খুলনা প্রতিনিধি
গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে দেশব্যাপী ৩ দিনের বিক্ষোভ কর্মসূচির প্রথম দিন গতকাল বৃহস্পতিবার খুলনায় পুলিশি বাঁধায় বিএনপির কর্মসূচি পণ্ড হয়েছে। বেলা ১১টার দিকে খুলনা মহানগর বিএনপি কর্মসূচি পালনের সার্বিক প্রস্তুতি নেয়। মঞ্চ নির্মাণ, ব্যানার টানানো, মাইক স্থাপন, চেয়ার সেটিং কাজ শেষ। এমন সময় পুলিশ এসে মঞ্চ থেকে বিএনপির নেতৃবৃন্দকে সরিয়ে দেয়।
এ সময় পুলিশ বিক্ষোভ কর্মসূচির ব্যানার ছিঁড়ে ফেলে। ভেঙে দেয় মঞ্চ। খুলে ফেলে শামিয়ানা। কেড়ে নেয় মাইক্রোফোন। নেতাদের বসার চেয়ারগুলোও নিয়ে যায়। এদিকে কর্মসূচি পালন করতে না পেরে বিএনপি নেতারা দুপুর পৌনে ১২টার দিকে দলীয় কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিং করেন।
এ সময় মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা বলেন, ‘গ্যাসসহ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে, দ্রব্যমূল্য কমানোর দাবিতে এবং দলীয় চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে হত্যার হুমকি দেওয়ার প্রতিবাদে আমারা কর্মসূচি পালন করতে চেয়েছিলাম। এটি আমাদের কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি। ইতিমধ্যে পুলিশ প্রশাসনের কাছ থেকে লিখিত আবেদনের মাধ্যমে অনুমতি নিয়েছি। গত বুধবার দলীয় কার্যালয়ে প্রস্তুতি সভাও করি। সকাল থেকে মঞ্চ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। কোনো পর্যায়েই পুলিশ প্রশাসন আমাদের বাঁধা দেয়নি কিংবা কর্মসূচি পালন করা যাবে না বলেনি। যখন দলীয় নেতা–কর্মীরা আসতে শুরু করেছে সে সময় হঠাৎ করেই পুলিশ এসে রীতিমতো ত্রাস সৃষ্টির মাধ্যমে কর্মসূচি পণ্ড করেছে।’
ক্ষোভের সঙ্গে নগর বিএনপির আহ্বায়ক মনা আরও বলেন, ‘সরকারের সময় শেষ হয়ে এসেছে। পতনের পূর্বমুহূর্তে তাঁরা অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে। দ্রব্যমূল্য এতটাই বেড়েছে যে সাধারণ মানুষের জীবন ওষ্ঠাগত। সরকারের লুটপাট এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে ব্যাংক দেউলিয়া। বিদেশ থেকে পণ্য কেনার মতো পর্যাপ্ত ডলার এখন তহবিলে নেই। শ্রীলঙ্কার মতো পরিণতি হতে চলেছে বাংলাদেশের।’
মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব শফিকুল আলম তুহিন বলেন, ‘আমাদের পূর্ব অনুমোদিত কর্মসূচিতে পুলিশ বাঁধা দিয়েছে। আমরা সংঘাত এড়াতে চেয়েছি। এই সরকার পুলিশ দিয়ে টিকে থাকতে চায়। ভবিষ্যতে আমরা আর পুলিশের অনুমতির অপেক্ষায় থাকব না। রাজপথে মোকাবিলা করব।’
এ সময় কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন কাজী মো. রাশেদ, স ম আবদুর রহমান, কাজী মাহমুদ আলী, আজিজুল হাসান দুলু, শের আলম সান্টু, আবুল কালাম জিয়া, বদরুল আনাম খান, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, একরামুল হক হেলাল, মাসুদ পারভেজ বাবু, শেখ সাদী, চৌধুরী হাসানুর রশিদ মিরাজ, শেখ জাহিদুল ইসলাম, আবদুর রাজ্জাক, হাফিজুর রহমান মণি, ওয়াহিদুর রহমান দীপু, বেগ তানভিরুল আযম প্রমুখ।
এদিকে পুলিশের বাধার নিন্দা জানিয়ে হেলাতলার মোড় থেকে তাৎক্ষণিক একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি স্টেশন রোডের মোড়, হেরাজ মার্কেট, সোহরাওয়ার্দী মার্কেট, নিক্সন মার্কেট ক্লে রোড এলাকা ঘুরে ডাকবাংলো মোড়ে শেষ হয়।
কেএমপির উপ পুলিশ কমিশনার দক্ষিণ সোনালি সেন বলেন, বিএনপি যে অভিযোগ করেছে তা সঠিক নয়। বিএনপির সমাবেশের অনুমতি ছিল না। অনুমতি ছাড়াই বিএনপি সমাবেশের চেষ্টা করলে পুলিশ সমাবেশ করতে নিষেধ করেছে।
গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে দেশব্যাপী ৩ দিনের বিক্ষোভ কর্মসূচির প্রথম দিন গতকাল বৃহস্পতিবার খুলনায় পুলিশি বাঁধায় বিএনপির কর্মসূচি পণ্ড হয়েছে। বেলা ১১টার দিকে খুলনা মহানগর বিএনপি কর্মসূচি পালনের সার্বিক প্রস্তুতি নেয়। মঞ্চ নির্মাণ, ব্যানার টানানো, মাইক স্থাপন, চেয়ার সেটিং কাজ শেষ। এমন সময় পুলিশ এসে মঞ্চ থেকে বিএনপির নেতৃবৃন্দকে সরিয়ে দেয়।
এ সময় পুলিশ বিক্ষোভ কর্মসূচির ব্যানার ছিঁড়ে ফেলে। ভেঙে দেয় মঞ্চ। খুলে ফেলে শামিয়ানা। কেড়ে নেয় মাইক্রোফোন। নেতাদের বসার চেয়ারগুলোও নিয়ে যায়। এদিকে কর্মসূচি পালন করতে না পেরে বিএনপি নেতারা দুপুর পৌনে ১২টার দিকে দলীয় কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিং করেন।
এ সময় মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা বলেন, ‘গ্যাসসহ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে, দ্রব্যমূল্য কমানোর দাবিতে এবং দলীয় চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে হত্যার হুমকি দেওয়ার প্রতিবাদে আমারা কর্মসূচি পালন করতে চেয়েছিলাম। এটি আমাদের কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি। ইতিমধ্যে পুলিশ প্রশাসনের কাছ থেকে লিখিত আবেদনের মাধ্যমে অনুমতি নিয়েছি। গত বুধবার দলীয় কার্যালয়ে প্রস্তুতি সভাও করি। সকাল থেকে মঞ্চ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। কোনো পর্যায়েই পুলিশ প্রশাসন আমাদের বাঁধা দেয়নি কিংবা কর্মসূচি পালন করা যাবে না বলেনি। যখন দলীয় নেতা–কর্মীরা আসতে শুরু করেছে সে সময় হঠাৎ করেই পুলিশ এসে রীতিমতো ত্রাস সৃষ্টির মাধ্যমে কর্মসূচি পণ্ড করেছে।’
ক্ষোভের সঙ্গে নগর বিএনপির আহ্বায়ক মনা আরও বলেন, ‘সরকারের সময় শেষ হয়ে এসেছে। পতনের পূর্বমুহূর্তে তাঁরা অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে। দ্রব্যমূল্য এতটাই বেড়েছে যে সাধারণ মানুষের জীবন ওষ্ঠাগত। সরকারের লুটপাট এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে ব্যাংক দেউলিয়া। বিদেশ থেকে পণ্য কেনার মতো পর্যাপ্ত ডলার এখন তহবিলে নেই। শ্রীলঙ্কার মতো পরিণতি হতে চলেছে বাংলাদেশের।’
মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব শফিকুল আলম তুহিন বলেন, ‘আমাদের পূর্ব অনুমোদিত কর্মসূচিতে পুলিশ বাঁধা দিয়েছে। আমরা সংঘাত এড়াতে চেয়েছি। এই সরকার পুলিশ দিয়ে টিকে থাকতে চায়। ভবিষ্যতে আমরা আর পুলিশের অনুমতির অপেক্ষায় থাকব না। রাজপথে মোকাবিলা করব।’
এ সময় কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন কাজী মো. রাশেদ, স ম আবদুর রহমান, কাজী মাহমুদ আলী, আজিজুল হাসান দুলু, শের আলম সান্টু, আবুল কালাম জিয়া, বদরুল আনাম খান, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, একরামুল হক হেলাল, মাসুদ পারভেজ বাবু, শেখ সাদী, চৌধুরী হাসানুর রশিদ মিরাজ, শেখ জাহিদুল ইসলাম, আবদুর রাজ্জাক, হাফিজুর রহমান মণি, ওয়াহিদুর রহমান দীপু, বেগ তানভিরুল আযম প্রমুখ।
এদিকে পুলিশের বাধার নিন্দা জানিয়ে হেলাতলার মোড় থেকে তাৎক্ষণিক একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি স্টেশন রোডের মোড়, হেরাজ মার্কেট, সোহরাওয়ার্দী মার্কেট, নিক্সন মার্কেট ক্লে রোড এলাকা ঘুরে ডাকবাংলো মোড়ে শেষ হয়।
কেএমপির উপ পুলিশ কমিশনার দক্ষিণ সোনালি সেন বলেন, বিএনপি যে অভিযোগ করেছে তা সঠিক নয়। বিএনপির সমাবেশের অনুমতি ছিল না। অনুমতি ছাড়াই বিএনপি সমাবেশের চেষ্টা করলে পুলিশ সমাবেশ করতে নিষেধ করেছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে