তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের সচিবের দায়িত্বে ছিলেন। অবসরে গিয়ে হয়েছেন নির্বাচন কমিশনার। ক্ষমতার দাপটে আয় করেছেন বিপুল অর্থ। এসব টাকা দিয়ে কিনেছেন একাধিক প্লট-ফ্ল্যাট। রাজধানীর অভিজাত এলাকা ধানমন্ডিতে একই ভবনে দুটি ফ্ল্যাট আছে তাঁর, যা কিনতে খরচ হয়েছে অন্তত ১৪ কোটি টাকা। আলোচিত এ কর্মকর্তা হলেন সদ্য পদত্যাগ করা নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান।
জানা গেছে, আনিছুর রহমানের সব দাপটের খুঁটি ছিলেন তাঁর বোন অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ফারজানার সঙ্গে আওয়ামী লীগের একেবারে শীর্ষ পর্যায়ের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ থাকায় এর সুযোগ নিয়েছেন তাঁর ভাই আনিছুর। ফারজানা ইসলাম নিজেই রাজউকের পূর্বাচল প্রকল্পের ২৬ নম্বর সেক্টরে ১০ কাঠা আয়তনের একটি প্লট বাগিয়ে নিয়েছিলেন ২০২২ সালে। এর আগে আনিছুর রহমানের স্ত্রীও রাজউকের পূর্বাচল প্রকল্প থেকে নিয়েছেন একটি প্লট। তিনিও সরকারের একজন সাবেক অতিরিক্ত সচিব।
এ বিষয়ে কথা বলতে সাবেক নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমানের ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি তা ধরেননি। পরে মেসেজ পাঠানো হলেও কোনো সাড়া দেননি।
অনুসন্ধানে জানা যায়, বিসিএস সপ্তম ব্যাচের কর্মকর্তা মো. আনিছুর রহমান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সব গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর ও মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১৭ সালের ৪ জানুয়ারি তিনি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব হন। পরে ২০২০ সালের ৫ জানুয়ারি জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিবের দায়িত্ব পালন করে ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর অবসরোত্তর ছুটিতে যান।
আওয়ামী লীগ সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট শরীয়তপুরের বাসিন্দা আনিছুর রহমান ২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সাবেক এই আমলা তাঁর কর্মকালীন বিভিন্ন অনৈতিক সুবিধা নিয়ে বিপুল অর্থবিত্তের মালিক হন। বছর দুয়েক আগে তিনি রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকার ৫ নম্বর রোডের রেনস ডেভেলপার্স লি. থেকে ফ্ল্যাট কেনেন। আবাসন প্রতিষ্ঠানটির মালিক বিএনপির বগুড়া থেকে নির্বাচনে অংশ নেওয়া সাবেক সংসদ সদস্য রফিকুল ইসলাম। আনিসুর রেনস ভবনের সপ্তম তলায় যে দুটি ফ্ল্যাট কিনেছেন, এর প্রতিটি কমবেশি তিন হাজার বর্গফুট আয়তনের। ফ্ল্যাট দুটির বর্তমান অবস্থা খোঁজ নিতে চাইলে কেউ কোনো কথা বলতে
রাজি হননি। তবে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া দেওয়া হয়েছে আর অন্য ফ্ল্যাট ফার্নিচার দিয়ে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। তালাবদ্ধ ওই ফ্ল্যাটে কেউ থাকেন না। আনিছুর রহমান বর্তমানে রাজধানীর ইস্কাটনে সচিব নিবাস নামের কমপ্লেক্সের ৬৯ নম্বর ভবনে বসবাস করেন। এ ফ্ল্যাটের আয়তন সাড়ে তিন হাজার বর্গফুট। অত্যাধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা থাকা ফ্ল্যাটটিতে তিনি নির্বাচন কমিশনার হওয়ার পরপরই ওঠেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের সচিবের দায়িত্বে ছিলেন। অবসরে গিয়ে হয়েছেন নির্বাচন কমিশনার। ক্ষমতার দাপটে আয় করেছেন বিপুল অর্থ। এসব টাকা দিয়ে কিনেছেন একাধিক প্লট-ফ্ল্যাট। রাজধানীর অভিজাত এলাকা ধানমন্ডিতে একই ভবনে দুটি ফ্ল্যাট আছে তাঁর, যা কিনতে খরচ হয়েছে অন্তত ১৪ কোটি টাকা। আলোচিত এ কর্মকর্তা হলেন সদ্য পদত্যাগ করা নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান।
জানা গেছে, আনিছুর রহমানের সব দাপটের খুঁটি ছিলেন তাঁর বোন অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ফারজানার সঙ্গে আওয়ামী লীগের একেবারে শীর্ষ পর্যায়ের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ থাকায় এর সুযোগ নিয়েছেন তাঁর ভাই আনিছুর। ফারজানা ইসলাম নিজেই রাজউকের পূর্বাচল প্রকল্পের ২৬ নম্বর সেক্টরে ১০ কাঠা আয়তনের একটি প্লট বাগিয়ে নিয়েছিলেন ২০২২ সালে। এর আগে আনিছুর রহমানের স্ত্রীও রাজউকের পূর্বাচল প্রকল্প থেকে নিয়েছেন একটি প্লট। তিনিও সরকারের একজন সাবেক অতিরিক্ত সচিব।
এ বিষয়ে কথা বলতে সাবেক নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমানের ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি তা ধরেননি। পরে মেসেজ পাঠানো হলেও কোনো সাড়া দেননি।
অনুসন্ধানে জানা যায়, বিসিএস সপ্তম ব্যাচের কর্মকর্তা মো. আনিছুর রহমান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সব গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর ও মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১৭ সালের ৪ জানুয়ারি তিনি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব হন। পরে ২০২০ সালের ৫ জানুয়ারি জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিবের দায়িত্ব পালন করে ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর অবসরোত্তর ছুটিতে যান।
আওয়ামী লীগ সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট শরীয়তপুরের বাসিন্দা আনিছুর রহমান ২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সাবেক এই আমলা তাঁর কর্মকালীন বিভিন্ন অনৈতিক সুবিধা নিয়ে বিপুল অর্থবিত্তের মালিক হন। বছর দুয়েক আগে তিনি রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকার ৫ নম্বর রোডের রেনস ডেভেলপার্স লি. থেকে ফ্ল্যাট কেনেন। আবাসন প্রতিষ্ঠানটির মালিক বিএনপির বগুড়া থেকে নির্বাচনে অংশ নেওয়া সাবেক সংসদ সদস্য রফিকুল ইসলাম। আনিসুর রেনস ভবনের সপ্তম তলায় যে দুটি ফ্ল্যাট কিনেছেন, এর প্রতিটি কমবেশি তিন হাজার বর্গফুট আয়তনের। ফ্ল্যাট দুটির বর্তমান অবস্থা খোঁজ নিতে চাইলে কেউ কোনো কথা বলতে
রাজি হননি। তবে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া দেওয়া হয়েছে আর অন্য ফ্ল্যাট ফার্নিচার দিয়ে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। তালাবদ্ধ ওই ফ্ল্যাটে কেউ থাকেন না। আনিছুর রহমান বর্তমানে রাজধানীর ইস্কাটনে সচিব নিবাস নামের কমপ্লেক্সের ৬৯ নম্বর ভবনে বসবাস করেন। এ ফ্ল্যাটের আয়তন সাড়ে তিন হাজার বর্গফুট। অত্যাধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা থাকা ফ্ল্যাটটিতে তিনি নির্বাচন কমিশনার হওয়ার পরপরই ওঠেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে