মাসুদুর রহমান মাসুদ, ঝিকরগাছা
ঝিকরগাছায় কৃষকদের কাছ থেকে সেচমালিকেরা সরকার নির্ধারিত হারের চেয়ে বেশি টাকা নিচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
কৃষকেরা বলছেন, সরকার বিদ্যুতে ভর্তুকি দিলেও সেচ মালিকেরা প্রতি বিঘায় আড়াই গুণ অতিরিক্ত টাকা আদায় করছেন। এক দিকে বৃষ্টিতে খেতের অনেক পাকা ধানের ক্ষতি, অন্য দিকে সেচের বকেয়া টাকা শোধ করতে গিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা।
এ অবস্থা থেকে উত্তরণের উপায় না দেখে কৃষকেরা সরকার নির্ধারিত মূল্য আদায় নিশ্চিত করতে গত ১৫ মার্চ ঝিকরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও সেচ কমিটির সভাপতি বরাবর আবেদন করেন। নাভারণ ইউনিয়নের কলাগাছি গ্রামের অর্ধ শতাধিক কৃষক এ আবেদন করেন। তবে প্রশাসনের নীরবতায় নির্ধারিত দাম আদায় কার্যকর হয়নি।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গঙ্গানন্দপুর, শিমুলিয়া, গদখালী, পানিসারা ও নির্বাসখোলা ইউনিয়নে বৈদ্যুতিক অগভীর নলকূপে ১৫০০ থেকে ২১০০ টাকা, গভীর নলকূপের ক্ষেত্রে ১২০০-১৬০০ টাকা। মাগুরা, হাজিরবাগ, শংকরপুর ও পৌরসভায় অগভীর নলকূপে ১৬০০-২২০০ টাকা, গভীর নলকূপে ১৪০০-১৮০০ টাকা নির্ধারণ করা রয়েছে। ঝিকরগাছা সদর, বাঁকড়া ও নাভারণ ইউনিয়নে অগভীর নলকূপে ১৭০০-২৩০০ টাকা এবং গভীর নলকূপের ক্ষেত্রে ১৫০০-২০০০ টাকা। এ ছাড়া এ মৌসুমে প্রতি বিঘা ধান চাষে ডিজেল চালিত গভীর, অগভীর নলকূপ ও এলএলপি নলকূপের ক্ষেত্রেও সরকারিভাবে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
নাভারণ ইউনিয়নের কলাগাছি গ্রামের কৃষক শাহীন হোসেন বলেন, ‘সেচের দাম নির্ধারণের কথা শুধু মুখেই শুনলাম। বিঘা প্রতি ৫ হাজার টাকা নেওয়া অমানবিক।’
একই গ্রামের মিলন হোসেন বলেন, ‘এমনিতে বৃষ্টির কারণে সবাই বিপদে। এর মধ্যে প্রতি বিঘায় ৫ হাজার টাকা পানির দাম গুনতে হচ্ছে।’
আবু তালেব বলেন, ‘ডিজেল চালিত অগভীর নলকূপের পানি নিয়ে বিঘায় ৬ হাজার টাকা দিতে হচ্ছে।’
উত্তর দেউলী গ্রামের উজ্জ্বল হোসেন বলেন, ‘আমি এক বিঘার জন্য চার হাজার টাকা দিয়েছি।’
কলাগাছি গ্রামের সেচ মালিক আবিদ আলী বলেন, ‘আমাদের মাঠে সব মোটর মালিক এবার বিঘায় ৫ হাজার টাকা করে নিয়েছেন। আমিও সবার কাছ থেকে তাই নিচ্ছি।’
পাশের চারাতলা গ্রামের সেচ মালিক জাকির হোসেনেরও একই কথা, ‘সবাই যত নিচ্ছে, আমিও তাই নিচ্ছি।’
ঝিকরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সেচ কমিটির সভাপতি মাহবুবুল হক বলেন, ‘সেচের মূল্য নির্ধারণ করে ইতিমধ্যে প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো হয়েছে।’
ঝিকরগাছায় কৃষকদের কাছ থেকে সেচমালিকেরা সরকার নির্ধারিত হারের চেয়ে বেশি টাকা নিচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
কৃষকেরা বলছেন, সরকার বিদ্যুতে ভর্তুকি দিলেও সেচ মালিকেরা প্রতি বিঘায় আড়াই গুণ অতিরিক্ত টাকা আদায় করছেন। এক দিকে বৃষ্টিতে খেতের অনেক পাকা ধানের ক্ষতি, অন্য দিকে সেচের বকেয়া টাকা শোধ করতে গিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা।
এ অবস্থা থেকে উত্তরণের উপায় না দেখে কৃষকেরা সরকার নির্ধারিত মূল্য আদায় নিশ্চিত করতে গত ১৫ মার্চ ঝিকরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও সেচ কমিটির সভাপতি বরাবর আবেদন করেন। নাভারণ ইউনিয়নের কলাগাছি গ্রামের অর্ধ শতাধিক কৃষক এ আবেদন করেন। তবে প্রশাসনের নীরবতায় নির্ধারিত দাম আদায় কার্যকর হয়নি।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গঙ্গানন্দপুর, শিমুলিয়া, গদখালী, পানিসারা ও নির্বাসখোলা ইউনিয়নে বৈদ্যুতিক অগভীর নলকূপে ১৫০০ থেকে ২১০০ টাকা, গভীর নলকূপের ক্ষেত্রে ১২০০-১৬০০ টাকা। মাগুরা, হাজিরবাগ, শংকরপুর ও পৌরসভায় অগভীর নলকূপে ১৬০০-২২০০ টাকা, গভীর নলকূপে ১৪০০-১৮০০ টাকা নির্ধারণ করা রয়েছে। ঝিকরগাছা সদর, বাঁকড়া ও নাভারণ ইউনিয়নে অগভীর নলকূপে ১৭০০-২৩০০ টাকা এবং গভীর নলকূপের ক্ষেত্রে ১৫০০-২০০০ টাকা। এ ছাড়া এ মৌসুমে প্রতি বিঘা ধান চাষে ডিজেল চালিত গভীর, অগভীর নলকূপ ও এলএলপি নলকূপের ক্ষেত্রেও সরকারিভাবে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
নাভারণ ইউনিয়নের কলাগাছি গ্রামের কৃষক শাহীন হোসেন বলেন, ‘সেচের দাম নির্ধারণের কথা শুধু মুখেই শুনলাম। বিঘা প্রতি ৫ হাজার টাকা নেওয়া অমানবিক।’
একই গ্রামের মিলন হোসেন বলেন, ‘এমনিতে বৃষ্টির কারণে সবাই বিপদে। এর মধ্যে প্রতি বিঘায় ৫ হাজার টাকা পানির দাম গুনতে হচ্ছে।’
আবু তালেব বলেন, ‘ডিজেল চালিত অগভীর নলকূপের পানি নিয়ে বিঘায় ৬ হাজার টাকা দিতে হচ্ছে।’
উত্তর দেউলী গ্রামের উজ্জ্বল হোসেন বলেন, ‘আমি এক বিঘার জন্য চার হাজার টাকা দিয়েছি।’
কলাগাছি গ্রামের সেচ মালিক আবিদ আলী বলেন, ‘আমাদের মাঠে সব মোটর মালিক এবার বিঘায় ৫ হাজার টাকা করে নিয়েছেন। আমিও সবার কাছ থেকে তাই নিচ্ছি।’
পাশের চারাতলা গ্রামের সেচ মালিক জাকির হোসেনেরও একই কথা, ‘সবাই যত নিচ্ছে, আমিও তাই নিচ্ছি।’
ঝিকরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সেচ কমিটির সভাপতি মাহবুবুল হক বলেন, ‘সেচের মূল্য নির্ধারণ করে ইতিমধ্যে প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো হয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে