হুমায়ুন মাসুদ, চট্টগ্রাম
দেশের বৃহত্তম কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস (কেপিএম)। ১০-১৫ বছর আগেও এ মিলের কাগজের চাহিদা ছিল শীর্ষে। কিন্তু করোনার সময়ে অর্ডার ছাড়া কাগজ উৎপাদন করে বিপাকে পড়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটি। প্রায় ৪ হাজার টন কাগজ গত দুই বছরেও বিক্রি করতে পারেনি কর্ণফুলী।
অভিযোগ উঠেছে, দীর্ঘদিন ধরে গুদামে পড়ে থাকায় নষ্ট হওয়ার পথে ৪০ কোটি টাকা মূল্যের কাগজ। তবে প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা বলছেন, কাগজগুলো এখনো নষ্ট হয়নি। সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করার চেষ্টা চলছে।
কেপিএমের স্টোররুম সূত্রে জানা গেছে, প্রতিবছর এনসিটিবি কর্ণফুলী থেকে আড়াই থেকে তিন হাজার টন কাগজ নিত। সেই হিসাবে করোনার সময় অর্ডার ছাড়াই ৫ হাজার টনের মতো কাগজ উৎপাদন করা হয়। এর মধ্যে ২০২০-২১ অর্থবছরে এনসিটিবি ১ হাজার টন কাগজের অর্ডার দেয়। এরপর চলতি অর্থবছর থেকে কেপিএম থেকে কাগজ না নেওয়ার ঘোষণা দেয় এনসিটিবি। এতে বাকি ৪ হাজার টন কাগজ অবিক্রীত থেকে যায়।
কেপিএমের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (উৎপাদন) মোহাম্মদ মঈদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাগজগুলো আমরা করোনার সময় উৎপাদন করেছিলাম। এনসিটিবি প্রতিবছর আমাদের কাছ থেকে কাগজ নিত, তাদের জন্যই এগুলো উৎপাদন করা হয়েছিল। কিন্তু তারা গত অর্থবছর থেকে কোনো কাগজ নিচ্ছে না। হঠাৎ করে কাগজ নেওয়া বন্ধ করে দেওয়ায় আমরা এখন কাগজগুলো নিয়ে সমস্যায় পড়েছি।’
১৯৫৩ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে রাষ্ট্রায়ত্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে কাগজ সরবরাহ করত কর্ণফুলী পেপার মিল। কিন্তু কয়েক বছর ধরে নানা কারণে বিভিন্ন সময় কারখানা বন্ধ থাকায় এবং অনেক সরকারি প্রতিষ্ঠান কেপিএম থেকে কাগজ না নেওয়ায় সমস্যায় পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি। আগে দেশের সব শিক্ষা বোর্ড কর্ণফুলীর কাছ থেকে প্রশ্নপত্র ও উত্তরপত্রে ব্যবহৃত কাগজ নিত। কিন্তু এখন চট্টগ্রাম ছাড়া অন্য শিক্ষা বোর্ডগুলো প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে উত্তরপত্রের কাগজ নিচ্ছে না। যে কারণে কর্ণফুলী পেপার মিলে উৎপাদিত কাগজের চাহিদা কমতে শুরু করেছে। এর মধ্যে গত বছর থেকে কাগজ নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে এনসিটিবি।
কেপিএমের বিপণন কর্মকর্তা আমজাদ হোসেন বলেন, কাগজগুলো এনসিটিবির জন্য বিশেষভাবে উৎপাদন করা হয়েছিল; যে কারণে অন্য প্রতিষ্ঠানেও সহজে বিক্রি করা যাচ্ছে না।
এ বিষয়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ফরহাদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগে ৩০ শতাংশ কাগজ আমরা সরবরাহ করতাম। বাকি ৭০ শতাংশ ঠিকাদার সরবরাহ করত। এখন শতভাগ কাগজ ঠিকাদার সরবরাহ করেন। তাই কাগজের অর্ডার দিইনি।’
দেশের বৃহত্তম কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস (কেপিএম)। ১০-১৫ বছর আগেও এ মিলের কাগজের চাহিদা ছিল শীর্ষে। কিন্তু করোনার সময়ে অর্ডার ছাড়া কাগজ উৎপাদন করে বিপাকে পড়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটি। প্রায় ৪ হাজার টন কাগজ গত দুই বছরেও বিক্রি করতে পারেনি কর্ণফুলী।
অভিযোগ উঠেছে, দীর্ঘদিন ধরে গুদামে পড়ে থাকায় নষ্ট হওয়ার পথে ৪০ কোটি টাকা মূল্যের কাগজ। তবে প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা বলছেন, কাগজগুলো এখনো নষ্ট হয়নি। সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করার চেষ্টা চলছে।
কেপিএমের স্টোররুম সূত্রে জানা গেছে, প্রতিবছর এনসিটিবি কর্ণফুলী থেকে আড়াই থেকে তিন হাজার টন কাগজ নিত। সেই হিসাবে করোনার সময় অর্ডার ছাড়াই ৫ হাজার টনের মতো কাগজ উৎপাদন করা হয়। এর মধ্যে ২০২০-২১ অর্থবছরে এনসিটিবি ১ হাজার টন কাগজের অর্ডার দেয়। এরপর চলতি অর্থবছর থেকে কেপিএম থেকে কাগজ না নেওয়ার ঘোষণা দেয় এনসিটিবি। এতে বাকি ৪ হাজার টন কাগজ অবিক্রীত থেকে যায়।
কেপিএমের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (উৎপাদন) মোহাম্মদ মঈদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাগজগুলো আমরা করোনার সময় উৎপাদন করেছিলাম। এনসিটিবি প্রতিবছর আমাদের কাছ থেকে কাগজ নিত, তাদের জন্যই এগুলো উৎপাদন করা হয়েছিল। কিন্তু তারা গত অর্থবছর থেকে কোনো কাগজ নিচ্ছে না। হঠাৎ করে কাগজ নেওয়া বন্ধ করে দেওয়ায় আমরা এখন কাগজগুলো নিয়ে সমস্যায় পড়েছি।’
১৯৫৩ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে রাষ্ট্রায়ত্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে কাগজ সরবরাহ করত কর্ণফুলী পেপার মিল। কিন্তু কয়েক বছর ধরে নানা কারণে বিভিন্ন সময় কারখানা বন্ধ থাকায় এবং অনেক সরকারি প্রতিষ্ঠান কেপিএম থেকে কাগজ না নেওয়ায় সমস্যায় পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি। আগে দেশের সব শিক্ষা বোর্ড কর্ণফুলীর কাছ থেকে প্রশ্নপত্র ও উত্তরপত্রে ব্যবহৃত কাগজ নিত। কিন্তু এখন চট্টগ্রাম ছাড়া অন্য শিক্ষা বোর্ডগুলো প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে উত্তরপত্রের কাগজ নিচ্ছে না। যে কারণে কর্ণফুলী পেপার মিলে উৎপাদিত কাগজের চাহিদা কমতে শুরু করেছে। এর মধ্যে গত বছর থেকে কাগজ নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে এনসিটিবি।
কেপিএমের বিপণন কর্মকর্তা আমজাদ হোসেন বলেন, কাগজগুলো এনসিটিবির জন্য বিশেষভাবে উৎপাদন করা হয়েছিল; যে কারণে অন্য প্রতিষ্ঠানেও সহজে বিক্রি করা যাচ্ছে না।
এ বিষয়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ফরহাদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগে ৩০ শতাংশ কাগজ আমরা সরবরাহ করতাম। বাকি ৭০ শতাংশ ঠিকাদার সরবরাহ করত। এখন শতভাগ কাগজ ঠিকাদার সরবরাহ করেন। তাই কাগজের অর্ডার দিইনি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে