সবুর শুভ, চট্টগ্রাম
মসলার বাজারে ঋণপত্রের (এলসি) ‘খরার’ প্রভাব পড়েছে। এ কারণে সব ধরনের মসলাজাতীয় পণ্যের দাম বেড়েছে লাগামহীনভাবে। দেশের অন্যতম বড় পাইকারি বাজার চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে এলাচ, লবঙ্গ, দারুচিনি ও জিরার মতো মসলার দাম এক মাসের ব্যবধানে ৩৫ থেকে ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে।
এর প্রভাব পড়েছে খুচরা বাজারেও। আর খুচরা দোকানগুলোতে এসব পণ্যের দাম বেড়েছে ৫৫ থেকে ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত।
খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ীরা বলছেন, এলসি খোলার হার কমে যাওয়ায় চাহিদামাফিক পণ্য আমদানি হচ্ছে না। আর আমদানি না থাকায় বাজারে অস্থিরতা বিরাজ করছে। এবারের মতো মসলার এত বেশি দাম আর কখনো বাড়েনি। দেশের বৃহৎ ভোগ্যপণ্যের এই বাজারে মসলার দাম বাড়লে, খুচরা বাজারে কয়েক গুণ পর্যন্ত দাম বেড়ে যায়। তিন মাস পর রমজান ও ঈদুল ফিতর আসছে। এই অবস্থা চলতে থাকলে সে সময় বাড়তি চাহিদার কারণে মসলার বাজারে বড় ধরনের প্রভাব পড়তে পারে বলেও আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা।
খাতুনগঞ্জ থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, লবঙ্গের কেজি পাইকারিতে এখন ১ হাজার ২৭০ টাকা। এক সপ্তাহ আগেও এক হাজার টাকা ও এক মাস আগে ৮০০ টাকা ছিল এই মসলার দাম। সেই হিসাবে এক সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বেড়েছে কেজিতে ২৭০ টাকা এবং এক মাসে দাম বেড়েছে ৪৭১ টাকা। ভারতীয় জিরা পাইকারিতে বিক্রি হচ্ছে ৫১০ টাকা কেজি দরে। গত সপ্তাহে ৪৬০ থেকে ৪৬৫ টাকা ছিল। মাসখানেক আগে বিক্রি হয়েছিল ৩২০ টাকা দামে। একইভাবে ইরানি জিরা গত মাসে ৪২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়। বর্তমানে কেজিতে ১৩০ টাকা বেড়ে ৫৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে এক সপ্তাহের ব্যবধানে চীনের দারুচিনি কেজিতে ২৫ টাকা বেড়ে ২৯৫ টাকা ও ভিয়েতনামের দারুচিনি ৫০ টাকা বেড়ে ৩৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মসলার মাত্র ৪০ শতাংশ ভোগ করে সাধারণ ক্রেতা। বাকি ৬০ ভাগ ভোগ হয়ে থাকে সাধারণত বিয়ের অনুষ্ঠান, জন্মদিন, পিকনিকসহ বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে। শীত মৌসুমে মসলার বাজারে স্থানীয় চাহিদা বেশি থাকায় দাম বেড়েছে। তা ছাড়া, শীতে বিয়ের অনুষ্ঠান বেশি থাকে। এ বিষয়টিও দাম বাড়ার ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলছে।
চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ আড়তদার সাধারণ ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চার মাসে প্রায় ৩০ শতাংশ কমেছে মসলা আমদানি। অথচ দেশের আমদানি করা মসলার ৭০ শতাংশই বেচাকেনা হয় খাতুনগঞ্জে। ফলে আমদানি কমার প্রভাব পড়েছে বাজারে থাকা স্বল্প পরিমাণের মসলার দামের ওপর।’
খাতুনগঞ্জের বড় আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এ জামান অ্যান্ড ব্রাদার্সের ব্যবস্থাপক নাসির উদ্দিন বলেন, ‘এলসি খোলা নিয়ে জটিলতা চলছে। ডলারের বিনিময়হারে অস্থিরতার কারণে মসলা আমদানির খরচ অনেক বেড়ে গেছে। এই পরিমাণ ৩৫ শতাংশের ওপরে। আসছে রমজান মাসে পণ্যের দাম স্বাভাবিক রাখতে এখনই এলসি খরা কাটানো জরুরি।’
মসলার বাজারে ঋণপত্রের (এলসি) ‘খরার’ প্রভাব পড়েছে। এ কারণে সব ধরনের মসলাজাতীয় পণ্যের দাম বেড়েছে লাগামহীনভাবে। দেশের অন্যতম বড় পাইকারি বাজার চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে এলাচ, লবঙ্গ, দারুচিনি ও জিরার মতো মসলার দাম এক মাসের ব্যবধানে ৩৫ থেকে ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে।
এর প্রভাব পড়েছে খুচরা বাজারেও। আর খুচরা দোকানগুলোতে এসব পণ্যের দাম বেড়েছে ৫৫ থেকে ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত।
খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ীরা বলছেন, এলসি খোলার হার কমে যাওয়ায় চাহিদামাফিক পণ্য আমদানি হচ্ছে না। আর আমদানি না থাকায় বাজারে অস্থিরতা বিরাজ করছে। এবারের মতো মসলার এত বেশি দাম আর কখনো বাড়েনি। দেশের বৃহৎ ভোগ্যপণ্যের এই বাজারে মসলার দাম বাড়লে, খুচরা বাজারে কয়েক গুণ পর্যন্ত দাম বেড়ে যায়। তিন মাস পর রমজান ও ঈদুল ফিতর আসছে। এই অবস্থা চলতে থাকলে সে সময় বাড়তি চাহিদার কারণে মসলার বাজারে বড় ধরনের প্রভাব পড়তে পারে বলেও আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা।
খাতুনগঞ্জ থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, লবঙ্গের কেজি পাইকারিতে এখন ১ হাজার ২৭০ টাকা। এক সপ্তাহ আগেও এক হাজার টাকা ও এক মাস আগে ৮০০ টাকা ছিল এই মসলার দাম। সেই হিসাবে এক সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বেড়েছে কেজিতে ২৭০ টাকা এবং এক মাসে দাম বেড়েছে ৪৭১ টাকা। ভারতীয় জিরা পাইকারিতে বিক্রি হচ্ছে ৫১০ টাকা কেজি দরে। গত সপ্তাহে ৪৬০ থেকে ৪৬৫ টাকা ছিল। মাসখানেক আগে বিক্রি হয়েছিল ৩২০ টাকা দামে। একইভাবে ইরানি জিরা গত মাসে ৪২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়। বর্তমানে কেজিতে ১৩০ টাকা বেড়ে ৫৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে এক সপ্তাহের ব্যবধানে চীনের দারুচিনি কেজিতে ২৫ টাকা বেড়ে ২৯৫ টাকা ও ভিয়েতনামের দারুচিনি ৫০ টাকা বেড়ে ৩৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মসলার মাত্র ৪০ শতাংশ ভোগ করে সাধারণ ক্রেতা। বাকি ৬০ ভাগ ভোগ হয়ে থাকে সাধারণত বিয়ের অনুষ্ঠান, জন্মদিন, পিকনিকসহ বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে। শীত মৌসুমে মসলার বাজারে স্থানীয় চাহিদা বেশি থাকায় দাম বেড়েছে। তা ছাড়া, শীতে বিয়ের অনুষ্ঠান বেশি থাকে। এ বিষয়টিও দাম বাড়ার ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলছে।
চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ আড়তদার সাধারণ ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চার মাসে প্রায় ৩০ শতাংশ কমেছে মসলা আমদানি। অথচ দেশের আমদানি করা মসলার ৭০ শতাংশই বেচাকেনা হয় খাতুনগঞ্জে। ফলে আমদানি কমার প্রভাব পড়েছে বাজারে থাকা স্বল্প পরিমাণের মসলার দামের ওপর।’
খাতুনগঞ্জের বড় আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এ জামান অ্যান্ড ব্রাদার্সের ব্যবস্থাপক নাসির উদ্দিন বলেন, ‘এলসি খোলা নিয়ে জটিলতা চলছে। ডলারের বিনিময়হারে অস্থিরতার কারণে মসলা আমদানির খরচ অনেক বেড়ে গেছে। এই পরিমাণ ৩৫ শতাংশের ওপরে। আসছে রমজান মাসে পণ্যের দাম স্বাভাবিক রাখতে এখনই এলসি খরা কাটানো জরুরি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে