আগৈলঝাড়া প্রতিনিধি
ভাষা আন্দোলনের সাত দশক পেরিয়ে গেলেও আগৈলঝাড়া উপজেলার স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসাসহ অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নেই কোনো শহীদ মিনার। ফলে বাঁশ, কাগজ ও কলাগাছ দিয়ে অস্থায়ীভাবে শহীদ মিনার তৈরি করে তাতে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে হচ্ছে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের মধ্যে উত্তর শিহিপাশা জুনিয়র মাধ্যমিক বিদ্যালয়, গৈলা দাখিল মাদ্রাসা, বাগধা পূর্ব দাসপাড়া এসডিপি মডেল উচ্চবিদ্যালয়, আমবৌলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ অধিকাংশ স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসায় এখনো নির্মাণ করা হয়নি শহীদ মিনার।
এতে যেমন নতুন প্রজন্ম জানতে পারছে না ভাষা আন্দোলনের সঠিক ইতিহাস, অন্যদিকে তাদের মধ্যে জাগ্রত হচ্ছে না ভাষা আন্দোলনের চেতনা। ফলে ভাষা আন্দোলনের সঠিক ইতিহাস ও তাৎপর্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। কিন্তু সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার থাকা বাঞ্ছনীয় হলেও উপজেলার অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তা নেই।
মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ সালাম এ বিষয়ে বলেন, ‘ভাষা আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে শহীদ মিনার না থাকাটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য লজ্জার বিষয়। যে শহীদদের কারণে আমরা আমাদের মায়ের ভাষা ফিরে পেয়েছি, তাঁদের স্মরণ করা সবার দায়িত্ব।’
উত্তর শিহিপাশা জুনিয়র মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পংকজ কুমার হালদার বলেন, ‘স্থায়ীভাবে শহীদ মিনার না থাকায় আমরা বাঁশ, কাগজ ও কলাগাছ দিয়ে অস্থায়ীভাবে শহীদ মিনার তৈরি করে তাতে শ্রদ্ধা নিবেদন করে থাকি।’
ইউএনও আবুল হাশেম বলেন, ‘প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার থাকা প্রয়োজন।’
ভাষা আন্দোলনের সাত দশক পেরিয়ে গেলেও আগৈলঝাড়া উপজেলার স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসাসহ অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নেই কোনো শহীদ মিনার। ফলে বাঁশ, কাগজ ও কলাগাছ দিয়ে অস্থায়ীভাবে শহীদ মিনার তৈরি করে তাতে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে হচ্ছে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের মধ্যে উত্তর শিহিপাশা জুনিয়র মাধ্যমিক বিদ্যালয়, গৈলা দাখিল মাদ্রাসা, বাগধা পূর্ব দাসপাড়া এসডিপি মডেল উচ্চবিদ্যালয়, আমবৌলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ অধিকাংশ স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসায় এখনো নির্মাণ করা হয়নি শহীদ মিনার।
এতে যেমন নতুন প্রজন্ম জানতে পারছে না ভাষা আন্দোলনের সঠিক ইতিহাস, অন্যদিকে তাদের মধ্যে জাগ্রত হচ্ছে না ভাষা আন্দোলনের চেতনা। ফলে ভাষা আন্দোলনের সঠিক ইতিহাস ও তাৎপর্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। কিন্তু সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার থাকা বাঞ্ছনীয় হলেও উপজেলার অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তা নেই।
মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ সালাম এ বিষয়ে বলেন, ‘ভাষা আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে শহীদ মিনার না থাকাটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য লজ্জার বিষয়। যে শহীদদের কারণে আমরা আমাদের মায়ের ভাষা ফিরে পেয়েছি, তাঁদের স্মরণ করা সবার দায়িত্ব।’
উত্তর শিহিপাশা জুনিয়র মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পংকজ কুমার হালদার বলেন, ‘স্থায়ীভাবে শহীদ মিনার না থাকায় আমরা বাঁশ, কাগজ ও কলাগাছ দিয়ে অস্থায়ীভাবে শহীদ মিনার তৈরি করে তাতে শ্রদ্ধা নিবেদন করে থাকি।’
ইউএনও আবুল হাশেম বলেন, ‘প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার থাকা প্রয়োজন।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে