বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বঞ্চনার শিকার সরকারি কর্মকর্তাদের ৪ হাজার ৯০০টি আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে অন্তত এক ডজন মৃত কর্মকর্তার পরিবার ক্ষতিপূরণ চেয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছে।
এসব আবেদন পর্যালোচনা করে তিন মাসের মধ্যে সরকারের কাছে প্রতিবেদন দেবে এ-সংক্রান্ত কমিটি। মৃত কর্মকর্তাদের পরিবারের আবেদনগুলো কীভাবে বিবেচনায় নেওয়া যেতে পারে, সেই পথও খুঁজছে তারা।
২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট পর্যন্ত চাকরিতে নানাভাবে বঞ্চনার শিকার এবং এই সময়ের মধ্যে অবসরে যাওয়া কর্মকর্তাদের আবেদন পর্যালোচনা করে সরকারকে সুপারিশ দিতে গত ১৬ সেপ্টেম্বর পাঁচ সদস্যের কমিটি করে সরকার। কমিটির আহ্বায়ক সাবেক অর্থসচিব ও বিশ্বব্যাংকে বাংলাদেশের সাবেক বিকল্প নির্বাহী পরিচালক জাকির আহমেদ খান। কমিটির কাছে আবেদন জমা দেওয়ার শেষ সময় ছিল ৩ অক্টোবর।
এরপর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ, পদোন্নতি ও প্রেষণ (এপিডি) অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিবের মাধ্যমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের কাছে গত ১৬ বছরে অবসরে যাওয়া কর্মকর্তারা আবেদন করেছেন।
এপিডি অনুবিভাগ সূত্র জানায়, গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর থেকে ৩ হাজার ১০০ কর্মকর্তা নিজ উদ্যোগে বঞ্চনার প্রতিকার চেয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন। আর বঞ্চিত কর্মকর্তাদের কাছ থেকে এ-সংক্রান্ত কমিটি আবেদন চাওয়ার পর ১ হাজার ৮০০টি আবেদন জমা পড়েছে। দুই ধাপে ৪ হাজার ৯০০ আবেদন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে জমা পড়ে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, সরকার পতনের পর যাঁরা আবেদন জমা দিয়েছিলেন, তাঁদের অনেকে কমিটির আহ্বানের পর নির্ধারিত ফরমেটে নতুন করে আবেদন করেছেন। ফলে একই ব্যক্তি একাধিকাবার আবেদন করেছেন। কেউ কেউ সিনিয়র সচিবের দপ্তর, এপিডির দপ্তর এবং সংশ্লিষ্ট শাখায় একই আবেদন জমা দিয়েছেন। ফলে ঠিক কতজন কর্মকর্তা আবেদন করেছেন, তা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। এই সংখ্যা নির্ধারণ করতে আরও সময় লাগবে।
এপিডি অনুবিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৪ আগস্টের মধ্যে মারা গেছেন এমন কর্মকর্তাদের পরিবারের পক্ষ থেকে ডজনখানেক আবেদন জমা পড়েছে। আমরা সব আবেদনই সংশ্লিষ্ট কমিটিতে পাঠাব। আবেদনগুলো বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করার কাজ চলছে।’
উপসচিব থাকাকালে ২০১৮ সালে বিসিএস অষ্টম ব্যাচের কর্মকর্তা এ কে এম মোয়াজ্জেম হোসেনকে ওএসডি করা হয়। ওএসডি অবস্থায় ২০২১ সালের ৩০ মার্চ মারা যান তিনি। রাজনৈতিক কারণে মোয়াজ্জেম হোসেন পদোন্নতি বঞ্চিত হয়েছেন জানিয়ে তাঁর মরণোত্তর ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি ও আর্থিক সুবিধা চেয়ে আবেদন করেছেন তাঁর স্ত্রী রহিমা শিকদার।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এপিডি অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আব্দুর রউফ গতকাল রোববার বলেন, ‘মৃত কর্মকর্তাদের পরিবারের সদস্যরা আবেদন করেছেন। এ ধরনের কতটি আবেদন পড়েছে, তা এখনো চিহ্নিত করা হয়নি।’
মৃত কর্মকর্তাদের পক্ষে তাঁদের পরিবারের সদস্যদের করা আবেদন বিবেচনার সুযোগ আছে কি না, এ প্রশ্নে আব্দুর রউফ বলেন, ‘এ ধরনের আবেদন বিবেচনার ক্ষেত্রে এটা নতুন একটি উদাহরণ হবে। এর প্রক্রিয়া ও আইনি কাঠামো পেতে আরও সময় লাগবে। যাদের কাছে (কমিটি) এ ধরনের আবেদন পড়েছে, তারা ভাবুক।’
দীর্ঘ ১৬ বছরের বঞ্চনা ছিল জানিয়ে এপিডি আব্দুর রউফ বলেন, আগে সবকিছু রুটিনমাফিক হয়নি বলেই এত আবেদন জমা পড়েছে।মৃত কর্মকর্তাদের পক্ষে তাঁদের পরিবারের সদস্যদের আবেদনগুলো বিবেচনায় নিতে আইনি জটিলতা নেই বলে মনে করেন জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব ফিরোজ মিয়া। গতকাল তিনি বলেন, ‘মারা যাওয়া কোনো কর্মকর্তাকে যদি ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়া হয়, তাহলে তাঁর পরিবারের সদস্যরা সেই সম্মান পাবেন। সন্তানেরা গর্ব করে বলতে পারবে মা-বাবা সচিব ছিলেন।’
মারা যাওয়া কর্মকর্তাদের এর আগে কখনো ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি বা আর্থিক সুবিধা দেওয়ার নজির নেই বলে জানান ফিরোজ মিয়া। তিনি বলেন, এটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি। ১৬ বছরের বঞ্চনা। আওয়ামী লীগ সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরেও কিন্তু বঞ্চিতদের এ ধরনের সুবিধা দিয়েছে। তবে তখন মারা যাওয়া কাউকে এসব সুবিধার আওতায় আনা হয়নি।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, পদোন্নতিবঞ্চিত হয়েছেন, এমন কর্মকর্তারাই শুধু আবেদন করেননি। সচিব বা সিনিয়র সচিব পদে পদোন্নতি পাওয়া অনেকে আবেদন করেছেন।
অবসরে যাওয়া সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তসচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন তাঁর আবেদনে লিখেছেন, চাকরির শেষ পর্যায়ে কয়েক মাসের জন্য তাঁকে সচিব করা হয়েছে। সময়মতো পদোন্নতি না দেওয়ায় তিনি সিনিয়র সচিব হতে পারেননি। ফলে সিনিয়র সচিব পদে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি ও আর্থিক সুবিধা দাবি করেছেন তিনি।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় দীর্ঘ সময় ওএসডি হয়ে ছিলেন, পদোন্নতিবঞ্চিত এবং চাকরি থেকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো কর্মকর্তারা বঞ্চনার প্রতিকার চেয়ে আবেদন করেছেন।
বঞ্চিতদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে আর্থিক সুবিধা দিলে সরকারের খুব বেশি খরচ হবে না বলে মনে করেন ফিরোজ মিয়া। তবে অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে বিভাগীয় মামলায় সাজাপ্রাপ্ত, শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে অভিযুক্ত ও যাঁদের এসিআর খারাপ, তাঁদের যাতে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি না দেওয়া হয়, তা খেয়াল রাখার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বঞ্চনার শিকার সরকারি কর্মকর্তাদের ৪ হাজার ৯০০টি আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে অন্তত এক ডজন মৃত কর্মকর্তার পরিবার ক্ষতিপূরণ চেয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছে।
এসব আবেদন পর্যালোচনা করে তিন মাসের মধ্যে সরকারের কাছে প্রতিবেদন দেবে এ-সংক্রান্ত কমিটি। মৃত কর্মকর্তাদের পরিবারের আবেদনগুলো কীভাবে বিবেচনায় নেওয়া যেতে পারে, সেই পথও খুঁজছে তারা।
২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট পর্যন্ত চাকরিতে নানাভাবে বঞ্চনার শিকার এবং এই সময়ের মধ্যে অবসরে যাওয়া কর্মকর্তাদের আবেদন পর্যালোচনা করে সরকারকে সুপারিশ দিতে গত ১৬ সেপ্টেম্বর পাঁচ সদস্যের কমিটি করে সরকার। কমিটির আহ্বায়ক সাবেক অর্থসচিব ও বিশ্বব্যাংকে বাংলাদেশের সাবেক বিকল্প নির্বাহী পরিচালক জাকির আহমেদ খান। কমিটির কাছে আবেদন জমা দেওয়ার শেষ সময় ছিল ৩ অক্টোবর।
এরপর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ, পদোন্নতি ও প্রেষণ (এপিডি) অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিবের মাধ্যমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের কাছে গত ১৬ বছরে অবসরে যাওয়া কর্মকর্তারা আবেদন করেছেন।
এপিডি অনুবিভাগ সূত্র জানায়, গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর থেকে ৩ হাজার ১০০ কর্মকর্তা নিজ উদ্যোগে বঞ্চনার প্রতিকার চেয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন। আর বঞ্চিত কর্মকর্তাদের কাছ থেকে এ-সংক্রান্ত কমিটি আবেদন চাওয়ার পর ১ হাজার ৮০০টি আবেদন জমা পড়েছে। দুই ধাপে ৪ হাজার ৯০০ আবেদন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে জমা পড়ে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, সরকার পতনের পর যাঁরা আবেদন জমা দিয়েছিলেন, তাঁদের অনেকে কমিটির আহ্বানের পর নির্ধারিত ফরমেটে নতুন করে আবেদন করেছেন। ফলে একই ব্যক্তি একাধিকাবার আবেদন করেছেন। কেউ কেউ সিনিয়র সচিবের দপ্তর, এপিডির দপ্তর এবং সংশ্লিষ্ট শাখায় একই আবেদন জমা দিয়েছেন। ফলে ঠিক কতজন কর্মকর্তা আবেদন করেছেন, তা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। এই সংখ্যা নির্ধারণ করতে আরও সময় লাগবে।
এপিডি অনুবিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৪ আগস্টের মধ্যে মারা গেছেন এমন কর্মকর্তাদের পরিবারের পক্ষ থেকে ডজনখানেক আবেদন জমা পড়েছে। আমরা সব আবেদনই সংশ্লিষ্ট কমিটিতে পাঠাব। আবেদনগুলো বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করার কাজ চলছে।’
উপসচিব থাকাকালে ২০১৮ সালে বিসিএস অষ্টম ব্যাচের কর্মকর্তা এ কে এম মোয়াজ্জেম হোসেনকে ওএসডি করা হয়। ওএসডি অবস্থায় ২০২১ সালের ৩০ মার্চ মারা যান তিনি। রাজনৈতিক কারণে মোয়াজ্জেম হোসেন পদোন্নতি বঞ্চিত হয়েছেন জানিয়ে তাঁর মরণোত্তর ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি ও আর্থিক সুবিধা চেয়ে আবেদন করেছেন তাঁর স্ত্রী রহিমা শিকদার।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এপিডি অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আব্দুর রউফ গতকাল রোববার বলেন, ‘মৃত কর্মকর্তাদের পরিবারের সদস্যরা আবেদন করেছেন। এ ধরনের কতটি আবেদন পড়েছে, তা এখনো চিহ্নিত করা হয়নি।’
মৃত কর্মকর্তাদের পক্ষে তাঁদের পরিবারের সদস্যদের করা আবেদন বিবেচনার সুযোগ আছে কি না, এ প্রশ্নে আব্দুর রউফ বলেন, ‘এ ধরনের আবেদন বিবেচনার ক্ষেত্রে এটা নতুন একটি উদাহরণ হবে। এর প্রক্রিয়া ও আইনি কাঠামো পেতে আরও সময় লাগবে। যাদের কাছে (কমিটি) এ ধরনের আবেদন পড়েছে, তারা ভাবুক।’
দীর্ঘ ১৬ বছরের বঞ্চনা ছিল জানিয়ে এপিডি আব্দুর রউফ বলেন, আগে সবকিছু রুটিনমাফিক হয়নি বলেই এত আবেদন জমা পড়েছে।মৃত কর্মকর্তাদের পক্ষে তাঁদের পরিবারের সদস্যদের আবেদনগুলো বিবেচনায় নিতে আইনি জটিলতা নেই বলে মনে করেন জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব ফিরোজ মিয়া। গতকাল তিনি বলেন, ‘মারা যাওয়া কোনো কর্মকর্তাকে যদি ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়া হয়, তাহলে তাঁর পরিবারের সদস্যরা সেই সম্মান পাবেন। সন্তানেরা গর্ব করে বলতে পারবে মা-বাবা সচিব ছিলেন।’
মারা যাওয়া কর্মকর্তাদের এর আগে কখনো ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি বা আর্থিক সুবিধা দেওয়ার নজির নেই বলে জানান ফিরোজ মিয়া। তিনি বলেন, এটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি। ১৬ বছরের বঞ্চনা। আওয়ামী লীগ সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরেও কিন্তু বঞ্চিতদের এ ধরনের সুবিধা দিয়েছে। তবে তখন মারা যাওয়া কাউকে এসব সুবিধার আওতায় আনা হয়নি।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, পদোন্নতিবঞ্চিত হয়েছেন, এমন কর্মকর্তারাই শুধু আবেদন করেননি। সচিব বা সিনিয়র সচিব পদে পদোন্নতি পাওয়া অনেকে আবেদন করেছেন।
অবসরে যাওয়া সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তসচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন তাঁর আবেদনে লিখেছেন, চাকরির শেষ পর্যায়ে কয়েক মাসের জন্য তাঁকে সচিব করা হয়েছে। সময়মতো পদোন্নতি না দেওয়ায় তিনি সিনিয়র সচিব হতে পারেননি। ফলে সিনিয়র সচিব পদে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি ও আর্থিক সুবিধা দাবি করেছেন তিনি।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় দীর্ঘ সময় ওএসডি হয়ে ছিলেন, পদোন্নতিবঞ্চিত এবং চাকরি থেকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো কর্মকর্তারা বঞ্চনার প্রতিকার চেয়ে আবেদন করেছেন।
বঞ্চিতদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে আর্থিক সুবিধা দিলে সরকারের খুব বেশি খরচ হবে না বলে মনে করেন ফিরোজ মিয়া। তবে অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে বিভাগীয় মামলায় সাজাপ্রাপ্ত, শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে অভিযুক্ত ও যাঁদের এসিআর খারাপ, তাঁদের যাতে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি না দেওয়া হয়, তা খেয়াল রাখার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে