বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
কলকাতার নন্দন সিনেমা হলে চলছে চতুর্থ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব। শনিবার উৎসব শুরু হয়েছিল মেজবাউর রহমান সুমন পরিচালিত ‘হাওয়া’ সিনেমার প্রদর্শনী দিয়ে। সকাল থেকে শত শত মানুষ দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সিনেমাটি দেখতে। শনিবার বেলা একটায় ‘হাওয়া’ দেখতে এসেছিলেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ও। মঞ্চে উঠেই দর্শকদের উদ্দেশে প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন, ‘কী দেখতে এসেছেন আপনারা?’ সমস্বরে আওয়াজ উঠল—‘হাওয়া’।
এরপর প্রসেনজিৎ বললেন, ‘আমিও আপনাদের মতো আজকে হাওয়া দেখতে এসেছি সব কাজ ছেড়ে। আপনাদের সঙ্গে বসে আজকে হাওয়া দেখব। কারণ, সিনেমাটা বাংলা ভাষায় এবং বাংলাদেশে তৈরি হয়েছে। আমি খুব গর্ব বোধ করছি, যখন ঢুকলাম, লম্বা একটা লাইন দেখলাম। হাওয়া নিয়ে কথা বলার আগে আমি আমার মনের মানুষকে ডাকব।’
এরপর মঞ্চে এলেন চঞ্চল চৌধুরী। প্রসেনজিতের পা ছুঁয়ে আশীর্বাদ নিলেন। তারপর বললেন, ‘আমি অভিভূত। কী পরিমাণ আনন্দিত, এটা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। বুম্বাদা (প্রসেনজিৎ) আমাকে এত স্নেহ করেন। বুম্বাদা আমার বড় ভাই। আমার মেন্টর। আমি “মনের মানুষ” সিনেমা করেছিলাম বুম্বাদার সঙ্গে। এটা আমার জন্য অনেক সৌভাগ্যের। তার পর থেকে বুম্বাদার হাতটা আমার মাথার ওপরে আছে।’
‘হাওয়া’র প্রদর্শনী শুরুর আগে প্রসেনজিৎ বললেন, ‘আমি কলকাতা ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘‘হাওয়া’’ দেখানোর চেষ্টা করব।’ সঙ্গে সঙ্গে অসংখ্য দর্শক করতালি দিয়ে প্রসেনজিতের এই প্রতিশ্রুতিকে স্বাগত জানালেন।
প্রদর্শনী শেষে আরও একবার মঞ্চে উঠলেন চঞ্চল। শুরু করলেন সংলাপ দিয়ে, ‘কী? ভয় পাচ্ছিস?’ পেছনের পর্দায় তখনো হাওয়ার এন্ড টাইটেল উঠছে। সামনে দাঁড়িয়ে ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গান গাইছেন চঞ্চল। হলভর্তি দর্শক গলা মেলাচ্ছে তাঁর সঙ্গে।
এই অভূতপূর্ব দৃশ্য দেখে মন ভরে গেল চঞ্চলের। দর্শকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে চঞ্চল বললেন, ‘আমাদের সিনেমাটি দেখার জন্য আপনারা এত উৎসাহ দেখালেন, এত কষ্ট করলেন। আপনাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। অনেকে জায়গা না পেয়ে ফিরে গেছেন। আমাদের দুর্ভাগ্য, সিনেমাটি আমরা কলকাতার হলে রিলিজ দিতে পারিনি। তবে সে চেষ্টা চলছে।’
বাড়ল আরও দুই শো
পরিকল্পনা ছিল, ২৯ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর—পাঁচ দিনের উৎসবে ‘হাওয়া’র চারটি শো হবে। কিন্তু সিনেমাটি দেখতে দর্শকের প্রবল আগ্রহের কারণে উৎসব কর্তৃপক্ষ আরও দুটি শো বাড়িয়েছে। গতকাল তারা জানিয়েছে, আজ সোমবার ও আগামী বুধবার সকাল ১০টায় নন্দন-১ হলে ‘হাওয়া’র আরও দুটি প্রদর্শনী হবে।
কলকাতার নন্দন সিনেমা হলে চলছে চতুর্থ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব। শনিবার উৎসব শুরু হয়েছিল মেজবাউর রহমান সুমন পরিচালিত ‘হাওয়া’ সিনেমার প্রদর্শনী দিয়ে। সকাল থেকে শত শত মানুষ দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সিনেমাটি দেখতে। শনিবার বেলা একটায় ‘হাওয়া’ দেখতে এসেছিলেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ও। মঞ্চে উঠেই দর্শকদের উদ্দেশে প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন, ‘কী দেখতে এসেছেন আপনারা?’ সমস্বরে আওয়াজ উঠল—‘হাওয়া’।
এরপর প্রসেনজিৎ বললেন, ‘আমিও আপনাদের মতো আজকে হাওয়া দেখতে এসেছি সব কাজ ছেড়ে। আপনাদের সঙ্গে বসে আজকে হাওয়া দেখব। কারণ, সিনেমাটা বাংলা ভাষায় এবং বাংলাদেশে তৈরি হয়েছে। আমি খুব গর্ব বোধ করছি, যখন ঢুকলাম, লম্বা একটা লাইন দেখলাম। হাওয়া নিয়ে কথা বলার আগে আমি আমার মনের মানুষকে ডাকব।’
এরপর মঞ্চে এলেন চঞ্চল চৌধুরী। প্রসেনজিতের পা ছুঁয়ে আশীর্বাদ নিলেন। তারপর বললেন, ‘আমি অভিভূত। কী পরিমাণ আনন্দিত, এটা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। বুম্বাদা (প্রসেনজিৎ) আমাকে এত স্নেহ করেন। বুম্বাদা আমার বড় ভাই। আমার মেন্টর। আমি “মনের মানুষ” সিনেমা করেছিলাম বুম্বাদার সঙ্গে। এটা আমার জন্য অনেক সৌভাগ্যের। তার পর থেকে বুম্বাদার হাতটা আমার মাথার ওপরে আছে।’
‘হাওয়া’র প্রদর্শনী শুরুর আগে প্রসেনজিৎ বললেন, ‘আমি কলকাতা ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘‘হাওয়া’’ দেখানোর চেষ্টা করব।’ সঙ্গে সঙ্গে অসংখ্য দর্শক করতালি দিয়ে প্রসেনজিতের এই প্রতিশ্রুতিকে স্বাগত জানালেন।
প্রদর্শনী শেষে আরও একবার মঞ্চে উঠলেন চঞ্চল। শুরু করলেন সংলাপ দিয়ে, ‘কী? ভয় পাচ্ছিস?’ পেছনের পর্দায় তখনো হাওয়ার এন্ড টাইটেল উঠছে। সামনে দাঁড়িয়ে ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গান গাইছেন চঞ্চল। হলভর্তি দর্শক গলা মেলাচ্ছে তাঁর সঙ্গে।
এই অভূতপূর্ব দৃশ্য দেখে মন ভরে গেল চঞ্চলের। দর্শকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে চঞ্চল বললেন, ‘আমাদের সিনেমাটি দেখার জন্য আপনারা এত উৎসাহ দেখালেন, এত কষ্ট করলেন। আপনাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। অনেকে জায়গা না পেয়ে ফিরে গেছেন। আমাদের দুর্ভাগ্য, সিনেমাটি আমরা কলকাতার হলে রিলিজ দিতে পারিনি। তবে সে চেষ্টা চলছে।’
বাড়ল আরও দুই শো
পরিকল্পনা ছিল, ২৯ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর—পাঁচ দিনের উৎসবে ‘হাওয়া’র চারটি শো হবে। কিন্তু সিনেমাটি দেখতে দর্শকের প্রবল আগ্রহের কারণে উৎসব কর্তৃপক্ষ আরও দুটি শো বাড়িয়েছে। গতকাল তারা জানিয়েছে, আজ সোমবার ও আগামী বুধবার সকাল ১০টায় নন্দন-১ হলে ‘হাওয়া’র আরও দুটি প্রদর্শনী হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে