বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড়ের ৩১ বছর পার হলেও স্বজনহারার স্মৃতি আজও ভুলতে পারেনি চট্টগ্রামের উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ। ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল মধ্যরাতে চট্টগ্রামের বাঁশখালীসহ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের ওপর বয়ে যায় প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়। এতে উপকূলীয় এলাকার প্রায় ৩০ হাজার মানুষ প্রাণ হারান। প্রাণহানি ঘটে অসংখ্য গবাদিপশুর। লন্ডভন্ড হয়ে যায় বাঁশখালীর উপকূলীয় বেড়িবাঁধটি। প্রতি বছর ২৯ এপ্রিল এলেই উপকূলীয় এলাকার মানুষের মধ্যে সেই স্মৃতিগুলো ভেসে ওঠে।
এদিকে বাঁশখালী উপকূলীয় বেড়িবাঁধের চলমান কাজের ছনুয়া প্রকল্পের অংশের কাজ দীর্ঘদিন অতিবাহিত হওয়ার পরেও কাজ বাস্তবায়ন করতে পারেনি ঠিকাদার। প্রকল্পের স্টিয়ারিং কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক চুক্তি বাতিল করে দরপত্র আহ্বান করে চলিত বছর ডিসেম্বরে কার্যাদেশ প্রদান করা হয়েছে। ইতিমধ্যে নতুন কার্যাদেশে কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৬০ শতাংশ। আগামী জুনের মধ্যে সমাপ্ত হতে পারে এই কাজ।
এ ছাড়া নদীর মরফোলজিক্যাল পরিবর্তনসহ কাজ বাস্তবায়নকালীন সময়ে সংঘটিত বিভিন্ন ঘূর্ণিঝড়ের জলোচ্ছ্বাসের ঢেউয়ের আঘাতে প্রেমাসিয়া অংশের ক্ষতিগ্রস্ত কাজ মেরামত করা হচ্ছে। প্রকল্পের মোট ভৌত অগ্রগতি ৯৩ দশমিক ৫০ শতাংশ।
ঘূর্ণিঝড়ে বাবা-মা হারানো আব্দুস সামাদ জানান, ‘৯১-এর ঘূর্ণিঝড়ে আমার পরিবারের ১১ সদস্যকে হারিয়েছি। আমার পরিবারে আমি ছাড়া আর কেউ নাই। তাই প্রতিবছর ২৯ এপ্রিল আসলে স্মৃতিকাতর হয়ে পড়ি।’
গন্ডামারা ইউপি চেয়ারম্যান লেয়াকত আলী বলেন, ‘৯১-এর ঘূর্ণিঝড়ে বাঁশখালীতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছিল গন্ডামারা, ছনুয়া, বাহারছাড়া, খানখানাবাদে। তাই ২৯ এপ্রিল আসলে উপকূলীয় এলাকার মানুষ শোকাহত হয়ে পড়েন।’
বাঁশখালীর সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২৯ এপ্রিল ঘূর্ণিঝড়ে বাঁশখালী উপকূলীয় বেড়িবাঁধ লন্ডভন্ড হয়েছিল। কিন্তু বিগত সরকারগুলোর আমলে উপকূলীয় বেড়িবাঁধের কোনো সংস্কার কাজ হয়নি। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০১৪ সালে স্থায়ী ও টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণ করেছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপবিভাগীয় প্রকৌশলী প্রকাশন চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাঁশখালীর ছনুয়া প্রকল্পের অংশের কাজ দীর্ঘদিন অতিবাহিত হওয়ার পরেও ঠিকাদার বেড়িবাঁধের কাজ শেষ করতে না পারায় প্রকল্পের স্টিয়ারিং কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক চুক্তি বাতিল করে দরপত্র আহ্বান করে ডিসেম্বরে কার্যাদেশ প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে নতুন কার্যাদেশকৃত কাজটির অগ্রগতি ৬০ শতাংশ। আশা করা যায় আগামী জুনের এর মধ্যে এই কাজ সমাপ্ত হবে।’
ঘূর্ণিঝড়ের ৩১ বছর পার হলেও স্বজনহারার স্মৃতি আজও ভুলতে পারেনি চট্টগ্রামের উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ। ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল মধ্যরাতে চট্টগ্রামের বাঁশখালীসহ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের ওপর বয়ে যায় প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়। এতে উপকূলীয় এলাকার প্রায় ৩০ হাজার মানুষ প্রাণ হারান। প্রাণহানি ঘটে অসংখ্য গবাদিপশুর। লন্ডভন্ড হয়ে যায় বাঁশখালীর উপকূলীয় বেড়িবাঁধটি। প্রতি বছর ২৯ এপ্রিল এলেই উপকূলীয় এলাকার মানুষের মধ্যে সেই স্মৃতিগুলো ভেসে ওঠে।
এদিকে বাঁশখালী উপকূলীয় বেড়িবাঁধের চলমান কাজের ছনুয়া প্রকল্পের অংশের কাজ দীর্ঘদিন অতিবাহিত হওয়ার পরেও কাজ বাস্তবায়ন করতে পারেনি ঠিকাদার। প্রকল্পের স্টিয়ারিং কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক চুক্তি বাতিল করে দরপত্র আহ্বান করে চলিত বছর ডিসেম্বরে কার্যাদেশ প্রদান করা হয়েছে। ইতিমধ্যে নতুন কার্যাদেশে কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৬০ শতাংশ। আগামী জুনের মধ্যে সমাপ্ত হতে পারে এই কাজ।
এ ছাড়া নদীর মরফোলজিক্যাল পরিবর্তনসহ কাজ বাস্তবায়নকালীন সময়ে সংঘটিত বিভিন্ন ঘূর্ণিঝড়ের জলোচ্ছ্বাসের ঢেউয়ের আঘাতে প্রেমাসিয়া অংশের ক্ষতিগ্রস্ত কাজ মেরামত করা হচ্ছে। প্রকল্পের মোট ভৌত অগ্রগতি ৯৩ দশমিক ৫০ শতাংশ।
ঘূর্ণিঝড়ে বাবা-মা হারানো আব্দুস সামাদ জানান, ‘৯১-এর ঘূর্ণিঝড়ে আমার পরিবারের ১১ সদস্যকে হারিয়েছি। আমার পরিবারে আমি ছাড়া আর কেউ নাই। তাই প্রতিবছর ২৯ এপ্রিল আসলে স্মৃতিকাতর হয়ে পড়ি।’
গন্ডামারা ইউপি চেয়ারম্যান লেয়াকত আলী বলেন, ‘৯১-এর ঘূর্ণিঝড়ে বাঁশখালীতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছিল গন্ডামারা, ছনুয়া, বাহারছাড়া, খানখানাবাদে। তাই ২৯ এপ্রিল আসলে উপকূলীয় এলাকার মানুষ শোকাহত হয়ে পড়েন।’
বাঁশখালীর সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২৯ এপ্রিল ঘূর্ণিঝড়ে বাঁশখালী উপকূলীয় বেড়িবাঁধ লন্ডভন্ড হয়েছিল। কিন্তু বিগত সরকারগুলোর আমলে উপকূলীয় বেড়িবাঁধের কোনো সংস্কার কাজ হয়নি। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০১৪ সালে স্থায়ী ও টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণ করেছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপবিভাগীয় প্রকৌশলী প্রকাশন চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাঁশখালীর ছনুয়া প্রকল্পের অংশের কাজ দীর্ঘদিন অতিবাহিত হওয়ার পরেও ঠিকাদার বেড়িবাঁধের কাজ শেষ করতে না পারায় প্রকল্পের স্টিয়ারিং কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক চুক্তি বাতিল করে দরপত্র আহ্বান করে ডিসেম্বরে কার্যাদেশ প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে নতুন কার্যাদেশকৃত কাজটির অগ্রগতি ৬০ শতাংশ। আশা করা যায় আগামী জুনের এর মধ্যে এই কাজ সমাপ্ত হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে