কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় সম্প্রতি হওয়া বৃষ্টিতে জমিতে জমে থাকা পানির কারণে সময়মতো রোপা আমন ধান কেটে ঘরে তুলতে পারছেন না কৃষকেরা। এতে করে ক্ষতির মুখে পড়েছেন তাঁরা। জমির পানি সরাতে না পারায় অধিকাংশ জমিতে থাকা ধান গাছ মাটিতে শুয়ে পচে গেছে। এ ছাড়া কোনো জমিতে পানি আবার কোনো জমিতে কাদার কারণে দেবে যাওয়ার ভয়ে হারভেস্টর মেশিন দিয়েও জমিতে ধান কাটতে পারছে না কৃষকেরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, ফলন ভালো হলেও সময়মতো আমন কাটতে পারছেন না চাষিরা। এতে ধানের গাছ পচে গিয়ে জমিতে শুয়ে গিয়ে অনেক ধান ঝরে পড়েছে। এ কারণে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম ধান ঘরে তুলতে পারবেন বলে আশঙ্কা কৃষকের। অপরদিকে গাছ পচে যাওয়ায় পশুখাদ্যের জোগান দিতেও হিমশিম খেতে হবে বলে জানিয়েছেন কৃষকেরা। খড় না থাকলে কৃষকের জন্য গরুপালন এক রকম অসম্ভব হয়ে পড়ে। কারণ প্রতি বছর কৃষক এবং পশু খামারিরা কোরবানির জন্য যে পশু পালন করে থাকেন এর প্রধান খাদ্য জোগান দেয় হচ্ছে ধানের খড়।
এই এলাকার কৃষকেরা জানান, বোরো আবাদের জন্য বীজতলাও তৈরি করেছিলেন তাঁরা। সেই বীজ তলাও বৃষ্টির জমে থাকা পানিতে তলিয়ে নষ্ট হওয়ায় আবার নতুন করে বীজতলা তৈরি করতে হচ্ছে তাঁদের। বৃষ্টি না হলে আরও আগেই ধান কাটা শেষ হয়ে যেতো।
সৈয়দাবাদ গ্রামের দাগন মোল্লা, আবুল হোসেনসহ বেশ কয়েকজন কৃষকের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা জানান, ‘বৃষ্টির আগে কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে নিবন্ধিত কৃষকদের মাঝে সার, বীজসহ বিভিন্ন কৃষি উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে। কিন্তু বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে দ্বিতীয়বার কোনো সহযোগিতা দেওয়া হয় না কৃষি অফিস থেকে। কৃষককে নিজেদের অর্থায়নে বীজ কিনে পুনরায় বীজতলা তৈরি করতে হচ্ছে। তবে অর্থ সংকটে পড়ে জমিতে ফসল ফলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাঁদের।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় সম্প্রতি হওয়া বৃষ্টিতে জমিতে জমে থাকা পানির কারণে সময়মতো রোপা আমন ধান কেটে ঘরে তুলতে পারছেন না কৃষকেরা। এতে করে ক্ষতির মুখে পড়েছেন তাঁরা। জমির পানি সরাতে না পারায় অধিকাংশ জমিতে থাকা ধান গাছ মাটিতে শুয়ে পচে গেছে। এ ছাড়া কোনো জমিতে পানি আবার কোনো জমিতে কাদার কারণে দেবে যাওয়ার ভয়ে হারভেস্টর মেশিন দিয়েও জমিতে ধান কাটতে পারছে না কৃষকেরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, ফলন ভালো হলেও সময়মতো আমন কাটতে পারছেন না চাষিরা। এতে ধানের গাছ পচে গিয়ে জমিতে শুয়ে গিয়ে অনেক ধান ঝরে পড়েছে। এ কারণে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম ধান ঘরে তুলতে পারবেন বলে আশঙ্কা কৃষকের। অপরদিকে গাছ পচে যাওয়ায় পশুখাদ্যের জোগান দিতেও হিমশিম খেতে হবে বলে জানিয়েছেন কৃষকেরা। খড় না থাকলে কৃষকের জন্য গরুপালন এক রকম অসম্ভব হয়ে পড়ে। কারণ প্রতি বছর কৃষক এবং পশু খামারিরা কোরবানির জন্য যে পশু পালন করে থাকেন এর প্রধান খাদ্য জোগান দেয় হচ্ছে ধানের খড়।
এই এলাকার কৃষকেরা জানান, বোরো আবাদের জন্য বীজতলাও তৈরি করেছিলেন তাঁরা। সেই বীজ তলাও বৃষ্টির জমে থাকা পানিতে তলিয়ে নষ্ট হওয়ায় আবার নতুন করে বীজতলা তৈরি করতে হচ্ছে তাঁদের। বৃষ্টি না হলে আরও আগেই ধান কাটা শেষ হয়ে যেতো।
সৈয়দাবাদ গ্রামের দাগন মোল্লা, আবুল হোসেনসহ বেশ কয়েকজন কৃষকের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা জানান, ‘বৃষ্টির আগে কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে নিবন্ধিত কৃষকদের মাঝে সার, বীজসহ বিভিন্ন কৃষি উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে। কিন্তু বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে দ্বিতীয়বার কোনো সহযোগিতা দেওয়া হয় না কৃষি অফিস থেকে। কৃষককে নিজেদের অর্থায়নে বীজ কিনে পুনরায় বীজতলা তৈরি করতে হচ্ছে। তবে অর্থ সংকটে পড়ে জমিতে ফসল ফলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাঁদের।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে