খায়রুল বাসার নির্ঝর
এত বছর পর চলচ্চিত্রে পাওয়া গেল আপনাকে। প্রথমবার চলচ্চিত্রে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা কেমন?
একজন শিল্পীর কাছে তাঁর যেকোনো কাজই সন্তানের মতো। যেহেতু এটা আমার প্রথম ছবি বা বড় পর্দায় কাজ করা, সে জায়গা থেকে ‘মৃধা বনাম মৃধা’কে বলা যেতে পারে আমার প্রথম সন্তান। প্রথম সন্তান তো সব সময়ই স্পেশাল। ‘মৃধা বনাম মৃধা’ ছবিতে অভিনয় করার অভিজ্ঞতা অসাধারণ। আমি যে ধরনের চলচ্চিত্রে অভিনয়ের স্বপ্ন দেখতাম, এটি একেবারেই তেমন ছবি।
ছবির গল্প কী ধরনের?
পারিবারিক সম্পর্কের গল্প। গল্পটি একেবারেই এ সময়ের। এ ছবিতে প্রতিটি দর্শক কোথাও না কোথাও নিজেকে খুঁজে পাবেন। ছবিটি দর্শককে ভাবাবে। একটা মেসেজ নিয়ে দর্শক হল থেকে বের হবেন।
যতটুকু জানি ‘মৃধা বনাম মৃধা’র কাজ শুরু হয়েছিল এ বছর। সব কাজ শেষ করে একই বছর মুক্তি দিচ্ছেন আপনারা…
‘মৃধা বনাম মৃধা’র পরিচালক রনি ভৌমিক কাজের ব্যাপারে ভীষণ প্যাশনেট। উনার ইচ্ছা ছিল, সব কাজ ভালোভাবে শেষ করে তবেই প্রচার শুরু করবেন। এমনও সম্ভাবনা ছিল, নির্মাতা নিজে তৃপ্ত না হলে ছবিটি নিয়ে আরও কিছুদিন কাজ করবেন। কিন্তু শুটিং পরবর্তী সব কাজ শেষ করার পর নির্মাতা সন্তুষ্ট হয়ে বললেন, এখন আমরা ছবিটি দর্শকদের দেখাতে পারি। তারপরই মুক্তির ব্যাপারে তোড়জোড় শুরু হলো।
এ ছবিতে আপনার সহশিল্পী তারিক আনাম খান ও সিয়াম আহমেদ—তাঁদের ব্যাপারে কিছু বলবেন?
সিয়ামের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা অসাধারণ। সে খুবই মনোযোগী ও চুজি আর্টিস্ট। সহ-অভিনেতাকে সব সময় সহযোগিতা করেন। সম্মান দেন। ভালো লেগেছে তাঁর সঙ্গে কাজ করে। তার ওপরে আমাদের সবার বটগাছ তারিক আনাম খান আমাদের সঙ্গে ছিলেন। কীভাবে অভিনয়টা আরও ভালো করা যায়— তিনি সব সময় আমাদের সেই প্র্যাকটিসের মধ্যে রেখেছিলেন। তারিক আনাম খানের সঙ্গে অভিনয় আমার জন্য আশীর্বাদ।
এটাও একটা বড় ব্যাপার যে স্বাধীনতার ৫০ বছরে বিজয়ের মাসেই আপনার প্রথম ছবি মুক্তি পাচ্ছে…
খুবই ভালো লাগছে যে নিজের প্রথম ছবিটি এমন গুরুত্বপূর্ণ সময়ে মুক্তি পাচ্ছে। বিজয়ের ৫০তম বছরে ‘মৃধা বনাম মৃধা’ ছবিটি আমরা দর্শককে দেখাতে পারব, এটা নিঃসন্দেহে বড় একটি অর্জন।
এবার কি চলচ্চিত্রে নিয়মিত হবেন?
এই মুহূর্তে আরও কয়েকটি ছবির প্রস্তাব আছে। কিন্তু আমি সব সময়ই বেছে কাজ করি। বড় নির্মাতা, বড় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান—এসবের চেয়ে ছবির গল্প-চরিত্র আমার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যদি এমন কোনো গল্প আমার মনে দাগ কাটে, তাহলে অবশ্যই আবার চলচ্চিত্রে অভিনয় করব।
এত বছর পর চলচ্চিত্রে পাওয়া গেল আপনাকে। প্রথমবার চলচ্চিত্রে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা কেমন?
একজন শিল্পীর কাছে তাঁর যেকোনো কাজই সন্তানের মতো। যেহেতু এটা আমার প্রথম ছবি বা বড় পর্দায় কাজ করা, সে জায়গা থেকে ‘মৃধা বনাম মৃধা’কে বলা যেতে পারে আমার প্রথম সন্তান। প্রথম সন্তান তো সব সময়ই স্পেশাল। ‘মৃধা বনাম মৃধা’ ছবিতে অভিনয় করার অভিজ্ঞতা অসাধারণ। আমি যে ধরনের চলচ্চিত্রে অভিনয়ের স্বপ্ন দেখতাম, এটি একেবারেই তেমন ছবি।
ছবির গল্প কী ধরনের?
পারিবারিক সম্পর্কের গল্প। গল্পটি একেবারেই এ সময়ের। এ ছবিতে প্রতিটি দর্শক কোথাও না কোথাও নিজেকে খুঁজে পাবেন। ছবিটি দর্শককে ভাবাবে। একটা মেসেজ নিয়ে দর্শক হল থেকে বের হবেন।
যতটুকু জানি ‘মৃধা বনাম মৃধা’র কাজ শুরু হয়েছিল এ বছর। সব কাজ শেষ করে একই বছর মুক্তি দিচ্ছেন আপনারা…
‘মৃধা বনাম মৃধা’র পরিচালক রনি ভৌমিক কাজের ব্যাপারে ভীষণ প্যাশনেট। উনার ইচ্ছা ছিল, সব কাজ ভালোভাবে শেষ করে তবেই প্রচার শুরু করবেন। এমনও সম্ভাবনা ছিল, নির্মাতা নিজে তৃপ্ত না হলে ছবিটি নিয়ে আরও কিছুদিন কাজ করবেন। কিন্তু শুটিং পরবর্তী সব কাজ শেষ করার পর নির্মাতা সন্তুষ্ট হয়ে বললেন, এখন আমরা ছবিটি দর্শকদের দেখাতে পারি। তারপরই মুক্তির ব্যাপারে তোড়জোড় শুরু হলো।
এ ছবিতে আপনার সহশিল্পী তারিক আনাম খান ও সিয়াম আহমেদ—তাঁদের ব্যাপারে কিছু বলবেন?
সিয়ামের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা অসাধারণ। সে খুবই মনোযোগী ও চুজি আর্টিস্ট। সহ-অভিনেতাকে সব সময় সহযোগিতা করেন। সম্মান দেন। ভালো লেগেছে তাঁর সঙ্গে কাজ করে। তার ওপরে আমাদের সবার বটগাছ তারিক আনাম খান আমাদের সঙ্গে ছিলেন। কীভাবে অভিনয়টা আরও ভালো করা যায়— তিনি সব সময় আমাদের সেই প্র্যাকটিসের মধ্যে রেখেছিলেন। তারিক আনাম খানের সঙ্গে অভিনয় আমার জন্য আশীর্বাদ।
এটাও একটা বড় ব্যাপার যে স্বাধীনতার ৫০ বছরে বিজয়ের মাসেই আপনার প্রথম ছবি মুক্তি পাচ্ছে…
খুবই ভালো লাগছে যে নিজের প্রথম ছবিটি এমন গুরুত্বপূর্ণ সময়ে মুক্তি পাচ্ছে। বিজয়ের ৫০তম বছরে ‘মৃধা বনাম মৃধা’ ছবিটি আমরা দর্শককে দেখাতে পারব, এটা নিঃসন্দেহে বড় একটি অর্জন।
এবার কি চলচ্চিত্রে নিয়মিত হবেন?
এই মুহূর্তে আরও কয়েকটি ছবির প্রস্তাব আছে। কিন্তু আমি সব সময়ই বেছে কাজ করি। বড় নির্মাতা, বড় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান—এসবের চেয়ে ছবির গল্প-চরিত্র আমার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যদি এমন কোনো গল্প আমার মনে দাগ কাটে, তাহলে অবশ্যই আবার চলচ্চিত্রে অভিনয় করব।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে