শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা
মামলা না করায় আড়ালেই থেকে গেলেন দুই চালানে সাড়ে ৪৮ কেজি সোনা আনা ব্যক্তিরা। গত মে ও জুলাই মাসে ওই সোনা ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুটি উড়োজাহাজ থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় জব্দ করা হয়। অভিযোগ উঠেছে, নেপথ্যে থাকা ব্যক্তিদের আড়ালে রাখতেই মামলা, এমনকি সাধারণ ডায়েরিও (জিডি) করা হয়নি। ওই দুটি চালানের সঙ্গে প্রভাবশালী কয়েকজন বৈধ সোনা ব্যবসায়ীর যোগসূত্র থাকার কথা শোনা যায়।
অবশ্য কাস্টমসের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, ওই দুটি উড়োজাহাজের একটি বিদেশি এয়ারলাইনসের এবং অন্যটি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের। মামলা করলে উড়োজাহাজ আটক করতে হয়। বিদেশি উড়োজাহাজ আটক করলে জটিলতা তৈরি হয় বলেই হয়তো ঢাকা কাস্টম হাউস মামলা করেনি।
কাস্টমসের সূত্র বলেছে, বিমান-বন্দরে ঢাকা কাস্টম হাউসের গুদাম থেকে ৫৫ কেজি ৫১ গ্রাম সোনা চুরির মামলার এজাহারে ১৯ মে গুদামে রাখা সোনারও উল্লেখ রয়েছে। ১৭ মে বিমান বাংলাদেশের একটি উড়োজাহাজ থেকে জব্দ করা ২৩ কেজি ৬৬০ গ্রাম সোনাও জমা দেওয়া হয়েছিল ওই তারিখে। সোনা আটকের ঘটনায় মামলা হলে ওই সোনা দুই মাসের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকে। কিন্তু মামলা না হলে শুধু আটক রসিদের (ডিএম) ভিত্তিতে গুদামে রাখায় তা গায়েব হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
বিমানবন্দর সূত্র জানায়, ১৭ জুলাই দুবাই থেকে আসা এমিরেটস এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজে কয়েকটি সিটের নিচ থেকে ২৫ কেজির কিছু বেশি কাঁচা সোনা জব্দ করে কাস্টমস। নীল স্কচ টেপে মোড়ানো ৯৮টি ডিম্বাকৃতির বস্তুর ভেতরে তরল আকারে থাকা এই সোনার বাজারমূল্য প্রায় ২৫ কোটি টাকা। এর আগে ১৭ মে মাসকট থেকে আসা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজের কার্গো হোল্ডে ২৩ কেজি ৬৬০ গ্রাম সোনার ২০৪টি বার কাপড় দিয়ে মোড়ানো অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। এ দুই ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন করে সোনার চালান আটকের কথা গণমাধ্যমকে জানালেও মামলা বা জিডি করেনি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
মামলা না করার কারণ জানতে গত মঙ্গল এবং গতকাল বুধবার ঢাকা কাস্টম হাউসের কমিশনার এ কে এম নুরুল হুদা আজাদকে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি ধরেননি। তবে ২৮ আগস্ট কাস্টমসের যুগ্ম কমিশনার মিনহাজ উদ্দিন আলাপকালে আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, মামলার বিষয়টি তিনি দেখেন না। সোনাগুলো পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকায় মামলা করলে উড়োজাহাজ দুটি আটক রাখতে হতো। বিদেশি এয়ারলাইনসের উড়োজাহাজ আটক করলে নানা জটিলতা দেখা দেয়। হয়তো এ জন্যই মামলা করা হয়নি।
দুটি চালানের সাড়ে ৪৮ কেজি সোনা জব্দের ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি বলে জানিয়েছে বিমানবন্দর থানার পুলিশ। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উত্তরা বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার তৌহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলা না হলে বিমানবন্দরের ভেতরের এসব বিষয়ে পুলিশের তদন্ত করার সুযোগ নেই।
সূত্র বলেছে, ১৭ জুলাই এমিরেটসের একই ফ্লাইটে আসা তিন যাত্রীর কাছ থেকে তিন কেজির মতো সোনা উদ্ধারের ঘটনায় বিমানবন্দর থানায় পরদিন মামলা করেছিল কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও পুলিশের কর্মকর্তারা বলছেন, উড়োজাহাজের ভেতরে একাধিক আসনের নিচে এভাবে সোনা রাখা যাত্রীদের পক্ষ সম্ভব নয়। উড়োজাহাজের লোকজনের জড়িত থাকার বিষয়টি উড়িয়ে দেওয়া যায় না। ওই ফ্লাইটের সন্দেহভাজন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিবিড় জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারলে সোনাগুলোর মালিকের কাছে যাওয়ার সুযোগ তৈরি হতে পারত।
সোনা আটক হলে ঢাকার বাইরের বিমানবন্দরে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়, জানতে চাইলে চট্টগ্রামের শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক বশির আহমেদ মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো ব্যক্তি নির্ধারিত পরিমাণের অতিরিক্ত সোনা আনলে ফৌজদারি মামলা করা হয় না। কাস্টমস আইন অনুযায়ী কমিশনার বরাবর মামলা করা হয়। তদন্ত হয়। তবে সোনার পরিমাণ ২০০-৩০০ গ্রামের বেশি হলে অবশ্যই ফৌজদারি মামলা করা হয়। আর পরিত্যক্ত অবস্থায় সোনা পেলে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে হলেও মামলা দেওয়া হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কাস্টমসের নিম্ন পদের একাধিক ব্যক্তি বলেন, কমিশনার বরাবর করা মামলার তদন্ত কখনো শেষ হয় না। আর হলেও সেই তদন্ত ধরে ফৌজদারি মামলা হয় না। বিমানবন্দর থানার কর্মকর্তারাও বলেছেন, কাস্টমসের করা তদন্তের পর কখনো থানায় মামলা করতে আসে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওই দুটি উড়োজাহাজের ফ্লাইটসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছেড়ে দেওয়া কোনোভাবেই ঠিক হয়নি। স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, দুটি চালানের ক্ষেত্রেই নেপথ্যের ব্যক্তিদের আড়াল করা হয়েছে। শুল্ক কর্মকর্তাদের অভিযান নিয়ে নানা প্রশ্ন রয়েছে। অল্প সোনার বাহককে ধরে মামলা দিলেও নেপথ্যের ব্যক্তিরা আড়ালেই থাকে। আবার বড় বড় চালান ধরেও মামলা দেওয়া হয় না।
মামলা না করায় আড়ালেই থেকে গেলেন দুই চালানে সাড়ে ৪৮ কেজি সোনা আনা ব্যক্তিরা। গত মে ও জুলাই মাসে ওই সোনা ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুটি উড়োজাহাজ থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় জব্দ করা হয়। অভিযোগ উঠেছে, নেপথ্যে থাকা ব্যক্তিদের আড়ালে রাখতেই মামলা, এমনকি সাধারণ ডায়েরিও (জিডি) করা হয়নি। ওই দুটি চালানের সঙ্গে প্রভাবশালী কয়েকজন বৈধ সোনা ব্যবসায়ীর যোগসূত্র থাকার কথা শোনা যায়।
অবশ্য কাস্টমসের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, ওই দুটি উড়োজাহাজের একটি বিদেশি এয়ারলাইনসের এবং অন্যটি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের। মামলা করলে উড়োজাহাজ আটক করতে হয়। বিদেশি উড়োজাহাজ আটক করলে জটিলতা তৈরি হয় বলেই হয়তো ঢাকা কাস্টম হাউস মামলা করেনি।
কাস্টমসের সূত্র বলেছে, বিমান-বন্দরে ঢাকা কাস্টম হাউসের গুদাম থেকে ৫৫ কেজি ৫১ গ্রাম সোনা চুরির মামলার এজাহারে ১৯ মে গুদামে রাখা সোনারও উল্লেখ রয়েছে। ১৭ মে বিমান বাংলাদেশের একটি উড়োজাহাজ থেকে জব্দ করা ২৩ কেজি ৬৬০ গ্রাম সোনাও জমা দেওয়া হয়েছিল ওই তারিখে। সোনা আটকের ঘটনায় মামলা হলে ওই সোনা দুই মাসের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকে। কিন্তু মামলা না হলে শুধু আটক রসিদের (ডিএম) ভিত্তিতে গুদামে রাখায় তা গায়েব হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
বিমানবন্দর সূত্র জানায়, ১৭ জুলাই দুবাই থেকে আসা এমিরেটস এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজে কয়েকটি সিটের নিচ থেকে ২৫ কেজির কিছু বেশি কাঁচা সোনা জব্দ করে কাস্টমস। নীল স্কচ টেপে মোড়ানো ৯৮টি ডিম্বাকৃতির বস্তুর ভেতরে তরল আকারে থাকা এই সোনার বাজারমূল্য প্রায় ২৫ কোটি টাকা। এর আগে ১৭ মে মাসকট থেকে আসা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজের কার্গো হোল্ডে ২৩ কেজি ৬৬০ গ্রাম সোনার ২০৪টি বার কাপড় দিয়ে মোড়ানো অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। এ দুই ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন করে সোনার চালান আটকের কথা গণমাধ্যমকে জানালেও মামলা বা জিডি করেনি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
মামলা না করার কারণ জানতে গত মঙ্গল এবং গতকাল বুধবার ঢাকা কাস্টম হাউসের কমিশনার এ কে এম নুরুল হুদা আজাদকে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি ধরেননি। তবে ২৮ আগস্ট কাস্টমসের যুগ্ম কমিশনার মিনহাজ উদ্দিন আলাপকালে আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, মামলার বিষয়টি তিনি দেখেন না। সোনাগুলো পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকায় মামলা করলে উড়োজাহাজ দুটি আটক রাখতে হতো। বিদেশি এয়ারলাইনসের উড়োজাহাজ আটক করলে নানা জটিলতা দেখা দেয়। হয়তো এ জন্যই মামলা করা হয়নি।
দুটি চালানের সাড়ে ৪৮ কেজি সোনা জব্দের ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি বলে জানিয়েছে বিমানবন্দর থানার পুলিশ। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উত্তরা বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার তৌহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলা না হলে বিমানবন্দরের ভেতরের এসব বিষয়ে পুলিশের তদন্ত করার সুযোগ নেই।
সূত্র বলেছে, ১৭ জুলাই এমিরেটসের একই ফ্লাইটে আসা তিন যাত্রীর কাছ থেকে তিন কেজির মতো সোনা উদ্ধারের ঘটনায় বিমানবন্দর থানায় পরদিন মামলা করেছিল কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও পুলিশের কর্মকর্তারা বলছেন, উড়োজাহাজের ভেতরে একাধিক আসনের নিচে এভাবে সোনা রাখা যাত্রীদের পক্ষ সম্ভব নয়। উড়োজাহাজের লোকজনের জড়িত থাকার বিষয়টি উড়িয়ে দেওয়া যায় না। ওই ফ্লাইটের সন্দেহভাজন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিবিড় জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারলে সোনাগুলোর মালিকের কাছে যাওয়ার সুযোগ তৈরি হতে পারত।
সোনা আটক হলে ঢাকার বাইরের বিমানবন্দরে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়, জানতে চাইলে চট্টগ্রামের শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক বশির আহমেদ মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো ব্যক্তি নির্ধারিত পরিমাণের অতিরিক্ত সোনা আনলে ফৌজদারি মামলা করা হয় না। কাস্টমস আইন অনুযায়ী কমিশনার বরাবর মামলা করা হয়। তদন্ত হয়। তবে সোনার পরিমাণ ২০০-৩০০ গ্রামের বেশি হলে অবশ্যই ফৌজদারি মামলা করা হয়। আর পরিত্যক্ত অবস্থায় সোনা পেলে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে হলেও মামলা দেওয়া হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কাস্টমসের নিম্ন পদের একাধিক ব্যক্তি বলেন, কমিশনার বরাবর করা মামলার তদন্ত কখনো শেষ হয় না। আর হলেও সেই তদন্ত ধরে ফৌজদারি মামলা হয় না। বিমানবন্দর থানার কর্মকর্তারাও বলেছেন, কাস্টমসের করা তদন্তের পর কখনো থানায় মামলা করতে আসে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওই দুটি উড়োজাহাজের ফ্লাইটসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছেড়ে দেওয়া কোনোভাবেই ঠিক হয়নি। স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, দুটি চালানের ক্ষেত্রেই নেপথ্যের ব্যক্তিদের আড়াল করা হয়েছে। শুল্ক কর্মকর্তাদের অভিযান নিয়ে নানা প্রশ্ন রয়েছে। অল্প সোনার বাহককে ধরে মামলা দিলেও নেপথ্যের ব্যক্তিরা আড়ালেই থাকে। আবার বড় বড় চালান ধরেও মামলা দেওয়া হয় না।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে