বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
গত শতাব্দীর অন্যতম জনপ্রিয় নাটক উৎপল দত্তের ‘টিনের তলোয়ার’। ১৯৭১ সালে প্রথমবার কলকাতার রবীন্দ্রসদনে প্রদর্শিত হয় নাটকটি। টিনের তলোয়ার নাটকের প্রেক্ষাপট ১৮৭৬ সাল। কাহিনি দ্য গ্রেট বেঙ্গল অপেরা নামের একটি যাত্রাদলকে ঘিরে। নানা রঙ্গরসের মধ্য দিয়ে এগিয়ে যাওয়া নাটকটির মূল সুর ব্রিটিশ শাসনের প্রতিবাদ। বিখ্যাত এই নাটকটি এবার মঞ্চে আনছে ঢাকার নাট্যদল প্রাঙ্গণেমোর। এটি প্রাঙ্গণেমোর থিয়েটারের ১৭তম প্রযোজনা। টিনের তলোয়ার নাটকের নির্দেশনা দেবেন অনন্ত হিরা। ঈদ উৎসবে টানা চার দিন রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে প্রদর্শনীর পরিকল্পনা রয়েছে দলটির।
নাটকটি মঞ্চে আনার বিষয়ে নির্দেশক অনন্ত হিরা বলেন, ‘টিনের তলোয়ার মঞ্চে নিয়ে আসার সিদ্ধান্তের পেছনে কয়েকটি কারণ আছে। প্রথমত, টিনের তলোয়ার নাটকটি বাংলা ভাষার অন্যতম সেরা জনপ্রিয় নাটক। এই কথাটি বললে বিরোধ করার লোক পাওয়া যাবে না বলেই আমার বিশ্বাস। ১৯৭১ সালের ১২ আগস্ট প্রথম মঞ্চে আসে টিনের তলোয়ার। বাংলাদেশে তখন মুক্তিযুদ্ধটা তুঙ্গে। তখন আমাদের স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র পরিচালিত হতো কলকাতা থেকে।
মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়কার অনেকেই, বিশেষ করে যাঁরা স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে কাজ করেছেন, তাঁদের অনেকেই দেখেছেন এই নাটকটি। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে মুক্তিযুদ্ধের সময়কার সংস্কৃতিকর্মীদের হাত ধরে দেশে পেশাদার নাট্যচর্চা শুরু হয়। তাঁদের অনেকেই এই নাটকটি দ্বারা উৎসাহিত হয়েছিলেন। দ্বিতীয়ত, টিনের তলোয়ার দিয়ে উৎপল দত্ত ব্রিটিশ শাসন, নির্যাতনের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন।
উনি নাটকে বলেছেন, “টিনের তলোয়ার তাতে কি? আমাকে লড়ে যেতে হবে।” আর গত ৪৫-৫০ বছর ধরে বাংলাদেশের বাস্তবতায় আমরা যাঁরা থিয়েটার করি, তাঁরা সবাই সামাজিক অনাচার, দুর্নীতি, কুরুচি, মৌলবাদ, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছি। সে কারণেই ৫৫ বছর পরে নতুন করে নতুন আঙ্গিকে টিনের তলোয়ারকে দেখতে চাই। কারণ, আমরা মনে করি এই নাটক ও উৎপল দত্ত আমাদের সহযোদ্ধা।’
টিনের তলোয়ারের প্রদর্শনী নিয়ে অনন্ত হিরা বলেন, ‘ঈদ উৎসবের আনন্দে টানা চার দিন মঞ্চে নাটকটির প্রদর্শনী করার ইচ্ছা আছে আমাদের। এখন আমরা শিল্পকলা একাডেমি থেকে অনুমতি পা্ওয়ার অপেক্ষায় আছি। অনুমতি পেয়ে গেলেই প্রদর্শনীর তারিখ জানিয়ে দেওয়া হবে।’
নির্দেশনার পাশাপাশি টিনের তলোয়ার নাটকের প্রধান চরিত্র বেণীমাধবের ভূমিকায় অভিনয় করবেন অনন্ত হিরা। আলোক পরিকল্পনায় আছেন ঠান্ডু রায়হান, মঞ্চ পরিকল্পনায় ফয়েজ জহির, মিউজিকে শিশির রহমান এবং শিশির চৌধুরী, পোশাক পরিকল্পনায় নূনা আফরোজ। নাটকের পোস্টার করেছেন চারু পিন্টু।
গত শতাব্দীর অন্যতম জনপ্রিয় নাটক উৎপল দত্তের ‘টিনের তলোয়ার’। ১৯৭১ সালে প্রথমবার কলকাতার রবীন্দ্রসদনে প্রদর্শিত হয় নাটকটি। টিনের তলোয়ার নাটকের প্রেক্ষাপট ১৮৭৬ সাল। কাহিনি দ্য গ্রেট বেঙ্গল অপেরা নামের একটি যাত্রাদলকে ঘিরে। নানা রঙ্গরসের মধ্য দিয়ে এগিয়ে যাওয়া নাটকটির মূল সুর ব্রিটিশ শাসনের প্রতিবাদ। বিখ্যাত এই নাটকটি এবার মঞ্চে আনছে ঢাকার নাট্যদল প্রাঙ্গণেমোর। এটি প্রাঙ্গণেমোর থিয়েটারের ১৭তম প্রযোজনা। টিনের তলোয়ার নাটকের নির্দেশনা দেবেন অনন্ত হিরা। ঈদ উৎসবে টানা চার দিন রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে প্রদর্শনীর পরিকল্পনা রয়েছে দলটির।
নাটকটি মঞ্চে আনার বিষয়ে নির্দেশক অনন্ত হিরা বলেন, ‘টিনের তলোয়ার মঞ্চে নিয়ে আসার সিদ্ধান্তের পেছনে কয়েকটি কারণ আছে। প্রথমত, টিনের তলোয়ার নাটকটি বাংলা ভাষার অন্যতম সেরা জনপ্রিয় নাটক। এই কথাটি বললে বিরোধ করার লোক পাওয়া যাবে না বলেই আমার বিশ্বাস। ১৯৭১ সালের ১২ আগস্ট প্রথম মঞ্চে আসে টিনের তলোয়ার। বাংলাদেশে তখন মুক্তিযুদ্ধটা তুঙ্গে। তখন আমাদের স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র পরিচালিত হতো কলকাতা থেকে।
মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়কার অনেকেই, বিশেষ করে যাঁরা স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে কাজ করেছেন, তাঁদের অনেকেই দেখেছেন এই নাটকটি। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে মুক্তিযুদ্ধের সময়কার সংস্কৃতিকর্মীদের হাত ধরে দেশে পেশাদার নাট্যচর্চা শুরু হয়। তাঁদের অনেকেই এই নাটকটি দ্বারা উৎসাহিত হয়েছিলেন। দ্বিতীয়ত, টিনের তলোয়ার দিয়ে উৎপল দত্ত ব্রিটিশ শাসন, নির্যাতনের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন।
উনি নাটকে বলেছেন, “টিনের তলোয়ার তাতে কি? আমাকে লড়ে যেতে হবে।” আর গত ৪৫-৫০ বছর ধরে বাংলাদেশের বাস্তবতায় আমরা যাঁরা থিয়েটার করি, তাঁরা সবাই সামাজিক অনাচার, দুর্নীতি, কুরুচি, মৌলবাদ, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছি। সে কারণেই ৫৫ বছর পরে নতুন করে নতুন আঙ্গিকে টিনের তলোয়ারকে দেখতে চাই। কারণ, আমরা মনে করি এই নাটক ও উৎপল দত্ত আমাদের সহযোদ্ধা।’
টিনের তলোয়ারের প্রদর্শনী নিয়ে অনন্ত হিরা বলেন, ‘ঈদ উৎসবের আনন্দে টানা চার দিন মঞ্চে নাটকটির প্রদর্শনী করার ইচ্ছা আছে আমাদের। এখন আমরা শিল্পকলা একাডেমি থেকে অনুমতি পা্ওয়ার অপেক্ষায় আছি। অনুমতি পেয়ে গেলেই প্রদর্শনীর তারিখ জানিয়ে দেওয়া হবে।’
নির্দেশনার পাশাপাশি টিনের তলোয়ার নাটকের প্রধান চরিত্র বেণীমাধবের ভূমিকায় অভিনয় করবেন অনন্ত হিরা। আলোক পরিকল্পনায় আছেন ঠান্ডু রায়হান, মঞ্চ পরিকল্পনায় ফয়েজ জহির, মিউজিকে শিশির রহমান এবং শিশির চৌধুরী, পোশাক পরিকল্পনায় নূনা আফরোজ। নাটকের পোস্টার করেছেন চারু পিন্টু।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে