কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের দুই পাশে দাঁড়িয়ে আছে শতাধিক বিশাল আকৃতির মরা গাছ। প্রতিনিয়ত এসব গাছ থেকে ডাল ভেঙে পড়ে পথচারী আহতসহ যানবাহনের ক্ষতি হচ্ছে। যেকোনো সময় গোটা গাছই সড়কে ভেঙে পড়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
গাছগুলো সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের অধীনে হলেও নানা কারণে তা অপসারণ করতে পারছে না কর্তৃপক্ষ। তবে প্রশাসন বলছে, সরকারি বিধি অনুযায়ী গাছগুলো কাটা হবে।
৩-৪ বছর ধরে সড়কের পাশের গাছগুলো একে একে মারা গেছে। ঝড়-বৃষ্টিতে বেশির ভাগ গাছের মরা ডাল ভেঙে গেছে। কঙ্কালের মতো দাঁড়িয়ে থাকা এসব গাছ ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছেন পথচারীরা।
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের কালিয়াকৈর অংশে বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটির প্রধান ফটকের সামনে থেকে শুরু করে উপজেলা চত্বর, কালিয়াকৈর থানা হয়ে লতিফপুর জোড়া ব্রিজ পর্যন্ত দূরত্ব প্রায় দেড় কিলোমিটার। সরেজমিনে দেখা গেছে, এই সড়কের দুই পাশে বিশাল আকৃতির কিছু মরা গাছ কোনো রকমে দাঁড়িয়ে আছে। দীর্ঘদিন মহাসড়কের পাশে বিশাল আকৃতির গাছগুলো মরে শুকিয়ে গেলেও তা অপসারণ করা হয়নি। এতে মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। একটু ঝড়-বাতাসেই এই গাছগুলো ভেঙে পড়তে পারে।
জানা গেছে, মাঝেমধ্যেই মহাসড়কের ওপর মরা গাছের ছোট-বড় ডাল ভেঙে পড়ছে। কখনো মরা ডাল ভেঙে পড়ে পথচারী আহত হয়েছেন, যানবাহনেরও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ফলে ঝুঁকি নিয়েই সরকারি দপ্তর, থানা, পৌরসভা ও বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটিসহ বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করছেন হাজারো মানুষ।
লতিফপুর এলাকার বাসিন্দা গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘মাঝেমধ্যে আমাদের দোকানের ওপর মরা গাছের ডাল পড়ে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এই গাছ না কাটলে আবারও দোকানের ওপর পড়বে। অনেক সময় মরা ডাল ভেঙে পড়ে পথচারী আহত হন।’
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মহাসড়কে চলমান যানবাহনসহ সাধারণ পথচারীদের ওপর যেকোনো মুহূর্তে মরা গাছগুলো ভেঙে পড়তে পারে। দ্রুত অপসারণ করা না হলে ঝড়ের সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। লতিফপুর এলাকার শামসুল হক, আব্দুল মালেকসহ কয়েকজন বলেন, মরা গাছগুলো দ্রুত কাটা দরকার। বিষয়টা প্রতিনিয়তই প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের লোকজন দেখছেন, তারপরও মরা গাছ অপসারণের উদ্যোগ নেই। যেকোনো মুহূর্তে
বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এতে জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা আছে।
জানতে চাইলে চন্দ্রা বন বিট কর্মকর্তা শরিফ খান চৌধুরী এ ব্যাপারে বলেন, ‘গাছগুলো সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের। তারা পদক্ষেপ না নিলে আমাদের কিছু করার নেই। আমরা তাদের এ বিষয়ে কোনো কিছু বলতেও পারি না।’
গাজীপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী রাশেদুল ইসলাম বলেন, ‘নিয়মের বাইরে গাছগুলো কাটা যাবে না। তবে ওই মরা গাছগুলোর বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাজওয়ার আকরাম সাকাপি ইবনে সাজ্জাদ এ ব্যাপারে আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘মহাসড়কের পাশে মরা গাছের বিষয়ে স্থানীয় বন বিভাগসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলা হবে। পরে সরকারি বিধি অনুযায়ী গাছগুলো কাটা হবে।’
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের দুই পাশে দাঁড়িয়ে আছে শতাধিক বিশাল আকৃতির মরা গাছ। প্রতিনিয়ত এসব গাছ থেকে ডাল ভেঙে পড়ে পথচারী আহতসহ যানবাহনের ক্ষতি হচ্ছে। যেকোনো সময় গোটা গাছই সড়কে ভেঙে পড়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
গাছগুলো সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের অধীনে হলেও নানা কারণে তা অপসারণ করতে পারছে না কর্তৃপক্ষ। তবে প্রশাসন বলছে, সরকারি বিধি অনুযায়ী গাছগুলো কাটা হবে।
৩-৪ বছর ধরে সড়কের পাশের গাছগুলো একে একে মারা গেছে। ঝড়-বৃষ্টিতে বেশির ভাগ গাছের মরা ডাল ভেঙে গেছে। কঙ্কালের মতো দাঁড়িয়ে থাকা এসব গাছ ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছেন পথচারীরা।
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের কালিয়াকৈর অংশে বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটির প্রধান ফটকের সামনে থেকে শুরু করে উপজেলা চত্বর, কালিয়াকৈর থানা হয়ে লতিফপুর জোড়া ব্রিজ পর্যন্ত দূরত্ব প্রায় দেড় কিলোমিটার। সরেজমিনে দেখা গেছে, এই সড়কের দুই পাশে বিশাল আকৃতির কিছু মরা গাছ কোনো রকমে দাঁড়িয়ে আছে। দীর্ঘদিন মহাসড়কের পাশে বিশাল আকৃতির গাছগুলো মরে শুকিয়ে গেলেও তা অপসারণ করা হয়নি। এতে মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। একটু ঝড়-বাতাসেই এই গাছগুলো ভেঙে পড়তে পারে।
জানা গেছে, মাঝেমধ্যেই মহাসড়কের ওপর মরা গাছের ছোট-বড় ডাল ভেঙে পড়ছে। কখনো মরা ডাল ভেঙে পড়ে পথচারী আহত হয়েছেন, যানবাহনেরও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ফলে ঝুঁকি নিয়েই সরকারি দপ্তর, থানা, পৌরসভা ও বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটিসহ বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করছেন হাজারো মানুষ।
লতিফপুর এলাকার বাসিন্দা গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘মাঝেমধ্যে আমাদের দোকানের ওপর মরা গাছের ডাল পড়ে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এই গাছ না কাটলে আবারও দোকানের ওপর পড়বে। অনেক সময় মরা ডাল ভেঙে পড়ে পথচারী আহত হন।’
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মহাসড়কে চলমান যানবাহনসহ সাধারণ পথচারীদের ওপর যেকোনো মুহূর্তে মরা গাছগুলো ভেঙে পড়তে পারে। দ্রুত অপসারণ করা না হলে ঝড়ের সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। লতিফপুর এলাকার শামসুল হক, আব্দুল মালেকসহ কয়েকজন বলেন, মরা গাছগুলো দ্রুত কাটা দরকার। বিষয়টা প্রতিনিয়তই প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের লোকজন দেখছেন, তারপরও মরা গাছ অপসারণের উদ্যোগ নেই। যেকোনো মুহূর্তে
বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এতে জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা আছে।
জানতে চাইলে চন্দ্রা বন বিট কর্মকর্তা শরিফ খান চৌধুরী এ ব্যাপারে বলেন, ‘গাছগুলো সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের। তারা পদক্ষেপ না নিলে আমাদের কিছু করার নেই। আমরা তাদের এ বিষয়ে কোনো কিছু বলতেও পারি না।’
গাজীপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী রাশেদুল ইসলাম বলেন, ‘নিয়মের বাইরে গাছগুলো কাটা যাবে না। তবে ওই মরা গাছগুলোর বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাজওয়ার আকরাম সাকাপি ইবনে সাজ্জাদ এ ব্যাপারে আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘মহাসড়কের পাশে মরা গাছের বিষয়ে স্থানীয় বন বিভাগসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলা হবে। পরে সরকারি বিধি অনুযায়ী গাছগুলো কাটা হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৮ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে