নাসিরুদ্দিন চৌধুরী
দ্বাদশ জাতীয় সংসদীয় নির্বাচনের জন্য আওয়ামী লীগ যে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে, তা নিয়ে নানা জল্পন-কল্পনা চলছে। বিএনপি নির্বাচনে না আসায় আওয়ামী লীগ হয়তো এবার সমমনা দলগুলোকে নিয়ে জোট গঠন না-ও করতে পারে। আবার করতেও পারে। কারণ আওয়ামী লীগের সমমনা রাজনৈতিক জোট জাসদ, সাম্যবাদী দল, ওয়ার্কার্স পার্টি ইত্যাদি দল এত দিন আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করে এসেছে এবং আওয়ামী লীগ নৌকা প্রতীক ধার দেওয়ায় ওই সব দলের নেতারা এক বা একাধিক আসনে জয়লাভ করে সংসদে বসারও সুযোগ পেয়েছেন। এবারও আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা যাবে—এ বিশ্বাস থেকে তাঁরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন এবং দলীয় প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটবদ্ধ হতে না পারলে তাঁদের নির্বাচনে জয়লাভের আশা দুরাশায় পরিণত হতে পারে।
আবার নতুন গজিয়ে ওঠা কতিপয় পার্টি বা জোট—যাদের কিংস পার্টি বলা হচ্ছে, তাদের সঙ্গেও যদি আওয়ামী লীগের আসন সমঝোতার কোনো ভদ্রলোকি চুক্তি হয়ে থাকে, তাহলে তাদেরও কিছু আসন ছেড়ে দেওয়ার বিষয় আছে।
আওয়ামী লীগ ছাড়া যেসব দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে, তারা সবাই মিলেও বিএনপির বিকল্প হতে পারবে না। তারা সবাই এক পাল্লায় উঠলেও বিএনপির পাল্লাই অনেক ঝুঁকে থাকবে। আমাদের দেশে বহুদিন থেকেই বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মধ্যেও আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে নিয়ে একটি দ্বিদলীয় ব্যবস্থাই দাঁড়িয়ে গেছে।
নির্বাচন নিয়ে দেশের ভবিষ্যতের চিত্রটা এখনো পরিষ্কার নয়। বিদেশি চাপের শঙ্কা, পর্যবেক্ষক আসা না-আসার দোলাচলের মধ্যে আগামী নির্বাচনের আকাশটা কিছুটা সিঁদুরে মেঘে আচ্ছন্ন হয়ে আছে। যদিও প্রধানমন্ত্রী প্রতিদিন অভয়বাণী শোনাচ্ছেন, ওবায়দুল কাদের প্রতিদিন কিছু না কিছু নসিহত করছেন, কিন্তু তাতেও আশাবাদী হওয়ার মতো ভরসা পাওয়া যাচ্ছে না।
রাজনীতিটা ক্রমেই রাজনীতিবিদদের মুঠো থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। ঊনবিংশ শতাব্দীর আটের দশকে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠা (১৮৮৫) থেকে যদি উপমহাদেশে রাজনীতি ও রাজনৈতিক দলের সূচনা ধরা হয়, তখন থেকেই রাজনীতিবিদ নামে একটা শ্রেণি সৃষ্টির প্রক্রিয়া শুরু হয়। যদিও প্রথম দিকে মূলত দেশব্রতী এবং ব্যবহারজীবীরাই জাঁকিয়ে রাজনীতির আসরে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। রাষ্ট্রগুরু সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ই সম্ভবত বাংলার আদি রাজনীতিবিদ। তিনি আইসিএস ছিলেন এবং ভরণপোষণের জন্য আইনচর্চাও করতেন। চট্টগ্রামে ছিলেন যাত্রামোহন সেন, কাজেম আলী মাস্টার, বরিশালে মহাত্মা অশ্বিনীকুমার দত্ত। কংগ্রেস প্রতিষ্ঠার আগে দুটি সংগঠনই ছিল—একটি চিটাগাং অ্যাসোসিয়েশন (১৮৭৫), আরেকটি ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন (১৮৭৮)।
কিন্তু কোনো কাজ কম্মো করেন না, শুধু রাজনীতিই করেন—এমন কোনো শ্রেণির অস্তিত্ব তখন ছিল না; তথাপি রাজনীতি যাঁদের কাছে পেশা ও নেশা দুভাবেই সত্য হয়ে ধরা দেবে এবং যাঁদের রাজনীতিবিদ বলে আলাদা একটা জাত হিসেবে শনাক্ত করা যাবে—এমন একটি শ্রেণি সৃষ্টির পদচারণও তখন গোপন ছিল না। বিশ শতকের বিশের দশকের পরে যখন ভারতে কমিউনিস্ট পার্টির জন্মলক্ষণ স্পষ্ট হয়ে উঠছিল, তখন থেকে কমিউনিস্টদের মধ্যে প্রথম পেশাজীবী রাজনীতিবিদের সাক্ষাৎ পাওয়া গেল। কমিউনিস্ট পার্টিতে হোলটাইমারদের ভাতা প্রদানের রেওয়াজও রয়েছে। পরে বুর্জোয়া দলেও রাজনীতিবিদ নামে আলাদা একটা জাত সৃষ্টি হলো। রাজনীতিটা তাদেরই ঘরানার চিজ। কোন পরিবারে কেউ চাকরি করেন, কেউ ব্যবসা করেন, কেউ ওকালতি করেন, কেউ কনসালট্যান্সি করেন, কেউ রাজনীতি করেন—এভাবেই সামাজিক পরিচয়টা নির্ধারিত হয়। বহুদিন তাই ছিল—যাঁরা রাজনীতি করতেন, তাঁদের আলাদা জাত হতো। কিন্তু সেই সময়টা এখন আর নেই। এখন সব পেশার মানুষই রাজনীতিতে ভিড় করছেন। ব্যবসা-বাণিজ্য করে টু পাইস কামিয়ে, সরকারি চাকরি, সে সামরিক, বেসামরিক যা-ই হোক না কেন, আমলা হয়ে তারপর রাজনীতিতেও এসে দলের ভারী পদ এবং এমপি-মন্ত্রী হতে কোনো বাধা নেই আর।
আওয়ামী লীগের প্রার্থী তালিকায় ৭১ জন এমপিকে নাকি বাদ দেওয়া হয়েছে। বাদ দিয়ে যাঁদের নেওয়া হয়েছে তাঁরাও তো সেই একই পুরোনো বোতলে নতুন মদ।
সারা জীবন রাজনীতি করে, জেল-জুলুম সয়ে, পুলিশ ও প্রতিপক্ষের হামলা, মামলার শিকার হয়ে, কোথায় নাওয়া-খাওয়া, কোথায় বাড়িঘর, কোথায় পিতা-মাতা, কোথায় স্ত্রী-পুত্র—কারও কোনো খবর রাখার ফুরসত নেই। এত ত্যাগতিতিক্ষা, এত কষ্ট স্বীকার করে যাঁরা রাজনীতি করলেন, দলের প্রতিষ্ঠা ও বিকাশে অবদান রাখলেন, নির্বাচনে মনোনয়নের সময় তাঁদের কোনো মূল্যায়ন হয় না, মৌসুমি পাখিদেরই সসম্মানে বরণ করে নেওয়া হয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য আওয়ামী লীগের টিকিট গুঁজে দিয়ে; এর চেয়ে দুঃখজনক আর কী হতে পারে।
নাসিরুদ্দিন চৌধুরী, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক
দ্বাদশ জাতীয় সংসদীয় নির্বাচনের জন্য আওয়ামী লীগ যে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে, তা নিয়ে নানা জল্পন-কল্পনা চলছে। বিএনপি নির্বাচনে না আসায় আওয়ামী লীগ হয়তো এবার সমমনা দলগুলোকে নিয়ে জোট গঠন না-ও করতে পারে। আবার করতেও পারে। কারণ আওয়ামী লীগের সমমনা রাজনৈতিক জোট জাসদ, সাম্যবাদী দল, ওয়ার্কার্স পার্টি ইত্যাদি দল এত দিন আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করে এসেছে এবং আওয়ামী লীগ নৌকা প্রতীক ধার দেওয়ায় ওই সব দলের নেতারা এক বা একাধিক আসনে জয়লাভ করে সংসদে বসারও সুযোগ পেয়েছেন। এবারও আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা যাবে—এ বিশ্বাস থেকে তাঁরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন এবং দলীয় প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটবদ্ধ হতে না পারলে তাঁদের নির্বাচনে জয়লাভের আশা দুরাশায় পরিণত হতে পারে।
আবার নতুন গজিয়ে ওঠা কতিপয় পার্টি বা জোট—যাদের কিংস পার্টি বলা হচ্ছে, তাদের সঙ্গেও যদি আওয়ামী লীগের আসন সমঝোতার কোনো ভদ্রলোকি চুক্তি হয়ে থাকে, তাহলে তাদেরও কিছু আসন ছেড়ে দেওয়ার বিষয় আছে।
আওয়ামী লীগ ছাড়া যেসব দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে, তারা সবাই মিলেও বিএনপির বিকল্প হতে পারবে না। তারা সবাই এক পাল্লায় উঠলেও বিএনপির পাল্লাই অনেক ঝুঁকে থাকবে। আমাদের দেশে বহুদিন থেকেই বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মধ্যেও আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে নিয়ে একটি দ্বিদলীয় ব্যবস্থাই দাঁড়িয়ে গেছে।
নির্বাচন নিয়ে দেশের ভবিষ্যতের চিত্রটা এখনো পরিষ্কার নয়। বিদেশি চাপের শঙ্কা, পর্যবেক্ষক আসা না-আসার দোলাচলের মধ্যে আগামী নির্বাচনের আকাশটা কিছুটা সিঁদুরে মেঘে আচ্ছন্ন হয়ে আছে। যদিও প্রধানমন্ত্রী প্রতিদিন অভয়বাণী শোনাচ্ছেন, ওবায়দুল কাদের প্রতিদিন কিছু না কিছু নসিহত করছেন, কিন্তু তাতেও আশাবাদী হওয়ার মতো ভরসা পাওয়া যাচ্ছে না।
রাজনীতিটা ক্রমেই রাজনীতিবিদদের মুঠো থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। ঊনবিংশ শতাব্দীর আটের দশকে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠা (১৮৮৫) থেকে যদি উপমহাদেশে রাজনীতি ও রাজনৈতিক দলের সূচনা ধরা হয়, তখন থেকেই রাজনীতিবিদ নামে একটা শ্রেণি সৃষ্টির প্রক্রিয়া শুরু হয়। যদিও প্রথম দিকে মূলত দেশব্রতী এবং ব্যবহারজীবীরাই জাঁকিয়ে রাজনীতির আসরে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। রাষ্ট্রগুরু সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ই সম্ভবত বাংলার আদি রাজনীতিবিদ। তিনি আইসিএস ছিলেন এবং ভরণপোষণের জন্য আইনচর্চাও করতেন। চট্টগ্রামে ছিলেন যাত্রামোহন সেন, কাজেম আলী মাস্টার, বরিশালে মহাত্মা অশ্বিনীকুমার দত্ত। কংগ্রেস প্রতিষ্ঠার আগে দুটি সংগঠনই ছিল—একটি চিটাগাং অ্যাসোসিয়েশন (১৮৭৫), আরেকটি ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন (১৮৭৮)।
কিন্তু কোনো কাজ কম্মো করেন না, শুধু রাজনীতিই করেন—এমন কোনো শ্রেণির অস্তিত্ব তখন ছিল না; তথাপি রাজনীতি যাঁদের কাছে পেশা ও নেশা দুভাবেই সত্য হয়ে ধরা দেবে এবং যাঁদের রাজনীতিবিদ বলে আলাদা একটা জাত হিসেবে শনাক্ত করা যাবে—এমন একটি শ্রেণি সৃষ্টির পদচারণও তখন গোপন ছিল না। বিশ শতকের বিশের দশকের পরে যখন ভারতে কমিউনিস্ট পার্টির জন্মলক্ষণ স্পষ্ট হয়ে উঠছিল, তখন থেকে কমিউনিস্টদের মধ্যে প্রথম পেশাজীবী রাজনীতিবিদের সাক্ষাৎ পাওয়া গেল। কমিউনিস্ট পার্টিতে হোলটাইমারদের ভাতা প্রদানের রেওয়াজও রয়েছে। পরে বুর্জোয়া দলেও রাজনীতিবিদ নামে আলাদা একটা জাত সৃষ্টি হলো। রাজনীতিটা তাদেরই ঘরানার চিজ। কোন পরিবারে কেউ চাকরি করেন, কেউ ব্যবসা করেন, কেউ ওকালতি করেন, কেউ কনসালট্যান্সি করেন, কেউ রাজনীতি করেন—এভাবেই সামাজিক পরিচয়টা নির্ধারিত হয়। বহুদিন তাই ছিল—যাঁরা রাজনীতি করতেন, তাঁদের আলাদা জাত হতো। কিন্তু সেই সময়টা এখন আর নেই। এখন সব পেশার মানুষই রাজনীতিতে ভিড় করছেন। ব্যবসা-বাণিজ্য করে টু পাইস কামিয়ে, সরকারি চাকরি, সে সামরিক, বেসামরিক যা-ই হোক না কেন, আমলা হয়ে তারপর রাজনীতিতেও এসে দলের ভারী পদ এবং এমপি-মন্ত্রী হতে কোনো বাধা নেই আর।
আওয়ামী লীগের প্রার্থী তালিকায় ৭১ জন এমপিকে নাকি বাদ দেওয়া হয়েছে। বাদ দিয়ে যাঁদের নেওয়া হয়েছে তাঁরাও তো সেই একই পুরোনো বোতলে নতুন মদ।
সারা জীবন রাজনীতি করে, জেল-জুলুম সয়ে, পুলিশ ও প্রতিপক্ষের হামলা, মামলার শিকার হয়ে, কোথায় নাওয়া-খাওয়া, কোথায় বাড়িঘর, কোথায় পিতা-মাতা, কোথায় স্ত্রী-পুত্র—কারও কোনো খবর রাখার ফুরসত নেই। এত ত্যাগতিতিক্ষা, এত কষ্ট স্বীকার করে যাঁরা রাজনীতি করলেন, দলের প্রতিষ্ঠা ও বিকাশে অবদান রাখলেন, নির্বাচনে মনোনয়নের সময় তাঁদের কোনো মূল্যায়ন হয় না, মৌসুমি পাখিদেরই সসম্মানে বরণ করে নেওয়া হয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য আওয়ামী লীগের টিকিট গুঁজে দিয়ে; এর চেয়ে দুঃখজনক আর কী হতে পারে।
নাসিরুদ্দিন চৌধুরী, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ ঘণ্টা আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ ঘণ্টা আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ ঘণ্টা আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ ঘণ্টা আগে