উবায়দুল্লাহ বাদল, ঢাকা
শ্রম অধিদপ্তরের পরিচালক পদে পদোন্নতিতে জ্যেষ্ঠতার লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। পদোন্নতি কমিটির সুপারিশকৃত জ্যেষ্ঠতার তালিকায় তৃতীয় ও পঞ্চম স্থানে থাকা দুই কর্মকর্তাকে বাদ দিয়ে এমন দুজনকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে, যারা ওই তালিকায় ষষ্ঠ ও ১৫তম অবস্থানে ছিলেন। আর পুরো প্রক্রিয়াটিই ঘটেছে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ানের বিধিবহির্ভূতভাবে হস্তক্ষেপে।
জানা যায়, ১৭ সেপ্টেম্বর শ্রম অধিদপ্তরের পাঁচ উপপরিচালককে (ডিডি) পরিচালক পদে পদোন্নতি দেয় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। এই পদোন্নতির জন্য শ্রমসচিব এহছানে এলাহীর নেতৃত্বে পদোন্নতি কমিটি একটি জ্যেষ্ঠতার তালিকা করেছিল। কিন্তু এই তালিকার তৃতীয় স্থানে থাকা শামীমা সুলতানা বারী ও পঞ্চম স্থানে থাকা মনিরুল আলমকে বাদ দিয়ে ষষ্ঠ অবস্থানের আফিফা বেগম ও ১৫তম অবস্থানের মিজানুর রহমানকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ আফিফার ক্ষেত্রে দুজন ও মিজানের ক্ষেত্রে ১০ উপপরিচালককে বঞ্চিত করা হয়েছে।
জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘনের এই ঘটনা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি মন্ত্রণালয়ের সচিব ও বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটির প্রধান এহছানে এলাহী। তবে পদোন্নতি কমিটির সদস্যসচিব ও মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব কবির আল আসাদ বলেছেন, ‘কমিটির সুপারিশ না থাকলেও প্রতিমন্ত্রীর এখতিয়ারে একজনকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।’
পদোন্নতিতে হস্তক্ষেপের বিষয়টি স্বীকার করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান। গতকাল বুধবার নিজ দপ্তরে আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘মিজান দক্ষ কর্মকর্তা। বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটির সুপারিশে তাঁর নাম নেই। কিন্তু জ্যেষ্ঠতার তালিকায় তাঁর নাম আছে ১৫ নম্বরে। তাতে কী? আমি কি একজন কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিতে পারি না?’
তবে এ ঘটনাকে বিধিবহির্ভূত ও ‘অনিয়ম’ আখ্যা দিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব (বিধি) ও প্রশাসনবিষয়ক বেশ কয়েকটি গ্রন্থের প্রণেতা মো. ফিরোজ মিয়া। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কমিটির সুপারিশপ্রাপ্তদের পদোন্নতি নাও হতে পারে, কিন্তু সুপারিশের বাইরের কাউকে পদোন্নতি দিলে তা হবে বিধিবহির্ভূত ও অনিয়ম। এটা রীতিমতো অন্যায়। জ্যেষ্ঠতার তালিকার ১৫তম ব্যক্তিকে পদোন্নতি দিতে হলে তাঁর আগের সবাইকে দিতে হবে। তালিকার জ্যেষ্ঠদের বঞ্চিত করার অধিকার কারও নেই। তাঁদের সঙ্গে অন্যায় করা হয়েছে। বঞ্চিতরা আদালতে গেলে তাঁদেরও পদোন্নতি দিতে হবে।’
অনুসন্ধানে জানা গেছে, গত ৭ মার্চ প্রকাশ শ্রম অধিদপ্তরের উপপরিচালক ও সহকারী পরিচালকদের জ্যেষ্ঠতার তালিকা প্রকাশ করে মন্ত্রণালয়। তালিকায় এক থেকে ছয় নম্বর পর্যন্ত কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিতে সুপারিশ করে কমিটি। এঁরা হলেন যথাক্রমে মুহাম্মদ নাসির উদ্দিন, আবু আশরাফ মাহমুদ, শামীমা সুলতানা বারী, বেলাল হোসেন শেখ, মনিরুল আলম ও আফিফা বেগম।
ওই দিনই কমিটির সুপারিশকৃত চার উপপরিচালকসহ পাঁচজনকে পদোন্নতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। এঁরা হলেন শ্রম অধিদপ্তরের পরিচালকের দায়িত্বে থাকা উপপরিচালক মুহাম্মদ নাসির উদ্দিন, ঢাকা বিভাগীয় শ্রম দপ্তরের পরিচালকের দায়িত্বে থাকা উপপরিচালক আবু আশরাফ মাহমুদ, শ্রম অধিদপ্তরের পরিচালকের দায়িত্বে থাকা উপপরিচালক বেলাল হোসেন শেখ, গাজীপুর টঙ্গীর শিল্প সম্পর্ক শিক্ষায়তনের উপপরিচালক আফিফা বেগম ও খুলনা বিভাগীয় শ্রম দপ্তরের পরিচালকের দায়িত্বে থাকা উপপরিচালক মিজানুর রহমান। মিজানুর রহমানকে পদোন্নতির জন্য সুপারিশ করেনি বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটি। কারণ পিএসসির তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে করা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠতার তালিকায় মিজানুরের নাম ১৫ নম্বরে। বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটির সুপারিশ ছাড়াই কীভাবে জ্যেষ্ঠতার তালিকায় থাকা ১৫তম ব্যক্তি পদোন্নতি পেল—এ প্রশ্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মুখে মুখে। মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরজুড়ে চলছে তোলপাড়। বিব্রত বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটির সদস্যরাও।
সুপারিশ ছাড়া কীভাবে পদোন্নতি পেল মিজান—সে বিষয়ে মুখ খুলতে রাজি হননি মন্ত্রণালয়ের সচিব ও বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটির প্রধান এহছানে এলাহী। মঙ্গলবার তাঁর দপ্তরে এই প্রতিবেদক দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করার পর তাঁর একান্ত সচিবের (পিএস) মাধ্যমে জানান, ‘বিষয়টি নিয়ে স্যার কথা বলতে চান না। এ ঘটনায় তিনি খুবই বিব্রত।’
পদোন্নতি পাওয়া মিজানুর রহমান সম্পর্কে মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারী জানান, এই মিজানকে সবাই ‘ম্যাজিক মিজান’ নামে চেনে। সাবেক শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মজিবুল হক চুন্নুর একসময়ের প্রিয়পাত্র মিজান এখন প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ানেরও ভীষণ আস্থাভাজন। ম্যাজিকের মতো তিনি যে কাউকে ম্যানেজ করতে পারেন। এ কারণে মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরে তাঁকে ‘ম্যাজিক মিজান’ বলে ডাকা হয়।
কমিটির সুপারিশ ছাড়া কীভাবে পদোন্নতি পেলেন জানতে উপপরিচালক মিজানুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যোগ্যতা আছে বলেই প্রতিমন্ত্রী আমাকে পদোন্নতি দিয়েছেন। আমি কারও সুপারিশে নিয়োগ পাইনি।’
শ্রম অধিদপ্তরের পরিচালক পদে পদোন্নতিতে জ্যেষ্ঠতার লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। পদোন্নতি কমিটির সুপারিশকৃত জ্যেষ্ঠতার তালিকায় তৃতীয় ও পঞ্চম স্থানে থাকা দুই কর্মকর্তাকে বাদ দিয়ে এমন দুজনকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে, যারা ওই তালিকায় ষষ্ঠ ও ১৫তম অবস্থানে ছিলেন। আর পুরো প্রক্রিয়াটিই ঘটেছে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ানের বিধিবহির্ভূতভাবে হস্তক্ষেপে।
জানা যায়, ১৭ সেপ্টেম্বর শ্রম অধিদপ্তরের পাঁচ উপপরিচালককে (ডিডি) পরিচালক পদে পদোন্নতি দেয় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। এই পদোন্নতির জন্য শ্রমসচিব এহছানে এলাহীর নেতৃত্বে পদোন্নতি কমিটি একটি জ্যেষ্ঠতার তালিকা করেছিল। কিন্তু এই তালিকার তৃতীয় স্থানে থাকা শামীমা সুলতানা বারী ও পঞ্চম স্থানে থাকা মনিরুল আলমকে বাদ দিয়ে ষষ্ঠ অবস্থানের আফিফা বেগম ও ১৫তম অবস্থানের মিজানুর রহমানকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ আফিফার ক্ষেত্রে দুজন ও মিজানের ক্ষেত্রে ১০ উপপরিচালককে বঞ্চিত করা হয়েছে।
জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘনের এই ঘটনা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি মন্ত্রণালয়ের সচিব ও বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটির প্রধান এহছানে এলাহী। তবে পদোন্নতি কমিটির সদস্যসচিব ও মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব কবির আল আসাদ বলেছেন, ‘কমিটির সুপারিশ না থাকলেও প্রতিমন্ত্রীর এখতিয়ারে একজনকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।’
পদোন্নতিতে হস্তক্ষেপের বিষয়টি স্বীকার করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান। গতকাল বুধবার নিজ দপ্তরে আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘মিজান দক্ষ কর্মকর্তা। বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটির সুপারিশে তাঁর নাম নেই। কিন্তু জ্যেষ্ঠতার তালিকায় তাঁর নাম আছে ১৫ নম্বরে। তাতে কী? আমি কি একজন কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিতে পারি না?’
তবে এ ঘটনাকে বিধিবহির্ভূত ও ‘অনিয়ম’ আখ্যা দিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব (বিধি) ও প্রশাসনবিষয়ক বেশ কয়েকটি গ্রন্থের প্রণেতা মো. ফিরোজ মিয়া। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কমিটির সুপারিশপ্রাপ্তদের পদোন্নতি নাও হতে পারে, কিন্তু সুপারিশের বাইরের কাউকে পদোন্নতি দিলে তা হবে বিধিবহির্ভূত ও অনিয়ম। এটা রীতিমতো অন্যায়। জ্যেষ্ঠতার তালিকার ১৫তম ব্যক্তিকে পদোন্নতি দিতে হলে তাঁর আগের সবাইকে দিতে হবে। তালিকার জ্যেষ্ঠদের বঞ্চিত করার অধিকার কারও নেই। তাঁদের সঙ্গে অন্যায় করা হয়েছে। বঞ্চিতরা আদালতে গেলে তাঁদেরও পদোন্নতি দিতে হবে।’
অনুসন্ধানে জানা গেছে, গত ৭ মার্চ প্রকাশ শ্রম অধিদপ্তরের উপপরিচালক ও সহকারী পরিচালকদের জ্যেষ্ঠতার তালিকা প্রকাশ করে মন্ত্রণালয়। তালিকায় এক থেকে ছয় নম্বর পর্যন্ত কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিতে সুপারিশ করে কমিটি। এঁরা হলেন যথাক্রমে মুহাম্মদ নাসির উদ্দিন, আবু আশরাফ মাহমুদ, শামীমা সুলতানা বারী, বেলাল হোসেন শেখ, মনিরুল আলম ও আফিফা বেগম।
ওই দিনই কমিটির সুপারিশকৃত চার উপপরিচালকসহ পাঁচজনকে পদোন্নতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। এঁরা হলেন শ্রম অধিদপ্তরের পরিচালকের দায়িত্বে থাকা উপপরিচালক মুহাম্মদ নাসির উদ্দিন, ঢাকা বিভাগীয় শ্রম দপ্তরের পরিচালকের দায়িত্বে থাকা উপপরিচালক আবু আশরাফ মাহমুদ, শ্রম অধিদপ্তরের পরিচালকের দায়িত্বে থাকা উপপরিচালক বেলাল হোসেন শেখ, গাজীপুর টঙ্গীর শিল্প সম্পর্ক শিক্ষায়তনের উপপরিচালক আফিফা বেগম ও খুলনা বিভাগীয় শ্রম দপ্তরের পরিচালকের দায়িত্বে থাকা উপপরিচালক মিজানুর রহমান। মিজানুর রহমানকে পদোন্নতির জন্য সুপারিশ করেনি বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটি। কারণ পিএসসির তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে করা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠতার তালিকায় মিজানুরের নাম ১৫ নম্বরে। বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটির সুপারিশ ছাড়াই কীভাবে জ্যেষ্ঠতার তালিকায় থাকা ১৫তম ব্যক্তি পদোন্নতি পেল—এ প্রশ্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মুখে মুখে। মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরজুড়ে চলছে তোলপাড়। বিব্রত বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটির সদস্যরাও।
সুপারিশ ছাড়া কীভাবে পদোন্নতি পেল মিজান—সে বিষয়ে মুখ খুলতে রাজি হননি মন্ত্রণালয়ের সচিব ও বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটির প্রধান এহছানে এলাহী। মঙ্গলবার তাঁর দপ্তরে এই প্রতিবেদক দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করার পর তাঁর একান্ত সচিবের (পিএস) মাধ্যমে জানান, ‘বিষয়টি নিয়ে স্যার কথা বলতে চান না। এ ঘটনায় তিনি খুবই বিব্রত।’
পদোন্নতি পাওয়া মিজানুর রহমান সম্পর্কে মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারী জানান, এই মিজানকে সবাই ‘ম্যাজিক মিজান’ নামে চেনে। সাবেক শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মজিবুল হক চুন্নুর একসময়ের প্রিয়পাত্র মিজান এখন প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ানেরও ভীষণ আস্থাভাজন। ম্যাজিকের মতো তিনি যে কাউকে ম্যানেজ করতে পারেন। এ কারণে মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরে তাঁকে ‘ম্যাজিক মিজান’ বলে ডাকা হয়।
কমিটির সুপারিশ ছাড়া কীভাবে পদোন্নতি পেলেন জানতে উপপরিচালক মিজানুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যোগ্যতা আছে বলেই প্রতিমন্ত্রী আমাকে পদোন্নতি দিয়েছেন। আমি কারও সুপারিশে নিয়োগ পাইনি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে