রামগতি (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের রামগতির মেঘনায় জেলেদের জালে আশানুরূপ ইলিশ মিলছে না। ফলে শূন্য হাতে অনেক জেলে ডাঙায় ফিরছেন। প্রতিবছর এমন সময়ে জেলেরা ইলিশ ধরার কাজে ব্যস্ত থাকতেন, কিন্তু এবার তার উল্টো চিত্র। এখন জেলেদের জালে ধরা পড়ছে ঝাঁকে ঝাঁকে পোয়া মাছ। জালভর্তি মাছ পাওয়ায় কিছু জেলের মুখে হাসি লক্ষ করা গেলেও অধিকাংশ জেলেদের মধ্যে ইলিশ মাছ কম পাওয়ায় হতাশা দেখা গেছে। রামগতি উপজেলার রামগতি ঘাট, টাংকীর ঘাট ও আলেকজান্ডার সেন্টার খাল ঘাট ঘুরে দেখা গেছে এ চিত্র।
ইলিশের ঘাটগুলোতে বর্তমানে ইলিশ মাছের সংকটের কারণে ইলিশ আহরণ ও বাজারজাতের সঙ্গে জড়িত মেঘনার উপকূলের হাজার হাজার জেলে এবং ব্যবসায়ীরা চরম হতাশার মধ্যে দিনাতিপাত করছেন। মাছ কেনার জন্য মানুষ বাজারে ভিড় জমালেও অতিরিক্ত দামের কারণে রামগতির উপকূলের সাধারণ মানুষ ইলিশের স্বাদ গ্রহণ করতে পারছেন না। ওজনভেদে ১ কেজি ইলিশ ৬৫০ টাকা থেকে দেড় হাজার টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ইলিশের এই মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে।
রামগতি বাজারের সারওয়ার নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘একটি ৭০০-৮০০ গ্রাম সাইজের ইলিশ কিনতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। ইলিশ কম ধরা পড়ছে, তাই দাম বেশি। কিন্তু পোয়া মাছ প্রচুর ধরা পড়লেও ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজিতে কিনতে হচ্ছে।’
রামগতি বাজারে ঘণ্টা খানেক অপেক্ষা করে দেখা যায়, বেশির ভাগ ক্রেতা ইলিশের দাম শুনে ফিরে যাচ্ছেন। অনেকে বড় ইলিশের দাম করে ২০০-৪০০ গ্রাম সাইজের ইলিশ নিয়ে বাসায় ফিরছেন। কথা হয় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মী সমীরের সঙ্গে। তাঁর মতে, মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ।
বেশির ভাগ মানুষের কাছে ইলিশ এই মুহূর্তে বিলাসিতার পণ্য। তিনি বলেন, ‘আমার মতো লোকও দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছি, দুটি মাঝারি সাইজের ইলিশ কিনতে হাজার অথবা ১ হাজার ২০০ টাকা লাগবে। তাহলে আমার নিত্যপ্রয়োজনীয় খরচের কী হবে।’
খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, স্বল্প পরিমাণ ইলিশ ঘাটে এলেও এ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত জেলে, আড়তদার, শ্রমিকসহ অনেকেই বসে বসে পুঁজির টাকা খরচ করছেন। অপর দিকে ইলিশনির্ভর উপকূলীয় এলাকার মানুষের চোখে-মুখে এখন অভাবের ছাপ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
রামগতি মাছঘাটের আবদুল ওহাব মাঝি জানান, বিগত বছরগুলোতে এ সময় জেলেদের জালে ইলিশ ধরা পড়েছিল; অথচ এবার সময় অতিবাহিত হলেও জেলেদের জালে আশানুরূপ ইলিশ ধরা পড়ছে না।
রামগতি বাজারের বরফ কলের মালিক মিলন জানান, জেলেরা বরফ কিনতে না এলেও উৎপাদনের জন্য ইঞ্জিন সব সময় চালু রাখতে হয়। ফলে বরফ বিক্রি না থাকলেও বিদ্যুৎ বিল এবং অন্যান্য খরচ মেটাতে গিয়ে লোকসান গুনতে হচ্ছে।
লক্ষ্মীপুরের রামগতির মেঘনায় জেলেদের জালে আশানুরূপ ইলিশ মিলছে না। ফলে শূন্য হাতে অনেক জেলে ডাঙায় ফিরছেন। প্রতিবছর এমন সময়ে জেলেরা ইলিশ ধরার কাজে ব্যস্ত থাকতেন, কিন্তু এবার তার উল্টো চিত্র। এখন জেলেদের জালে ধরা পড়ছে ঝাঁকে ঝাঁকে পোয়া মাছ। জালভর্তি মাছ পাওয়ায় কিছু জেলের মুখে হাসি লক্ষ করা গেলেও অধিকাংশ জেলেদের মধ্যে ইলিশ মাছ কম পাওয়ায় হতাশা দেখা গেছে। রামগতি উপজেলার রামগতি ঘাট, টাংকীর ঘাট ও আলেকজান্ডার সেন্টার খাল ঘাট ঘুরে দেখা গেছে এ চিত্র।
ইলিশের ঘাটগুলোতে বর্তমানে ইলিশ মাছের সংকটের কারণে ইলিশ আহরণ ও বাজারজাতের সঙ্গে জড়িত মেঘনার উপকূলের হাজার হাজার জেলে এবং ব্যবসায়ীরা চরম হতাশার মধ্যে দিনাতিপাত করছেন। মাছ কেনার জন্য মানুষ বাজারে ভিড় জমালেও অতিরিক্ত দামের কারণে রামগতির উপকূলের সাধারণ মানুষ ইলিশের স্বাদ গ্রহণ করতে পারছেন না। ওজনভেদে ১ কেজি ইলিশ ৬৫০ টাকা থেকে দেড় হাজার টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ইলিশের এই মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে।
রামগতি বাজারের সারওয়ার নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘একটি ৭০০-৮০০ গ্রাম সাইজের ইলিশ কিনতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। ইলিশ কম ধরা পড়ছে, তাই দাম বেশি। কিন্তু পোয়া মাছ প্রচুর ধরা পড়লেও ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজিতে কিনতে হচ্ছে।’
রামগতি বাজারে ঘণ্টা খানেক অপেক্ষা করে দেখা যায়, বেশির ভাগ ক্রেতা ইলিশের দাম শুনে ফিরে যাচ্ছেন। অনেকে বড় ইলিশের দাম করে ২০০-৪০০ গ্রাম সাইজের ইলিশ নিয়ে বাসায় ফিরছেন। কথা হয় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মী সমীরের সঙ্গে। তাঁর মতে, মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ।
বেশির ভাগ মানুষের কাছে ইলিশ এই মুহূর্তে বিলাসিতার পণ্য। তিনি বলেন, ‘আমার মতো লোকও দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছি, দুটি মাঝারি সাইজের ইলিশ কিনতে হাজার অথবা ১ হাজার ২০০ টাকা লাগবে। তাহলে আমার নিত্যপ্রয়োজনীয় খরচের কী হবে।’
খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, স্বল্প পরিমাণ ইলিশ ঘাটে এলেও এ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত জেলে, আড়তদার, শ্রমিকসহ অনেকেই বসে বসে পুঁজির টাকা খরচ করছেন। অপর দিকে ইলিশনির্ভর উপকূলীয় এলাকার মানুষের চোখে-মুখে এখন অভাবের ছাপ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
রামগতি মাছঘাটের আবদুল ওহাব মাঝি জানান, বিগত বছরগুলোতে এ সময় জেলেদের জালে ইলিশ ধরা পড়েছিল; অথচ এবার সময় অতিবাহিত হলেও জেলেদের জালে আশানুরূপ ইলিশ ধরা পড়ছে না।
রামগতি বাজারের বরফ কলের মালিক মিলন জানান, জেলেরা বরফ কিনতে না এলেও উৎপাদনের জন্য ইঞ্জিন সব সময় চালু রাখতে হয়। ফলে বরফ বিক্রি না থাকলেও বিদ্যুৎ বিল এবং অন্যান্য খরচ মেটাতে গিয়ে লোকসান গুনতে হচ্ছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে