শিহাব আহমেদ
ঈদে আপনার অভিনীত ওয়েব সিরিজ মারকিউলিস মুক্তি পেয়েছে। কেমন সাড়া পাচ্ছেন?
ভালো সাড়া পাচ্ছি। অনেকেই ফোন করে, মেসেজের মাধ্যমে, সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁদের ভালো লাগার কথা জানাচ্ছেন। এটা আমার প্রথম ওয়েব সিরিজ। কিছুটা নার্ভাস ছিলাম মুক্তির আগে। দর্শক এই মাধ্যমে আমাকে কীভাবে নেয় ভেবে টেনশন হচ্ছিল। তবে মুক্তির পর দর্শকের সাড়া দেখে আমি অভিভূত। অনেকেই বলছে, এখন পর্যন্ত মারকিউলিস আমার ক্যারিয়ারের সেরা কাজ।
সিরিজে আপনি জয়িতা চরিত্রে অভিনয় করেছেন, যে একাই নিজের যুদ্ধটা করেছে। জয়িতা হয়ে ওঠার গল্পটা শুনতে চাই।
জয়িতা হয়ে উঠতে নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করেছি। গল্পটি অনেকবার পড়েছি। মনে হয়েছে, গল্পের ভেতর যতটা থাকতে পারব, চরিত্রটা ততই ফুটিয়ে তুলতে পারব। তিন মাস অন্য কোনো কাজ করিনি। ভালো অনেক নাটকের প্রস্তাব হাতছাড়া হয়েছে। তবে মন খারাপ করিনি। বিশ্বাস ছিল জয়িতার মধ্য দিয়ে দর্শকের সামনে নতুন এক সাবিলাকে উপস্থাপন করতে পারব। পুরোটা সময় জয়িতার মধ্যেই ডুবে ছিলাম। লুক সেট করা, রিহার্সাল করা, পরিচালক কীভাবে পর্দায় জয়িতাকে দেখতে চাচ্ছেন, সেটা বারবার জানার চেষ্টা করেছি। শুধু নির্মাতা নন, কস্টিউম ডিজাইনার, ডিওপি—আমরা সবাই মিলে বারবার আলোচনা করেছি কীভাবে চরিত্রটি ফুটিয়ে তোলা যায়। যে জয়িতাকে আমরা পর্দায় দেখতে পাচ্ছি, সেটা আমাদের টিমওয়ার্কের ফসল।
ইতিমধ্যে প্রচুর সাড়া পেয়েছে সিরিজটি। এখন কি মনে হচ্ছে আপনার কষ্ট সার্থক হয়েছে?
সিরিজটি যখন প্রথম দেখি, তখন নিজের কাছেই ভালো লেগেছে। মুক্তির পর দর্শকের অনেক সাড়া পাচ্ছি। মনে হচ্ছে, ওয়েব সিরিজে আমার একটা ভালো শুরু হলো। চেষ্টা থাকবে এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখার। আমার বিশ্বাস, প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করতে পারলে নিজেকে ভিন্ন ভিন্নভাবে দর্শকের সামনে উপস্থাপন করতে পারব।
সিরিজের বেশির ভাগ শিল্পীর সঙ্গেই আপনি স্ক্রিন শেয়ার করেছেন। সহশিল্পীদের সম্পর্কে কী মতামত?
জয়িতা চরিত্রটি যে দর্শক এতটা পছন্দ করেছে, এর পেছনে সহশিল্পীদের অবদানই বেশি। শুটিংয়ে প্রত্যেকে নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন। প্রতিটি দৃশ্যে সবাই আন্তরিক হয়ে টিমওয়ার্ক করেছেন। কারও মধ্যেই এমন মানসিকতা ছিল না যে দৃশ্যটায় আমাকে হাইলাইট হতে হবে। বরং সবাই চেয়েছি দৃশ্যটা যেন পারফেক্ট হয়, প্রত্যেকের অভিনয়টা যেন ঠিকঠাক হয়।
ওটিটির পাশাপাশি ঈদের নাটকেও আপনাকে দেখা গেছে। কেমন সাড়া পেলেন সেখানে?
সবাই তো ভালো বলছে। টিভি নাটক দিয়েই তো আমাকে চিনেছে সবাই। তাই টিভি নাটক নিয়ে আমার ভেতরে একটা ভিন্ন অনুভূতি কাজ করে, ভালো লাগা কাজ করে।
সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ায় গিয়েছিলেন শুটিং করতে। কী কী কাজ হলো সেখানে?
প্রথমবার অস্ট্রেলিয়ায় শুটিং করেছি। সেখানে পাঁচটি নাটকের শুটিং হয়েছে। পরিচালক রুবেল হাসান আর সহশিল্পী অপূর্ব ভাই। এর মধ্যে ঈদে দুটি অথবা তিনটি রিলিজ হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার মনোরম পরিবেশে খুব আরাম পেয়েছি। তবে, শুট করে বুঝতে পারলাম আমাদের কাজে টিমওয়ার্ক কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের যাঁরা লাইট, ক্যামেরা, প্রোডাকশনে কাজ করেন, তাঁরা যে শুটিং ইউনিটে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, সেটা পরিষ্কার বুঝতে পারলাম। লোকবলের স্বল্পতায় তাঁদের বেশ কিছু কাজ আমাদের করতে হয়েছে। কষ্ট হলেও বুঝতে পারলাম তাঁদের কারণে আমরা কতটা আরামে আর নিশ্চিন্তে কাজ করতে পারি।
গত এক বছরে চিত্রনাট্য বাছাইয়ে আপনার পরিবর্তনটা স্পষ্ট। নারীকেন্দ্রিক কাজে বেশি দেখা যাচ্ছে আপনাকে। এই পরিবর্তনের কারণ কী?
গত বছর রোজার ঈদ থেকে নারীকেন্দ্রিক গল্প নিয়ে কাজ শুরু করি। ‘নিজস্ব প্রতিবেদন’, ‘হৃদিকা’র মতো কাজগুলোতে দর্শক আমাকে দারুণভাবে গ্রহণ করেছে। অনেকেই বলেছেন, তাঁরা আমাকে এ ধরনের চরিত্রেই দেখতে চান। সেখান থেকেই ইচ্ছেটা প্রবল হলো। গত রোজার ঈদেও ‘আপোষহীনা’, ‘সাহারা মরুভূমি’, ‘বিরতিহীন যাত্রা’ নাটকগুলো দর্শক পছন্দ করেছে। ইচ্ছা আছে এ ধরনের চ্যালেঞ্জিং চরিত্র ও ভিন্ন ধারার গল্পে বেশি কাজ করার।
এই পরিবর্তনটা কি আরও আগে হলে ভালো হতো?
হয়তো ভালো হতো। তবে অভিনয়ের ক্যারিয়ারটা একধরনের জার্নি। এই জার্নির সবকিছুর ওপর আমার নিয়ন্ত্রণ থাকে না। দর্শক আছে, পরিচালক আছে—সবাইকে নিয়েই এগিয়ে যেতে হয়। দর্শকের ভালো লাগাকে গুরুত্ব দিয়েই চলতে হয়।
টিভি এবং ওটিটিতে কাজ করলেন। পার্থক্যটা কোথায় চোখে পড়ল?
সবচেয়ে বড় পার্থক্য হলো সময়। একজন অভিনেতা যদি চরিত্র ধারণ করার সময় পান, তাহলে আউটপুট অবশ্যই ভালো হবে। ওটিটিতে আগে রিহার্সাল হচ্ছে। নিজেকে প্রস্তুত করার পর ক্যামেরার সামনে দাঁড়াচ্ছি। শিল্পী হিসেবে এটা অনেক মেটার করে। বাজেটেও বড় পার্থক্য আছে। ওটিটিতে সেট ডিজাইন, ক্যামেরার কোয়ালিটি, কস্টিউম, এডিটিং—সবকিছুতেই ফোকাস করা হয়। তাই টিভি নাটকের সঙ্গে কোয়ালিটিতে একটু পার্থক্য চোখে পড়ে।
নতুন কাজ নিয়ে কী পরিকল্পনা করছেন?
দর্শক যে ধরনের গল্পে আমাকে দেখতে চাচ্ছেন, সেই ধরনের কাজই করতে চাই। গল্প ও চরিত্র বাছাইয়ে আরও মনোযোগী হতে চাই। ওটিটির বেশ কিছু কাজ নিয়ে কথা হচ্ছে। আগস্ট থেকে একটি ওয়েব ফিল্মের কাজ শুরু করব। সেই প্রস্তুতি নিচ্ছি। নিষেধাজ্ঞা আছে বলে আপাতত কাজটির কোনো তথ্য দিতে পারছি না। সেখানেও নিজেকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করতে পারব। এ ছাড়া ওয়েব সিরিজ নিয়ে কথা চলছে।
ওটিটিতে কাজ করে অনেকেই টিভি নাটকে অভিনয়ের আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। আপনার ক্ষেত্রেও তেমন হবে নাকি?
একেবারেই না। গল্প আর চরিত্র পছন্দ হলে সব মাধ্যমেই কাজ করতে চাই।
ঈদে আপনার অভিনীত ওয়েব সিরিজ মারকিউলিস মুক্তি পেয়েছে। কেমন সাড়া পাচ্ছেন?
ভালো সাড়া পাচ্ছি। অনেকেই ফোন করে, মেসেজের মাধ্যমে, সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁদের ভালো লাগার কথা জানাচ্ছেন। এটা আমার প্রথম ওয়েব সিরিজ। কিছুটা নার্ভাস ছিলাম মুক্তির আগে। দর্শক এই মাধ্যমে আমাকে কীভাবে নেয় ভেবে টেনশন হচ্ছিল। তবে মুক্তির পর দর্শকের সাড়া দেখে আমি অভিভূত। অনেকেই বলছে, এখন পর্যন্ত মারকিউলিস আমার ক্যারিয়ারের সেরা কাজ।
সিরিজে আপনি জয়িতা চরিত্রে অভিনয় করেছেন, যে একাই নিজের যুদ্ধটা করেছে। জয়িতা হয়ে ওঠার গল্পটা শুনতে চাই।
জয়িতা হয়ে উঠতে নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করেছি। গল্পটি অনেকবার পড়েছি। মনে হয়েছে, গল্পের ভেতর যতটা থাকতে পারব, চরিত্রটা ততই ফুটিয়ে তুলতে পারব। তিন মাস অন্য কোনো কাজ করিনি। ভালো অনেক নাটকের প্রস্তাব হাতছাড়া হয়েছে। তবে মন খারাপ করিনি। বিশ্বাস ছিল জয়িতার মধ্য দিয়ে দর্শকের সামনে নতুন এক সাবিলাকে উপস্থাপন করতে পারব। পুরোটা সময় জয়িতার মধ্যেই ডুবে ছিলাম। লুক সেট করা, রিহার্সাল করা, পরিচালক কীভাবে পর্দায় জয়িতাকে দেখতে চাচ্ছেন, সেটা বারবার জানার চেষ্টা করেছি। শুধু নির্মাতা নন, কস্টিউম ডিজাইনার, ডিওপি—আমরা সবাই মিলে বারবার আলোচনা করেছি কীভাবে চরিত্রটি ফুটিয়ে তোলা যায়। যে জয়িতাকে আমরা পর্দায় দেখতে পাচ্ছি, সেটা আমাদের টিমওয়ার্কের ফসল।
ইতিমধ্যে প্রচুর সাড়া পেয়েছে সিরিজটি। এখন কি মনে হচ্ছে আপনার কষ্ট সার্থক হয়েছে?
সিরিজটি যখন প্রথম দেখি, তখন নিজের কাছেই ভালো লেগেছে। মুক্তির পর দর্শকের অনেক সাড়া পাচ্ছি। মনে হচ্ছে, ওয়েব সিরিজে আমার একটা ভালো শুরু হলো। চেষ্টা থাকবে এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখার। আমার বিশ্বাস, প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করতে পারলে নিজেকে ভিন্ন ভিন্নভাবে দর্শকের সামনে উপস্থাপন করতে পারব।
সিরিজের বেশির ভাগ শিল্পীর সঙ্গেই আপনি স্ক্রিন শেয়ার করেছেন। সহশিল্পীদের সম্পর্কে কী মতামত?
জয়িতা চরিত্রটি যে দর্শক এতটা পছন্দ করেছে, এর পেছনে সহশিল্পীদের অবদানই বেশি। শুটিংয়ে প্রত্যেকে নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন। প্রতিটি দৃশ্যে সবাই আন্তরিক হয়ে টিমওয়ার্ক করেছেন। কারও মধ্যেই এমন মানসিকতা ছিল না যে দৃশ্যটায় আমাকে হাইলাইট হতে হবে। বরং সবাই চেয়েছি দৃশ্যটা যেন পারফেক্ট হয়, প্রত্যেকের অভিনয়টা যেন ঠিকঠাক হয়।
ওটিটির পাশাপাশি ঈদের নাটকেও আপনাকে দেখা গেছে। কেমন সাড়া পেলেন সেখানে?
সবাই তো ভালো বলছে। টিভি নাটক দিয়েই তো আমাকে চিনেছে সবাই। তাই টিভি নাটক নিয়ে আমার ভেতরে একটা ভিন্ন অনুভূতি কাজ করে, ভালো লাগা কাজ করে।
সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ায় গিয়েছিলেন শুটিং করতে। কী কী কাজ হলো সেখানে?
প্রথমবার অস্ট্রেলিয়ায় শুটিং করেছি। সেখানে পাঁচটি নাটকের শুটিং হয়েছে। পরিচালক রুবেল হাসান আর সহশিল্পী অপূর্ব ভাই। এর মধ্যে ঈদে দুটি অথবা তিনটি রিলিজ হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার মনোরম পরিবেশে খুব আরাম পেয়েছি। তবে, শুট করে বুঝতে পারলাম আমাদের কাজে টিমওয়ার্ক কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের যাঁরা লাইট, ক্যামেরা, প্রোডাকশনে কাজ করেন, তাঁরা যে শুটিং ইউনিটে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, সেটা পরিষ্কার বুঝতে পারলাম। লোকবলের স্বল্পতায় তাঁদের বেশ কিছু কাজ আমাদের করতে হয়েছে। কষ্ট হলেও বুঝতে পারলাম তাঁদের কারণে আমরা কতটা আরামে আর নিশ্চিন্তে কাজ করতে পারি।
গত এক বছরে চিত্রনাট্য বাছাইয়ে আপনার পরিবর্তনটা স্পষ্ট। নারীকেন্দ্রিক কাজে বেশি দেখা যাচ্ছে আপনাকে। এই পরিবর্তনের কারণ কী?
গত বছর রোজার ঈদ থেকে নারীকেন্দ্রিক গল্প নিয়ে কাজ শুরু করি। ‘নিজস্ব প্রতিবেদন’, ‘হৃদিকা’র মতো কাজগুলোতে দর্শক আমাকে দারুণভাবে গ্রহণ করেছে। অনেকেই বলেছেন, তাঁরা আমাকে এ ধরনের চরিত্রেই দেখতে চান। সেখান থেকেই ইচ্ছেটা প্রবল হলো। গত রোজার ঈদেও ‘আপোষহীনা’, ‘সাহারা মরুভূমি’, ‘বিরতিহীন যাত্রা’ নাটকগুলো দর্শক পছন্দ করেছে। ইচ্ছা আছে এ ধরনের চ্যালেঞ্জিং চরিত্র ও ভিন্ন ধারার গল্পে বেশি কাজ করার।
এই পরিবর্তনটা কি আরও আগে হলে ভালো হতো?
হয়তো ভালো হতো। তবে অভিনয়ের ক্যারিয়ারটা একধরনের জার্নি। এই জার্নির সবকিছুর ওপর আমার নিয়ন্ত্রণ থাকে না। দর্শক আছে, পরিচালক আছে—সবাইকে নিয়েই এগিয়ে যেতে হয়। দর্শকের ভালো লাগাকে গুরুত্ব দিয়েই চলতে হয়।
টিভি এবং ওটিটিতে কাজ করলেন। পার্থক্যটা কোথায় চোখে পড়ল?
সবচেয়ে বড় পার্থক্য হলো সময়। একজন অভিনেতা যদি চরিত্র ধারণ করার সময় পান, তাহলে আউটপুট অবশ্যই ভালো হবে। ওটিটিতে আগে রিহার্সাল হচ্ছে। নিজেকে প্রস্তুত করার পর ক্যামেরার সামনে দাঁড়াচ্ছি। শিল্পী হিসেবে এটা অনেক মেটার করে। বাজেটেও বড় পার্থক্য আছে। ওটিটিতে সেট ডিজাইন, ক্যামেরার কোয়ালিটি, কস্টিউম, এডিটিং—সবকিছুতেই ফোকাস করা হয়। তাই টিভি নাটকের সঙ্গে কোয়ালিটিতে একটু পার্থক্য চোখে পড়ে।
নতুন কাজ নিয়ে কী পরিকল্পনা করছেন?
দর্শক যে ধরনের গল্পে আমাকে দেখতে চাচ্ছেন, সেই ধরনের কাজই করতে চাই। গল্প ও চরিত্র বাছাইয়ে আরও মনোযোগী হতে চাই। ওটিটির বেশ কিছু কাজ নিয়ে কথা হচ্ছে। আগস্ট থেকে একটি ওয়েব ফিল্মের কাজ শুরু করব। সেই প্রস্তুতি নিচ্ছি। নিষেধাজ্ঞা আছে বলে আপাতত কাজটির কোনো তথ্য দিতে পারছি না। সেখানেও নিজেকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করতে পারব। এ ছাড়া ওয়েব সিরিজ নিয়ে কথা চলছে।
ওটিটিতে কাজ করে অনেকেই টিভি নাটকে অভিনয়ের আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। আপনার ক্ষেত্রেও তেমন হবে নাকি?
একেবারেই না। গল্প আর চরিত্র পছন্দ হলে সব মাধ্যমেই কাজ করতে চাই।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২১ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে