে যেহেতু দলীয় প্রতীক আছে, তাই তারা মেয়র পদে সরাসরি প্রার্থী দেয়নি। কিন্তু কাউন্সিলর পদে তাদের অনেক নেতা-কর্মী প্রার্থী হয়েছেন। সিটি করপোরেশন শুধু মেয়র দিয়ে চলে না। তাই বিএনপিও এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।
দলীয়ভাবে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না বিএনপি। তবে নির্বাচনে ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হয়েছেন দলটির ২১ জন; যাঁদের মধ্যে গাজীপুর মহানগর বিএনপির পদধারী নেতাও আছেন। এ ছাড়া মেয়র পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহনূর ইসলাম রনি বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হাসান উদ্দিন সরকারের ভাতিজা। আওয়ামী লীগ বলছে, এর মাধ্যমে বিএনপি কৌশলে নির্বাচনে আছে।
বিএনপির মহানগর নেতারা বলছেন, কাউন্সিলর পদে প্রার্থিতার ব্যাপারে কেন্দ্রীয় কোনো নির্দেশনা নেই। আর কেন্দ্র বলেছে, মহানগর নেতাদের অভিযোগ পেলেই ব্যবস্থা।
স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী শাহনূর ইসলাম রনির বাবা নূরুল ইসলাম সরকার ২০০৬ সালের টঙ্গী পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আজমত উল্লা খানের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন। তিনি আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত। ২০১৮ সালের গাজীপুর সিটি নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ছিলেন রনির চাচা হাসান উদ্দিন সরকার। গত সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থী ছিলেন রনির আরেক চাচা জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের কার্যকরী সভাপতি সালাহ উদ্দিন সরকার।
রনি মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার আগে হাসান উদ্দিন সরকার বলেছিলেন, দল না চাইলে তিনি প্রার্থী হবেন না। তবে আওয়ামী লীগকে ফাঁকা মাঠে ছেড়ে দেওয়া হবে না। তাঁরা ভিন্ন কৌশল নেবেন। তিনি ভাতিজার প্রার্থী হওয়ার কথাও জানিয়েছিলেন।
রনি বলেছেন, ‘যেহেতু আমি বিএনপি পরিবারের সন্তান, তাই শুধু বিএনপি নয়, অন্যান্য দল ও সাধারণ মানুষেরও সমর্থন পাচ্ছি।’ সুষ্ঠু ভোট হলে জয়ের ব্যাপারেও তিনি আশাবাদী।
রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচনে মেয়র পদে বৈধ প্রার্থী ৯ জন, সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে প্রার্থী ৭৬ জন এবং ৫৭টি ওয়ার্ডের সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থী ২৭৬ জন। কাউন্সিলর পদের প্রার্থীদের মধ্যে ২১ জন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন দলটির মহানগরের কয়েকজন নেতা। এই প্রার্থীদের মধ্যে আটজন বর্তমান কাউন্সিলর।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের কাউন্সিলর প্রার্থীরা হলেন ১১ নম্বর ওয়ার্ডের মো. আলমগীর হোসেন আলম; ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ও মহানগর শ্রমিক দলের আহ্বায়ক ফয়সাল আহমাদ সরকার; ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ও বাসন থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসা; ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম (রাতা); ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর মো. তানভীর আহম্মেদ; ২২ নম্বর ওয়ার্ডে ছবদের হাসান; ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে খোরশেদ আলম রিপন; ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে সাবেক কাউন্সিলর মাহবুবুর রশিদ খান শিপু; ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর মজিবুর রহমান; ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ও সদর মেট্রো থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. হান্নান মিয়া হান্নু; ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ও সদর থানা বিএনপির সভাপতি মো. হাসান আজমল ভুঁইয়া; ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপির খায়রুল আলম ও ছাত্রদলের সাবেক নেতা জিএস মনির হোসেন এবং ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে শামসুল আলম অরুণ।
এ ছাড়া ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডে সাবেক কাউন্সিলর মো. মাহফুজুর রহমান; ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডে গাছা থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন; ৪০ নম্বর ওয়ার্ডে পুবাইল থানা বিএনপির সদস্যসচিব মো. নজরুল ইসলাম বিকি; ৪২ নম্বর ওয়ার্ডে সুলতান উদ্দিন আহমেদ; ৪৮ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ও টঙ্গী পূর্ব থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. শফিউদ্দিন আহমেদ এবং ৫৫ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর ও শ্রমিক দল নেতা আবুল হোসেন প্রার্থী হয়েছেন।
জানতে চাইলে মো. হান্নান মিয়া হান্নু বলেন, ‘কাউন্সিলররা দলীয় প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না। তারপরও দল কোনো নির্দেশনা দিলে প্রার্থী থাকা না থাকার বিষয়টি ভেবে দেখব।’
মহানগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডের বিএনপির নেতা-কর্মীরা জানান, কেন্দ্রের নির্দেশ পেলে তাঁরা কাউন্সিলর প্রার্থীদের জন্য মাঠে নামবেন।
গাজীপুর মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব মো. শওকত হোসেন সরকার বলেন, ‘আমি জানি, আমাদের দলের কিছু নেতা-কর্মী সিটি নির্বাচনে কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছেন। কিন্তু এ বিষয়ে কেন্দ্রের কোনো নির্দেশনা না থাকায় আমরা সাংগঠনিকভাবে কিছু করতে পারছি না।কেন্দ্রের নির্দেশনা পেলে আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।’
এদিকে দলের সিদ্ধান্ত না মেনে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারীদের ব্যাপারে বিএনপির কঠোর অবস্থানের কথা জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, বিষয়টি গাজীপুর মহানগর কমিটি প্রথমে সমাধানের চেষ্টা করবে। তারা না পারলে কেন্দ্রের কাছে অভিযোগ করবে। তখন কেন্দ্র সেটা দেখবে।
বিএনপির নেতা-কর্মীরা প্রার্থী হওয়ায় আওয়ামী লীগ এটিকে কৌশলী অবস্থান ধরে নিয়ে গুরুত্ব দিচ্ছে। গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও দলীয় মেয়র প্রার্থী আজমত উল্লা খান বলেন, বিএনপিও এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। মেয়র পদে যেহেতু দলীয় প্রতীক আছে, তাই তারা মেয়র পদে সরাসরি প্রার্থী দেয়নি। কিন্তু কাউন্সিলর পদে তাদের অনেক নেতা-কর্মী প্রার্থী হয়েছেন। সিটি করপোরেশন শুধু মেয়র দিয়ে চলে না। তাই বিএনপিও এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে