রাশেদ রাব্বি, ঢাকা
সরকারিভাবে বাতিল ঘোষিত ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাত করছে বিভিন্ন কোম্পানি। চিকিৎসকেরা সেগুলো নিয়মিত ব্যবস্থাপত্রে লিখছেন; ফলে রোগীরাও কিনছেন। শুধু কর্তৃপক্ষ নীরব ভূমিকা পালন করছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব ওষুধের কম্বিনেশন অপ্রয়োজনীয় বলেই বাতিল করার সিদ্ধান্ত হয়েছিল। কিন্তু ছোট কোম্পানিগুলোর পাশাপাশি কিছু বড় কোম্পানিও অনিয়মতান্ত্রিকভাবে এসব ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাত করছে। মিটফোর্ড এলাকার অনেক দোকান থেকে এসব ওষুধ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ছে। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর এ বিষয়ে ভূমিকা পালন করছে না।
২০১৯ সালের ৩০ এপ্রিল ‘ঔষধ নিয়ন্ত্রণ কমিটি’র ২৫০তম সভায় ৮২টি ব্র্যান্ডের ওষুধের কম্বিনেশন বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের তৎকালীন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সই করা ওই আদেশ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি সে বছরের ৭ মে প্রকাশিত হয়। বাতিল করা ওষুধের মধ্যে আছে চারটি অ্যান্টিবায়োটিক, তিনটি অ্যানেসথেটিক, পাঁচটি অ্যান্টিসাইকোটিক, ৬১টি ভিটামিন কম্বিনেশন এবং ৯টি ইলেকট্রোলাইট কম্বিনেশন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ওষুধ প্রযুক্তিবিদ বলেন, নিবন্ধন বাতিলের ক্ষেত্রে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর চতুরতার আশ্রয় নিয়েছে। কারণ, সেখানে শুধু বলা হয়, নিবন্ধন বাতিলের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। কিন্তু নির্দিষ্ট করে বলা হয়নি কোন দিন থেকে এসব ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাত করা যাবে না। এভাবে কৌশলে কোম্পানিগুলোকে সুযোগ দেওয়া হয়েছে, যাতে কাঁচামাল থেকে যাওয়ার অজুহাতে আরও দু-এক বছর তারা উৎপাদন চালিয়ে যেতে পারে।
এ প্রসঙ্গে কিছুদিন আগে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আইয়ুব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, যে ওষুধগুলো বাতিল করা হয়েছে, সেগুলো উৎপাদনের কোনো সুযোগ নেই। কেউ যদি করে থাকে সেটা অপরাধ। এ ক্ষেত্রে ধরা পড়লে সেই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই বক্তব্য নেওয়ার দু-তিন দিন পর আইয়ুব হোসেন অবসরে গেছেন।
বাতিল যেসব ওষুধ বাজারে
যেসব ওষুধের নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছিল এবং এখনো বাজারে সহজলভ্য, সেগুলোর মধ্যে আছে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ভ্যাসকুরিন সাপোজিটরি ও আল্ট্রাফেন প্লাস, হেলথকেয়ার ফার্মার আর্থ্রোফেন, এভারেস্ট ফার্মার ডিভিসি-৫০/২০০, এরিস্টো ফার্মার এর্ডন সুপার, স্কয়ার ফার্মার মাইক্লোফেনাক ও মাইক্লোফেনাক-৭৫/ ২০০, জেনারেল ফার্মার মিসক্লো-৫০/২০০ ও মিসক্লো-৭৫/২০০, একমি ল্যাবরেটরিজের মিসোফেনাক-৫০/ ২০০, ড্রাগ ইন্টারন্যাশনালের নোপেইন এ-৫০ ও নো পেইন এ-৭৫, প্যাসিফিক ফার্মাসিউটিক্যালসের প্যানফ্রি প্রাস-৫০/২০০, পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালসের প্রোফেনাক প্লাস-৫০/২০০, কেমিকো ফার্মার অ্যাপেইন এমএস, সোমাটেক ফার্মার মিসোফেন ৭৫/২০০।
বিজ্ঞপ্তিতে এসব ওষুধ অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে ওষুধ প্রযুক্তিবিদেরা বলছেন, এগুলো মূলত ব্যথানাশক কম্বিনেশন।
অ্যানেসথেটিক কম্বিনেশন ওষুধের মধ্যে যেগুলো বাজারে বিক্রি হচ্ছে, সেগুলোর মধ্যে আছে পপুলার ফার্মার বুপি হেভি, কেমিস্ট ল্যাবরেটরিজের বুপিকেইভ হেভি, ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের স্পাইনো, হেলথকেয়ার ফার্মার ভেস্পাইভ ইনজেকশন।
অ্যান্টিসাইকোটিক কম্বিনেশন ওষুধের মধ্যে আছে অ্যামিকো ল্যাবরেটরিজের অ্যামিভাল ও অ্যামিভাল এফ, অ্যালকো ফার্মার এনফ্লু, বেক্সিমকো ফার্মার অ্যাপ্রেসিন, বায়োফার্মা ল্যাবরেটরিজের ইউফোর, জেনারেল ফার্মার ফ্লুট্রিপ, নিপা ফার্মার ফ্রেশ, ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালসের মুডঅন, একমি ল্যাবরেটরিজের নরফ্লু, এরিস্টোফার্মার নরজিন, অপসোনিন ফার্মার পারমিভাল, সোমাটেক ফার্মাসিউটিক্যালসের ট্রিপনর এবং এসকায়েফ ফার্মার টেলাবিড ১, টেলাবিড ২, টেলাবিড ফোর্টি।
ভিটামিন কম্বিনেশনের মধ্যে আছে অ্যালবিয়ন ল্যাবরেটরিজের ডায়ালেক্ট-এম, জেসন ফার্মার ফেমিক্যাপ, সুপ্রিম ফার্মার সুপ্রাফল টিআর, জেনারেল ফার্মার আইরোফল, মেডিনেট ফার্মার ফেরিগান, অ্যামিকো ল্যাবরেটরিজের ফেরো টিআর, এইক্সিম ফার্মার ফেরোফি জেডটিআর, হাডসন ফার্মার ফেরোসন টিআর, কুমদিনি ফার্মার ফেরন টিআর, বেনহাম ফার্মার হেমোফল-টিআর, ফার্মাশিয়ার আইটপ, ইবনে সিনা ফার্মার সিনাফেরন, অ্যালবিয়ন ফার্মার অ্যালফল টিআর, এপিসি ফার্মার এপিফল টিআর, সিনথো ল্যাবরেটরিজের অ্যাস্ট্রো জেড, বায়ো ফার্মা ল্যাবরেটরিজের বিরন প্লাস, কসমিক কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের জিরন এফ, অ্যাপোলো ফার্মার জিমোবিন, ডিসেন্ট ফার্মার জিলিক টিআর, ইউনিমেড অ্যান্ড ইউনিহেলথ ম্যানুফ্যাকচারারের জিফা টিআর, স্কয়ার ফার্মার জিফ, দেশ ফার্মার ট্রাইফল, সিলভা ফার্মার প্রেনাটল, এফএনএফ ফার্মার নুফিজ, হাডসন ফার্মার আইরন, মাইস্টিক ফার্মার ফলিরন টিআর, হোয়াইট হর্স ফার্মার ফিজ-টিআর, ওরিয়ন ফার্মার ফেরোলিন টিআর, সেন্ট্রাল ফার্মার ফেরোফল জেড, মেডিকন ফার্মার ফিওলেট টিআর প্লাস, নিপা ফার্মার ফেফা টিআর, হলমার্ক ফার্মার ফেলবি টিআর, এশিয়াটিক ফার্মার টিআর, মডার্ন ফার্মার এফই-জেড, একমি ল্যাবরেটরিজের এ ক্যাল ডিএ, হোয়াইট হর্স ফার্মার কোরালভিট-ডি, নিপ্রো জেএমআই ফার্মার স্টারক্যাল ডি ফোর্টি, ইউনিমেড অ্যান্ড ইউনিহেলথ ম্যানুফ্যাকচারারসের অসক্যাল ডি ও ওকিক্যাল-ডি, নোভেল্টা বেস্টওয়ে ফার্মার নোভাক্যাল-ডিএক্স, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের ক্যালবো ফোরটি এবং ইবনে সিনা ফার্মার আইপিক্যাল-সি।
ইলেকট্রোলাইটের মধ্যে অপসো স্যালাইনের ডেকট্রোজ ৪.৩ %+সোডিয়াম ক্লোরাইড ০.১৮% আইভি ইউনফিউশন, যেটি আইডিএস নামে পরিচিত। এর উৎপাদন অব্যাহত আছে এবং সরবরাহও স্বাভাবিক। বাজারে একই ধরনের কম্বিনেশন আছে ওরিয়ন ফার্মা, পপুলার, বেক্সিমকো ও লিবরার।
সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও গ্লুকোজের একটি ওরাল স্যালাইন কম্বিনেশন বাজারজাত করছে ইন্দোবাংলা, পপুলার, রেনেটা, ব্রিস্টাল, মেডিকন, এমিকো ল্যাবরেটরিজ। এ ছাড়া ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম ও সোডিয়ামের নিবন্ধন বাতিল করা একটি কম্বিনেশন স্যালাইন বাজারজাত করছে পপুলার ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড।
এ বিষয়ে ওষুধ শিল্প সমিতির মহাসচিব মো. শফিউজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকার বাতিল করলে কোম্পানির পক্ষে ওই সব উৎপাদনের সুযোগ নেই।
নিবন্ধন বাতিল হওয়া আরও যেসব ওষুধ অল্প পরিমাণে উৎপাদন ও বাজারজাত হয়, সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিটোপ্রোফেন (ট্যাবলেট, জেল ও ইনজেকশন আকারে)। প্যাসিফিক ফার্মা, টেকনো ড্রাগস, প্রিমিয়ার ফার্মা, অ্যাস্ট্রা বায়োফার্মা, বায়োফার্মার এ রকম কিছু ওষুধ পাওয়া যায়। পায়োগিটাজোন জাতীয় ওষুধের মধ্যে ইবনে সিনার প্যালোস্ট্যাট, স্কয়ারের প্যালোসেট, প্যাসিফিকের পিলজিট বাজারে পাওয়া যায়।
সরকারিভাবে বাতিল ঘোষিত ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাত করছে বিভিন্ন কোম্পানি। চিকিৎসকেরা সেগুলো নিয়মিত ব্যবস্থাপত্রে লিখছেন; ফলে রোগীরাও কিনছেন। শুধু কর্তৃপক্ষ নীরব ভূমিকা পালন করছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব ওষুধের কম্বিনেশন অপ্রয়োজনীয় বলেই বাতিল করার সিদ্ধান্ত হয়েছিল। কিন্তু ছোট কোম্পানিগুলোর পাশাপাশি কিছু বড় কোম্পানিও অনিয়মতান্ত্রিকভাবে এসব ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাত করছে। মিটফোর্ড এলাকার অনেক দোকান থেকে এসব ওষুধ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ছে। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর এ বিষয়ে ভূমিকা পালন করছে না।
২০১৯ সালের ৩০ এপ্রিল ‘ঔষধ নিয়ন্ত্রণ কমিটি’র ২৫০তম সভায় ৮২টি ব্র্যান্ডের ওষুধের কম্বিনেশন বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের তৎকালীন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সই করা ওই আদেশ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি সে বছরের ৭ মে প্রকাশিত হয়। বাতিল করা ওষুধের মধ্যে আছে চারটি অ্যান্টিবায়োটিক, তিনটি অ্যানেসথেটিক, পাঁচটি অ্যান্টিসাইকোটিক, ৬১টি ভিটামিন কম্বিনেশন এবং ৯টি ইলেকট্রোলাইট কম্বিনেশন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ওষুধ প্রযুক্তিবিদ বলেন, নিবন্ধন বাতিলের ক্ষেত্রে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর চতুরতার আশ্রয় নিয়েছে। কারণ, সেখানে শুধু বলা হয়, নিবন্ধন বাতিলের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। কিন্তু নির্দিষ্ট করে বলা হয়নি কোন দিন থেকে এসব ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাত করা যাবে না। এভাবে কৌশলে কোম্পানিগুলোকে সুযোগ দেওয়া হয়েছে, যাতে কাঁচামাল থেকে যাওয়ার অজুহাতে আরও দু-এক বছর তারা উৎপাদন চালিয়ে যেতে পারে।
এ প্রসঙ্গে কিছুদিন আগে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আইয়ুব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, যে ওষুধগুলো বাতিল করা হয়েছে, সেগুলো উৎপাদনের কোনো সুযোগ নেই। কেউ যদি করে থাকে সেটা অপরাধ। এ ক্ষেত্রে ধরা পড়লে সেই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই বক্তব্য নেওয়ার দু-তিন দিন পর আইয়ুব হোসেন অবসরে গেছেন।
বাতিল যেসব ওষুধ বাজারে
যেসব ওষুধের নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছিল এবং এখনো বাজারে সহজলভ্য, সেগুলোর মধ্যে আছে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ভ্যাসকুরিন সাপোজিটরি ও আল্ট্রাফেন প্লাস, হেলথকেয়ার ফার্মার আর্থ্রোফেন, এভারেস্ট ফার্মার ডিভিসি-৫০/২০০, এরিস্টো ফার্মার এর্ডন সুপার, স্কয়ার ফার্মার মাইক্লোফেনাক ও মাইক্লোফেনাক-৭৫/ ২০০, জেনারেল ফার্মার মিসক্লো-৫০/২০০ ও মিসক্লো-৭৫/২০০, একমি ল্যাবরেটরিজের মিসোফেনাক-৫০/ ২০০, ড্রাগ ইন্টারন্যাশনালের নোপেইন এ-৫০ ও নো পেইন এ-৭৫, প্যাসিফিক ফার্মাসিউটিক্যালসের প্যানফ্রি প্রাস-৫০/২০০, পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালসের প্রোফেনাক প্লাস-৫০/২০০, কেমিকো ফার্মার অ্যাপেইন এমএস, সোমাটেক ফার্মার মিসোফেন ৭৫/২০০।
বিজ্ঞপ্তিতে এসব ওষুধ অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে ওষুধ প্রযুক্তিবিদেরা বলছেন, এগুলো মূলত ব্যথানাশক কম্বিনেশন।
অ্যানেসথেটিক কম্বিনেশন ওষুধের মধ্যে যেগুলো বাজারে বিক্রি হচ্ছে, সেগুলোর মধ্যে আছে পপুলার ফার্মার বুপি হেভি, কেমিস্ট ল্যাবরেটরিজের বুপিকেইভ হেভি, ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের স্পাইনো, হেলথকেয়ার ফার্মার ভেস্পাইভ ইনজেকশন।
অ্যান্টিসাইকোটিক কম্বিনেশন ওষুধের মধ্যে আছে অ্যামিকো ল্যাবরেটরিজের অ্যামিভাল ও অ্যামিভাল এফ, অ্যালকো ফার্মার এনফ্লু, বেক্সিমকো ফার্মার অ্যাপ্রেসিন, বায়োফার্মা ল্যাবরেটরিজের ইউফোর, জেনারেল ফার্মার ফ্লুট্রিপ, নিপা ফার্মার ফ্রেশ, ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালসের মুডঅন, একমি ল্যাবরেটরিজের নরফ্লু, এরিস্টোফার্মার নরজিন, অপসোনিন ফার্মার পারমিভাল, সোমাটেক ফার্মাসিউটিক্যালসের ট্রিপনর এবং এসকায়েফ ফার্মার টেলাবিড ১, টেলাবিড ২, টেলাবিড ফোর্টি।
ভিটামিন কম্বিনেশনের মধ্যে আছে অ্যালবিয়ন ল্যাবরেটরিজের ডায়ালেক্ট-এম, জেসন ফার্মার ফেমিক্যাপ, সুপ্রিম ফার্মার সুপ্রাফল টিআর, জেনারেল ফার্মার আইরোফল, মেডিনেট ফার্মার ফেরিগান, অ্যামিকো ল্যাবরেটরিজের ফেরো টিআর, এইক্সিম ফার্মার ফেরোফি জেডটিআর, হাডসন ফার্মার ফেরোসন টিআর, কুমদিনি ফার্মার ফেরন টিআর, বেনহাম ফার্মার হেমোফল-টিআর, ফার্মাশিয়ার আইটপ, ইবনে সিনা ফার্মার সিনাফেরন, অ্যালবিয়ন ফার্মার অ্যালফল টিআর, এপিসি ফার্মার এপিফল টিআর, সিনথো ল্যাবরেটরিজের অ্যাস্ট্রো জেড, বায়ো ফার্মা ল্যাবরেটরিজের বিরন প্লাস, কসমিক কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের জিরন এফ, অ্যাপোলো ফার্মার জিমোবিন, ডিসেন্ট ফার্মার জিলিক টিআর, ইউনিমেড অ্যান্ড ইউনিহেলথ ম্যানুফ্যাকচারারের জিফা টিআর, স্কয়ার ফার্মার জিফ, দেশ ফার্মার ট্রাইফল, সিলভা ফার্মার প্রেনাটল, এফএনএফ ফার্মার নুফিজ, হাডসন ফার্মার আইরন, মাইস্টিক ফার্মার ফলিরন টিআর, হোয়াইট হর্স ফার্মার ফিজ-টিআর, ওরিয়ন ফার্মার ফেরোলিন টিআর, সেন্ট্রাল ফার্মার ফেরোফল জেড, মেডিকন ফার্মার ফিওলেট টিআর প্লাস, নিপা ফার্মার ফেফা টিআর, হলমার্ক ফার্মার ফেলবি টিআর, এশিয়াটিক ফার্মার টিআর, মডার্ন ফার্মার এফই-জেড, একমি ল্যাবরেটরিজের এ ক্যাল ডিএ, হোয়াইট হর্স ফার্মার কোরালভিট-ডি, নিপ্রো জেএমআই ফার্মার স্টারক্যাল ডি ফোর্টি, ইউনিমেড অ্যান্ড ইউনিহেলথ ম্যানুফ্যাকচারারসের অসক্যাল ডি ও ওকিক্যাল-ডি, নোভেল্টা বেস্টওয়ে ফার্মার নোভাক্যাল-ডিএক্স, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের ক্যালবো ফোরটি এবং ইবনে সিনা ফার্মার আইপিক্যাল-সি।
ইলেকট্রোলাইটের মধ্যে অপসো স্যালাইনের ডেকট্রোজ ৪.৩ %+সোডিয়াম ক্লোরাইড ০.১৮% আইভি ইউনফিউশন, যেটি আইডিএস নামে পরিচিত। এর উৎপাদন অব্যাহত আছে এবং সরবরাহও স্বাভাবিক। বাজারে একই ধরনের কম্বিনেশন আছে ওরিয়ন ফার্মা, পপুলার, বেক্সিমকো ও লিবরার।
সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও গ্লুকোজের একটি ওরাল স্যালাইন কম্বিনেশন বাজারজাত করছে ইন্দোবাংলা, পপুলার, রেনেটা, ব্রিস্টাল, মেডিকন, এমিকো ল্যাবরেটরিজ। এ ছাড়া ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম ও সোডিয়ামের নিবন্ধন বাতিল করা একটি কম্বিনেশন স্যালাইন বাজারজাত করছে পপুলার ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড।
এ বিষয়ে ওষুধ শিল্প সমিতির মহাসচিব মো. শফিউজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকার বাতিল করলে কোম্পানির পক্ষে ওই সব উৎপাদনের সুযোগ নেই।
নিবন্ধন বাতিল হওয়া আরও যেসব ওষুধ অল্প পরিমাণে উৎপাদন ও বাজারজাত হয়, সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিটোপ্রোফেন (ট্যাবলেট, জেল ও ইনজেকশন আকারে)। প্যাসিফিক ফার্মা, টেকনো ড্রাগস, প্রিমিয়ার ফার্মা, অ্যাস্ট্রা বায়োফার্মা, বায়োফার্মার এ রকম কিছু ওষুধ পাওয়া যায়। পায়োগিটাজোন জাতীয় ওষুধের মধ্যে ইবনে সিনার প্যালোস্ট্যাট, স্কয়ারের প্যালোসেট, প্যাসিফিকের পিলজিট বাজারে পাওয়া যায়।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে