রেজা করিম ও তানিম আহমেদ, ঢাকা
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে দেশের প্রধান দুই দলের দ্বন্দ্ব ক্রমেই প্রকট হচ্ছে। ক্ষমতা ধরে রাখা এবং ক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নে কেউ কাউকে একচুলও ছাড় দিচ্ছে না। এতে বিরাজমান রাজনৈতিক সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে। এই সংকট নিরসনে কোথাও আশার আলো দেখছেন না বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, দুই দলের এমন কঠোর অবস্থান দেশের জন্য ভালো বার্তা দিচ্ছে না। এতে আলোচনার পথ বন্ধ হতে পারে। দেশ এগোতে পারে সংঘাতের পথে।
সংবিধানসম্মতভাবে নিজেদের অধীনে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে চায় আওয়ামী লীগ। সেই নির্বাচন বিষয়ে বিএনপিসহ সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনার দুয়ার খোলা রাখার কথা বলছে দলটি। আর আওয়ামী লীগের প্রতি অনাস্থা এনে তাদের অধীনে নির্বাচনে যেতে চায় না বিএনপি। এ জন্য সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে সমমনা দল ও জোটগুলোকে নিয়ে আন্দোলন করে যাচ্ছে তারা।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল বুধবার চূড়ান্ত পর্যায়ের আন্দোলনের জন্য তারা এক দফার ঘোষণা দিয়েছে। রাজধানীর নয়াপল্টনে এক সমাবেশে দেওয়া ওই ঘোষণায়ও অগ্রাধিকার পেয়েছে সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি। বিএনপির এই সমাবেশের দেড় কিলোমিটারের মধ্যে সমাবেশ করে নিজেদের শক্তি দেখানোর পাশাপাশি কঠোর অবস্থানও জানান দিয়েছে আওয়ামী লীগ।
এক দফার ঘোষণা দিয়ে সরকারকে পদত্যাগ করার আহ্বান জানান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ সময় সরকারকে সতর্ক করে তিনি বলেন, ‘এখনো সময় আছে, এই ঘোষণার পরে পদত্যাগ করুন। অন্যথায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস পরিষ্কার করে বলে দেয়—পরে কিন্তু পালাবার পথও খুঁজে পাবেন না।’
আর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে শান্তি সমাবেশ করে ভিন্ন আঙ্গিকে এক দফার ঘোষণা দেয় আওয়ামী লীগও। সমাবেশে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপির খবর জানেন? তাদের এক দফা জানেন? তাদের এক দফা হলো—শেখ হাসিনার পদত্যাগ। আমাদেরও দফা একটা—শেখ হাসিনা ছাড়া কোনো নির্বাচন নয়।’
দুই দলের এমন কঠোর ও মুখোমুখি অবস্থান নিয়ে গভীর শঙ্কা প্রকাশ করে নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার জোর করে নির্বাচন করতে চাইবে, ওরাও (বিএনপি) করতে দেবে না। যারা বলছে, তারাও জানে না কী হবে।এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি সংঘর্ষমুখী অবস্থান। আপাতত তাই মনে হচ্ছে।’
বিরাজমান পরিস্থিতিতে সংলাপকে রাজনৈতিক সংকট থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ বলে মনে করছেন অনেকে। দুই দলের মধ্যে সংলাপের তাগিদও আসছে নানা মহল থেকে। এরই মধ্যে বাংলাদেশে আগামীতে সুষ্ঠু, অবাধ ও সব দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন বিদেশিরা। মার্কিন ভিসা নীতির বিষয়টিতেও এ বিষয়ে স্পষ্ট ছাপ লক্ষ করা গেছে। নীতিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচনপ্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বাংলাদেশিদের ভিসা দেবে না।
আর আগামী দিনে বাংলাদেশে নির্বাচন পর্যবেক্ষক পাঠাবে কি না, এ তথ্যানুসন্ধান করতে এই মুহূর্তে বাংলাদেশে অবস্থান করছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) একটি প্রতিনিধি দল। তারা এসব বিষয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে আলোচনা করবে।
যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিনিধিদলও ঢাকায় রয়েছে। নির্বাচন সামনে রাজনৈতিক পরিস্থিতি ঠিক রাখতে সংলাপ করার চাপ আছে আন্তর্জাতিক মহলেরও। তারাও চায়, আলোচনার মধ্য দিয়ে সমস্যার সমাধান হোক। যদিও সেই সংলাপ নিয়ে দুই দলের রয়েছে প্রবল অনীহা।
তবে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংলাপে বসা নিয়ে অনীহা প্রকাশ করে বিএনপির নেতারা বলছেন, ২০১৮ তে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনা করে লাভ হয়নি। তারা (আওয়ামী লীগ) সংলাপে দেওয়া কোনো প্রতিশ্রুতি রাখেনি। এই অবস্থায় তাদের সঙ্গে সংলাপের প্রশ্নই ওঠে না। তবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মেনে নিয়ে সরকার যদি পদত্যাগ করে, তখন সংলাপ হতে পারে। এর আগে কোনোভাবেই নয়।
সংলাপ প্রসঙ্গে বিএনপির এ ভাবনা গতকালের ভাষণেও দিয়ে দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি সরাসরি বলেছেন, ‘যাদের (বিএনপি) হাতে রক্তের দাগ, তাদের সঙ্গে আপস-আলোচনা হবে না।’
নির্বাচন ও সংলাপ নিয়ে দুই দলের এমন মুখোমুখি অবস্থান আগামীর দিনগুলোতে দেশের জন্য খুবই খারাপ সময় বয়ে আনবে বলে ধারণা রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। দুই দল অবস্থান বদল না করলে দেশ সংঘাতের দিকে যাবে এবং তাতে করে বহির্বিশ্বের অধিকতর হস্তক্ষেপের সুযোগ সৃষ্টি হবে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ।
এতে করে কারোরই লাভ হবে না জানিয়ে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অতীত ইতিহাস যা বলে, রাজনৈতিক সংকটের সমাধান আলোচনার মাধ্যমে হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। দুই দল বর্তমানে যে অবস্থানে রয়েছে, তাতে আলোচনা করে সমাধানের সুযোগ খুবই কম। এতে করে নির্বাচন ঘোষণার দিন থেকে পরিস্থিতি অধিকতর খারাপের দিকে যাবে। তখন ঘুরেফিরে পুরোনো চিত্র দেখা যেতে পারে।’
তবে খানিকটা আশা রেখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের আরেক অধ্যাপক শান্তনু মজুমদার বলছেন, ‘শেষ পর্যন্ত নির্বাচন বানচালের নির্বুদ্ধিতা কেউ করবে না। সেটা সরকার বা বিরোধী পক্ষ—যে-ই হোক। সহিংসতা বা বলপ্রয়োগের মাধ্যমে নির্বাচন বানচাল বা নির্বাচন থেকে কাউকে বাদ দেওয়ার চেষ্টা কোনো পক্ষই করবে বলে মনে হয় না। নিজেদের ভালো বা বিপদ বোঝার মতো বুদ্ধিমত্তা আমাদের রাজনীতিবিদদের রয়েছে।’
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে দেশের প্রধান দুই দলের দ্বন্দ্ব ক্রমেই প্রকট হচ্ছে। ক্ষমতা ধরে রাখা এবং ক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নে কেউ কাউকে একচুলও ছাড় দিচ্ছে না। এতে বিরাজমান রাজনৈতিক সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে। এই সংকট নিরসনে কোথাও আশার আলো দেখছেন না বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, দুই দলের এমন কঠোর অবস্থান দেশের জন্য ভালো বার্তা দিচ্ছে না। এতে আলোচনার পথ বন্ধ হতে পারে। দেশ এগোতে পারে সংঘাতের পথে।
সংবিধানসম্মতভাবে নিজেদের অধীনে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে চায় আওয়ামী লীগ। সেই নির্বাচন বিষয়ে বিএনপিসহ সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনার দুয়ার খোলা রাখার কথা বলছে দলটি। আর আওয়ামী লীগের প্রতি অনাস্থা এনে তাদের অধীনে নির্বাচনে যেতে চায় না বিএনপি। এ জন্য সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে সমমনা দল ও জোটগুলোকে নিয়ে আন্দোলন করে যাচ্ছে তারা।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল বুধবার চূড়ান্ত পর্যায়ের আন্দোলনের জন্য তারা এক দফার ঘোষণা দিয়েছে। রাজধানীর নয়াপল্টনে এক সমাবেশে দেওয়া ওই ঘোষণায়ও অগ্রাধিকার পেয়েছে সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি। বিএনপির এই সমাবেশের দেড় কিলোমিটারের মধ্যে সমাবেশ করে নিজেদের শক্তি দেখানোর পাশাপাশি কঠোর অবস্থানও জানান দিয়েছে আওয়ামী লীগ।
এক দফার ঘোষণা দিয়ে সরকারকে পদত্যাগ করার আহ্বান জানান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ সময় সরকারকে সতর্ক করে তিনি বলেন, ‘এখনো সময় আছে, এই ঘোষণার পরে পদত্যাগ করুন। অন্যথায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস পরিষ্কার করে বলে দেয়—পরে কিন্তু পালাবার পথও খুঁজে পাবেন না।’
আর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে শান্তি সমাবেশ করে ভিন্ন আঙ্গিকে এক দফার ঘোষণা দেয় আওয়ামী লীগও। সমাবেশে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপির খবর জানেন? তাদের এক দফা জানেন? তাদের এক দফা হলো—শেখ হাসিনার পদত্যাগ। আমাদেরও দফা একটা—শেখ হাসিনা ছাড়া কোনো নির্বাচন নয়।’
দুই দলের এমন কঠোর ও মুখোমুখি অবস্থান নিয়ে গভীর শঙ্কা প্রকাশ করে নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার জোর করে নির্বাচন করতে চাইবে, ওরাও (বিএনপি) করতে দেবে না। যারা বলছে, তারাও জানে না কী হবে।এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি সংঘর্ষমুখী অবস্থান। আপাতত তাই মনে হচ্ছে।’
বিরাজমান পরিস্থিতিতে সংলাপকে রাজনৈতিক সংকট থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ বলে মনে করছেন অনেকে। দুই দলের মধ্যে সংলাপের তাগিদও আসছে নানা মহল থেকে। এরই মধ্যে বাংলাদেশে আগামীতে সুষ্ঠু, অবাধ ও সব দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন বিদেশিরা। মার্কিন ভিসা নীতির বিষয়টিতেও এ বিষয়ে স্পষ্ট ছাপ লক্ষ করা গেছে। নীতিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচনপ্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বাংলাদেশিদের ভিসা দেবে না।
আর আগামী দিনে বাংলাদেশে নির্বাচন পর্যবেক্ষক পাঠাবে কি না, এ তথ্যানুসন্ধান করতে এই মুহূর্তে বাংলাদেশে অবস্থান করছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) একটি প্রতিনিধি দল। তারা এসব বিষয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে আলোচনা করবে।
যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিনিধিদলও ঢাকায় রয়েছে। নির্বাচন সামনে রাজনৈতিক পরিস্থিতি ঠিক রাখতে সংলাপ করার চাপ আছে আন্তর্জাতিক মহলেরও। তারাও চায়, আলোচনার মধ্য দিয়ে সমস্যার সমাধান হোক। যদিও সেই সংলাপ নিয়ে দুই দলের রয়েছে প্রবল অনীহা।
তবে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংলাপে বসা নিয়ে অনীহা প্রকাশ করে বিএনপির নেতারা বলছেন, ২০১৮ তে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনা করে লাভ হয়নি। তারা (আওয়ামী লীগ) সংলাপে দেওয়া কোনো প্রতিশ্রুতি রাখেনি। এই অবস্থায় তাদের সঙ্গে সংলাপের প্রশ্নই ওঠে না। তবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মেনে নিয়ে সরকার যদি পদত্যাগ করে, তখন সংলাপ হতে পারে। এর আগে কোনোভাবেই নয়।
সংলাপ প্রসঙ্গে বিএনপির এ ভাবনা গতকালের ভাষণেও দিয়ে দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি সরাসরি বলেছেন, ‘যাদের (বিএনপি) হাতে রক্তের দাগ, তাদের সঙ্গে আপস-আলোচনা হবে না।’
নির্বাচন ও সংলাপ নিয়ে দুই দলের এমন মুখোমুখি অবস্থান আগামীর দিনগুলোতে দেশের জন্য খুবই খারাপ সময় বয়ে আনবে বলে ধারণা রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। দুই দল অবস্থান বদল না করলে দেশ সংঘাতের দিকে যাবে এবং তাতে করে বহির্বিশ্বের অধিকতর হস্তক্ষেপের সুযোগ সৃষ্টি হবে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ।
এতে করে কারোরই লাভ হবে না জানিয়ে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অতীত ইতিহাস যা বলে, রাজনৈতিক সংকটের সমাধান আলোচনার মাধ্যমে হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। দুই দল বর্তমানে যে অবস্থানে রয়েছে, তাতে আলোচনা করে সমাধানের সুযোগ খুবই কম। এতে করে নির্বাচন ঘোষণার দিন থেকে পরিস্থিতি অধিকতর খারাপের দিকে যাবে। তখন ঘুরেফিরে পুরোনো চিত্র দেখা যেতে পারে।’
তবে খানিকটা আশা রেখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের আরেক অধ্যাপক শান্তনু মজুমদার বলছেন, ‘শেষ পর্যন্ত নির্বাচন বানচালের নির্বুদ্ধিতা কেউ করবে না। সেটা সরকার বা বিরোধী পক্ষ—যে-ই হোক। সহিংসতা বা বলপ্রয়োগের মাধ্যমে নির্বাচন বানচাল বা নির্বাচন থেকে কাউকে বাদ দেওয়ার চেষ্টা কোনো পক্ষই করবে বলে মনে হয় না। নিজেদের ভালো বা বিপদ বোঝার মতো বুদ্ধিমত্তা আমাদের রাজনীতিবিদদের রয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে