অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণের নতুন ওয়েব ফিল্ম ‘বাবা, সামওয়ান ফলোয়িং মি’। বাবা-মেয়ের গল্পে সিনেমাটি বানিয়েছেন শিহাব শাহীন। আগামী বৃহস্পতিবার বিঞ্জে মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি। নতুন সিনেমা ও বিভিন্ন বিষয়ে ফারিণের সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
বৃহস্পতিবার মুক্তি পাচ্ছে আপনার অভিনীত ওয়েব ফিল্ম ‘বাবা, সামওয়ান ফলোয়িং মি’। সিনেমাটি নিয়ে বলুন।
এক রাতের ঘটনা নিয়ে নির্মিত হয়েছে ‘বাবা, সামওয়ান ফলোয়িং মি’। মূলত বাবা-মেয়ের একটি ঘটনাই উঠে আসবে। এতে আমার চরিত্রের নাম বিজয়া। বিদেশে থাকা অবস্থায় বিজয়া হঠাৎ একরাতে খেয়াল করল, কেউ একজন তাকে অনুসরণ করছে। বিপদের আঁচ পেয়ে সে তার বাবাকে ফোন করে। কীভাবে তার বাবা সাহায্য করবে বা আদৌ সাহায্য করতে পারবে কি না। আসলে সে রাতে কী হয়, আদৌ কেউ অনুসরণ করছিল কি না। করলে কেন করছিল? এসব উত্তর পাওয়া যাবে ২৩ নভেম্বর রাত থেকে। সেদিন ওটিটি প্ল্যাটফর্ম বিঞ্জে মুক্তি পাবে সিনেমাটি। পরিচালক শিহাব শাহীনের মেয়ে সফেনের সঙ্গে এমন একটা ইনসিডেন্স হয়েছিল। সেখান থেকে অনুপ্রেরণা নিয়েই তিনি নির্মাণ করেছেন ফিল্মটি।
এখানে আপনার বাবার চরিত্রে অভিনয় করেছেন শহীদুজ্জামান সেলিম। তাঁর সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
সেলিম ভাইয়ের সঙ্গে আগেও আমার কাজ হয়েছে। তবে এবার আমাদের একসঙ্গে শুটিং কম হয়েছে। বেশির ভাগ দৃশ্য ছিল ফোনালাপের। আমার বেশির ভাগ শুটিং হয়েছে অস্ট্রেলিয়ায়। সেখানে সেলিম ভাইয়ের সঙ্গে কোনো দৃশ্য ছিল না। দেশে একদিন শুটিং হয়েছে আমাদের। বরাবরের মতো তাঁর সঙ্গে কাজ করাটা অনেক উপভোগ্য ছিল। তাঁর মতো অভিজ্ঞ অভিনয়শিল্পীর সঙ্গে কাজ করলে নতুন কিছু শেখা যায়।
শুটিংয়ে যাওয়ার আগে শিহাব শাহিনের মেয়ে সফেনের সঙ্গে সেই রাতের অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা হয়েছিল?
সফেনের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। তবে এ ব্যাপারে কথা হয়নি। চিত্রনাট্য পড়ে ও নির্মাতার সঙ্গে কথা বলেই চরিত্রটি ধারণের চেষ্টা করেছি।
আপনিও তো দেশের বাইরে বেড়াতে যান। এমন কোনো বিপদের মুখে পড়েছেন কখনো?
কেউ আমাকে অনুসরণ করছে, এমন ঘটনা ঘটেনি। তবে প্রথমবার লন্ডনে শুটিংয়ে গিয়ে বাজে অভিজ্ঞতা হয়েছিল। ক্যাডমন নামের একটা জায়গায় শুটিং হচ্ছিল। এলাকাটা যে নিরাপদ নয়, সেটি বুঝতে পারিনি। শুটিং শেষে একাই ঘুরতে বেরিয়েছিলাম। একটি হ্যাটের দোকানে গিয়ে দাম জিজ্ঞাসা করে চলে আসছিলাম। দাম জিজ্ঞাসা করে কেন হ্যাটটি নিলাম না, এ কারণে বিক্রেতা অনেক রেগে যায়। একপর্যায়ে সে আমাকে অকথ্য ভাষায় গালি দেওয়া শুরু করে। আমি যখন বাগ্বিতন্ডায় জড়িয়ে গেলাম, তখন খেয়াল করলাম, সে আমার ছবি তুলছে। বলছে, আমাকে পুলিশে দেবে। আমি জানি না, কেন সে এমন করেছে। বেশ ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। বলা যায় একপ্রকার দৌড়ে সেখান থেকে চলে আসি। এরপর সে এলাকায় একা একা আর বের হইনি।
আরও কয়েকটি ওয়েব কনটেন্টের কাজ শেষ করেছেন শুনলাম। সেগুলো নিয়ে কিছু বলুন।
শিহাব শাহীনের পরিচালনায় আরেকটি ওয়েব ফিল্মের কাজ শেষ করেছি। নাম ‘কাছের মানুষ দূরে থুইয়া’। এতে আমার বিপরীতে আছেন প্রীতম হাসান। এটি আগামী বছরের শুরুর দিকে মুক্তি পাবে। এ ছাড়া কাজল আরেফিন অমির ‘অসময়’ ওয়েব ফিল্মের কাজ শেষ করলাম কিছুদিন আগে। সিনেমাটি এ বছরের শেষেই দেখা যাবে।
‘পাত্রী চাই’ সিনেমায় যুক্ত হয়েছেন। সিনেমার শুটিং কি শুরু হয়েছে?
এখনো শুরু হয়নি। নির্মাতা বিপ্লব গোস্বামীর আগামীকাল (আজ) বাংলাদেশে আসার কথা। তাঁর সঙ্গে বসব। সব ঠিক থাকলে এ মাসের শেষ দিকে কলকাতায় যাওয়ার কথা। আশা করছি ডিসেম্বরের শুরুতে শুটিং শুরু করতে পারব।
বড় পর্দায় এখন পর্যন্ত দুটি সিনেমায় যুক্ত হয়েছেন। দুটিই কলকাতার। এর কোনো কারণ আছে?
কোনো কারণ নেই। এমন কোনো পরিকল্পনাও ছিল না। সিনেমা নিয়ে আমার আলাদা দর্শন আছে। সবকিছু মিলে গেলেই সিনেমার জন্য হ্যাঁ বলি। ব্যাটে-বলে দুবারই কলকাতার সিনেমায় মিলে গেছে। এর বেশি কিছু নয়।
দেশের সিনেমায় কবে দেখা যাবে আপনাকে?
বাংলাদেশে অনেক সিনেমা নিয়েই কথা হয়েছে। শেষ পর্যন্ত কাজ করা হয়নি, আবার সিনেমাটাই আর হয়নি এমনটাও হয়েছে। এটা আমার জন্য দুর্ভাগ্যের। আমার তৃতীয় সিনেমাটি বাংলাদেশে হবে, এমনটাই আশা করছি।
সর্বশেষ যখন আপনার সঙ্গে কথা হয়েছিল, তখন গান নিয়ে পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিলেন। তার কী খবর?
ভেবেছিলাম, এ বছরেই গান নিয়ে কিছু একটা করব। কিন্তু হয়ে উঠল না। তবে কাজ গোছাচ্ছি। শিগগির হয়তো গানের খবর জানাব।
সম্প্রতি লন্ডন গিয়েছিলেন। শুটিংয়ে, নাকি বেড়াতে?
বেড়াতে গিয়েছিলাম। টানা অনেক দিন শুটিং করার পর লম্বা একটা ছুটি পেয়েছিলাম। ভাবলাম, ছুটি কাজে লাগাই। লন্ডন থেকে সার্বিয়া হয়ে দেশে ফিরেছি। ভালো সময় কেটেছে।
লন্ডনে চঞ্চল চৌধুরীর ‘পদাতিক’-এর প্রিমিয়ার দেখেছেন। কেমন লাগল পদাতিক ও চঞ্চল চৌধুরীর অভিনয়?
পদাতিক-এর প্রিমিয়ারের সময় আমি লন্ডনে ছিলাম। তাই প্রথম শো দেখার সুযোগ হয়েছে। চঞ্চল দাদার অভিনয় আর সৃজিত মুখার্জির পরিচালনা—দুটোই খুব ভালো লেগেছে। পদাতিক দেখার পর ফেসবুকে আমার মুগ্ধতার কথা শেয়ার করেছি। মনে হয়েছে, একটি বায়োপিককে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে উপস্থাপন করা হয়েছে। শুধু মৃণাল সেনের জীবন নয়, বরং তাঁর পরিচালনার ধরন, সিনেমা, দর্শন, আদর্শ—সবকিছুর মেলবন্ধন ঘটেছে। এ ছাড়া যাঁরা মৃণাল সেন সম্পর্কে খুব একটা জানেন না, তাঁদের জন্য ভালো সুযোগ হবে পদাতিক।
অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণের নতুন ওয়েব ফিল্ম ‘বাবা, সামওয়ান ফলোয়িং মি’। বাবা-মেয়ের গল্পে সিনেমাটি বানিয়েছেন শিহাব শাহীন। আগামী বৃহস্পতিবার বিঞ্জে মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি। নতুন সিনেমা ও বিভিন্ন বিষয়ে ফারিণের সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
বৃহস্পতিবার মুক্তি পাচ্ছে আপনার অভিনীত ওয়েব ফিল্ম ‘বাবা, সামওয়ান ফলোয়িং মি’। সিনেমাটি নিয়ে বলুন।
এক রাতের ঘটনা নিয়ে নির্মিত হয়েছে ‘বাবা, সামওয়ান ফলোয়িং মি’। মূলত বাবা-মেয়ের একটি ঘটনাই উঠে আসবে। এতে আমার চরিত্রের নাম বিজয়া। বিদেশে থাকা অবস্থায় বিজয়া হঠাৎ একরাতে খেয়াল করল, কেউ একজন তাকে অনুসরণ করছে। বিপদের আঁচ পেয়ে সে তার বাবাকে ফোন করে। কীভাবে তার বাবা সাহায্য করবে বা আদৌ সাহায্য করতে পারবে কি না। আসলে সে রাতে কী হয়, আদৌ কেউ অনুসরণ করছিল কি না। করলে কেন করছিল? এসব উত্তর পাওয়া যাবে ২৩ নভেম্বর রাত থেকে। সেদিন ওটিটি প্ল্যাটফর্ম বিঞ্জে মুক্তি পাবে সিনেমাটি। পরিচালক শিহাব শাহীনের মেয়ে সফেনের সঙ্গে এমন একটা ইনসিডেন্স হয়েছিল। সেখান থেকে অনুপ্রেরণা নিয়েই তিনি নির্মাণ করেছেন ফিল্মটি।
এখানে আপনার বাবার চরিত্রে অভিনয় করেছেন শহীদুজ্জামান সেলিম। তাঁর সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
সেলিম ভাইয়ের সঙ্গে আগেও আমার কাজ হয়েছে। তবে এবার আমাদের একসঙ্গে শুটিং কম হয়েছে। বেশির ভাগ দৃশ্য ছিল ফোনালাপের। আমার বেশির ভাগ শুটিং হয়েছে অস্ট্রেলিয়ায়। সেখানে সেলিম ভাইয়ের সঙ্গে কোনো দৃশ্য ছিল না। দেশে একদিন শুটিং হয়েছে আমাদের। বরাবরের মতো তাঁর সঙ্গে কাজ করাটা অনেক উপভোগ্য ছিল। তাঁর মতো অভিজ্ঞ অভিনয়শিল্পীর সঙ্গে কাজ করলে নতুন কিছু শেখা যায়।
শুটিংয়ে যাওয়ার আগে শিহাব শাহিনের মেয়ে সফেনের সঙ্গে সেই রাতের অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা হয়েছিল?
সফেনের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। তবে এ ব্যাপারে কথা হয়নি। চিত্রনাট্য পড়ে ও নির্মাতার সঙ্গে কথা বলেই চরিত্রটি ধারণের চেষ্টা করেছি।
আপনিও তো দেশের বাইরে বেড়াতে যান। এমন কোনো বিপদের মুখে পড়েছেন কখনো?
কেউ আমাকে অনুসরণ করছে, এমন ঘটনা ঘটেনি। তবে প্রথমবার লন্ডনে শুটিংয়ে গিয়ে বাজে অভিজ্ঞতা হয়েছিল। ক্যাডমন নামের একটা জায়গায় শুটিং হচ্ছিল। এলাকাটা যে নিরাপদ নয়, সেটি বুঝতে পারিনি। শুটিং শেষে একাই ঘুরতে বেরিয়েছিলাম। একটি হ্যাটের দোকানে গিয়ে দাম জিজ্ঞাসা করে চলে আসছিলাম। দাম জিজ্ঞাসা করে কেন হ্যাটটি নিলাম না, এ কারণে বিক্রেতা অনেক রেগে যায়। একপর্যায়ে সে আমাকে অকথ্য ভাষায় গালি দেওয়া শুরু করে। আমি যখন বাগ্বিতন্ডায় জড়িয়ে গেলাম, তখন খেয়াল করলাম, সে আমার ছবি তুলছে। বলছে, আমাকে পুলিশে দেবে। আমি জানি না, কেন সে এমন করেছে। বেশ ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। বলা যায় একপ্রকার দৌড়ে সেখান থেকে চলে আসি। এরপর সে এলাকায় একা একা আর বের হইনি।
আরও কয়েকটি ওয়েব কনটেন্টের কাজ শেষ করেছেন শুনলাম। সেগুলো নিয়ে কিছু বলুন।
শিহাব শাহীনের পরিচালনায় আরেকটি ওয়েব ফিল্মের কাজ শেষ করেছি। নাম ‘কাছের মানুষ দূরে থুইয়া’। এতে আমার বিপরীতে আছেন প্রীতম হাসান। এটি আগামী বছরের শুরুর দিকে মুক্তি পাবে। এ ছাড়া কাজল আরেফিন অমির ‘অসময়’ ওয়েব ফিল্মের কাজ শেষ করলাম কিছুদিন আগে। সিনেমাটি এ বছরের শেষেই দেখা যাবে।
‘পাত্রী চাই’ সিনেমায় যুক্ত হয়েছেন। সিনেমার শুটিং কি শুরু হয়েছে?
এখনো শুরু হয়নি। নির্মাতা বিপ্লব গোস্বামীর আগামীকাল (আজ) বাংলাদেশে আসার কথা। তাঁর সঙ্গে বসব। সব ঠিক থাকলে এ মাসের শেষ দিকে কলকাতায় যাওয়ার কথা। আশা করছি ডিসেম্বরের শুরুতে শুটিং শুরু করতে পারব।
বড় পর্দায় এখন পর্যন্ত দুটি সিনেমায় যুক্ত হয়েছেন। দুটিই কলকাতার। এর কোনো কারণ আছে?
কোনো কারণ নেই। এমন কোনো পরিকল্পনাও ছিল না। সিনেমা নিয়ে আমার আলাদা দর্শন আছে। সবকিছু মিলে গেলেই সিনেমার জন্য হ্যাঁ বলি। ব্যাটে-বলে দুবারই কলকাতার সিনেমায় মিলে গেছে। এর বেশি কিছু নয়।
দেশের সিনেমায় কবে দেখা যাবে আপনাকে?
বাংলাদেশে অনেক সিনেমা নিয়েই কথা হয়েছে। শেষ পর্যন্ত কাজ করা হয়নি, আবার সিনেমাটাই আর হয়নি এমনটাও হয়েছে। এটা আমার জন্য দুর্ভাগ্যের। আমার তৃতীয় সিনেমাটি বাংলাদেশে হবে, এমনটাই আশা করছি।
সর্বশেষ যখন আপনার সঙ্গে কথা হয়েছিল, তখন গান নিয়ে পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিলেন। তার কী খবর?
ভেবেছিলাম, এ বছরেই গান নিয়ে কিছু একটা করব। কিন্তু হয়ে উঠল না। তবে কাজ গোছাচ্ছি। শিগগির হয়তো গানের খবর জানাব।
সম্প্রতি লন্ডন গিয়েছিলেন। শুটিংয়ে, নাকি বেড়াতে?
বেড়াতে গিয়েছিলাম। টানা অনেক দিন শুটিং করার পর লম্বা একটা ছুটি পেয়েছিলাম। ভাবলাম, ছুটি কাজে লাগাই। লন্ডন থেকে সার্বিয়া হয়ে দেশে ফিরেছি। ভালো সময় কেটেছে।
লন্ডনে চঞ্চল চৌধুরীর ‘পদাতিক’-এর প্রিমিয়ার দেখেছেন। কেমন লাগল পদাতিক ও চঞ্চল চৌধুরীর অভিনয়?
পদাতিক-এর প্রিমিয়ারের সময় আমি লন্ডনে ছিলাম। তাই প্রথম শো দেখার সুযোগ হয়েছে। চঞ্চল দাদার অভিনয় আর সৃজিত মুখার্জির পরিচালনা—দুটোই খুব ভালো লেগেছে। পদাতিক দেখার পর ফেসবুকে আমার মুগ্ধতার কথা শেয়ার করেছি। মনে হয়েছে, একটি বায়োপিককে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে উপস্থাপন করা হয়েছে। শুধু মৃণাল সেনের জীবন নয়, বরং তাঁর পরিচালনার ধরন, সিনেমা, দর্শন, আদর্শ—সবকিছুর মেলবন্ধন ঘটেছে। এ ছাড়া যাঁরা মৃণাল সেন সম্পর্কে খুব একটা জানেন না, তাঁদের জন্য ভালো সুযোগ হবে পদাতিক।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২১ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে