বারহাট্টা (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার বারহাট্টায় কংশ নদ খনন করে তীরে রাখা মাটি ফের নদেই পড়ছে। এতে নদ খনন কাজের উদ্দেশ্য ভেস্তে যাচ্ছে। দেশের অন্যতম একটি বৃহৎ শিল্প গ্রুপ খনন কাজের দায়িত্ব পায়। প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা প্রকৌশলী বলছেন, এটা তেমন কিছুই না। প্রকল্পের মেয়াদ শেষের দিকে, তাই খুব দ্রুত আমরা খনন কাজ শেষ করার চেষ্টা করছি। নদে খননের ক্ষেত্রে এমন পাড় ধসের ঘটনা প্রায়ই হয়।
জানা গেছে, উপজেলার গেরিয়া বাজার থেকে কান্দাপাড়া সেতু পর্যন্ত আট কিলোমিটার খননের দায়িত্ব পেয়েছে জে এন্টারপ্রাইজ নামে একটি প্রতিষ্ঠান। জে-এন্টারপ্রাইজের খনন করা অংশের মধ্যে আসমা সেতু সংলগ্ন এলাকায় খননকৃত অংশের তীর মাটিসহ ভেঙে পরেছে। গত বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে এমনটি ঘটে। এলাকাবাসীর অভিযোগ, খননকাজে কোনো ত্রুটি না থাকলে নদের পাড় কেন এভাবে ধসে পরবে। তবে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলীর দাবি নদীর পাড়ের নিচের মাটি নরম হওয়া ও অতিরিক্ত মাটির চাপে এমনটি ঘটেছে। আর নদ খননে প্রায়ই এমন ঘটে। পরে তারা ধসে পরা মাটি সরিয়ে নেন। এই অংশে যে মাটি ধসে পরেছে সেটাও সরিয়ে ফেলা হবে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ভেঙে পরা তীরের মাটি ভেকু দিয়ে দ্রুত তোলা হচ্ছে। এলাকাবাসী জানান, আমরা কিছু বুঝতে পারছি না। এই খননে আমাদের কি উপকার হবে। নাকি আমরা আবার কংশ নদের ভয়াবহ ভাঙনের মুখোমুখি হব। এখনই যদি এভাবে ভেঙে পরে তাহলে বর্ষাকালে কি হবে। আর খনন করে নদের পাড়ে তোলা মাটি দ্রুত না সরালে সরকারের এত টাকা নষ্ট করে লাভটাই বা কি হবে। বৃষ্টি হলেত এগুলো আবার নদে পরে নদ ভরাট হয়ে যাবে।
স্থানীয় বাসিন্দা আফজাল হোসেন বলেন, আমরা এলাকাবাসী বিকট শব্দ পেয়ে সেখানে ছুটে যাই। গিয়ে দেখি খননকৃত নদের পারের বেশ কিছুটা অংশের মাটি নদে পরে গেছে। আমরা সাধারণ মানুষজনত বিষয়টা বুঝি না। তবে আশা করি কর্তৃপক্ষ বিষয়টি দেখবে।
বিষয়টি জানার জন্য প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা প্রকৌশলী মনির হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, এটা তেমন কিছুই না। আমরা গেরিয়া বাজার থেকে কান্দাপাড়া সেতু পর্যন্ত আট কিলোমিটার খননের কাজ করছি। যেহেতু প্রকল্পের মেয়াদ শেষ দিকে তাই খুব দ্রুত আমরা খনন কাজ শেষ করার চেষ্টা করছি। নদ খননের ক্ষেত্রে এমন পাড় ধসের ঘটনা প্রায়ই হয়। তখন আমরা আবার সেই মাটিগুলো তুলে ফেলে ঠিক করে দেই। যেহেতু পাড়ের নিচের মাটি নরম তাই এমনটি হয়ে থাকতে পারে। আর পাড়ে অতিরিক্ত মাটির তোলাতেও এমন ধস হতে পারে। প্রকল্পের কাজ আর কত দিন চলবে এমনটি জানতে চাইলে তিনি বলেন, বর্ষার আগ পর্যন্ত তারা কাজ করবেন। আর নদ খননের কাজটি শতভাগ ভালোভাবে করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
বারহাট্টা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম মাজহারুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি আমি আগে শুনিনি। তবে নদ খননের কাজে কোনো সমস্যা যাতে না থাকে সে বিষয়টি খেয়াল রাখা হবে বলে জানান তিনি।
নেত্রকোনার বারহাট্টায় কংশ নদ খনন করে তীরে রাখা মাটি ফের নদেই পড়ছে। এতে নদ খনন কাজের উদ্দেশ্য ভেস্তে যাচ্ছে। দেশের অন্যতম একটি বৃহৎ শিল্প গ্রুপ খনন কাজের দায়িত্ব পায়। প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা প্রকৌশলী বলছেন, এটা তেমন কিছুই না। প্রকল্পের মেয়াদ শেষের দিকে, তাই খুব দ্রুত আমরা খনন কাজ শেষ করার চেষ্টা করছি। নদে খননের ক্ষেত্রে এমন পাড় ধসের ঘটনা প্রায়ই হয়।
জানা গেছে, উপজেলার গেরিয়া বাজার থেকে কান্দাপাড়া সেতু পর্যন্ত আট কিলোমিটার খননের দায়িত্ব পেয়েছে জে এন্টারপ্রাইজ নামে একটি প্রতিষ্ঠান। জে-এন্টারপ্রাইজের খনন করা অংশের মধ্যে আসমা সেতু সংলগ্ন এলাকায় খননকৃত অংশের তীর মাটিসহ ভেঙে পরেছে। গত বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে এমনটি ঘটে। এলাকাবাসীর অভিযোগ, খননকাজে কোনো ত্রুটি না থাকলে নদের পাড় কেন এভাবে ধসে পরবে। তবে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলীর দাবি নদীর পাড়ের নিচের মাটি নরম হওয়া ও অতিরিক্ত মাটির চাপে এমনটি ঘটেছে। আর নদ খননে প্রায়ই এমন ঘটে। পরে তারা ধসে পরা মাটি সরিয়ে নেন। এই অংশে যে মাটি ধসে পরেছে সেটাও সরিয়ে ফেলা হবে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ভেঙে পরা তীরের মাটি ভেকু দিয়ে দ্রুত তোলা হচ্ছে। এলাকাবাসী জানান, আমরা কিছু বুঝতে পারছি না। এই খননে আমাদের কি উপকার হবে। নাকি আমরা আবার কংশ নদের ভয়াবহ ভাঙনের মুখোমুখি হব। এখনই যদি এভাবে ভেঙে পরে তাহলে বর্ষাকালে কি হবে। আর খনন করে নদের পাড়ে তোলা মাটি দ্রুত না সরালে সরকারের এত টাকা নষ্ট করে লাভটাই বা কি হবে। বৃষ্টি হলেত এগুলো আবার নদে পরে নদ ভরাট হয়ে যাবে।
স্থানীয় বাসিন্দা আফজাল হোসেন বলেন, আমরা এলাকাবাসী বিকট শব্দ পেয়ে সেখানে ছুটে যাই। গিয়ে দেখি খননকৃত নদের পারের বেশ কিছুটা অংশের মাটি নদে পরে গেছে। আমরা সাধারণ মানুষজনত বিষয়টা বুঝি না। তবে আশা করি কর্তৃপক্ষ বিষয়টি দেখবে।
বিষয়টি জানার জন্য প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা প্রকৌশলী মনির হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, এটা তেমন কিছুই না। আমরা গেরিয়া বাজার থেকে কান্দাপাড়া সেতু পর্যন্ত আট কিলোমিটার খননের কাজ করছি। যেহেতু প্রকল্পের মেয়াদ শেষ দিকে তাই খুব দ্রুত আমরা খনন কাজ শেষ করার চেষ্টা করছি। নদ খননের ক্ষেত্রে এমন পাড় ধসের ঘটনা প্রায়ই হয়। তখন আমরা আবার সেই মাটিগুলো তুলে ফেলে ঠিক করে দেই। যেহেতু পাড়ের নিচের মাটি নরম তাই এমনটি হয়ে থাকতে পারে। আর পাড়ে অতিরিক্ত মাটির তোলাতেও এমন ধস হতে পারে। প্রকল্পের কাজ আর কত দিন চলবে এমনটি জানতে চাইলে তিনি বলেন, বর্ষার আগ পর্যন্ত তারা কাজ করবেন। আর নদ খননের কাজটি শতভাগ ভালোভাবে করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
বারহাট্টা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম মাজহারুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি আমি আগে শুনিনি। তবে নদ খননের কাজে কোনো সমস্যা যাতে না থাকে সে বিষয়টি খেয়াল রাখা হবে বলে জানান তিনি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে