মাসুদুর রহমান মাসুদ, ঝিকরগাছা (যশোর)
সময়মতো বৃষ্টি না হওয়ায় এবার পাটের ফলন কম হয়েছে। আবার যা-ও হয়েছে; বাজারে আশানুরূপ দাম পাচ্ছেন না যশোরের ঝিকরগাছার পাটচাষিরা। বেশির ভাগ চাষিরই লোকসান হয়েছে। কারও লাভ বলতে খড়ি (পাটকাঠি)। আর তাই ক্ষোভে, দুঃখে একজন বলেই বসেন, ‘ভবিষ্যতে আর কোনো দিন আমি পাট চাষ করব না।’
কৃষি অধিদপ্তরের উপজেলা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর ঝিকরগাছায় ৩ হাজার ৮৫০ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ হয়। কিন্তু সময়মতো বৃষ্টি না হওয়ায় ফলন হয়েছে ৮ হাজার ৬৬২ টন। এর মধ্যে আবার অনাবৃষ্টির কারণে সেচ ও অতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহার করতে হয়েছে। এ ছাড়া বীজ, সার, জাগ দেওয়া ও আঁশ ছাড়ানোয়ও খরচ অনেক বেশি পড়েছে।
উপজেলার বোধখানা গ্রামের দক্ষিণপাড়ার বর্গাচাষি আবু কালাম বলেন, ‘এ বছর পাঁচ বিঘা জমি বর্গা নিয়ে পাট চাষ করি। কিন্তু আশানুরূপ দাম না থাকায় বিক্রি করতে পারছি না। এদিকে বাজারে দিন দিন দাম কমছে। এভাবে দাম কমলে অনেক লোকসান গুনতে হবে। কেননা এতে চাষের খরচই উঠবে না।’
আবু কালাম আরও বলেন, ‘পরিচর্যা, বীজ, সার, কীটনাশক, সেচ, জাগ দেওয়া, ধোয়া, পরিবহন—সবকিছু মিলিয়ে খরচ অনেক বেশি। পাঁচ বিঘা জমিতে খরচ হয়েছে লাখ টাকার ওপরে। ফলন পেয়েছি ৬০ মণ। দুদিন আগে ব্যাপারী প্রতি মণ পাটের দাম ১ হাজার ৫৫০ টাকা বলেছে। তাতে বিঘায় লোকসান হবে প্রায় ১০ হাজার টাকা। না পারি বেচতে, না পারি ঘরে রাখতে। এখন পাট আমার গলার ফাঁস হয়েছে।’
শুধু আবু কালামের নয়, দাম না থাকায় সোনালি আঁশখ্যাত পাট এবার উপজেলার কমবেশি সব চাষির গলার ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে দিন দিন দাম কমতে
থাকায় পাট ব্যবসায়ীদেরও লোকসান গুনতে হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাসুদ হোসেন পলাশ বলেন, এ বছর অনাবৃষ্টির কারণে পাট চাষে খরচ বেড়েছে। কিন্তু দাম আশানুরূপ না হওয়ায় কৃষকের লোকসান হচ্ছে।
সময়মতো বৃষ্টি না হওয়ায় এবার পাটের ফলন কম হয়েছে। আবার যা-ও হয়েছে; বাজারে আশানুরূপ দাম পাচ্ছেন না যশোরের ঝিকরগাছার পাটচাষিরা। বেশির ভাগ চাষিরই লোকসান হয়েছে। কারও লাভ বলতে খড়ি (পাটকাঠি)। আর তাই ক্ষোভে, দুঃখে একজন বলেই বসেন, ‘ভবিষ্যতে আর কোনো দিন আমি পাট চাষ করব না।’
কৃষি অধিদপ্তরের উপজেলা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর ঝিকরগাছায় ৩ হাজার ৮৫০ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ হয়। কিন্তু সময়মতো বৃষ্টি না হওয়ায় ফলন হয়েছে ৮ হাজার ৬৬২ টন। এর মধ্যে আবার অনাবৃষ্টির কারণে সেচ ও অতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহার করতে হয়েছে। এ ছাড়া বীজ, সার, জাগ দেওয়া ও আঁশ ছাড়ানোয়ও খরচ অনেক বেশি পড়েছে।
উপজেলার বোধখানা গ্রামের দক্ষিণপাড়ার বর্গাচাষি আবু কালাম বলেন, ‘এ বছর পাঁচ বিঘা জমি বর্গা নিয়ে পাট চাষ করি। কিন্তু আশানুরূপ দাম না থাকায় বিক্রি করতে পারছি না। এদিকে বাজারে দিন দিন দাম কমছে। এভাবে দাম কমলে অনেক লোকসান গুনতে হবে। কেননা এতে চাষের খরচই উঠবে না।’
আবু কালাম আরও বলেন, ‘পরিচর্যা, বীজ, সার, কীটনাশক, সেচ, জাগ দেওয়া, ধোয়া, পরিবহন—সবকিছু মিলিয়ে খরচ অনেক বেশি। পাঁচ বিঘা জমিতে খরচ হয়েছে লাখ টাকার ওপরে। ফলন পেয়েছি ৬০ মণ। দুদিন আগে ব্যাপারী প্রতি মণ পাটের দাম ১ হাজার ৫৫০ টাকা বলেছে। তাতে বিঘায় লোকসান হবে প্রায় ১০ হাজার টাকা। না পারি বেচতে, না পারি ঘরে রাখতে। এখন পাট আমার গলার ফাঁস হয়েছে।’
শুধু আবু কালামের নয়, দাম না থাকায় সোনালি আঁশখ্যাত পাট এবার উপজেলার কমবেশি সব চাষির গলার ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে দিন দিন দাম কমতে
থাকায় পাট ব্যবসায়ীদেরও লোকসান গুনতে হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাসুদ হোসেন পলাশ বলেন, এ বছর অনাবৃষ্টির কারণে পাট চাষে খরচ বেড়েছে। কিন্তু দাম আশানুরূপ না হওয়ায় কৃষকের লোকসান হচ্ছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে