মো. আতিকুল ইসলাম চৌধুরী, নবাবগঞ্জ (দিনাজপুর)
বর্ষার পর পানি নেমে গেলে পুকুর বা বিলে ফুটতে থাকে শাপলা ও পদ্মফুল। শাপলা প্রায় সব বিলে দেখা গেলেও পদ্মফুল সর্বত্র দেখা যায় না। এর জন্য প্রয়োজন বিশেষ মাটি। কিন্তু যদি শাপলা ও পদ্ম একসঙ্গে একই পুকুরে থাকে, এর সৌন্দর্য ছাপিয়ে যায় সবকিছুকে। দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ জাতীয় উদ্যানসংলগ্ন আশুরার বিলে গড়ে তোলা হয়েছে শাপলা ও পদ্মফুলের সৌন্দর্য।
প্রাকৃতিকভাবে জন্মানো লাল ও সাদা রঙের শাপলা এবং গোলাপি রঙের পদ্মফুল দেখতে প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী ভিড় করছে আশুরার বিলে। এখানে বিলের পানিতে ভাসমান সবুজ রঙের বড় বড় পাতা ভেদ করে মাথা তুলে শোভা ছড়াচ্ছে গোলাপি পদ্ম আর লাল-সাদা শাপলা।
নবাবগঞ্জ উপজেলার গোলাপগঞ্জ ইউনিয়নের ৫৮৮ দশমিক ২২ একর এলাকাজুড়ে অবস্থিত আশুরার বিল। উত্তরবঙ্গে সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই বিল নবাবগঞ্জ ও বিরামপুর উপজেলার কিছু জায়গাজুড়ে ছড়িয়ে আছে। পদ্ম আর শাপলার মিলিত সৌন্দর্যে উদ্ভাসিত এ বিল নিয়ে আছে অনেক কাহিনি।
২০১০ সালে জাতীয় উদ্যান ঘোষণা করার পর এর নামকরণ করা হয় শেখ রাসেল জাতীয় উদ্যান। আগে এ বিলের পাশে ছিল এটি শালবন। এখন ওই বনে শাল ছাড়াও আছে ২০ থেকে ৩০ প্রজাতির গাছ। ৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই বিলে রয়েছে দেশীয় প্রজাতির বিভিন্ন ধরনের মাছ। বিলটি উত্তরাঞ্চলের ভ্রমণপিপাসুদের কাছে এখন অন্যতম দর্শনীয় স্থান।
বিলের শাপলা ও পদ্মফুলের সৌন্দর্য দেখতে আসা স্কুলশিক্ষক আনিছুর রহমান জানান, নবাবগঞ্জ উপজেলা ছাড়াও আশপাশের তিন থেকে চারটি উপজেলার বিনোদনের জন্য সরকারিভাবে স্থাপিত একমাত্র জাতীয় উদ্যান আশুরার বিল। একসময় এখানকার আকর্ষণীয় বিষয় ছিল বিলের পানিতে ভেসে থাকা লাল ও সাদা শাপলার সৌন্দর্য। এখন এখানকার পদ্মফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করার মতো।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. রেফাউল আজম আজকের পত্রিকাকে জানান, বিলের সৌন্দর্য বাড়াতে নানা প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এর মধ্যে আবাসিক কক্ষ, দর্শনার্থীদের বসার জায়গা, বনের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে কাঠের সেতু এবং সড়ক অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অনিমেষ সোম বলেন, ‘পর্যটকদের চাহিদার কথা ও ভবিষ্যৎ পর্যটনশিল্প গড়ে তোলার লক্ষ্যে ইতিমধ্যে মেগা প্রকল্প অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এ জন্য স্থানীয় সংসদ সদস্যের নির্দেশে কাজ করছি।’
দিনাজপুর-৬ আসনের সংসদ সদস্য মো. শিবলী সাদিক জানান, উত্তরাঞ্চলের আমাজান হিসেবে পরিচিত আশুরার বিলে মেগা প্রজেক্টের জন্য ইতিমধ্যে দেশের স্বনামধন্য একটি প্রতিষ্ঠানকে পরিকল্পনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সেখানে শিক্ষণীয় অনেক কিছু থাকবে, বিলের পানিতে নৌকা ভ্রমণ এবং ঝুলন্ত ব্রিজে উঠে দর্শনার্থীরা বিলের শাপলা ও পদ্মফুলের সৌন্দর্য দেখতে পারবেন। এ ছাড়া ওয়াচ টাওয়ারে বসে বন ও বিলের সৌন্দর্য সহজে উপভোগ করতে পারবেন পর্যটকেরা। খুব শিগগির এসব কাজ বাস্তবায়ন হবে বলে আশা প্রকাশ করেন মো. শিবলী সাদিক।
বর্ষার পর পানি নেমে গেলে পুকুর বা বিলে ফুটতে থাকে শাপলা ও পদ্মফুল। শাপলা প্রায় সব বিলে দেখা গেলেও পদ্মফুল সর্বত্র দেখা যায় না। এর জন্য প্রয়োজন বিশেষ মাটি। কিন্তু যদি শাপলা ও পদ্ম একসঙ্গে একই পুকুরে থাকে, এর সৌন্দর্য ছাপিয়ে যায় সবকিছুকে। দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ জাতীয় উদ্যানসংলগ্ন আশুরার বিলে গড়ে তোলা হয়েছে শাপলা ও পদ্মফুলের সৌন্দর্য।
প্রাকৃতিকভাবে জন্মানো লাল ও সাদা রঙের শাপলা এবং গোলাপি রঙের পদ্মফুল দেখতে প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী ভিড় করছে আশুরার বিলে। এখানে বিলের পানিতে ভাসমান সবুজ রঙের বড় বড় পাতা ভেদ করে মাথা তুলে শোভা ছড়াচ্ছে গোলাপি পদ্ম আর লাল-সাদা শাপলা।
নবাবগঞ্জ উপজেলার গোলাপগঞ্জ ইউনিয়নের ৫৮৮ দশমিক ২২ একর এলাকাজুড়ে অবস্থিত আশুরার বিল। উত্তরবঙ্গে সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই বিল নবাবগঞ্জ ও বিরামপুর উপজেলার কিছু জায়গাজুড়ে ছড়িয়ে আছে। পদ্ম আর শাপলার মিলিত সৌন্দর্যে উদ্ভাসিত এ বিল নিয়ে আছে অনেক কাহিনি।
২০১০ সালে জাতীয় উদ্যান ঘোষণা করার পর এর নামকরণ করা হয় শেখ রাসেল জাতীয় উদ্যান। আগে এ বিলের পাশে ছিল এটি শালবন। এখন ওই বনে শাল ছাড়াও আছে ২০ থেকে ৩০ প্রজাতির গাছ। ৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই বিলে রয়েছে দেশীয় প্রজাতির বিভিন্ন ধরনের মাছ। বিলটি উত্তরাঞ্চলের ভ্রমণপিপাসুদের কাছে এখন অন্যতম দর্শনীয় স্থান।
বিলের শাপলা ও পদ্মফুলের সৌন্দর্য দেখতে আসা স্কুলশিক্ষক আনিছুর রহমান জানান, নবাবগঞ্জ উপজেলা ছাড়াও আশপাশের তিন থেকে চারটি উপজেলার বিনোদনের জন্য সরকারিভাবে স্থাপিত একমাত্র জাতীয় উদ্যান আশুরার বিল। একসময় এখানকার আকর্ষণীয় বিষয় ছিল বিলের পানিতে ভেসে থাকা লাল ও সাদা শাপলার সৌন্দর্য। এখন এখানকার পদ্মফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করার মতো।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. রেফাউল আজম আজকের পত্রিকাকে জানান, বিলের সৌন্দর্য বাড়াতে নানা প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এর মধ্যে আবাসিক কক্ষ, দর্শনার্থীদের বসার জায়গা, বনের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে কাঠের সেতু এবং সড়ক অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অনিমেষ সোম বলেন, ‘পর্যটকদের চাহিদার কথা ও ভবিষ্যৎ পর্যটনশিল্প গড়ে তোলার লক্ষ্যে ইতিমধ্যে মেগা প্রকল্প অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এ জন্য স্থানীয় সংসদ সদস্যের নির্দেশে কাজ করছি।’
দিনাজপুর-৬ আসনের সংসদ সদস্য মো. শিবলী সাদিক জানান, উত্তরাঞ্চলের আমাজান হিসেবে পরিচিত আশুরার বিলে মেগা প্রজেক্টের জন্য ইতিমধ্যে দেশের স্বনামধন্য একটি প্রতিষ্ঠানকে পরিকল্পনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সেখানে শিক্ষণীয় অনেক কিছু থাকবে, বিলের পানিতে নৌকা ভ্রমণ এবং ঝুলন্ত ব্রিজে উঠে দর্শনার্থীরা বিলের শাপলা ও পদ্মফুলের সৌন্দর্য দেখতে পারবেন। এ ছাড়া ওয়াচ টাওয়ারে বসে বন ও বিলের সৌন্দর্য সহজে উপভোগ করতে পারবেন পর্যটকেরা। খুব শিগগির এসব কাজ বাস্তবায়ন হবে বলে আশা প্রকাশ করেন মো. শিবলী সাদিক।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ ঘণ্টা আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ ঘণ্টা আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ ঘণ্টা আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ ঘণ্টা আগে