সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের পায়ের হাড্ডি ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন দলটির সাভার উপজেলা শাখার সভাপতি মিসেস হাসিনা দৌলা। এ ছাড়া বিদ্রোহী প্রার্থীদের হাতের কবজি ও পায়ের নলি ভেঙে ফেলারও নির্দেশ দেন তিনি। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সাভারের বনগাঁও ইউপির আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইফুল ইসলামের নির্বাচনী জনসভায় তিনি এ কথা বলেন।
বনগাঁওয়ের কোন্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে সাইফুলের নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন হাসিনা দৌলা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব, বনগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
হাসিনা দৌলা বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের আজীবনের জন্য আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হবে। সাবধান হয়ে কিন্তু আপনারা আপনাদের মার্কায় ভোট চাইবেন।’
সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘তাঁদের (বিদ্রোহীদের) বসাইয়া দেবেন। এই যে পায়ের হাড্ডি আছে না, হাড্ডি ভেঙে দেবেন। হাতের কবজি ভেঙে দেবেন। পায়ের যদি নলি ভেঙে দেন, আর হাঁটতে পারবে না। সুতরাং আপনারা (বিদ্রোহীরা) সাবধান হয়ে যান। আপনাদের পেছনে সরকার এমনিতে লেগে আছে।’
হাসিনা দৌলা বলেন, ‘আমাদের সরকারি সংস্থাগুলো আপনাদের হাঁটতেও দেবে না, আপনাদের ভোট চাইতেও দেবে না। ভোট দিতেও দেবে না। কষ্ট করে কিচ্ছু হবে না। আপনাদের টাকা যদি বেশি হয়, সাভারের এমপি সাহেবরে দিয়ে আসেন। আমরা একটা আওয়ামী লীগের ভবন বানাব।’
আওয়ামী লীগের এ নেতা আরও বলেন, ‘টাকা বেশি হয়েছে তো, অর্থ উপার্জন করেছেন ইয়ে উপায়ে, সে জন্য ওই টাকার মর্ম নাই আপনাদের কাছে। আপনি যে দাঁড়িয়েছেন বিরোধী দলে, আপনাকে কতজন চেনে। আমি আপনাদের খোঁজ-খবর নিয়েছি। আপনাদের সম্পর্কে রিপোর্ট ভালো না। সুতরাং যদি সময় থাকে আজ রাতের মধ্যেই বসে আমাদের টেলিফোনের মাধ্যমে অথবা আমাদের চিঠির মাধ্যমে জানিয়ে দিন। আমরা আপনাদের বহিষ্কার করব না।’
জনসভায় বিদ্রোহী প্রার্থীদের হুমকি দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে হাসিনা দৌলা স্বীকার করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা কিছু না, বিদ্রোহীদের ভয়ভীতি দেখাতে এমন কথা বলেছি। এত দিন আওয়ামী লীগেরটা খেয়েছে, পরেছে, পরিচিত হয়েছে। দুটো পয়সা হয়েছে আওয়ামী লীগের সময়ে। তাই বলে কি আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হতে হবে।’
সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসিনা বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগ করেও এমপি পদে নমিনেশন পেলাম না। তাই বলে কি আমি বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছি? আমি যদি দলকে ভালোবাসতেই না পারলাম, তাহলে দল করে কি লাভ।’
সরকারি সংস্থা অন্যদের ভোট দিতে দেবে না, এমন কথা বলার কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের এ নেতা বলেন—‘এমন কিছু বলি নাই। সংস্থা তাদের মতো কাজ করে। আমার মুখের কথা, আমি বলেছি। স্থানীয়ভাবে আওয়ামী লীগকে একটু চাঙা করতে এ কথা বলেছি।’
ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের পায়ের হাড্ডি ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন দলটির সাভার উপজেলা শাখার সভাপতি মিসেস হাসিনা দৌলা। এ ছাড়া বিদ্রোহী প্রার্থীদের হাতের কবজি ও পায়ের নলি ভেঙে ফেলারও নির্দেশ দেন তিনি। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সাভারের বনগাঁও ইউপির আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইফুল ইসলামের নির্বাচনী জনসভায় তিনি এ কথা বলেন।
বনগাঁওয়ের কোন্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে সাইফুলের নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন হাসিনা দৌলা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব, বনগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
হাসিনা দৌলা বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের আজীবনের জন্য আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হবে। সাবধান হয়ে কিন্তু আপনারা আপনাদের মার্কায় ভোট চাইবেন।’
সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘তাঁদের (বিদ্রোহীদের) বসাইয়া দেবেন। এই যে পায়ের হাড্ডি আছে না, হাড্ডি ভেঙে দেবেন। হাতের কবজি ভেঙে দেবেন। পায়ের যদি নলি ভেঙে দেন, আর হাঁটতে পারবে না। সুতরাং আপনারা (বিদ্রোহীরা) সাবধান হয়ে যান। আপনাদের পেছনে সরকার এমনিতে লেগে আছে।’
হাসিনা দৌলা বলেন, ‘আমাদের সরকারি সংস্থাগুলো আপনাদের হাঁটতেও দেবে না, আপনাদের ভোট চাইতেও দেবে না। ভোট দিতেও দেবে না। কষ্ট করে কিচ্ছু হবে না। আপনাদের টাকা যদি বেশি হয়, সাভারের এমপি সাহেবরে দিয়ে আসেন। আমরা একটা আওয়ামী লীগের ভবন বানাব।’
আওয়ামী লীগের এ নেতা আরও বলেন, ‘টাকা বেশি হয়েছে তো, অর্থ উপার্জন করেছেন ইয়ে উপায়ে, সে জন্য ওই টাকার মর্ম নাই আপনাদের কাছে। আপনি যে দাঁড়িয়েছেন বিরোধী দলে, আপনাকে কতজন চেনে। আমি আপনাদের খোঁজ-খবর নিয়েছি। আপনাদের সম্পর্কে রিপোর্ট ভালো না। সুতরাং যদি সময় থাকে আজ রাতের মধ্যেই বসে আমাদের টেলিফোনের মাধ্যমে অথবা আমাদের চিঠির মাধ্যমে জানিয়ে দিন। আমরা আপনাদের বহিষ্কার করব না।’
জনসভায় বিদ্রোহী প্রার্থীদের হুমকি দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে হাসিনা দৌলা স্বীকার করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা কিছু না, বিদ্রোহীদের ভয়ভীতি দেখাতে এমন কথা বলেছি। এত দিন আওয়ামী লীগেরটা খেয়েছে, পরেছে, পরিচিত হয়েছে। দুটো পয়সা হয়েছে আওয়ামী লীগের সময়ে। তাই বলে কি আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হতে হবে।’
সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসিনা বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগ করেও এমপি পদে নমিনেশন পেলাম না। তাই বলে কি আমি বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছি? আমি যদি দলকে ভালোবাসতেই না পারলাম, তাহলে দল করে কি লাভ।’
সরকারি সংস্থা অন্যদের ভোট দিতে দেবে না, এমন কথা বলার কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের এ নেতা বলেন—‘এমন কিছু বলি নাই। সংস্থা তাদের মতো কাজ করে। আমার মুখের কথা, আমি বলেছি। স্থানীয়ভাবে আওয়ামী লীগকে একটু চাঙা করতে এ কথা বলেছি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে