বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
চিত্রনায়ক রুবেলের বয়স ৬০ পেরিয়েছে। ছোটবেলা থেকে একটি বিষয় মেনে চলছেন তিনি। এত বছরেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। তা হলো, বড় ভাই চিত্রনায়ক সোহেল রানার পাশে কখনোই বসেন না রুবেল; বরং সব সময় ভাইয়ের পায়ের কাছে বসতে দেখা যায় তাঁকে। ২১ ফেব্রুয়ারি ছিল সোহেল রানার জন্মদিন। চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট অনেকেই সেদিন তাঁর বাসায় গিয়েছিলেন জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে। সেখানেও দেখা যায়, সোহেল রানার পায়ের কাছে মেঝেতে বসে আছেন রুবেল।
বিষয়টি সোহেল রানাকেও অবাক করে। তিনি জানান, শত অনুরোধ করেও ছোট ভাইকে কখনো নিজের পাশে বসাতে পারেননি। এত দিন পরে এসে নিজের এই অভ্যাসের কারণ জানিয়েছেন চিত্রনায়ক রুবেল। তিনি বলেন, ‘বড় ভাইয়ের পায়ের কাছে বসতেই আমার ভালো লাগে। আমার কাছে সুইটেবল হচ্ছে তাঁর পায়ের কাছটা। সারা জীবন এভাবেই চলে আসছে।’ একটি ঘটনাও শেয়ার করেন রুবেল, ‘পরিচালক শহীদুল ইসলাম খোকনের বিয়ে ছিল সেনাকুঞ্জে। শত শত লোক তো সেখানে। সেখানেও কিন্তু আমি ভাইয়ের পায়ের কাছে বসেছিলাম। কয়েকজন এসে অবাক হয়ে বলল, রুবেল ভাই, আপনি মেঝেতে বসেছেন! আমি বললাম, আপনারা জানেন, কার পায়ের কাছে বসেছি? আমার স্থান হচ্ছে ভাইয়ের পায়ের নিচে। এটা আমার ভালো লাগে। আমি বিশ্বাস করি, এটা আমার জন্য এমন একটা স্থান, যেখানে অন্য কারও স্থান নেই।’
রুবেলের চলচ্চিত্রে অভিনয়, তুমুল জনপ্রিয়তা পাওয়া—সবকিছুর পেছনে ভাই সোহেল রানার অবদান অনেক। তাঁরই প্রযোজনায় ‘লড়াকু’ সিনেমার মাধ্যমে ১৯৮৬ সালে নায়ক হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটে রুবেলের। এরপর দুই ভাই মিলে আরও অসংখ্য জনপ্রিয় সিনেমা উপহার দিয়েছেন। ক্যারিয়ারের পুরো সময়টায় বড় ভাইয়ের পূর্ণ সহযোগিতা ও উৎসাহ পেয়েছেন রুবেল। সোহেল রানা সম্পর্কে রুবেল আরও বলেন, ‘কিছু বিষয় আছে, যেগুলোর ব্যাখা দেওয়া যায় না। ভাইয়া আমার কাছে তেমনই এক বিষয়। এখনো কেউ তাঁর সম্পর্কে কটু কথা বললে আমি ছেড়ে দিই না। আসলে সারা জীবন তপস্যা করলেও এমন ভাই পাওয়া যায় না। আমি সৌভাগ্যবান।’
চিত্রনায়ক রুবেলের বয়স ৬০ পেরিয়েছে। ছোটবেলা থেকে একটি বিষয় মেনে চলছেন তিনি। এত বছরেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। তা হলো, বড় ভাই চিত্রনায়ক সোহেল রানার পাশে কখনোই বসেন না রুবেল; বরং সব সময় ভাইয়ের পায়ের কাছে বসতে দেখা যায় তাঁকে। ২১ ফেব্রুয়ারি ছিল সোহেল রানার জন্মদিন। চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট অনেকেই সেদিন তাঁর বাসায় গিয়েছিলেন জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে। সেখানেও দেখা যায়, সোহেল রানার পায়ের কাছে মেঝেতে বসে আছেন রুবেল।
বিষয়টি সোহেল রানাকেও অবাক করে। তিনি জানান, শত অনুরোধ করেও ছোট ভাইকে কখনো নিজের পাশে বসাতে পারেননি। এত দিন পরে এসে নিজের এই অভ্যাসের কারণ জানিয়েছেন চিত্রনায়ক রুবেল। তিনি বলেন, ‘বড় ভাইয়ের পায়ের কাছে বসতেই আমার ভালো লাগে। আমার কাছে সুইটেবল হচ্ছে তাঁর পায়ের কাছটা। সারা জীবন এভাবেই চলে আসছে।’ একটি ঘটনাও শেয়ার করেন রুবেল, ‘পরিচালক শহীদুল ইসলাম খোকনের বিয়ে ছিল সেনাকুঞ্জে। শত শত লোক তো সেখানে। সেখানেও কিন্তু আমি ভাইয়ের পায়ের কাছে বসেছিলাম। কয়েকজন এসে অবাক হয়ে বলল, রুবেল ভাই, আপনি মেঝেতে বসেছেন! আমি বললাম, আপনারা জানেন, কার পায়ের কাছে বসেছি? আমার স্থান হচ্ছে ভাইয়ের পায়ের নিচে। এটা আমার ভালো লাগে। আমি বিশ্বাস করি, এটা আমার জন্য এমন একটা স্থান, যেখানে অন্য কারও স্থান নেই।’
রুবেলের চলচ্চিত্রে অভিনয়, তুমুল জনপ্রিয়তা পাওয়া—সবকিছুর পেছনে ভাই সোহেল রানার অবদান অনেক। তাঁরই প্রযোজনায় ‘লড়াকু’ সিনেমার মাধ্যমে ১৯৮৬ সালে নায়ক হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটে রুবেলের। এরপর দুই ভাই মিলে আরও অসংখ্য জনপ্রিয় সিনেমা উপহার দিয়েছেন। ক্যারিয়ারের পুরো সময়টায় বড় ভাইয়ের পূর্ণ সহযোগিতা ও উৎসাহ পেয়েছেন রুবেল। সোহেল রানা সম্পর্কে রুবেল আরও বলেন, ‘কিছু বিষয় আছে, যেগুলোর ব্যাখা দেওয়া যায় না। ভাইয়া আমার কাছে তেমনই এক বিষয়। এখনো কেউ তাঁর সম্পর্কে কটু কথা বললে আমি ছেড়ে দিই না। আসলে সারা জীবন তপস্যা করলেও এমন ভাই পাওয়া যায় না। আমি সৌভাগ্যবান।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে