তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা
জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) যে সুরক্ষিত সার্ভার থেকে বিদেশগামী কর্মীদের জন্য স্মার্ট কার্ড বিতরণ করা হয়, তাতে ঢুকে পড়ছে জালিয়াত চক্র। অভিবাসনপ্রত্যাশী কারও কারও কাছ থেকে টাকা নিয়ে জালিয়াতেরা ওই সার্ভারে ঢুকে নিজেদের ইচ্ছেমতো স্মার্ট কার্ড বানিয়ে দিচ্ছে। বিএমইটি কর্তৃপক্ষ বিষয়টি টের পেয়ে এমন ২৪টি কার্ড চিহ্নিত করেছে। ওই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিএমইটি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, পাঁচ সদস্যের ওই তদন্ত কমিটির প্রধান করা হয়েছে বিএমইটির পরিচালক মো. মিজানুর রহমানকে। এ ছাড়া সন্দেহভাজন একজন সিস্টেম অ্যানালিস্টকেও কমিটিতে রাখা হয়েছে। ফলে তদন্তে আসল অপরাধীদের শনাক্ত করা যাবে কি না, তা নিয়ে সন্দিহান বিশেষজ্ঞরা।
তদন্ত প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিএমইটির পরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ভূঁইয়া গতকাল মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে আসার পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে। কমিটি এরই মধ্যে দুটি সভা করেছে। আশা করছি, খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে অন্যান্য সংস্থার কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন সদস্যের সহযোগিতায় সব উদ্ঘাটন করা সম্ভব হবে।’
বিএমইটির স্মার্ট কার্ড মূলত গুরুত্বপূর্ণ ইমিগ্রেশন ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট, যা অভিবাসনপ্রত্যাশী কোনো কর্মীর বিদেশে যাওয়ার সরকারি অনুমোদনপত্র হিসেবে গণ্য হয়ে থাকে। ভিসা, মেডিকেল রেকর্ড, ব্যাংক তথ্য, বিদেশে চাকরির সত্যতাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যাচাই করার কাজে লাগে এই কার্ড। এই কার্ড ছাড়া কোনো শ্রমিক কাজের জন্য বিদেশে যেতে পারেন না। গুরুত্বপূর্ণ এই কার্ড মূলত দুইভাবে ইস্যু করে থাকে বিএমইটি—অভিবাসনপ্রত্যাশী কর্মী বিএমইটিতে আবেদন করে এই কার্ড পেতে পারেন, আবার ‘আমি প্রবাসী’ নামের একটি অ্যাপের মাধ্যমেও খুব সহজে ও কম সময়ে পাওয়া যায়। কিন্তু এই দুটি উপায় ছাড়াই একটি জালিয়াত চক্র বিএমইটির সার্ভারে ঢুকে নিজেদের ইচ্ছেমতো স্মার্ট কার্ড সংগ্রহ করা শুরু করেছে।
বিএমইটি সূত্রে জানা যায়, চলতি মাসের শুরুর দিকে সৌদি আরবে যেতে ইচ্ছুক এক কর্মীর আবেদনসংবলিত নথি আসে একজন পরিচালকের সামনে। নথি পর্যালোচনা করে ওই কর্মকর্তা একটি স্মার্ট কার্ডও দেখতে পান। কিন্তু দাখিল করা স্মার্ট কার্ডসহ নথি বা অ্যাপ—কোনোটিই তিনি অনুমোদন করেননি। কার্ডের বিষয়ে তাঁর সন্দেহ হলে তিনি আরও কিছু নথিতে নজর রাখা শুরু করেন। কিছুদিনের মধ্যে একের পর এক বেরিয়ে আসে জালিয়াত চক্রের তৈরি করা ২৪টি স্মার্ট কার্ড। শীর্ষ পর্যায়ে বিষয়টি জানানোর পর পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
সূত্রমতে, রাজধানীর ১৫/১৭ ফকিরাপুল এলাকার আলিফ ওভারসিজ নামের একটি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স (নম্বর ৮৪৭) ব্যবহার করা হয়েছে। ওই প্রতিষ্ঠানের নামে সৌদি আরবে যেতে ইচ্ছুক ২৪ জন কর্মী এমন স্মার্ট কার্ড সংগ্রহ করেছেন। তাঁদের মধ্যে আছেন মো. এনামুল হক, মো. সোহেল রানা, তাইজাল, আমীন, দিদার আলী ও উসমান।
বিএমইটির একাধিক কর্মকর্তা জানান, নানা ধরনের সমস্যার কারণে যেসব শ্রমিক বিদেশে কাজ করতে যেতে প্রশাসনিক ঝামেলায় পড়েন, তাঁরাই মূলত মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে কার্ড পেতে বিকল্প পথ খোঁজেন।
ওই জালিয়াতির বিষয়ে জানতে বিএমইটির মহাপরিচালক সালেহ মোহাম্মদ মোজাফফরকে গত দুদিন ফোন করেও পাওয়া যায়নি। কথা বলার কারণ জানিয়ে বার্তা দিয়েও তাঁর সাড়া মেলেনি।
বিএমইটিতে দাখিল করা কাগজপত্রে আলিফ ওভারসিজের মালিক হিসেবে মনিরুল ইসলামের নাম আছে। তাঁর বক্তব্য জানতে ফোন করা হলে তিনি সব কথা শুনে কোনো মন্তব্য না করে সংযোগ কেটে দেন। এরপর একাধিকবার ফোন করা হলেও নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
বিএমইটির একাধিক কর্মকর্তা জানান, সার্ভারের রক্ষণাবেক্ষণ ও প্রযুক্তির সবদিক দেখভাল করেন মূলত সংস্থাটির সিস্টেম অ্যানালিস্ট। সেখানে দায়িত্বে আছেন সিস্টেম অ্যানালিস্ট আবু রায়হান ও মোহাম্মদ মামুন অর রশিদ। বিএমইটির সংশ্লিষ্ট লোকজনের সঙ্গে একটি রিক্রুটিং এজেন্সির মালিক রবিউল ইসলাম রবিনের যোগসাজশ আছে। এর আগে আরেকটি জালিয়াতির অভিযোগে বিএমইটির পক্ষ থেকে করা মামলায় রবিনকে আসামিও করা হয়েছিল।
ওই কর্মকর্তারা বলেন, সুরক্ষিত সার্ভারে ঢুকে কীভাবে একটি চক্র এত স্মার্ট কার্ড ইস্যু করল, তা বিবেচনায় নিতে হবে। অভিযোগের তির যাঁদের দিকে, তাঁদের একজন সিস্টেম অ্যানালিস্ট আবু রায়হান। তাঁকেও তদন্ত কমিটিতে রাখা হয়েছে। এতে তদন্তকাজের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে।
এ বিষয়ে আবু রায়হান বলেন, ‘২৪টি ভুয়া স্মার্ট কার্ডের সন্ধান মিলেছে। এসব কার্ড কীভাবে হলো, তা বুঝতে পারছি না। এ বিষয়ে আমরা কাজ করছি।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সার্ভার রক্ষণাবেক্ষণ বা অন্যান্য কাজের জন্য কিছু মানুষের ওপর বিশ্বাস রাখতে হচ্ছে। সেখান থেকে কিছু হলো কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জালিয়াত চক্রের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।’
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারি সংস্থার সার্ভারে বাইরের কারও প্রবেশ করা তো সহজ বিষয় না। এখানে যাঁরা দায়িত্বে ছিলেন, তাঁদের সন্দেহের বাইরে রাখা যাবে না। এখন কথা হলো, যাঁরা ঘটনার সঙ্গে যুক্ত বলে সন্দেহ করা হচ্ছে, তাঁদের কাউকে যদি তদন্ত কমিটিতে রাখা হয়, তাহলে সেই তদন্ত গ্রহণযোগ্য হবে না।’
জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) যে সুরক্ষিত সার্ভার থেকে বিদেশগামী কর্মীদের জন্য স্মার্ট কার্ড বিতরণ করা হয়, তাতে ঢুকে পড়ছে জালিয়াত চক্র। অভিবাসনপ্রত্যাশী কারও কারও কাছ থেকে টাকা নিয়ে জালিয়াতেরা ওই সার্ভারে ঢুকে নিজেদের ইচ্ছেমতো স্মার্ট কার্ড বানিয়ে দিচ্ছে। বিএমইটি কর্তৃপক্ষ বিষয়টি টের পেয়ে এমন ২৪টি কার্ড চিহ্নিত করেছে। ওই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিএমইটি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, পাঁচ সদস্যের ওই তদন্ত কমিটির প্রধান করা হয়েছে বিএমইটির পরিচালক মো. মিজানুর রহমানকে। এ ছাড়া সন্দেহভাজন একজন সিস্টেম অ্যানালিস্টকেও কমিটিতে রাখা হয়েছে। ফলে তদন্তে আসল অপরাধীদের শনাক্ত করা যাবে কি না, তা নিয়ে সন্দিহান বিশেষজ্ঞরা।
তদন্ত প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিএমইটির পরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ভূঁইয়া গতকাল মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে আসার পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে। কমিটি এরই মধ্যে দুটি সভা করেছে। আশা করছি, খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে অন্যান্য সংস্থার কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন সদস্যের সহযোগিতায় সব উদ্ঘাটন করা সম্ভব হবে।’
বিএমইটির স্মার্ট কার্ড মূলত গুরুত্বপূর্ণ ইমিগ্রেশন ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট, যা অভিবাসনপ্রত্যাশী কোনো কর্মীর বিদেশে যাওয়ার সরকারি অনুমোদনপত্র হিসেবে গণ্য হয়ে থাকে। ভিসা, মেডিকেল রেকর্ড, ব্যাংক তথ্য, বিদেশে চাকরির সত্যতাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যাচাই করার কাজে লাগে এই কার্ড। এই কার্ড ছাড়া কোনো শ্রমিক কাজের জন্য বিদেশে যেতে পারেন না। গুরুত্বপূর্ণ এই কার্ড মূলত দুইভাবে ইস্যু করে থাকে বিএমইটি—অভিবাসনপ্রত্যাশী কর্মী বিএমইটিতে আবেদন করে এই কার্ড পেতে পারেন, আবার ‘আমি প্রবাসী’ নামের একটি অ্যাপের মাধ্যমেও খুব সহজে ও কম সময়ে পাওয়া যায়। কিন্তু এই দুটি উপায় ছাড়াই একটি জালিয়াত চক্র বিএমইটির সার্ভারে ঢুকে নিজেদের ইচ্ছেমতো স্মার্ট কার্ড সংগ্রহ করা শুরু করেছে।
বিএমইটি সূত্রে জানা যায়, চলতি মাসের শুরুর দিকে সৌদি আরবে যেতে ইচ্ছুক এক কর্মীর আবেদনসংবলিত নথি আসে একজন পরিচালকের সামনে। নথি পর্যালোচনা করে ওই কর্মকর্তা একটি স্মার্ট কার্ডও দেখতে পান। কিন্তু দাখিল করা স্মার্ট কার্ডসহ নথি বা অ্যাপ—কোনোটিই তিনি অনুমোদন করেননি। কার্ডের বিষয়ে তাঁর সন্দেহ হলে তিনি আরও কিছু নথিতে নজর রাখা শুরু করেন। কিছুদিনের মধ্যে একের পর এক বেরিয়ে আসে জালিয়াত চক্রের তৈরি করা ২৪টি স্মার্ট কার্ড। শীর্ষ পর্যায়ে বিষয়টি জানানোর পর পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
সূত্রমতে, রাজধানীর ১৫/১৭ ফকিরাপুল এলাকার আলিফ ওভারসিজ নামের একটি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স (নম্বর ৮৪৭) ব্যবহার করা হয়েছে। ওই প্রতিষ্ঠানের নামে সৌদি আরবে যেতে ইচ্ছুক ২৪ জন কর্মী এমন স্মার্ট কার্ড সংগ্রহ করেছেন। তাঁদের মধ্যে আছেন মো. এনামুল হক, মো. সোহেল রানা, তাইজাল, আমীন, দিদার আলী ও উসমান।
বিএমইটির একাধিক কর্মকর্তা জানান, নানা ধরনের সমস্যার কারণে যেসব শ্রমিক বিদেশে কাজ করতে যেতে প্রশাসনিক ঝামেলায় পড়েন, তাঁরাই মূলত মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে কার্ড পেতে বিকল্প পথ খোঁজেন।
ওই জালিয়াতির বিষয়ে জানতে বিএমইটির মহাপরিচালক সালেহ মোহাম্মদ মোজাফফরকে গত দুদিন ফোন করেও পাওয়া যায়নি। কথা বলার কারণ জানিয়ে বার্তা দিয়েও তাঁর সাড়া মেলেনি।
বিএমইটিতে দাখিল করা কাগজপত্রে আলিফ ওভারসিজের মালিক হিসেবে মনিরুল ইসলামের নাম আছে। তাঁর বক্তব্য জানতে ফোন করা হলে তিনি সব কথা শুনে কোনো মন্তব্য না করে সংযোগ কেটে দেন। এরপর একাধিকবার ফোন করা হলেও নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
বিএমইটির একাধিক কর্মকর্তা জানান, সার্ভারের রক্ষণাবেক্ষণ ও প্রযুক্তির সবদিক দেখভাল করেন মূলত সংস্থাটির সিস্টেম অ্যানালিস্ট। সেখানে দায়িত্বে আছেন সিস্টেম অ্যানালিস্ট আবু রায়হান ও মোহাম্মদ মামুন অর রশিদ। বিএমইটির সংশ্লিষ্ট লোকজনের সঙ্গে একটি রিক্রুটিং এজেন্সির মালিক রবিউল ইসলাম রবিনের যোগসাজশ আছে। এর আগে আরেকটি জালিয়াতির অভিযোগে বিএমইটির পক্ষ থেকে করা মামলায় রবিনকে আসামিও করা হয়েছিল।
ওই কর্মকর্তারা বলেন, সুরক্ষিত সার্ভারে ঢুকে কীভাবে একটি চক্র এত স্মার্ট কার্ড ইস্যু করল, তা বিবেচনায় নিতে হবে। অভিযোগের তির যাঁদের দিকে, তাঁদের একজন সিস্টেম অ্যানালিস্ট আবু রায়হান। তাঁকেও তদন্ত কমিটিতে রাখা হয়েছে। এতে তদন্তকাজের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে।
এ বিষয়ে আবু রায়হান বলেন, ‘২৪টি ভুয়া স্মার্ট কার্ডের সন্ধান মিলেছে। এসব কার্ড কীভাবে হলো, তা বুঝতে পারছি না। এ বিষয়ে আমরা কাজ করছি।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সার্ভার রক্ষণাবেক্ষণ বা অন্যান্য কাজের জন্য কিছু মানুষের ওপর বিশ্বাস রাখতে হচ্ছে। সেখান থেকে কিছু হলো কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জালিয়াত চক্রের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।’
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারি সংস্থার সার্ভারে বাইরের কারও প্রবেশ করা তো সহজ বিষয় না। এখানে যাঁরা দায়িত্বে ছিলেন, তাঁদের সন্দেহের বাইরে রাখা যাবে না। এখন কথা হলো, যাঁরা ঘটনার সঙ্গে যুক্ত বলে সন্দেহ করা হচ্ছে, তাঁদের কাউকে যদি তদন্ত কমিটিতে রাখা হয়, তাহলে সেই তদন্ত গ্রহণযোগ্য হবে না।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে