বারহাট্টা (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
বারহাট্টা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। হাসপাতালের এক্স-রে মেশিনটি দীর্ঘদিন অকেজো রয়েছে। নেই কোনো টেকনিশিয়ান। ফি ছাড়াই হাসপাতালে প্যাথলজি বিভাগ থেকে রক্তসহ আনুষঙ্গিক পরীক্ষা করানোর ব্যবস্থা থাকলেও মাঝে মধ্যেই চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় উপকরণ না থাকায় ডায়াবেটিস ও হিমোগ্লোবিন ছাড়া বাকি পরীক্ষাগুলো করা সম্ভব হয় না।
নতুন প্যাথলজি রুম থাকলেও কার্যক্রম চলছে পুরোনো বিল্ডিংয়ে। প্যাথলজি ব্যবহারের জন্য নেই পর্যাপ্ত জনবল। নির্ধারিত কক্ষ এবং জনবল না থাকার কারণে প্যাথলজি থেকে পর্যাপ্ত সেবা নিতে পারছেন না বলে দাবি সেবা নিতে আসা ভুক্তভোগীদের। ৫০ শয্যার হাসপাতাল চলছে ৩১ শয্যার হাসপাতালের জনবল দিয়ে। বর্তমানে হাসপাতালে ডাক্তার আছেন ১৭ জন ও নার্স আছেন ২৮ জন। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ২০ জন থাকার কথা থাকলেও আছেন ১১ জন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানানো হয়েছে, দ্রুতই একটি ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন আসবে। যেসব সমস্যা আছে, দ্রুত কেটে যাবে।
জানা গেছে, প্রায় ২ লাখ জনসংখ্যার এই উপজেলাবাসীর চিকিৎসার একমাত্র ভরসাস্থল ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। এখানে প্রতিদিন অন্তত ৪০০ থেকে ৫০০ রোগী আসেন। ভর্তি থাকেন ৫০ থেকে ৮০ জন। কিন্তু হাসপাতালটি ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত হওয়ার পর থেকেই পুরোনো লোকবল দিয়েই কার্যক্রম চলছে।
টেকনোলজিস্ট রোজিনা আক্তার বলেন, ‘হাসপাতালে রক্তের টিসি, ডিসি, ইএসআর, হিমোগ্লোবিন, ভিডিআরএল, ইউরিক অ্যাসিড, প্লাটিলেট এমপি, প্রস্রাব (রুটিন), প্রস্রাব (প্রেগনেন্সি), বিটি, সিটি, ব্লাড সুগার, ব্লাড ইউরিয়া, সিরাম বিলুরিবিন পরীক্ষা করার প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম থাকলেও আমি ছাড়া অন্য কোনো জনবল নেই। তাই দ্রুত জনবল বাড়ানো দরকার।’
উপজেলার সিদ্দিক মিয়া নামের একজন রোগী বলেন, হাসপাতালটিতে এক্স-রে মেশিন না থাকার কারণে বাইরে থেকে বেশি টাকা খরচ করে এক্স-রে করাতে বাধ্য হই।
বারহাট্টা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমাদের এখানে অনেক দিন এক্স-রে মেশিনের সেবা দেওয়া যাচ্ছিল না। ২০২০ সালে করোনার সময় আমরা একটা অ্যানালগ এক্স-রে মেশিন পাই। করোনার প্রভাব কমলে ঢাকা থেকে মেশিনটি ইনস্টল করার জন্য এলে সেটি ইনস্টল হয়নি। দুবারের প্রচেষ্টায় ইনস্টল না হওয়ায় পরিবর্তী সময়ে সেটির যন্ত্রপাতিতে ত্রুটি ধরা পড়ে। তাই এটি এখন ব্যবহারের অনুপযোগী হিসেবে পড়ে রয়েছে। তবে দ্রুতই একটি ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনটি আসবে বলে জানান তিনি।
বারহাট্টা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। হাসপাতালের এক্স-রে মেশিনটি দীর্ঘদিন অকেজো রয়েছে। নেই কোনো টেকনিশিয়ান। ফি ছাড়াই হাসপাতালে প্যাথলজি বিভাগ থেকে রক্তসহ আনুষঙ্গিক পরীক্ষা করানোর ব্যবস্থা থাকলেও মাঝে মধ্যেই চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় উপকরণ না থাকায় ডায়াবেটিস ও হিমোগ্লোবিন ছাড়া বাকি পরীক্ষাগুলো করা সম্ভব হয় না।
নতুন প্যাথলজি রুম থাকলেও কার্যক্রম চলছে পুরোনো বিল্ডিংয়ে। প্যাথলজি ব্যবহারের জন্য নেই পর্যাপ্ত জনবল। নির্ধারিত কক্ষ এবং জনবল না থাকার কারণে প্যাথলজি থেকে পর্যাপ্ত সেবা নিতে পারছেন না বলে দাবি সেবা নিতে আসা ভুক্তভোগীদের। ৫০ শয্যার হাসপাতাল চলছে ৩১ শয্যার হাসপাতালের জনবল দিয়ে। বর্তমানে হাসপাতালে ডাক্তার আছেন ১৭ জন ও নার্স আছেন ২৮ জন। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ২০ জন থাকার কথা থাকলেও আছেন ১১ জন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানানো হয়েছে, দ্রুতই একটি ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন আসবে। যেসব সমস্যা আছে, দ্রুত কেটে যাবে।
জানা গেছে, প্রায় ২ লাখ জনসংখ্যার এই উপজেলাবাসীর চিকিৎসার একমাত্র ভরসাস্থল ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। এখানে প্রতিদিন অন্তত ৪০০ থেকে ৫০০ রোগী আসেন। ভর্তি থাকেন ৫০ থেকে ৮০ জন। কিন্তু হাসপাতালটি ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত হওয়ার পর থেকেই পুরোনো লোকবল দিয়েই কার্যক্রম চলছে।
টেকনোলজিস্ট রোজিনা আক্তার বলেন, ‘হাসপাতালে রক্তের টিসি, ডিসি, ইএসআর, হিমোগ্লোবিন, ভিডিআরএল, ইউরিক অ্যাসিড, প্লাটিলেট এমপি, প্রস্রাব (রুটিন), প্রস্রাব (প্রেগনেন্সি), বিটি, সিটি, ব্লাড সুগার, ব্লাড ইউরিয়া, সিরাম বিলুরিবিন পরীক্ষা করার প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম থাকলেও আমি ছাড়া অন্য কোনো জনবল নেই। তাই দ্রুত জনবল বাড়ানো দরকার।’
উপজেলার সিদ্দিক মিয়া নামের একজন রোগী বলেন, হাসপাতালটিতে এক্স-রে মেশিন না থাকার কারণে বাইরে থেকে বেশি টাকা খরচ করে এক্স-রে করাতে বাধ্য হই।
বারহাট্টা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমাদের এখানে অনেক দিন এক্স-রে মেশিনের সেবা দেওয়া যাচ্ছিল না। ২০২০ সালে করোনার সময় আমরা একটা অ্যানালগ এক্স-রে মেশিন পাই। করোনার প্রভাব কমলে ঢাকা থেকে মেশিনটি ইনস্টল করার জন্য এলে সেটি ইনস্টল হয়নি। দুবারের প্রচেষ্টায় ইনস্টল না হওয়ায় পরিবর্তী সময়ে সেটির যন্ত্রপাতিতে ত্রুটি ধরা পড়ে। তাই এটি এখন ব্যবহারের অনুপযোগী হিসেবে পড়ে রয়েছে। তবে দ্রুতই একটি ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনটি আসবে বলে জানান তিনি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে