গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরবাসীর দুঃখ হিসেবে খ্যাত জয়দেবপুর রেলক্রসিং। মহানগরীর প্রাণকেন্দ্র জয়দেবপুর রেলক্রসিংয়ে একটি উড়ালসড়কের অভাবে জেলাবাসীকে যানজটে আটকে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। তাই এখানে উড়ালসড়ক নির্মাণে দীর্ঘদিনের দাবি ছিল জেলাবাসীর। দীর্ঘদিনের দাবি ও স্বপ্ন অবশেষে পূরণ হতে চলেছে। গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় পাস হওয়া একটি প্রকল্পের আওতায় নির্মিত হবে এ উড়ালসড়ক।
গতকাল প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী। সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, গতকাল ১২ হাজার ১৬ কোটি ৮৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ১২টি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
গতকাল একনেক সভায় পাস হওয়া আরবান ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড সিটি গভর্ন্যান্স (ইউডিসিজি) প্রকল্পের আওতায় নির্মিত হবে জয়দেবপুর উড়ালসড়ক। বিষয়টি নিশ্চিত করেন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরন। এর আগে গত ৯ ডিসেম্বর জয়দেবপুর রেলক্রসিংয়ের জনদুর্ভোগ নিয়ে ‘যন্ত্রণার নাম জয়দেবপুর ক্রসিং’ শিরোনামে দৈনিক আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়।
জানা যায়, গাজীপুর জেলার সব প্রশাসনিক কার্যক্রম রাজবাড়ীকেন্দ্রিক। এখানে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, জেলা পর্যায়ের অধিকাংশ সরকারি দপ্তর, আদালত, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রধান কার্যালয় (নগর ভবন) রয়েছে। এসবের আশেপাশেই রয়েছে জেলা পরিষদ কার্যালয়, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের কার্যালয়, জেলার একমাত্র স্টেডিয়াম, নামীদামি বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও জেলার সবচেয়ে অভিজাত আবাসিক এলাকা।
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে গাজীপুর শহরে প্রবেশের প্রধান এবং একমাত্র সড়ক হচ্ছে শিববাড়ী-জয়দেবপুর-রাজবাড়ী সড়ক। সড়কটির প্রবেশপথেই মহানগরীর প্রাণকেন্দ্রে রয়েছে জয়দেবপুর রেলক্রসিং। এ রেলক্রসিংয়ের দক্ষিণ পাশেই রয়েছে জয়দেবপুর রেল জংশন। প্রতিবার যদি গড়ে ৬ মিনিট সময় যান চলাচল বন্ধ থাকে, তাহলে প্রতিদিন কমপক্ষে ৯ ঘণ্টা নিয়মিত যানজটের কবলে পড়তে হয়।
যানজটে নাকাল গাজীপুরবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি ছিল, জয়দেবপুর রেলক্রসিংয়ের ওপর উড়ালসড়ক নির্মাণের। এটি নির্মিত হলে তাঁদের যন্ত্রণা কমবে বলে মনে করেন তাঁরা।
উড়ালসড়ক নির্মাণের প্রকল্প পাস হওয়ার ব্যাপারে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরন বলেন, ‘জয়দেবপুর রেল জংশনে উড়ালসড়ক নির্মাণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রকল্প অনুমোদন ও অর্থ বরাদ্দ দিয়েছেন। এ জন্য আমি ও আমাদের সিটি করপোরেশনের সব নাগরিক অত্যন্ত খুশি এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞ। আমরা আশা করি, প্রধানমন্ত্রী নিজে খুব শিগগির এ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে সদয় সম্মতি দেবেন।’
গাজীপুরবাসীর দুঃখ হিসেবে খ্যাত জয়দেবপুর রেলক্রসিং। মহানগরীর প্রাণকেন্দ্র জয়দেবপুর রেলক্রসিংয়ে একটি উড়ালসড়কের অভাবে জেলাবাসীকে যানজটে আটকে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। তাই এখানে উড়ালসড়ক নির্মাণে দীর্ঘদিনের দাবি ছিল জেলাবাসীর। দীর্ঘদিনের দাবি ও স্বপ্ন অবশেষে পূরণ হতে চলেছে। গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় পাস হওয়া একটি প্রকল্পের আওতায় নির্মিত হবে এ উড়ালসড়ক।
গতকাল প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী। সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, গতকাল ১২ হাজার ১৬ কোটি ৮৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ১২টি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
গতকাল একনেক সভায় পাস হওয়া আরবান ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড সিটি গভর্ন্যান্স (ইউডিসিজি) প্রকল্পের আওতায় নির্মিত হবে জয়দেবপুর উড়ালসড়ক। বিষয়টি নিশ্চিত করেন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরন। এর আগে গত ৯ ডিসেম্বর জয়দেবপুর রেলক্রসিংয়ের জনদুর্ভোগ নিয়ে ‘যন্ত্রণার নাম জয়দেবপুর ক্রসিং’ শিরোনামে দৈনিক আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়।
জানা যায়, গাজীপুর জেলার সব প্রশাসনিক কার্যক্রম রাজবাড়ীকেন্দ্রিক। এখানে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, জেলা পর্যায়ের অধিকাংশ সরকারি দপ্তর, আদালত, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রধান কার্যালয় (নগর ভবন) রয়েছে। এসবের আশেপাশেই রয়েছে জেলা পরিষদ কার্যালয়, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের কার্যালয়, জেলার একমাত্র স্টেডিয়াম, নামীদামি বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও জেলার সবচেয়ে অভিজাত আবাসিক এলাকা।
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে গাজীপুর শহরে প্রবেশের প্রধান এবং একমাত্র সড়ক হচ্ছে শিববাড়ী-জয়দেবপুর-রাজবাড়ী সড়ক। সড়কটির প্রবেশপথেই মহানগরীর প্রাণকেন্দ্রে রয়েছে জয়দেবপুর রেলক্রসিং। এ রেলক্রসিংয়ের দক্ষিণ পাশেই রয়েছে জয়দেবপুর রেল জংশন। প্রতিবার যদি গড়ে ৬ মিনিট সময় যান চলাচল বন্ধ থাকে, তাহলে প্রতিদিন কমপক্ষে ৯ ঘণ্টা নিয়মিত যানজটের কবলে পড়তে হয়।
যানজটে নাকাল গাজীপুরবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি ছিল, জয়দেবপুর রেলক্রসিংয়ের ওপর উড়ালসড়ক নির্মাণের। এটি নির্মিত হলে তাঁদের যন্ত্রণা কমবে বলে মনে করেন তাঁরা।
উড়ালসড়ক নির্মাণের প্রকল্প পাস হওয়ার ব্যাপারে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরন বলেন, ‘জয়দেবপুর রেল জংশনে উড়ালসড়ক নির্মাণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রকল্প অনুমোদন ও অর্থ বরাদ্দ দিয়েছেন। এ জন্য আমি ও আমাদের সিটি করপোরেশনের সব নাগরিক অত্যন্ত খুশি এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞ। আমরা আশা করি, প্রধানমন্ত্রী নিজে খুব শিগগির এ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে সদয় সম্মতি দেবেন।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে