আমাদের চলমান রাজনৈতিক সংকট যদি নিজেরাই কার্যকরভাবে সমাধান করতে পারি, তাহলে বাইরের লোকজনের কথাবার্তা বলার প্রয়োজন হবে না। সেটা না পারলে তাদের (কূটনীতিক) সংশ্লিষ্টতা বাড়তে থাকবে। সে ক্ষেত্রে আমরা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারি। কারণ তাদের সঙ্গে বহুমাত্রিক পারস্পরিকতা, ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং অভিবাসী আছে। বহুপাক্ষিক ক্ষেত্রেও অনেক সংশ্লিষ্টতা আছে।
সেই জায়গাগুলোয় যারা অংশীদার এবং বাংলাদেশের মানুষেরও প্রত্যাশা একটা সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন হবে। যেখানে রাজনৈতিক দলগুলো অংশগ্রহণ করতে পারবে এবং ভোটাররা ভোট দিতে পারবে। এর মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া, নাগরিক অধিকার, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী এবং কার্যকর করা সুষ্ঠু নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
নির্বাচন সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য হওয়া জরুরি। সেটা হলেই গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা অর্জন করা সম্ভব হবে। সেই কারণে বাইরের পৃথিবীও এ ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করছে। তারা আমাদের বলছে বিভিন্নভাবে। সেখানে বার্তা একটাই, বিষয়টা পরিষ্কার, সেটা হচ্ছে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। আমেরিকা ও ইইউ সেটা দেখতে চায়, যা তাদের প্রত্যাশার মধ্যে দেখা গেছে।
বিদেশিদের আসা-যাওয়া এবং কথাবার্তা আমাদের দলগুলো নিজেদের মতো করে ব্যাখ্যা করছে। তারা কেন এখানে একের পর এক আসছে। সেটার মর্মার্থটা যদি অনুধাবন করতে পারি তাহলে আমরা বুঝতে পারব তারা কী চায়, কী তাদের প্রত্যাশা। আমাদের মতো ব্যাখ্যা করে এ সমস্যার সমাধান হবে না, সেটা আমরা দেখেই ফেলেছি। কাজেই আমাদের ব্যাখ্যা দিয়ে তাদের প্রত্যাশার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ হবে সেই রকম মনে করার কারণ নেই। কেন তারা আসছে, কী প্রত্যাশা করে, তার মর্মার্থটা যৌক্তিকভাবে উপলব্ধি করতে পারি তাহলে সমস্যার সমাধান সম্ভব।
মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়া বলেছেন, জনগণকে তাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ দিতে হবে। এ বক্তব্যের বার্তা পরিষ্কার। আপনারা যে যাই বলেন, সেটা না। জনগণ স্বাধীনভাবে ভোট দিয়ে তাদের মতামত প্রকাশ করুক। সেটার ভিত্তিতে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্ব আসুক। এটাই তাদের বার্তা।
কূটনীতিকদের বক্তব্য দেশের রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের মতো করে ব্যাখ্যা করলে সত্যিকার অর্থের প্রতিফলন হবে না এবং দেশের সমস্যার সমাধান হবে না। সেটা না হলে আমাদের জন্য সমস্যা হবে, তা আন্দাজ করা যায়। ইইউ, আমেরিকা, কানাডা, জাতিসংঘ সবাই সে ইঙ্গিত দিয়েছে। সবাই একই কথা বলছে। তাদের প্রত্যাশার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ জায়গায় না যেতে পারলে জটিলতায় পড়ার আশঙ্কা আছে।
আমাদের চলমান রাজনৈতিক সংকট যদি নিজেরাই কার্যকরভাবে সমাধান করতে পারি, তাহলে বাইরের লোকজনের কথাবার্তা বলার প্রয়োজন হবে না। সেটা না পারলে তাদের (কূটনীতিক) সংশ্লিষ্টতা বাড়তে থাকবে। সে ক্ষেত্রে আমরা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারি। কারণ তাদের সঙ্গে বহুমাত্রিক পারস্পরিকতা, ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং অভিবাসী আছে। বহুপাক্ষিক ক্ষেত্রেও অনেক সংশ্লিষ্টতা আছে।
সেই জায়গাগুলোয় যারা অংশীদার এবং বাংলাদেশের মানুষেরও প্রত্যাশা একটা সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন হবে। যেখানে রাজনৈতিক দলগুলো অংশগ্রহণ করতে পারবে এবং ভোটাররা ভোট দিতে পারবে। এর মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া, নাগরিক অধিকার, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী এবং কার্যকর করা সুষ্ঠু নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
নির্বাচন সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য হওয়া জরুরি। সেটা হলেই গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা অর্জন করা সম্ভব হবে। সেই কারণে বাইরের পৃথিবীও এ ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করছে। তারা আমাদের বলছে বিভিন্নভাবে। সেখানে বার্তা একটাই, বিষয়টা পরিষ্কার, সেটা হচ্ছে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। আমেরিকা ও ইইউ সেটা দেখতে চায়, যা তাদের প্রত্যাশার মধ্যে দেখা গেছে।
বিদেশিদের আসা-যাওয়া এবং কথাবার্তা আমাদের দলগুলো নিজেদের মতো করে ব্যাখ্যা করছে। তারা কেন এখানে একের পর এক আসছে। সেটার মর্মার্থটা যদি অনুধাবন করতে পারি তাহলে আমরা বুঝতে পারব তারা কী চায়, কী তাদের প্রত্যাশা। আমাদের মতো ব্যাখ্যা করে এ সমস্যার সমাধান হবে না, সেটা আমরা দেখেই ফেলেছি। কাজেই আমাদের ব্যাখ্যা দিয়ে তাদের প্রত্যাশার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ হবে সেই রকম মনে করার কারণ নেই। কেন তারা আসছে, কী প্রত্যাশা করে, তার মর্মার্থটা যৌক্তিকভাবে উপলব্ধি করতে পারি তাহলে সমস্যার সমাধান সম্ভব।
মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়া বলেছেন, জনগণকে তাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ দিতে হবে। এ বক্তব্যের বার্তা পরিষ্কার। আপনারা যে যাই বলেন, সেটা না। জনগণ স্বাধীনভাবে ভোট দিয়ে তাদের মতামত প্রকাশ করুক। সেটার ভিত্তিতে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্ব আসুক। এটাই তাদের বার্তা।
কূটনীতিকদের বক্তব্য দেশের রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের মতো করে ব্যাখ্যা করলে সত্যিকার অর্থের প্রতিফলন হবে না এবং দেশের সমস্যার সমাধান হবে না। সেটা না হলে আমাদের জন্য সমস্যা হবে, তা আন্দাজ করা যায়। ইইউ, আমেরিকা, কানাডা, জাতিসংঘ সবাই সে ইঙ্গিত দিয়েছে। সবাই একই কথা বলছে। তাদের প্রত্যাশার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ জায়গায় না যেতে পারলে জটিলতায় পড়ার আশঙ্কা আছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে