দেবাশীষ দত্ত, কুষ্টিয়া
কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসনে মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনবার সংসদ সদস্য (এমপি) হয়েছিলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করেন। তবে প্রায় ২৪ হাজার ভোটে হেরে গেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামারুল আরেফিনের কাছে। এই নির্বাচনে অংশ নিতে কামারুল উপজেলা চেয়ারম্যানের পদ ছেড়ে দেন। আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নির্বাচনী আসন নিয়ে পরিকল্পনা ও রাজনীতি নিয়ে কথা বলেছেন তিনি।
তিনবারের সংসদ সদস্য হাসানুল হক ইনুর বিপক্ষে জয়ী হওয়াটাকে কীভাবে দেখছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে কামারুল আরেফিন বলেন, ‘আমি মনে করি নির্বাচনে পরিশ্রম করেছিলাম। জনগণ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগের তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা আমার সঙ্গে ছিল বলেই বিজয় সুনিশ্চিত হয়েছে।’
পরাজিত হওয়ার পর সুষ্ঠু ভোট হয়নি—ইনুর এমন অভিযোগ প্রসঙ্গে এমপি কামারুল বলেন, ‘নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর সবাই অভিযোগ করেন। তবে আমি ব্যতিক্রম। আমি কখনো নির্বাচনে হারিনি। নির্বাচন চলাকালে সাংবাদিকদের বলেছিলাম সুষ্ঠু ভোট হচ্ছে, এই নির্বাচনে হেরে গেলেও তাঁকে (ইনু) আমি সাধুবাদ জানাব। আর ১৪ দলের অন্যতম নেতা হিসেবে উনি কীভাবে বলেন, সুষ্ঠু ভোট হয়নি?’
নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত আগে থেকেই ছিল জানিয়ে নবনির্বাচিত এই এমপি বলেন, ‘ভাবনায় ছিল, দল আমাকে নমিনেশন দেবে, আমি নির্বাচন করব। ২০১৪ সাল থেকেই আমি নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলাম। গণভবনে আমাদের বলে দেওয়ার পরই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেছি।’
শরিক দলের সঙ্গে বিভক্তি-বিভাজন আছে, ভবিষ্যতে রাজনৈতিক অবস্থান কেমন হবে—জানতে চাইলে কামারুল আরেফিন বলেন, ‘সারা দেশে যত ভোটার আছে তার একভাগ ভোটও তাঁর (ইনু) নাই। যার একভাগ মানুষও নেই, তাঁর জন্য আবার জোটে কী প্রভাব পড়বে?’
নির্বাচনী আসন নিয়ে পরিকল্পনার বিষয়ে এমপি কামারুল বলেন, ‘মিরপুর ও ভেড়ামারার জন্য কথা বলব। আমি ইউনিয়ন পরিষদেরও চেয়ারম্যান ছিলাম। সেখানে চৌকিদার ও দফাদারদের কষ্ট দেখেছি। ইতিমধ্যে তাঁদের কষ্টের কথা জাতীয় সংসদে বলেছি। আমার কাজ হবে তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের পক্ষে কথা বলা।’
নির্বাচনে যেসব নেতা-কর্মী পক্ষে কাজ করেননি, তাঁদের কীভাবে দেখছেন—এমন প্রশ্নে কামারুল বলেন, ‘ভোটে সবাই পক্ষে থাকে না। কারও ক্ষতিসাধন করার আমার কোনো টার্গেট (লক্ষ্য) নেই।’
সাধারণ ভোটারদের উদ্দেশে এমপি কামারুল ইসলাম বলেন, ‘বিগত ১৫ বছরে মানুষের চাওয়া-পাওয়ার যে প্রতিফলন ঘটে নাই, মানুষের পাশে থেকে তা পূরণ করার চেষ্টা করব।’
কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসনে মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনবার সংসদ সদস্য (এমপি) হয়েছিলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করেন। তবে প্রায় ২৪ হাজার ভোটে হেরে গেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামারুল আরেফিনের কাছে। এই নির্বাচনে অংশ নিতে কামারুল উপজেলা চেয়ারম্যানের পদ ছেড়ে দেন। আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নির্বাচনী আসন নিয়ে পরিকল্পনা ও রাজনীতি নিয়ে কথা বলেছেন তিনি।
তিনবারের সংসদ সদস্য হাসানুল হক ইনুর বিপক্ষে জয়ী হওয়াটাকে কীভাবে দেখছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে কামারুল আরেফিন বলেন, ‘আমি মনে করি নির্বাচনে পরিশ্রম করেছিলাম। জনগণ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগের তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা আমার সঙ্গে ছিল বলেই বিজয় সুনিশ্চিত হয়েছে।’
পরাজিত হওয়ার পর সুষ্ঠু ভোট হয়নি—ইনুর এমন অভিযোগ প্রসঙ্গে এমপি কামারুল বলেন, ‘নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর সবাই অভিযোগ করেন। তবে আমি ব্যতিক্রম। আমি কখনো নির্বাচনে হারিনি। নির্বাচন চলাকালে সাংবাদিকদের বলেছিলাম সুষ্ঠু ভোট হচ্ছে, এই নির্বাচনে হেরে গেলেও তাঁকে (ইনু) আমি সাধুবাদ জানাব। আর ১৪ দলের অন্যতম নেতা হিসেবে উনি কীভাবে বলেন, সুষ্ঠু ভোট হয়নি?’
নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত আগে থেকেই ছিল জানিয়ে নবনির্বাচিত এই এমপি বলেন, ‘ভাবনায় ছিল, দল আমাকে নমিনেশন দেবে, আমি নির্বাচন করব। ২০১৪ সাল থেকেই আমি নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলাম। গণভবনে আমাদের বলে দেওয়ার পরই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেছি।’
শরিক দলের সঙ্গে বিভক্তি-বিভাজন আছে, ভবিষ্যতে রাজনৈতিক অবস্থান কেমন হবে—জানতে চাইলে কামারুল আরেফিন বলেন, ‘সারা দেশে যত ভোটার আছে তার একভাগ ভোটও তাঁর (ইনু) নাই। যার একভাগ মানুষও নেই, তাঁর জন্য আবার জোটে কী প্রভাব পড়বে?’
নির্বাচনী আসন নিয়ে পরিকল্পনার বিষয়ে এমপি কামারুল বলেন, ‘মিরপুর ও ভেড়ামারার জন্য কথা বলব। আমি ইউনিয়ন পরিষদেরও চেয়ারম্যান ছিলাম। সেখানে চৌকিদার ও দফাদারদের কষ্ট দেখেছি। ইতিমধ্যে তাঁদের কষ্টের কথা জাতীয় সংসদে বলেছি। আমার কাজ হবে তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের পক্ষে কথা বলা।’
নির্বাচনে যেসব নেতা-কর্মী পক্ষে কাজ করেননি, তাঁদের কীভাবে দেখছেন—এমন প্রশ্নে কামারুল বলেন, ‘ভোটে সবাই পক্ষে থাকে না। কারও ক্ষতিসাধন করার আমার কোনো টার্গেট (লক্ষ্য) নেই।’
সাধারণ ভোটারদের উদ্দেশে এমপি কামারুল ইসলাম বলেন, ‘বিগত ১৫ বছরে মানুষের চাওয়া-পাওয়ার যে প্রতিফলন ঘটে নাই, মানুষের পাশে থেকে তা পূরণ করার চেষ্টা করব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে