আজকের পত্রিকা ডেস্ক
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ প্রচণ্ড গরমে অস্থির। জুলাইয়ের শেষ দিকে তাঁরা বৃষ্টির আশায় আকাশের দিকে তাকিয়ে ছিলেন। সেই মুহূর্তে কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের কয়েকটি উপজেলার লাখো মানুষ টানা বর্ষণ, পাহাড়ি ঢল ও সামুদ্রিক জোয়ারে রাতারাতি পানিবন্দী হয়ে পড়েন। বছরের ২৫ থেকে ৩১ জুলাইয়ে আকস্মিক ঘটা এই পরিস্থিতে সীমাহীন ভোগান্তি পোহান স্থানীয় বাসিন্দারা।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে সে সময় কক্সবাজারের ৯ উপজেলা ও ৪ পৌরসভার ৫১৫ গ্রাম প্লাবিত হয়েছিল। সেই সঙ্গে চট্টগ্রামের হাটহাজারী, চন্দনাইশ, লোহাগাড়া ও বাঁশখালীসহ আরও কয়েকটি উপজেলার লাখো মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েন।
প্লাবিত গ্রামগুলোর বাড়ি-ঘর, রাস্তা-ঘাট, দোকানপাট ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কয়েক ফুট পানির নিচে তলিয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় আমনের বীজতলা, সবজি খেত, চিংড়ি ঘের ও মৎস্য চাষ প্রকল্প।
এ পরিস্থিতে কক্সবাজারের বিভিন্ন স্থান থেকে পাহাড় ধস ও ঢলের পানিতে ভেসে গিয়ে ২১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। এঁদের মধ্যে টেকনাফ, উখিয়া ও মহেশখালীতে পাহাড় ধসে ১৩ জন এবং ঈদগাঁও, উখিয়া ও চকরিয়ায় পানিতে ভেসে গিয়ে ৮ জনের মৃত্যু হয়।
তখন অসহায় মানুষদের পাশে এসে দাঁড়ান বিভিন্ন সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবী, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা। কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনের সাংসদ জাফর আলম ও কক্সবাজার-৩ (সদর-রামু-ঈদগাঁও) আসনের সাংসদ সাইমুম সরওয়ার কমল জানান, বন্যা কবলিত এলাকায় সার্বক্ষণিক রান্না করা খাবার ও ত্রাণ সরবরাহ করে মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে কাজ করা হয়েছিল। বন্যায় রাস্তাঘাট ও বেড়িবাঁধ ভেঙে মানুষের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল। দুর্গত এলাকায় মানুষ যাতে অনাহারে না থাকে এ জন্য পর্যাপ্ত ত্রাণ ও খাদ্য সহায়তায় দেওয়া হয়।
বিপদের সেই সময়ের কথা স্মরণ করে বাঁশখালী উপজেলার শেখেরখীল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইয়াছিন তালুকদার বলেন, ‘ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মধ্যে বাঁশখালীর সাংসদ ও শেখেরখীল ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে অসহায়দের সাহায্য করা হয়।’
সে সময় বেশির ভাগ বাড়িতে পানি ওঠায় যাঁদের ত্রাণ প্রয়োজন নেই, তাঁদেরও রান্না করা ও শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানির দরকার পড়েছিল। কক্সবাজার জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ৩৮টি আশ্রয়কেন্দ্রে আনুমানিক ১০ হাজার পরিবার আশ্রয় নিয়েছিল।’
সালতামামির অন্যান্য আয়োজন:
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ প্রচণ্ড গরমে অস্থির। জুলাইয়ের শেষ দিকে তাঁরা বৃষ্টির আশায় আকাশের দিকে তাকিয়ে ছিলেন। সেই মুহূর্তে কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের কয়েকটি উপজেলার লাখো মানুষ টানা বর্ষণ, পাহাড়ি ঢল ও সামুদ্রিক জোয়ারে রাতারাতি পানিবন্দী হয়ে পড়েন। বছরের ২৫ থেকে ৩১ জুলাইয়ে আকস্মিক ঘটা এই পরিস্থিতে সীমাহীন ভোগান্তি পোহান স্থানীয় বাসিন্দারা।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে সে সময় কক্সবাজারের ৯ উপজেলা ও ৪ পৌরসভার ৫১৫ গ্রাম প্লাবিত হয়েছিল। সেই সঙ্গে চট্টগ্রামের হাটহাজারী, চন্দনাইশ, লোহাগাড়া ও বাঁশখালীসহ আরও কয়েকটি উপজেলার লাখো মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েন।
প্লাবিত গ্রামগুলোর বাড়ি-ঘর, রাস্তা-ঘাট, দোকানপাট ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কয়েক ফুট পানির নিচে তলিয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় আমনের বীজতলা, সবজি খেত, চিংড়ি ঘের ও মৎস্য চাষ প্রকল্প।
এ পরিস্থিতে কক্সবাজারের বিভিন্ন স্থান থেকে পাহাড় ধস ও ঢলের পানিতে ভেসে গিয়ে ২১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। এঁদের মধ্যে টেকনাফ, উখিয়া ও মহেশখালীতে পাহাড় ধসে ১৩ জন এবং ঈদগাঁও, উখিয়া ও চকরিয়ায় পানিতে ভেসে গিয়ে ৮ জনের মৃত্যু হয়।
তখন অসহায় মানুষদের পাশে এসে দাঁড়ান বিভিন্ন সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবী, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা। কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনের সাংসদ জাফর আলম ও কক্সবাজার-৩ (সদর-রামু-ঈদগাঁও) আসনের সাংসদ সাইমুম সরওয়ার কমল জানান, বন্যা কবলিত এলাকায় সার্বক্ষণিক রান্না করা খাবার ও ত্রাণ সরবরাহ করে মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে কাজ করা হয়েছিল। বন্যায় রাস্তাঘাট ও বেড়িবাঁধ ভেঙে মানুষের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল। দুর্গত এলাকায় মানুষ যাতে অনাহারে না থাকে এ জন্য পর্যাপ্ত ত্রাণ ও খাদ্য সহায়তায় দেওয়া হয়।
বিপদের সেই সময়ের কথা স্মরণ করে বাঁশখালী উপজেলার শেখেরখীল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইয়াছিন তালুকদার বলেন, ‘ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মধ্যে বাঁশখালীর সাংসদ ও শেখেরখীল ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে অসহায়দের সাহায্য করা হয়।’
সে সময় বেশির ভাগ বাড়িতে পানি ওঠায় যাঁদের ত্রাণ প্রয়োজন নেই, তাঁদেরও রান্না করা ও শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানির দরকার পড়েছিল। কক্সবাজার জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ৩৮টি আশ্রয়কেন্দ্রে আনুমানিক ১০ হাজার পরিবার আশ্রয় নিয়েছিল।’
সালতামামির অন্যান্য আয়োজন:
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে